Pages

Tuesday, September 27, 2016

Best Video Editing With Android (Professional Video editing With Android)

Professional Video Edit With Android! Or Make Youtube Video With Android! Or How to make Video for youtube,Facebook,Dropbox,Daily Motion with using Android! Would you make a video, Gyes I suggest you Videoshow app!

Full Video Tutorial

Video Link At First go to Google Playstore and install it! Then open it And skip.This app easy to use! At first We edit a video.Please click on Edit video and Export a video From Gallary,you can Add many more videos. Then Click Start! Now Step 1 Changing Theme: Videoshow app give you some Themes,You can Download Some themes in Matrial Store!After Changing theme you can Modifie a Title!Click on Modifie Title and Give yours! Step 2 Filter option,You can Filtering your video with this option! Step 3 Music option, You can Add a music for your video! Step 4 Pro Edit Pro Edit is Main option For Your video! You can Add Subtitle, Video Duration, Add Sticker/Videos logo(Youtuber Can Add a channel Logo using This option),Video Trim,Add Multi Musics,Dubbing videos,Drawing, Transition clips,Speed,Copy Etc. You can Make photo Slidshow with this app& Make mp3 to videos,Video Trim.You can Converted video to HQ mp3 with this app! Guys This is Easy,Watch this video & Learn More!Thanks For Stay with me!Gyes please Like, Comment,Share &Subscribe. If you need any help then please comment here.

Wednesday, March 16, 2016

ggg

hasib.jpghasib.jpg আমার খালাত ভাই আসিফ,ও ছোট খালার বড় ছেলে।আমার এখনো মনে পরে ও যদি নানা বাড়ি আসত তাহলে আমি মা'রে নিয়া ছুইটা নানা বাড়ি চলে যেতাম।আব্বার কাছে সাহস করে দুটা টাকা না চাইতে পারলে মায়ের কাছে কান্নাকাটি করে দুটা টাকা নিয়ে ওর জন্য বাবলগাম নিয়া যাইতাম!ওরে বেশি ভালোবাসার কারণ,ও ছোট বেলায় একটু তোতলা ছিলো ওর আলজিহ্বা মাঝখান থেইকা ছেড়া ছিলো(দুইবার অপরেশন করার পর ও এখনো ঠিক হয়নি)।

ও ছাড়া আমার আপন,চাচাত,মামাত এমনকি খালাত ভাই নাই আমাগো সাব্বির ও ওর চেয়ে বয়সে বড়।আসিফ এখন ক্লাশ নাইনের ছাত্র। আজ যখন ওর আম্মার কাছে(আমার ছোট খালা) ফোন দিয়া ওরে চাইলাম, ফোন দেয়া হইলো ও ৩০ সেকেন্ড মত কথা কইলো এরপর এমন করে ভাব নিলো:

"ভাই আপনের লগে পরে কথা কমু,এখন আমি এক জায়গায় যামু তো।"

বড্ড এডাল্ট হইছে ভাই আমার,সব কিছুই বুঝে,এমন না যে বুঝে না তাই কথাটা খারাপ লাগছে আমার। আমার বড্ড খারাপ লাগার কারণ জানিনা উপরের কারণ না হয়ে অন্যকিছু ও হইতে পারে। ওর কথা না বলার কয়েকটা কারণ হতে পারে:

  • ওর বাপের বিশাল অঙ্কের টাকা জমছে ব্যাংকে এর জন্য গরীব ভাইদের সাথে কথা না বলা শ্রেয় মনে করতে পারে।
  • এইবার ওর বাপ মানে আমার খালু চেয়ারম্যান ক্যান্ডিডেট, এর জন্য ব্যস্ততাও থাকতে পারে।
  • শরমে ও কথা না বলতে পারে।
  • হয়তবা আমার সাথে কথা বলতে ওর বিচ্ছিরি লাগছে!

যেই ব্যস্ততাই থাকনা ওর, আমার সাথে পাঁচটা মিনিট কথা বলার টাইম ওর নাই এইটা ভাইবাই কলিজায় মোচড় মারে অনেকদিন হয় যোগাযোগ হয়নি তো। একটা কথা আমি আসলে ভুইলা গেছিলাম,

"যে তোমারে Ignore করে তারেও তুমি Ignore কর"।

এইটা আমি শেয়ার না করে পারলাম না,এর চেয়ে বড় বড় কষ্ট আমি পাইছি,এড়াইয়াও গেছি, শুধু ফান করে আগের কষ্টগুলো উড়াইছি।আমি ও যে কষ্ট পাইতে জানি এইটা জানলেও আমার বন্ধুরা আমারে পঁচাইয়া আলু বানাইবে,আর তখনই এই কষ্টটা হয়তোবা ভুইলা যামু।আসলে এই বন্ধুগুলো না থাকলে আমি তো শেষ হইয়া যাইতাম!

