Sunday, December 28, 2014
Thursday, December 25, 2014
হিন্দুধর্মের আসল রহস্য-২য় খন্ড Text Book
Tuesday, December 2, 2014
Islamicpedia.apk বাংলা Version
Thursday, November 13, 2014
কামদেবের কামাত্তা-১
সবার জাত গেল জাত গেল বক্তব্য যখন থেমে গেল এরই কিছুদিন পর নরেনের পিতা আর ঐ মেয়ে উধাও!অবশ্য এর ও কিছুদিন পর শুদ্রের ঐ মেয়ে আর নরেনের পিতার লাশ পাওয়া গিয়েছিল ধানক্ষেতে ।নরেন ঐ লাশের উপর পরে অনেক কান্নাও নাকি করেছিল ,নাকি স্বরে কান্নার সাথে জাতের কথা আছেই ,আমরা ব্রাহ্মন ,আমাদের কুনো পাপ নাই ,আমাদের জন্য সবের নিয়ম আছে তুমাগো বেলায় নাই বুঝলা ?
নরেনের বাপ মাধব কিভাবে মরেছিল যদিও এখনো তা অজানা তবে গ্রামবাসী কেন যেন একটু আলতো করে নরেনের দিকে তাকাতো ।চোরের মনে পুলিশি ভাব এই সূত্রে নরেন ও নাকি তখন বলত,আমার বাপরে খাইল ঐ নিচু জাতের কন্যে ,আমার বাআআপরে
অনেকে বলত ,নরেন বিষপ্রয়োগে মেরেছিল বন্ধুদের কাছ থেকে পিতার জন্য জাতপ্রথা নিয়ে ধৃত হওয়ার জন্য । অনেকের মতে নরেন তার বাপকে কস্সিম কালেও মারেনি । নরেনের বাপ কিভাবে মরল ?কে মারল ?কেন মারল ? আরো শোনা য়ায়,নরেনের বাপের মৃত্যুর পর ভগবানকে সে মনে মনে প্রত্যহ ১০০বার গালি দিতো কুবুদ্ধিটা তাঁর মাথায় চাপিয়ে দেয়ার জন্য ।বেচারা ভগবান শুধু নরেনের গালি শুনেই যেত প্রতিবাদ করতনা পাছে যদি পূজা আর্চা না পায় ! নরেনের বাপ আর শুদ্রের মেয়ে কিভাবে মরল ?কে মারল ?কেন মারল ? এগুলো চিরজীবনের জন্যই একটা রহস্য ,সে রহস্য না হয় পাঠক মনে আজো থেকে যাক ।দেখো কাকু তোমরা আমার দিকে যেইভাবেই চাইয়া থাকোনা কেন এর পিছে কার হাত আছে ঐটা ভগবানই জানে হুঁ!
আজ শরীরটা বড় টালবাহানা শুরু করে দিয়েছে ,একটু বিশ্রাম আজ নিতেই হবে নরেনের না নিলে হবেনা ,দিন রাত খালি নিম্নজাত গুলো পূজা দিতেই আইসছে কোন কাজ কাম নেই ছাগলগুলোর ? নিম্নজাতের কথা ভাবতেই গা ঘিনঘিন করে উঠল নরেনের ,বার কয়েক থুথুও ফেল্ল নরেন । মন্দিরে নাপিতদের আসতে নিষেধ করে দিয়েছে নরেন ,তবুও নাপিতগুলো প্রত্যহ এসে নরেনকে বিরক্ত করে ,পূজা আর্চা করতে বলে অথচ অর্থের বেলায় যবনগুলো দাঁত কেলিয়ে হেসে দিয়ে বলে ,পুরোত মশাই আজ্ঞে মাফ কইরবেন,আজ তেমনটি টেয়াটুয়া পাইনাইকো ! নরেন মনে মনে তখন বলে আহাহাহা এ যেন মামুর বাড়ির আবদার নিয়া বইসচে টেয়া নাই তো পূজো দিতে আইসচো কেন ? আসলে নিম্নজাত গুলো কুনদিন মানুষ্য হৈতে ফাইরলনা সবগুলো ভেড়া ছাগলই থাইকা গেলগা! নরেন চিন্তায় আছে মন্দিরের সামনে একটা সাইনবোর্ড টানিয়ে দিবে,নিম্নজাতের হেঁদুরা মন্দিরে আসবেনা ,তোমরা মন্দিরে আসলে মন্দির ৭ বার ধৌঁত করতে হয় !যদিও আসো তাহলে মোটা অঙ্কের অর্থ ও দামী উপঢৌকন নিয়ে আসতে হবে । আবার ভাবে ,দরকার কি ?কিছু অর্থ তো পাওয়া যায় থাকনা ,আবার সবাই ভাববে পুরোত মশায় অর্থলোভী । নরেন শোয়া থেকে উঠে বসল,কাউকে মন্দিরের দিক আসতে দেখে । উঠে বসতে না বসতেই ডাক পরে যায় , পুরোত মশাই আছেন নিকি পুরোত মশাই ? নরেন সাড়া দেয় ,উঁ আছি কেডায় ? আমি ইন্দ্রজিত্ । কিল্লাই আইছত ?নরেন বলে । একডা বেবসা কইরতে যাইমু ,পূজা দিতে আইসছি । নারকেল ,তুলশি ,বেলপাতা আইনছস ?নরেন বলে । হ আইনছি । তয় ভিতরে আইসা বয় ,আমি আইসতেছি ।
