এর কিছুদিন পর এই বেয়াদব ও কামুক দেবী এক যুদ্ধে তার স্বামীর গলায় পা রেখে চুলধরে তারপর কল্লাখানা কেঁটে নেয়!তারপর নাকি ইয়া বড় জিহ্বা খানা বের করে দিয়েছিল এক রাখাল মাঠে বাঁশি বাজাচ্ছিল ,আর কালি নাকি সে পথ দিয়ে যাচ্ছিল।রাখালকে দেখে কালির খুব পছন্দ হল ,বালকটির সাথে সেক্স করার জন্য দেবী খুবই কামুক হয়ে পরল ।কিন্তু কথা হল ,ঐ ঘুটঘুটে কালো দেবী যখনই ঐ সুদর্শন যুবকের নিকট যায় তখনই ঐ যুবক লাঠী নিয়ে তেড়ে আসে!কি আর করা ,যেহেতু কামোত্তজানা উঠে গেছে তাই যুবককের কাছে না ঘেষতে পেরে দেখল একটা ছাগলের পাল যাচ্ছে।হঠাত্ তিনি একটা ছাগী সাঁজিলেন ছাগী সেঁজে তিনি যখনি ঐ ছাগলের পালে ঢুকলেন,তখন কিছু পাঠা ছাগল তাকে আচ্ছামত ইয়ে..........যা করার করল ,প্রায় শ খানেক পাঠার ইয়েতে তিনি অসুস্থ হয়ে গেলেন।অতঃপর তিনি ভিষন চটে গিয়ে তার সামনে পাঠাবলির হুকুম দিলেন।
লিঙ্গপূজা:
জানেন তো দূর্গার মূর্তিতে পতিতার ঘরের মাটি লাগে!আর না হয় হবেনা। কেন লাগে ? এ বিষয়টা নিয়ে পরে লিখব বাংলাদেশের এখনও অনেক জায়গা আছে যেখানে সরকারীভাবে নিষিদ্ধ হওয়ার পরও শিবলিঙ্গ পূজা করছে!!! লিঙ্গপূজার ইতিহাস তো অনেকেই জানেন । একদিন পার্বতী ও শিব যৌনমিলনে ।মিলনের মাঝামাঝি আসতে না আসতেই শিবের বিকট লিঙ্গে পার্বতী নাকি অসুস্থ্য হয়ে গেল ,এমতাবস্থায় তিনি নাকি কেষ্ট ঠাকুর কে মনে মনে ডাকতে লাগলেন ।কেষ্ট ঠাকুর এসে তার দৈবচক্র দিয়ে শিব ও পার্বতীর উভয়লিঙ্গ কেটে দিলো ।এই লিঙ্গ পৃথিবীর সবকিছু ধ্বংস করে ছুটছে তো ছুটছেই থামার কোন নাম নেই ।শেষে পার্বতী নাকি যৌনিরুপ ধারন করে এই লিঙ্গকে থামায় :D
No comments:
Post a Comment