Saturday, April 18, 2015

ফারাবীর অশ্লীল চ্যাট ও ভিডিওর রহস্য উন্মোচন!নীলশালু মুখ রাখবে কোথায়?সব পাঠককে দেখার অনুরোধ এখানেই লুকায়িত সাঈদীর ফোনসেক্স নামক মিথ্যাচার

পাঠক হয়ত বলতে পারেন যে, ফারাবীর পক্ষে তুমি কেন দালালী ,মাতামাতি করতেছ? আমি বলি,মুসলমান সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত এবং তাদের ধর্ম ও সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত। পাঠক এখানে শুধু ফারাবী না আল্লামা সাঈদীর ফোনসেক্স নামক মিথ্যাচার ও লুকিয়ে আছে! প্রথমে ফারাবী রহস্য উন্মোচন করি। প্রথমে এই স্ক্রীনশটটা দেখুন যেটা শালুর তৈরীঃ- ফটোটি জুম করুন ছবিটা ভাল করে দেখুন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে ফারাবী কারো সাথে যৌন আর প্রেমের চ্যাটিং করছে। ছবিটা আবার লক্ষ্য করুনঃ→

এখানে দেখা যাচ্ছে ফারাবী যার সাথে চ্যাটিং করছে তার নামটা কাঁটা!ধরলাম ওটা একটি মেয়ে।এবং প্রথম স্টেপে যে ছবিটা দেয়া দ্বীতিয় স্টেপে সে ছবিটা ওটার সাথে হুবহু মিলছে না!প্রথম স্টেপে অর্থাত্ ডান পাশের ছবিটা কালো এবং দ্বিতীয় স্টেপে অর্থাত্ বাম পাশের ছবিটাতে একটা পুরুষের মতো লাগছে!ফারাবী কি তাহলে পুরুষের সাথে চ্যাটিং করেছে?তাহলে কি ফারাবী গে?

না ফারাবী গে না এটা সম্পূর্নই নীলশালুর সাজানো। এখন সেটা প্রমাণ করছি। একেবারে শেষের দিকে দেখবেন ফারাবী মেয়েটাকে একটা স্ট্যাটাস অথবা নোট লিঙ্ক দিয়েছে ঠিক এভাবেঃ—

এটা পড় h t t p : / / w w w . f a c e b o o k . c o m আচ্ছা ফারাবী যদি মেয়েটাকে ফেসবুকের কোন স্ট্যাটাসের লিঙ্ক দেয় তবে com এর পর →(/)←স্লাশ চিহ্নটা দেখা যায়না কেন?স্লাশের পর তার স্ট্যাটাস অথবা নোটের চিহ্নটা কোথায়? এখন বলতে পারেন যে অতটা তো স্ক্রীনশট এ উঠায়নি। হাঃ হাঃ হাঃ http://www.facebook .comপর্যন্ত উনি উঠাইতে পারছে এবং Com এর পরও কতক্ষানি জায়গা খালী রাখার মানে কি? প্রথম শালু সাহেব ফারাবীর প্রোফাইল ফটোটা সংগ্রহ করছে তারপর তার পিসি দ্বারা এই অপকর্ম করেছে!ছিঃ ছিঃ ছিঃ এরাও ইসলামিস্ট! এরপর আসি ভিডিওতেঃ→আমরা জানি ফারাবী সবসময় তার ফোন নম্বরটা তার প্রোফাইলে দিয়ে থাকে।প্রথমে তাকে ফোন করুন অতঃপর তার কন্ঠটি ভয়েস রেকর্ডের মাধ্যমে আপনার ফোনে সংগ্রহ করে রাখুন। এরপর নিচের লিঙ্কে যান একটি সফটওয়্যার নামানঃ- (এখান থেকে একটি সফটওয়্যার নামিয়ে আপনিও পারবেন অন্যের কন্ঠ হুবহু নকল করতে!শুনে আশ্চর্য হবেন যে ছাত্রলীগের ছেলেরা এখান থেকে সফটওয়্যার নামিয়েই সাঈদীর কন্ঠ এডজাস্ট করে তৈরী করেছে সাঈদীর ফোনসেক্স!আমি জামায়েতের সাথে সম্পৃক্ত না তবুও সত্য যখন সেটা বলতেই হবে।)