Thursday, October 23, 2014
হিন্দু ধর্মের আসল রহস্য-ইবুক
- হিন্দু ধর্ম ও বিজ্ঞান
- হিন্দুধর্মে পৃথিবী সৃষ্টির রহস্য
- দেবদেবীর অশ্লীলতা
- সাধুদের ভন্ডামি
- হিন্দুধর্মে নারীর অধিকার
- হিন্দুধর্ম একেশ্বরবাদী
- হিন্দুধর্মে পদার বিধান
- হিন্দু ধর্মে মূর্তিপূজা নিষিদ্ধ
- হিন্দু ধর্মে গরু খাওয়ার আদেশ
- কল্কি অবতর
দীর্ঘদিন যাবত্ নিম্ন জাতের হিন্দুরা অনলাইনে ইসলাম নিয়ে টানা হেচড়া করে আসছে ।অনলাইনে আপনি যত ইসলাম বিদ্বেষী লেখা দেখবেন সব এই নিম্নজাতের হিন্দুদের ।ফেসবুকে ইসলাম বিরোধী যত পেজ দেখবেন সব এই হিন্দুদের দ্বারা পরিচালিত ।যত ব্লগ দেখবেন ইসলামের বিরুদ্ধে সব এই হিন্দুদের । এতদিন দাঁতে দাঁত লাগিয়ে সহ্য করে আসছি কিছুই বলিনি।কিন্তু প্রবাদে আছে ,বান্দরেরে বেশি সুযোগ দিলে মাথায় উঠে প্রশাব করে দেয় ,লাথি মেরে ফেলে দাও তাইলে প্রশাব করার আর সুযোগ পাবেনা। এই হিন্দুরা হল বান্দর ,বেশি সুযোগ দেয়ায় মাথায় উঠে প্রশাব করে দেয়ার আগেই এদের আমরা লাথি মেরে ফেলে দিলাম ।সুযোগ এসেছে এদের কড়া জবাব দেয়ার। হিন্দুদের সকল গোমড় ফাঁস করে দেবো আমরা ।তাই অনলাইন অফলাইনের বাঘা বাঘা তথ্য দিয়ে একটা ইবুক লিখেই ফেল্লাম । ইবুকটির প্রথম খন্ড প্রকাশ করলাম ,ইবুকটির মোট পাঁচটি খন্ড,আস্তে আস্তে সকল খন্ড প্রকাশ করব ইনশাআল্লাহ্ !প্রথম খন্ডটি সাজানো হয়েছে ,অনলাইন যোদ্ধাদের লিখিত সকল ব্লগ পোস্ট ও ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে ,বাকি ৪টি খন্ড আমার পরিশ্রমের ফসল ।যাই হোক ,আপনারা যারা হিন্দুদের ভুগিজুগি সম্বন্ধে জানতে চান তারা এখান থেকে প্রথম খন্ডটি ডাউনলোড করতে পারেন ।
হিন্দু ধর্মের আসল রহস্য ১ম খন্ড
By সজল আহমেদমোট পৃষ্ঠা:248 ফাইল:PDF ফাইল সাইজ:2.9MB
Download-হিন্দুধর্মের আসল রহস্য.pdf
যারা মোবাইল ইউজার তারা নিচের লিংক থেকে প্রথম খন্ডটি পড়তে পারবেন । হিন্দু ধর্মের আসল রহস্য-online version আপনাদের অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ।
Monday, October 20, 2014
ইসলাম বিদ্বেষীদের নারী নিয়ে ২৮টি প্রশ্নের উত্তর-শেষ পর্ব
ইসলাম বিদ্বেষীদের নারী নিয়ে ২৮টি প্রশ্নের উত্তর ১ম পর্ব
Saturday, October 18, 2014
হিন্দু জঙ্গীদের অস্ত্রপূজা,আসল সন্ত্রাসিরর আস্তানা পাক ভারতীয় হিন্দু
ভাই প্রথমত বলি ,হিন্দুরা এমন একটা নোংরা জাত যে তাদেরকে ঘৃণার থেকেও বেশি কিছু থাকলে সেটাও মনে হয় করে পাশ্চাত্যের দেশগুলো ।আর ভারতীয় হিন্দুদের পাশ্চাত্যের দেশগুলো এখনো ভাবে আদিম বর্বর ।তারা মনে করে যে ,ভারতে পূর্ণভাবে এখনো সভ্যতার আলো পৌঁছায়নি(ডিস্কভারি চ্যানেলের ভারত সম্বন্ধে কয়েকটা শো যারা দেখেছেন তারা ভারতীয় সভ্যতা নিশ্চই জানেন)তাছাড়াতোরা হলি জঙ্গী ,সন্ত্রাস,গোটা বিশ্ব তোদেরকে ঘৃণা করে ।অথচ হিন্দুদের ?হিন্দুরাই শ্রেষ্ঠ ,হিন্দুদের কোন জঙ্গী সংগঠন নেই আর তাদের কে ঘৃণাও কেউ করেনা ।
Sunday, September 28, 2014
ইসলামের ইতিহাস বিকৃত করছে একদল ইয়াবা সেবী নাস্তিকরা !