Click Here.....ক্লিক করুন এবার আপনি নিজে একটি ভয়েস তৈরী করুন।এখন আপনি সেটা যদি ফারাবীর কন্ঠে শুনে চান তাহলে আপনি ফারাবীর ভয়েস রেকর্ডটি এখানে এডজাস্ট করুন নিয়মানুযায়ী। ব্যাস তৈরী হয়ে গেল ফারাবীর কথা !এবার পরিকল্পিত ভাবে একটি মেয়ের কন্ঠ বানিয়ে ফারাবী এবং ঐ মেয়েটার আলাদা একটি রেকর্ড করুন তৈরী করুন ব্যাস হয়ে গেল! এবার ফারাবীর কিছু ছবি সংগ্রহ করে ভিডিও তৈরী করুন এবং ঐ রেকর্ডটি জুড়ে দিয়ে ইউটিউবে আপলোড দিন এবং লিঙ্ক প্রচার করতে থাকুন। নীল শালুর মতো ছেলেরাই এই সমস্ত কাজে সব সময় লেগে থাকে এবং একদিন দেখা যায় তারাই বড় বড় আলেমদের বিরুদ্বে অপপ্রচার চালায়! আল্লাহ আমাদের এই সমস্ত ভন্ডদের প্রতারনার ফাঁদ থেকে রক্ষা করুন।আমীন। এই লেখাটি অন্য ব্লগে দেখতে এখানে ক্লিক করুন: আমার নিজস্ব ব্লগে

Monday, March 23, 2015

নাস্তিকের সংখ্যাবৃদ্ধি- এতো নাস্তিক এলো কোথা থেকে!

কয়েক মাস আগে নাস্তিকদের সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে একটা খবর দৃষ্টি কেড়েছিল। খবরটি কৌতুহলউদ্দীপক নিঃসন্দেহে। স্রষ্টায় অবিশ্বাসই নাস্তিকতা। নাস্তিকতা ব্যক্তির স্বাধীন ইচ্ছা, নিজে থেকে নির্বাচন করার ব্যাপার- এটাকে আপাত সেরকমই মনে হয়। কিন্তু দেখা গেছে ধর্মানুসারীদের মত নাস্তিকতাও স্বেচ্ছা নির্বাচনের বিষয় নয়। নাস্তিকদের সংখ্যা বৃদ্ধির খবর শুনে মূল খবরে গিয়ে তারই প্রতিফলন পাওয়া যাবে। অবশ্য খুব অবাক করা ব্যাপার ছিল সংবাদটি পরিবেশনের ধরণ। কালেরকন্ঠে এ খবরটি আসছে এভাবে ‘বিশ্বের প্রতি ছয়জনে একজন ধর্মহীন’। বিশ্বে প্রতি ছয়জনে পাঁচজনের ধর্ম আছে সেটা শুনার চেয়ে একজনের যে ধর্ম নেই তা বলার মধ্যে এক ধরণের থ্রিল কাজ করে বুঝা যায়। কুকুর মানুষ কামড়ালে খবর হয় না কিন্তু মানুষ কুকুর কামড়ালে সেটি যেমন খবর হয়। প্রগতিশীলধর্মনিরপেক্ষমানবতাবাদীগোষ্ঠী নামের নাস্তিকগোষ্ঠীও(প্রগতিশীলতা, ধর্মনিরপেক্ষতা, মানবিকতা একে অপরকে ছাড়া চলতে পারে না!) যেভাবে তথ্যটি দিয়েছে সেখানেও দেখা যায় প্রতি ছয়জনে একজন প্রথাগত ধর্মে বিশ্বাস করে না। কিন্তু যারা এই গবেষণা করেছে ও যাদের গবেষণার উপাত্ত জনে জনে ব্যবহার করছে তারা খবরটিকে মানুষের কুকুর কামড়ানোর মতন ঘটনা হিসেবে দেখে নাই। মূল গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান Pew Forum প্রতি দশজনে আটজন নিজেদের ধর্মীয় গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত বলে বিবেচনা করাকে গুরুত্বসহকারেই স্থান দিয়েছে। তবে প্রতি ছয়জনে একজন যে প্রতিষ্ঠিত ধর্মের সাথে সম্পর্ক নেই সেটাও উল্লেখ করেছে। যাক পিউ ফোরাম এর মূল লেখায় ঢুকে বিষয়টি পরিষ্কার হল। অধার্মিকদের অনেকেরই বিশ্বাস ও আধ্যাত্নিকতা আছে, নির্ভেজাল নাস্তিক না। সেটা এমন কিছু না, কারণ আস্তিকদের মধ্যেও ভেজাল আছে, মুনাফেক আছে আর আছে বর্ণচোরা। তবে মূল ঘটনা হল এই নাস্তিকরা মূলত বামপন্থী মতবাদের বাইপ্রোডাক্ট। আর সেটি স্বেচ্ছা নির্বাচনের বিষয়তো না-ই। দেখা গেছে এই ধর্মহীনদের শতকরা '৬২ ভাগ'ই চীনা। সাংস্কৃতিক বিপ্লবের নামে লক্ষ লক্ষ লোক হত্যা করেই সমাজতন্ত্র আসছে, আর তার হাত ধরে নাস্তিকতার ক্ষেত্রও তৈরী হয়েছে। আর এই অধার্মিকদের ৭৬ ভাগই এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের। উত্তর আমেরিকাতে মাত্র ৫% এবং ইউরোপে১২%। এই অধার্মিকরা যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ সেখানেও বামরাজত্ব! চেক রিপাবলিক (৭৬%), উত্তর কোরিয়া (৭১%), এস্তোনিয়া (৬০%), জাপান (৫৭%), হংকং (৫৬%) এবং চীন (৫২%)! চেক রিপাবলিকে প্রায় ৪১ বছর কমিউনিস্ট শাসনাধীন ছিল, এস্তোনিয়া ১৯৪০ সাল থেকে রাশিয়া দ্বারা দখল হবার পর প্রায় ৫০ বছর কমিউনিস্ট শাসনাধীনে, উত্তর কোরিয়াতো এখনও কমিউনিজমের লীলাভুমি! বস্তুবাদী জাপান ও হংকং এক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম! নাস্তিকতা বামজাত, কিন্তু বাম নাস্তিকসহ আপামর নাস্তিকরা বাম ও নাস্তিকরে যেন তেল-জলের মতো দেখে। এই সম্পর্ক ঢাকতে তারা ভেক ধরে প্রগতিশীলতা, আধুনিকতা ও মুক্তমনার! যাক, নাস্তিকতা যেমনেই বাড়ুক (!) বাড়ছেতো। এত নাস্তিক, দিশাহীন! দিশা ঠিক করার জন্য দরকার একটা উপাসনালয়! এর জন্য একটা ভিত্তি তৈরী করা হয়ে গেছে আগেই,এথিইস্ট বাস নিয়ে লম্ফঝম্ফ কম হয় নাই, দিকনির্দেশনামূলক বইও লিখা হইতেছে। যাই হোক ওই উপাসনালয়ে থাকবে অমালিন শান্তি, ভালোবাসা আর বন্ধুত্ব, আফটার অল মানবধর্মও তাই বলে! উপাসনালয় ছাড়া এগুলো যে জমে না প্রকারান্তরে সেটাই যেন তারা স্বীকার করে নিয়েছে! আর প্রতিযোগিতাটাতো ধার্মিকদেরই সাথে! ঈশ্বর ছাড়া নাস্তিকও হওয়া যায় না, উপাসনালয় ছাড়া তাদের চলবে কী করে।