নব্য নাস্তিক ভন্ড শেখরের স্ট্যাটাস লিংক: https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=841398532558641&id=100000655068217&refid=17&_ft_&__tn__=%2As আমি এই পাঁচটি বছর ইতিহাস নিয়ে ঘাটছি ,ইসলামের ইতিহাস আমার প্রধান সাবজেক্ট ,কোথাও আমি এই কথাটা পাইনি যে হযরত হাসান ও হোসেন রাঃ কে যে ইয়াজিদ মেরেছে সেটা ইয়াজিদের পূর্ব পুরুষের প্রতিশোধ হিসেবে মেরেছে ! ইসলামের ইতিহাস ২য় খন্ড(Page No:225)এ একথা স্পষ্ট উল্লেখ আছে যে হযরত হাসান রাঃ ও হোসেন রাঃ ইয়াজিদ মেরেছিল খিলাফাহর লোভে । তার সাথে আমার ডিবেট হয় প্রায় চার ঘন্টার ,আমি এই ভন্ড মিথ্যাবাদী ঐতিহাসিককে চ্যালেঞ্জ করেছিলাম যে একথা কোন ইতিহাসে নেই এমনকি ইহুদিদের ইতিহাসেও একথা নেই।[ইহুদিরা যেহেতু ইসলামের প্রধান শত্রু] ।পরে আমি তাকে ইসলামের ইতিহাস ২য় খন্ড(Page No:225)মুয়াবিয়া ,ইয়াজিদ ,হাসান রাঃ,হোসেন রাঃ এর অধ্যায়টি পড়তে বলি ।কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় এই যে,ভন্ডটি আমার মন্তব্যটি তার মূল স্ট্যাটাসে পেস্ট করে অন্য এক ভাইয়ের সাথে ডিবেট করেছে যা হাস্যকর!প্রমাণ দেখুন এখানে। অনেকেই বলেন যে,'জারজ মানেই নাস্তিক' কথাটা সত্য নয় ,সত্য হল এটামোহাম্মদের দুই দৌহিত্র(নাতি) হাসান ও হোসেন যে কারবালায় এজিদের দ্বারা শহীদ হবেন। এটা মোহাম্মদ মেরাজ থেকে জানেন নাই। মূলত জেনেছেন, জিবরাইল (আ) এর মাধ্যমে, জিবরাইল (আ) এর বার্তাবাহকের ভাষ্যটি ছিল এমন--আপনি এই সন্তানক স্নেহ করছেন; অথচ আপনার উম্মত-ভক্ত কিছু লোকই তাকে শহীদ করবে। হোসেনের কতল ও হাসানে বিষ ক্রিয়ার মৃত্যু মূলত ছিল-রাজনৈতিক ও পারিবারিক কোন্দল।হোসেনের কতল ছিল ক্ষমতার রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব। ও হাসানের বিষ ক্রিয়ার মৃত্যু ছিল জয়নবকে ঘিরে পারিবারিক কোন্দল। ইতিহাসের নির্মম সত্য যে, পূর্ববতী ইতিহাস উত্তর পুরুষের হাতে পড়লে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে উঠে। এজিদের পূর্বপুরুষ মোহাম্মদের দ্বারা নির্যাতিত ও অত্যাচারিত হয়ে মক্কা থেকে বিতাড়িত হয়। এজিদ খলিফা হওয়ার পর হোসেনের কতল ও হাসানের বিষ ক্রিয়ার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে এজিদ তার পূর্বপুরুষের নির্যাতিত ও অত্যাচারিত হওয়ার প্রতিশোধ নেয়। এটাই বাস্তব সত্য!!!!
এই নব্য নাস্তিক ভূয়া ইতিহাসবীদ সেটা কিভাবে বিকৃত করেছে নমুনা দেখুন সাথে দেখুন তার সাঙ্গপাঙ্গদের রাসুল সাঃ কে নিয়ে কুরুচি পূর্ণ মন্তব্য:প্রতিটা জারজই নাস্তিক নয় কিন্তু প্রতিটা নাস্তিকই জারজ
বঙ্গ নাস্তিকরাও তেমন ,যুক্তি মানুক আর না মানুক তালগাছ তার চাই চাই সেটা যেভাবেই হোক! বাংলাদেশ সরকারের এমন একটা আইন করা উচিত্ যাতে করে ইসলামের বিপক্ষ শক্তি ইসলাম ও ইসলামের ইতিহাসকে বিকৃত করার সাহস না পায় ,ইসলামের ইতিহাস ও ইসলামের বিকৃতকারীর হাত কেঁটে দেওয়া ,বা তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া ইত্যাদি আইন করলে এদের লেজ গুটিয়ে যাবে। শেখ হাসিনাকে বলছি এদের কে শাস্তি দিন অন্যথায় আল্লাহর গজব থেকে রক্ষা পাবেননা । এটা শাহজালাল,শাহ পরাণ ,শাহ মাখদুম ,শরীয়তউল্লাহ্,তিতুমীর,নজরুল,মঈনুদ্দিনের জমিন এটা কোন নাস্তিকের জমিন নয় এটা মনে রাখবেন !শালিস মানি কিন্তু তালগাছটা আমার!
Saturday, September 20, 2014
সাঈদী একজন রাজাকার হিন্দু তার পক্ষে কথা বলে ছিঃ ছিঃ ছিঃ কি রাজাকার !
মুক্তিযুদ্ধের শতশত বাণী রচনা করে গিয়েছেন আমাদের জ্ঞানীগুনিরা তাদের সকল বাণী পায়ের তলায় পিশে ফেলে একজন ধর্মদ্রোহী কুত্তার বাণী আজ তাদের কাছে এত প্রিয় কেন জানতে মনে চায়! আওয়ামিলীগের রায়ে বাঙ্গালী সন্তুষ্ট নয় একজন দেশ প্রেমিক হিসেবে আসলে কথাটা কতটুকু সত্য ? সাঈদী সাহেব কি সত্যিই একজন রাজাকার ছিলেন নাকি তাঁকে রাজাকার খেতাব জোড় করে দেয়া হচ্ছে? মুক্তিযোদ্ধার ছেলে নাকি চিত্কার দিয়ে বলে ,একবার রাজাকার মানে সারা জীবন রাজাকার,একজন মুক্তিযোদ্ধা মানে চির জীবন মুক্তিযোদ্ধা নয়-হুমায়ুন আজাদ
কথাটা অতি মূল্যবান এবং গা শিউরে উঠার মত একটি কথা ! ইসলামের পাখি আল্লামা সাঈদী রাজাকারকে কেন ফাঁসি দেওয়া হলনা ? হিন্দু কে কেন সে সঠিক পথ দেখিয়ে হেল্প করলেন ? একি কমসম রাজাকারি ?বাবা তুমি রাজাকার কেন হলেনা ?