Saturday, February 28, 2015

a

শ্রদ্ধেও ব্লগার @শিহাব আহমেদ ভাই,আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্। সুশিল চুচিল,সুবিধাবাদী,ভীতু আমাকে যাই বলেন ,আমার মতে এই হত্যাটা করা সন্ত্রাসীদের উচিত্‍ হয়নি।আমাদের মুসলমানদের মাথার উপর যখন ISIS ,শার্লী হেব্দো ইস্যু ঝুলছে ,দুদিন আগেই চট্টগ্রামে জঙ্গী প্রশিক্ষণকেন্দ্র পাওয়া গেল ঠিক তখনই এই হত্যাকান্ডটা ঘটালো তথাকথিত আনসারউল্লাহ-৭ নামক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী।অভিজিত্‍ রায় মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে ধর্ষনকারী (নাউযুবিল্লাহ্) বলেছে যদিও এগুলা মিডিয়া এখন চোখে দেখবেনা কারন তারা অভিজিত্‍ কে লাশ হতে দেখছে,সরকারের মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ক্ষেপে গিয়ে এটা জামাতের ঘাড়ে চাপাচ্ছে(যদিও এখনো কেউ নিশ্চিত নয় কাজটা কাদের জামাত,আলীগ,বিএনপি কিংবা সন্ত্রাসীদের)।ভাই আগেও যদি মিডিয়া বা সরকার অভিজিত্‍ এর লেখা পড়ত তারা নিশ্চুপ থাকতো অভিজিত্‍ এর বিপক্ষে তারা চুপ থাকতো।আমেরিকায় এইতো কয়েকদিন আগেও ৩জন মুসলিমকে ধর্ম পালনের দায়ে এক নাস্তিক হত্যা করল সে বিষয়ে আমেরিকার প্রশাসন অপারগ থাকলেও একজন অভিজিত্‍ এর ব্যাপারে আমেরিকার বেজায় আগ্রহ দেখলাম । 20150213-chapel-Hill-300x185.pngনাস্তিকের হাতে ৩ মুসলিম খুন! তারা বাংলাদেশকে এ ব্যপারে সাহায্য করতে চায় অথচ তারা জানেনা আমাদের প্রশাসন লুলা কিংবা আমড়া কাঠের ঢেকি নয় ,তারা আমেরিকার গোয়েন্দার চেয়ে কোন অংশে কম নয় ,তারা আগে নিজেদের দেশের নাগরিকের প্রাণ রক্ষা করুক ।বাংলাদেশের ব্যাপার বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাই দেখুক আমেরিকার নাক গলানোর দরকার কি? তারা বড় জোড় প্রতিবাদ করতে পারে,গোয়েন্দা সংস্থা কিংবা সৈন্য পাঠিয়ে বাংলাদেশকে ইরাক দেশ ,কিংবা আফগান বানানোর পরিকল্পনা দেখছি তারা ভালই করছে । যাইহোক অভিজিত্‍ হত্যাকান্ড সমার্থন যোগ্য না কারন এই ঘটনার দরুণ এখন বাংলা নাস্তিক সমাজে মুসলিম বিদ্বেষী মনোভাব আরো বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে ,আল্লাহ্ ও তার রাসুলকে এখন আগের চেয়ে অধিক হারে গালাগালি করা হচ্ছে(যদিও মিডিয়া ও প্রশাসন সেদিকে নজর দিচ্ছেনা)।কেউ কেউ হয়ত মন্তব্য করে বসেছে "মহানবী কি তার উম্মতদের সন্ত্রাসগীরি শিখিয়ে গেছেন ?"।অথচ মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শিক্ষা কাউকে হত্যা না করে বুকে টেনে নেয়া। সর্বোপরি অভিজিত্‍ হত্যার দায় এখন পরেছে সকল বাঙ্গালী মুসলিমের ঘাড়ে ।যেই সন্ত্রাসীর হাতে অভিজিত্ রায় নিহত হলেন এই সন্ত্রাসীরা বাঙ্গালী মুসলিমদের হেয় করতে ,বিশ্ব মিডিয়ায় সন্ত্রাসী পরিচয় করিয়ে দিতেই এই হীণ কাজটা করেছে বলে আমার সন্দেহ হয়!দেখুন আনসার উল্লাহ -৭টিম নাকি এই হত্যার দায় স্বীকার করেছে অথচ বাস্তবে এদের খুঁজেই পাওয়া যায়না ,এর আগেও একজন প্রফেসরের দায় ও নিয়েছিলেন তারা কিন্তু শেষমেষ তাদের খুঁজেই পাওয়া গেলনা তাদের ফেসবুক পেজটা পর্যন্ত গায়েব হয়ে গেল।তাদের কাজকর্ম ঠিক আলকায়েদার মত ,আলকায়েদা যেমন বিভিন্ন আত্মঘাতি বোমা হামলার দায় স্বীকার করে বেপাত্তা হয়ে যায় তেমনি এই সন্ত্রাসবাদী আনসারউল্লাহ্-৭।কি লাভ হল তাদের ইসলামের নবী ,মুসলমানদের বিশ্বের কাছে সন্ত্রাসবাদী বানিয়ে ? অভিজিত্‍ রায় কোন কালেই সাধু ব্যক্তি ছিলেন না ,ইসলাম মুসলিমদের বিপক্ষেই উনার অবস্থান ছিল ,কিন্তু আমরা মুসলিমরা এতটাই শান্তি প্রিয় জাতী যে চাইলেই ইসলাম বিদ্ধেষী কাউকে হত্যা করার অনুমতি আমার রাসুল দেয়নি(ব্লাশফেমির শাস্তি নিয়ে বিভিন্ন আলেম ওলামাদের বিভিন্ন মত থেকে এই মন্তব্যটি করা।)।