সেদিনকার ঐ আলোচনা এখানেই শেষ হয়েছিল কিন্তু ঐ আলোচনাটা আমার হৃদয়ে আঘাত করে চরম ভাবে !কি করে এই লোকটা একজন রাজাকার হয় যেখানে বিধর্মীরা তার পক্ষে কথা বলে ? আওয়ামিলীগের রায়ে তিলকে তাল করা যায় ।সাঈদীর ব্যাপারটাও হয়েছে তেমন ।কি আর বলার আছে ? শুধু বলি একটাই , সাঈদী আল্লাহর বাণী মানুষের কাছে পৌঁছাত আল্লাহ্ই তাঁকে দেখবে।১/অমল চন্দ্র:এ মেয়া এলাকায় নতুন আইছ ?সাঈদী যদি রাজাকার অয় হেলে ফুল বাংগালি রাজাকার । ২/কার্তিক চন্দ্র দাস:বাঈ এহেইনে বইয়া কইছেন কইছেন এলাকার ভিত্রে গিয়া কৈবেনছেন তাইলে কিন্তু হাড্ডি থাকপেনা। ৩/অধির হালদার:বাংগালির হুনা কতায় গুনা দোষ !এইরোম একটা মানু অয় এই পিরিচপুরে ?আর হ্যারে আইজ জেলে হান্দাইয়া থুইছে ! ৪/অসিম খাসকেল:অধির হ্যা কৈয়া লাব কি ? হুনছি মোগো অশোইক্কার বাপে নাহি হের বিরুদ্দে সাক্ষী দেতে যাইবে ! ৫/রতন কুন্ডু:বাঈ যে যায় যাউক মোগো বাড়িইদ্দা কেউ যামুনা ।এইরোম একটা মাইনষের মুহের দিক চাইয়া কেমনে মিছা কতা কয় ?যে যেরোম থাহে থাউক দোহানপাডে বইয়া এ আলোচনা না করাই ভালো ।
Wednesday, September 17, 2014
কোরআন কার বাণী ? যুক্তি-pdf download
Sunday, September 14, 2014
হিন্দুধর্মে নারীরা→১ম পর্ব
হঠাৎ করে এই আয়াতাংশ কারো সামনে পেশ করা হলে মনে হতে পারে যে এখানে পুরুষকে যখন ইচ্ছা তখন তার স্ত্রীর সাথে যৌনাচার অবাধ অনুমতি দেওয়া হচ্ছে, আসলেই কি তাই ? এটা ঠিক যে ইসলাম স্ত্রীদেরকে স্বামীর যৌন চাহিদার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে বলেছে, কিন্তু স্বামীকে নিজ চাহিদা আদায়ের ব্যাপারে উগ্র হবার কোন অনুমতি যেমন দেয়নি তেমনি স্বামীকেও স্ত্রীর যৌন চাহিদার প্রতি যত্মবান হবার নির্দেশ দিয়েছে। ইসলাম স্ত্রীকে বলেছে যদি রান্নরত অবস্থায়ও স্বামী যৌন প্রয়োজনে ডাকে তবে সে যেন সাড়া দেয়, অন্য দিকে পুরুষকে বলেছে সে যেন তার স্ত্রীর সাথে ভালো আচরণ করে, স্ত্রীর কাছে ভালো সাব্যস্ত না হলে সে কিছুতেই পূর্ণ ঈমানদার বা ভালো লোক হতে পারবে না। এই কথা জানার পরও কোন পুরুষ কি স্ত্রীর সুবিধার প্রতি কোনরূপ লক্ষ না রেখেই যখন তখন তাকে যৌন প্রয়োজনে ডাকবে? ইসলাম পুরুষকে এব্যাপারেও সাবধান করে দিয়েছে যে নিজের যৌন চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে স্ত্রীর যৌন চাহিদার কথাকে সে যেন ভুলে না যায়।" ইসলাম স্ত্রীকে তার স্বামীর কাছে শস্যক্ষেত্র বলেছে অন্যকাউকে নয়। আমার জমিতে(স্ত্রীকে) যদি আমি ভাল চাষ না দেই তবে আমার ফসল কোন দিনও ভাল হবেনা । ইসলামের ভাল কথাও নাস্তিক আর ছুপা হিন্দুদের কাছে বিষের মত লাগে অথচ তারা একবারও নিজের ধর্মকে দেখেনা । ইসলামই একমাত্র নারীকে পূর্ণ অধিকার দেয় যা অন্যকোন ধর্ম দেয়না ! বৌদ্ধধর্মে নারীকে মলের ন্যায় বলা হয়েছে ,খ্রীষ্টধর্মে ও ইহুদিধর্মেও নারীকে ঠিক তাই । এবার আমি আলোচনা করব,হিন্দু ধর্মে নারীদের অধিকার এবং হিন্দুধর্মে নারীরা ।ﺃَﻧَّﻯﺸِﺌْﺘُﻤْﻨِﺴَﺂﺅُﻛُﻤْﺤَﺮْﺛٌﻠَّﻜُﻤْﻔَﺄْﺗُﻮﺍْﺣَﺮْﺛَﻜُﻢْ (তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর।)
মনু নারী জাতিকে পুরুষের হাতের প্রাণশূন্য পুতুল ভেবেই হয়ত নিচের বিধানটি প্রবর্তন করেছেন। মনু বিধান দিলেনঃ বন্ধ্যাষ্টমেহধি বেদ্যাব্দে দশমে তু মৃতপ্রজা। একাদশে স্ত্রীজননী সদ্যস্ত্বপ্রিয়ব াদিনী \\ ৮১\\ অর্থঃ নিঃসন্তান স্ত্রীকে বিয়ের আট বছর পর ত্যাগ করা যায়, মৃত সন্তানের জন্মদানকারী স্ত্রীকে ত্যাগ করা যায় দশ বছর পরে, যে স্ত্রী শুধুমাত্র কন্যা সন্তান জন্ম দেয় তাকে ত্যাগ করা যায় এগারো বছর পরে, ঝগড়া পরায়ন স্ত্রীকে ত্যাগ করতে বিলম্ব করা যাবে না।" সূত্রঃ [মনুসংহিতা- অধ্যায়-৯, শ্লোক- ৮১, পৃষ্ঠা- ২৫৭, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ] [-] কন্যা সন্তান জন্ম দেওয়ার কারণে স্ত্রীকে ত্যাগ করা ধর্ম- সিদ্ধ কিন্তু সন্তান জন্মের ব্যাপারে পুরুষের অক্ষমতাকে বিবেচনা করা হয়নি মনুর বিধানে। বলতে হয়, মনু বিজ্ঞানে বিশ্বাসী ছিলেন না। অথবা শ্রীভগবান তাকে বিজ্ঞান সম্পর্কে কোন জ্ঞান দান করেননি। এ কথা বলার যুক্তি এই যে, আধুনিক বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে, পুত্র সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষের ভূমিকাই মুখ্য। পুরুষই পুত্র সন্তানের জীন (শুক্র) বহন করে - নারী নয়। তাহলে, পুরুষের দোষে নারীকে কেন ত্যাগ করার বিধান দেন মনু? মনুর বিধানে নারীদের অধিকার খর্ব করা হয়নি কি? ছিনিয়ে নেওয়া হয়নি কি নারীদের স্বাধীনতা? সংহিতার পঞ্চম অধ্যায়ে পাওয়া যায়ঃ- বালয়া বা যুবত্যা বা বৃদ্ধয়া বাপি যোষিতা। ন স্বাতন্ত্র্যেণ কর্তব্যং কিঞ্চিত্ কার্যং গৃহেস্বপি \\ ১৪৭ \\ অর্থঃ "বালিকা কিংবা যুবতী অথবা প্রাপ্ত বয়স্কা নারীরা স্বাধীনভাবে কোন কিছু করতে পারবে না- এমনকি নিজেদের ঘরেও নয়।" সূত্রঃ মনুসংহিতা [অধ্যায়-৫, শ্লোক-১৪৭, পৃষ্ঠা- ১৬২, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ] [-] মনু নারীকে যে একেবারেই অধিকার শূন্য করেছেন তা নয়। নারীকে কিছু অধিকারও দিয়েছেন। মনু নারীদের স্বার্থের দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছেন বললে ভুল হবে না। বলতে হয়, মনু 'নারী' স্বার্থের জন্যই এ বিধানটি দিয়েছেন। যদিও নারীকে উল্লেখ করে বলেছেন কিন্তু এ বিধানের নেপথ্যে পুরুষের অধিকার-ই ষোল আনাই পূর্ণ হয়েছে। মনুসংহিতায় মনু বলেছেনঃ "কন্যাং ভজন্তীমুত্কৃষ্ টং ন কিঞ্চিদপি দাপয়েত্"। ৩৬৫। অর্থঃ "কন্যা উচ্চতর বর্ণের লোককে (সম্ভোগার্থ=যৌ নমিলনে) ভজনা (আহ্বান) করলে তাকে কোন দন্ড দিতে হবে না।" সূত্রঃমনুসংহিতা [অধ্যায়-৮, শ্লোক-৩৬৫, পৃষ্ঠা-২৪০, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ] অপর এক শ্লোকে মনু বিধান দিয়েছেনঃ "দেবরাদ্বা সপিন্ডাদ্বা স্ত্রিয়া সম্যঙ্ নিযুক্তয়া। প্রজেপ্সিতাধিগন ্তব্যা সন্তানস্য পরিক্ষয়ে" \\ ৫৯ \\ অর্থঃ "সন্তানের অভাবে (পতি প্রভৃতি গুরুজন কর্তৃক) সম্যকরুপে নিযুক্ত হয়ে স্ত্রীলোক দেবর বা সপিন্ড থেকে সন্তান লাভ করবে।" মনুসংহিতা [অধ্যায়-৯, শ্লোক-৫৯, পৃষ্ঠা-২৫৪, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ] -] নারীরা মন্ত্রে অধিকারহীন, ধর্মশাস্ত্রে অধিকারহীন নির্গুন- মিথ্যাব াদী-পাপের মূল; তাহলে কি দেবীরা নারী নন? না নিচের শ্লোক/বিধান গুলো কেবলমাত্র সাধারণ নারীদের জন্য- পূণ্যবতী গুণবতী দেবীরুপী নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়ঃ "স্বভাব এষ নারীণং নরাণামিহ দূষণম। অতোহর্থান্ন প্রমাদ্যন্তি প্রমদাসু বিপশ্চিতঃ" \\ ২১৩ \\ অর্থঃ "নারীদের স্বভাবই হল পুরুষদের দূষিত করা। অতএব পন্ডিতগণ স্ত্রীলোক সম্বন্ধে অনবহিত হন না।" সূত্রঃ মনুসংহিতা-২য় অধ্যায়, পৃষ্ঠা-৭৯, শ্লোক-২১৩ "নাশ্নীয়াদ্ভার্ যয়া সার্ধং নৈনামীক্ষেত চাশ্নতীম। ক্ষুবতীং জৃম্ভমাণাং বা ন চাসীনাং যথাসুখম" \\ ৪৩ \\ অর্থঃ স্ত্রীর সঙ্গে আহার করবেন না, তার আহারকালে তাকে দেখবেন না। স্ত্রীর হাঁচবার, হাই তোলার বা আরাম করে বসে থাকার সময়ে তাকে দেখবেন না।" সূত্রঃ মনুসংহিতা-৪র্থ অধ্যায়, পৃষ্ঠা-১২১, শ্লোক-৪৩ ঋতুকালাভিগামী স্যাত্ স্বদারনিরতঃ সদা। পর্ববর্জং ব্রজেচ্চৈনাং তদব্রতো রতিকাম্যয়া \ \ ৪৫ \\ অর্থঃ (গৃহস্ত) নিজের স্ত্রীর প্রতি অনুরক্ত হয়ে ঋতুকালে স্ত্রীসম্ভোগ করবেন; স্ত্রীর প্রতি প্রীতিমান ব্যক্তি (অমাবস্যাদি) পর্ব বাদে রতিকামনায় (অন্য সময়েও) দারগমন করবেন। সূত্রঃ মনুসংহিতা- ৩য় অধ্যায়, পৃষ্ঠাঃ ৯০, শ্লোক-৪৫, মূল সংস্কৃত-মনু, অনুবাদ সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কালেহদাতা পিতা বাচ্যো বাচ্যশ্চানুপযন পতিঃ। মৃতে ভর্ত্তরি পুত্রসত্ত বাচ্যো মাতুররক্ষিতা \\ ৪ \\ অর্থঃ বিবাহযোগ্য কালে কন্যা সমপ্রদান না করলে পিতা, (ঋতুকালে) স্ত্রীগমন না করলে পতি, স্বামীর মৃত্যুর পর মাতার রক্ষনাবেক্ষণ না করলে পুত্র নিন্দনীয় হয়। সূত্রঃ মনুসংহিতা- ৯ম অধ্যায়, পৃষ্ঠাঃ ২৪৮, শ্লোক-৪, মূল সংস্কৃত-মনু, অনুবাদ সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় আদি পুরুষ (মনুসংহিতা মতে-মনু) মানব জাতির পিতা তার মনুসংহিতার নবম অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বললেন- নাস্তি স্ত্রী নাং ক্রিয়া মন্ত্রৈদিতি ধর্মে ব্যবস্থিতি। নিবিন্দ্রিয় হামন্ত্রাশ্চ স্ত্রিয়োহ নৃতমিতি স্থিতিঃ \\ ১৮ \\ অর্থঃ মাস্ত্রোক্ত বিধি অনুসারে নারীদের মন্ত্রে কোন অধিকার নাই, স্মৃতি ও ধর্শ শাস্ত্রে ইহাদের অধিকার নাই, এই জন্য ইহারা নিতান্ত হীন ও অপাদার্থ।" সূত্রঃ মনুসংহিতা- ৯ম অধ্যায়, পৃষ্ঠাঃ২৫০, শ্লোক-১৮, মূল সংস্কৃত-মনু, অনুবাদ সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়শুক্লযজুর্বেদের অন্তর্গত শতপথ ব্রাহ্মণে নারীকে তুলনা করা হয়েছে এভাবে, “সে ব্যক্তিই ভাগ্যবান, যার পশুসংখ্যা স্ত্রীর সংখ্যার চেয়ে বেশি” (২/৩/২/৮)। শতপথ ব্রাহ্মণের এ বক্তব্যকে হয়তো দরদী ধর্মবাদীরা ভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়ে যৌক্তিকতা দিতে চেষ্টা করবেন, কিন্তু পরের আরেকটি শ্লোকে পাওয়া যায় হিন্দু ধর্মের দৃষ্টিতে নারীর আর্থ-সামাজিক অবস্থান; “বজ্র বা লাঠি দিয়ে নারীকে দুর্বল করা উচিৎ, যাতে নিজের দেহ বা সম্পত্তির উপর কোনো অধিকার না থাকতে পারে ” (৪/৪/২/১৩)। এর থেকে স্পষ্ট কোনো বক্তব্যের আর প্রয়োজন আছে? বৃহদারণ্যকোপনিষদে ঋষি যাজ্ঞবাল্ক্য বলেন, “স্ত্রী স্বামীর সম্ভোগকামনা চরিতার্থ করতে অসম্মত হলে প্রথমে উপহার দিয়ে স্বামী তাকে ‘কেনবার’ চেষ্টা করবে, তাতেও অসম্মত হলে হাত দিয়ে বা লাঠি দিয়ে মেরে তাকে নিজের বশে আনবে ” (৬/৪/৭, ১/৯/২/১৪)। দেবীভাগবত-এ নারীর চরিত্র সম্পর্কে বলা আছে (৯:১): “নারীরা জোঁকের মত, সতত পুরুষের রক্তপান করে থাকে। মুর্খ পুরুষ তা বুঝতে পারে না, কেননা তারা নারীর অভিনয়ে মুগ্ধ হয়ে পড়ে। পুরুষ যাকে পতœী মনে করে, সেই পতœী সুখসম্ভোগ দিয়ে বীর্য এবং কুটিল প্রেমালাপে ধন ও মন সবই হরণ করে।”হিন্দুধর্মে নারীদের অধিকার:→
Wednesday, September 10, 2014
উলঙ্গপনা,জাতপাত,সেবাদাসী,দেবদাসী হিন্দুধর্মের একটা অংশ,এবং চিনুন হিন্দু জঙ্গী সংগঠন
সেবাদাসী দেবদাসী হিন্দুধর্মের একটা অংশ ,এরই মাঝে লুকিয়ে আছে হাজার মেয়ের কান্না !
Monday, September 8, 2014
মূল্যবান পংক্তি
Saturday, September 6, 2014
বৌদ্ধ ধর্মে নারীরা-পর্ব ১

আবার,গরুরা নতুন ঘাসের আশায় নিজের গোয়াল থেকে বের হবার জন্য ছুটে, নারীও তেমনি নতুন নাগর লাভের আশায় ছোটাছুটি করে।
আবার,নৌকা যেমন এপারে-ওপারে, এখানে-সেখানে যথা প্রয়োজনে লাগে, নারীও তদ্রূপ প্রিয় অপ্রিয় বিবেচনা না করেই সর্ব পুরুষেই গমন করে।
আবার,কোন বুদ্ধিমান কখনো নারীর চরিত্রে বিশ্বাস স্থাপন করে না। যারা করে তারা নির্বোধ।
আবার,যতই নারীকে ধনে পরিপূর্ণ করা হোক না কেন সুযোগ পেলেই অসতীরা পুরুষের সম্মান নষ্ট করে।
আবার,নারীদের এতোই জঘন্য স্বভাব যে এখানে সেখানে তারা যদিচ্ছা ঘুরাফেরা করে।
আবার,নারীদের চোখের পানিতে গলে যাওয়া ঠিক না কারণ নারীদের সত্য মিথ্যার সমান।
আবার,নারীরা সব সময় প্রেমালাপে পুরুষদের বস করে যদিও মনের মধ্যে তাদের থাকে খারাপ অভিলাস।
আবার,তীর্থে যেমন সকলেই ভ্রমন করতে পারে, নারীও তেমন তীর্থসম।
কুণালের নীতিবাক্যর গাথাগুলো দেখি -টাকাহীন কুলীন ব্রাহ্মণ নারীর কাছে চণ্ডালের মতো। তাইতো ধনবান চণ্ডাল কে নারী আজীবন পূজিতে পারে শুধু ধনের আশায়।
নারীকে চিহ্নিত করেন গৌতম বৌদ্ধ। তিনি বলেন,"মনের মতো রমণী লভিয়া ধনপূর্ণা ধরা কর তারে দান, তথাপি অসতি পেলে অবসর কভু না রাখিবে তোমার সম্মান। নারীদের এমন জঘন্য স্বভাব সদা সর্বস্থানে করি বিলোকন, করে কি কখনো বুদ্ধিমান জন চরিত্রে তাহাদের বিশ্বাস স্থাপন? ভালোবাসে মোরে ভাবি ইহা মনে করো না বিশ্বাস কভু নারীগণে, অশ্রু বিসর্জন দেখিয়া তাহার ভিজে নাকো যেন মন কখনো তোমার। এ পারে, ও পারে নদীর যেমন লাগে গিয়া নৌকা যথা প্রয়োজন, প্রিয় বা অপ্রিয় বিচার না করি সেবে পরপুরুষেরে সর্বজন নারী। অতীব দুঃশীলা, অতি অসংযতা রতিদানে মুড়ে তুষিতে নিরতা, প্রামালাপ করে বসি তব পাশ মনে কিন্তু সদা পাপের অভিলাষ। তীর্থসম সর্বভোগ্যা নারীগণ নারীরে বিশ্বাস করো না কখন, নাই তাদের সত্য মিথ্যা জ্ঞান সত্য তাদের মিথ্যার সমান। গবীসম নব তৃণের আশায় গোচর বাহিরে ছুটি যথা যায়, নবীন নাগর লোভিতে তেমনি ছোটাছুটি করে সকল রমণী। নির্ধন কুলীনে নারী করে হেয় জ্ঞান সে জন নারীর চক্ষে চণ্ডাল সমান, অথচ চণ্ডাল যদি হয় ধনেশ্বর ধনহেতু ভজে তারে নারী নিরন্তর।" (কুনাল জাতক - ৫৩৬)
কুণালের মুখে উচ্চারিত হয় নীতি গাথাঃনারী যেহেতু গৃহের মোহ তৈরি করে তাই নারী অবশ্যই পরিত্যাজ্য।১) বর্তমান বস্তু ( এখানে কোন সংকট উপস্থাপিত হয়েছে শাস্তার (পথপ্রদর্শকের) কাছে। ২) অতীত বস্তু ( এখানে সংকট মীমাংসার জন্য অতীতের দৃষ্টান্ত প্রদান করেন শাস্তা) ৩) সমাধান ( অতীত বাস্তবতার আলোকে বর্তমানের টীকাভাষ্য রচনা করে দিকনির্দেশনা দেন শাস্তা)
নারীরা হল- →উন্মুক্ত মলভাণ্ডের মতো দুর্গন্ধ যুক্ত। →বিষমিশ্রিত মদিরার মতো অনিষ্টকারী। →কুটিলা সাপের মতো দুই জিহ্বা বিশিষ্ট। →পাতালের ন্যায় অতল গভীর। →রাক্ষসীর ন্যায় সন্তোষহীন। →অগ্নির ন্যায় সর্ব গ্রাসিনী। →নদীর ন্যায় সর্ব বাহিনী। →বায়ুর ন্যায় যথেচ্ছা গামিনী। →বিষবৃক্ষের ন্যায় বিষফল প্রসবিনী। নারীরা কীভাবে মলের মতো দুর্গন্ধময় এ সম্পর্কে কুনাল বলেন,সদা রক্ত মাংস প্রিয়, কঠোর হৃদয়, পঞ্চায়ুধ, ক্রূরমতি সিংহ দুরাশয়। অতিলোভী, নিত্য প্রতিহিংসা পরায়ণ, বধি অন্যে করে নিজ উদর পূরণ। স্ত্রীজাতি তেমতি সর্বপাপের আবাস, চরিত্রে তাহাদের কভু করো না বিশ্বাস। হ্যাঁ পুরুষের অবশ্যই কখনোই নারীর চরিত্রে বিশ্বাস করা উচিত নয়। শুধু কি বিশ্বাস? কুণালের মতে, নারীকে বেশ্যা, কুলটা বললেই সব বলা হয় না, নারী প্রকৃত পক্ষে এর অধিক কিছু।
কুণাল তার নিতিগাথায় কি বলেন-"নারী হল উন্মুক্ত মলভাণ্ডের ন্যায়। উন্মুক্ত মলভাণ্ড দেখিলে মাছি সেখানে ঝাপ দিবেই তাকে রোহিত করা কষ্টকর। কিন্তু একজন জ্ঞানী মানুষ সব সময় এই মলভাণ্ডের দুর্গন্ধ উপলব্ধি করে তা এড়িয়ে চলে। তদ্রূপ নারীরুপ মলভাণ্ডে মাছিরূপ পুরুষ ঝাপ দিবেই কিন্তু একজন জ্ঞানী ভিক্ষু এই উন্মুক্ত মলভাণ্ডরূপ নারীদের দুর্গন্ধ উপলব্ধি করিয়া তাদের সদাই পরিত্যাগ করেন।"
প্রথম পর্ব:সমাপ্ত বাকি পর্বগুলো পেতে আমার সাথেই থাকুন |চৌর, বিষদিগ্ধসুরা, বিকত্থি বণিক কুটিল হরিণ শৃঙ্গ, দ্বিজিহ্বা সর্পিণী প্রভেদ এদের সঙ্গে নেই রমণীর। প্রতিচ্ছন্ন মলকুপ, দুষ্কর পাতাল দুস্তোস্যা রাক্ষসী, যম সর্বসংহারক প্রভেদ এদের সঙ্গে নাই রমণীর। অগ্নি, নদী বায়ু, মেরু (পাত্রাপাত্রভেদ জানে না যে) কিংবা বিষবৃক্ষ নিত্যফল প্রভেদ এদের সঙ্গে নাই রমণীর।
Friday, August 29, 2014
হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ ভরা যৌনতা আর অযাচার সাথে ফ্রি রগরগে টসটসে সব গল্প









হিন্দু ধর্ম ও ঘোড়া!!হিন্দু পুরুষদের পাপমোচনে মৃত ঘোড়ার সাথে রাতভর সংগমে লিপ্ত ছিল রামের মা ও হিন্দু নারীরা!!!! হিন্দু ধর্মে ঘোড়ার মর্যাদা অপরিসীম!! পাপমোচনের জন্য ঘোড়ার সাথে মোটামুটি অনিবার্য বলেই ধরে নেয়া যায়!! রামায়নে আছে রামের মা কউসল্য পাপমোচনের জন্য মৃত ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত ছিল পুরো একটি রাত!! সেই রাতে রামেরমা প্রথমে তিনটি ঘোড়াকে কতল করে!! তারপর মৃত ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত থাকে সারা রাত!! একে একে রাজার পত্নীদেরকেও মরা ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত করানো হয়!! সেই মৃত ঘোড়ার চর্বি কেটে রান্না করা হয় এবং সেই সুগন্ধে একে একে পাপমোচন হয় হিন্দু পুরুষদের!! “The prescribed victims — snakes, birds, the horse, and aquatic animals — were bound at the place of immolation; each was dedicated to a specific divinity as is set forth in the ritual texts. The priests then bound them all to the posts in the manner set forth in the ritual texts. Three hundred beasts in addition to Dasaratha’s jewel of a horse were bound there to the sacrificial posts. Kausalya (Rama’s mom) walked reverently all around the horse and then with the greatest joy cut it with three knives. Her mind unwavering in her desire for righteousness, Kausalya (Rama’s mom) passed one night with the horse. The priests – the hotr, the adhvaryu, and the udgatr — saw to it that the second and the juniormost of the king’s wives, as well as his chief queen, were united with the horse. Then the officiating priest, who was extremely adept and held his senses in check, removed the fat of the horse and cooked it in the manner prescribed in the ritual texts. At the proper time and in accordance with the ritual prescriptions, the lord of men then sniffed the fragrance of the smoking fat, thereby freeing himself from sin. Then, acting in unison, the sixteen brahman officiating priests threw the limbs of the horse into the fire, in accordance with the ritual injunctions. In other sacrifices, the oblation is offered upon branches of the plaksa tree, but in the Horse Sacrifice alone the apportionment of the victim is made on a bed of reeds. The Horse Sacrifice is known as the Three-Day Rite; for both the kalpasutra and the brahmanas refer to the Horse Sacrifice as a rite lasting for three days.” — Ramayan 1:13:24-33. হিন্দু মন্দিরেও শোভা পায় ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত হিন্দু মুর্তি!! হিন্দু ধর্মে আছে ইনসেস্টের কাহিনী যা একে একে পরবর্তিতে প্রকাশ করার আশা রাখি!!
Wednesday, August 27, 2014
Monday, August 25, 2014
ভগবান ব্রহ্মার কিছু রগরগে কাহীনি
কামসূত্র বইটা কোথা থেকে এলো
Tuesday, August 19, 2014
ফারাবীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রতিদিনের মিথ্যা রিপোর্টের দাঁত ভাঙ্গা জবাব!!
আমি তো ফারাবীর কোন স্ট্যাটাসে বা ব্লগে দেখলামনা মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধুকে গালাগাল বা মন্দ কথা বলতে আমি সেই ২০১১ সাল থেকেই তো ফারাবীর লেখা পড়ি! আমি কেন সারা বাংলাদেশী ফেসবুক ইউজাররাও দেখেনি আপনি জরিপ করে দেখতে পারেন । তাইলে এই প্যান্টে মুতা তসলিমার জারজ সন্তান হারামী নঈম নিজাম এই কথা কোথায় পেল ? বাংলাদেশ প্রতিদিনে আরো ছাপা হয়েছে," →বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য ও কুত্সা রটিয়েছে ফারাবী ,মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কটুক্তি ও করেছে"