Tuesday, April 15, 2014
ইসলামি বাংলা ইবুক (জাভা-jar file)
তবুও ইসলামি ইবুক বলে আপনাদের সুবিধার্থে এই ইবুক গুলো দিলাম।
অতিথি আপ্যায়ন
(Download)
মালিকের তওবা
(DOWNLOAD)
মুসা আঃ ও খিজির আঃ
(DOWNLOAD)
ইমরান হারুন
(DOWNLOAD)
কুরআন বাংলা
(DOWNLOAD)
হাদীসের গল্প
(DOWNLOAD)
সমর্পন
(DOWNLOAD)
মদিনার পথে
(DOWNLOAD)
কাজী সুরাইয়ার ন্যায় বিচার
(DOWNLOAD)
দজ্জালের আগমন
(DOWNLOAD)
মহিলা ও তার জুতার গল্প
(DOWNLOAD)
যাকাত না দেয়ার পরিনাম
(DOWNLOAD)
পকেট কুরআন
(DOWNLOAD)
Monday, April 14, 2014
হেঁদু সমাচার|৪র্থ পত্র
হেঁদু দাদারা অনেক সময় বলিয়া থাকেন যে মুসলিমরা নাকি নারীদের অধিকার দেয় নাই।কিন্তু আমাদের হেঁদু ধম্মে নারী পুরুষের সমান অধিকার রহিয়াছে! হেঃহেঃহেঃ হেসে মরলুম। আসেন দেখি হেঁদু ধর্মে নারী পুরুষের সম অধিকার এক নজরে দেখিয়া লই,হেঁদুরা নারীকে যে সম্মান দেয়।
তাহা হইলে হিন্দু ধর্মে নারী-পুরুষের সম অধিকার কোথায়?এছাড়াও হেঁদু ধর্মে নারী তাহার পুত্রের সম্পত্তি হইতে এতটুকুও পায়না।নারীরা নাকি পুরুষের দাস ইহাও হেঁদু ধম্মের মূলনীতি! আসুন এইবার দেখি ইসলাম নারীকে কি মর্যাদা দিয়া থাকে। ইসলাম নারীকে দিয়াছে মায়ের মর্যাদা,ইসলাম নারীকে দিয়াছে বোনের মর্যাদা,ইসলাম নারীকে দিয়াছে পত্নির মর্যাদা!ইসলাম নারীকে দিয়াছে পিতার সম্পত্তি হইতে অধিকার,ইসলাম নারীকে দিয়াছে স্বামীর সম্পত্তি পাইবার অধিকার,ইসলাম নারীকে দিয়াছে ব্যবসা ,জিহাদ(হিজাব সহকারে) করিবার অধিকার,ইসলাম দিয়াছে মায়ের পদ তলে বেহেস্ত।ইসলামে বলা হয়নি যে,তুমি তোমার স্ত্রীকে অল্প দোষে গায়ে হাত তুলিবে।বিনা কারনে স্ত্রীকে তালাকের বিধান ও ইসলামে নাই।হেঁদুদের মতো ইসলামে নারীরা পুরুষের দাস নয়।নারী পুরুষ উভয়ই আল্লাহর দাস।ইসলামে ।হাদীসে আছে, যেই লোকের ৩টি কন্যা হইবে ঐ লোকটা জান্নাতি।হেঁদু দাদারা অনেক সময় বলিয়া থাকেন যে ইসলাম নারীকে যদি অধিকারই বেশিই দিয়া থাকে তাহা হইলে নারী দিগকে কেন কালো বস্তায় ঢুকিয়া থাকিবার নির্দেশ দেয়। আমি ঐ দাদাকে আমার লেখা"ধর্ষন ও ইভটিজিং কেন হয়"লেখাটি পড়িতে বলিব।তাহা হইলেই ঐ দাদা বুঝিতে পারিবেন যে,আসলে নারী পর্দা অতি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস।আর পর্দাতো তাহাদের ধর্মেও রহিয়াছে। এইবার চলিয়া আসি মূল আলোচনায় ,হেঁদুরা যে বলিয়া থাকেন যে ইসলামের চাইয়াও হেঁদু ধর্মে নারীদের সম্মান বেশি দিয়াছে!আহা মধু!মধু!মধু! আমরা ইতিহাসের সেই সতীদাহ প্রথা কি ভুলিয়া গিয়াছি যেটা হেঁদু ধর্মে প্রচলিত ছিল? জীবন্ত নারীকে মৃত স্বামীর সহিত পুড়িত হইত চিতার অনলে!কি নির্মম কি নিষ্ঠুর! বিয়ের আগে নারীকে থাকিতে হইত ব্রাহ্মনদের সেবাদাসী হইয়া।ব্রাহ্মনরা ঐ নারীর সহিত সঙ্গম করিয়া তাহার পেটে ব্রাহ্মনের অবৈধ বাচ্চা ঢুকাইয়া দিতো!আমরা কি ভুলিয়া গিয়াছি তাহা?ইহার পরেও কি হেঁদু দাদারা তাহাদের নারীর প্রতি অধিকার রক্ষার আলোচনা করিবে? পাঠক আপনারাই বিবেচনা করিয়া বলেন নারীদের কাহারা বেশি অধিকার দিয়াছে,ইসলাম নাকি হেঁদু?হেঁদু ধর্ম পুরুষকে বসাইয়াছেন প্রভুর (দেবতার) আসনে আর নারীকে করিয়াছেন গোলাম ! মনুসংহিতার [৫:১৫৪] তে বিধান রহিয়াছেঃ বিশীলঃ কামবৃত্তো বা গুণৈর্বা পরিবর্জিতঃ । উপচর্যঃ স্ত্রিয়া সাধ্বা সততং দেববত্ পতিঃ \\ ১৫৪ \ \ অর্থঃ “পতি সদাচারহীন (চরিত্রহীন) পরস্ত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কযুক্ত বা গুণহীন হলেও সতী স্ত্রী সেই পতিকে দেবতার মতই পুজো করিবে।” সূত্রঃ মনুসংহিতার [অধ্যায়-৫, পৃষ্ঠা- ১৬২, শ্লোক-১৫৪, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়] [!] পতির সব দোষই নিবরে সহ্য করিবে পত্নী কিন্তু পত্নীর কোন দোষ করা চলিবে না। পতির পরস্ত্রীতে আসক্ত হওয়াটা কোন দোষের নহে।হেঁদু ধর্মে রহিয়াছে পতির মৃত্যুর পর পত্নীর পুনরায় বিয়ে করা যাইবে না। কিন্তু পত্নীর মৃত্যু হইলে দাহ ও অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া শেষে পুরুষ পুণরায় বিয়ে করিতে পারিবে। পুরুষ তাহার অতিক্রিয়া নিবৃত্ত করার জন্য পুনরায় বিয়ে করিতে পারিবে কিন্তু যে মেয়ের স্বামী বিবাহের রাতে কিংবা বিবাহের দু’তিন মাসের মধ্যে মরিয়া যায়; সেই মেয়েকে কেন সারাটি জীবন বিধবা সাজিয়া থাকিতে হইবে? হিন্দু ধর্মে মেয়েদের অতিক্রিয়ার কি কোনই মূল্য নাই? হিন্দু ধর্মে আছেঃ কামনত্ত ক্ষপয়েদ্দেহং পুষ্পমূলফলৈঃ শুভৈঃ । ন তু নামাপি গৃহ্নীয়াত্ পত্যৌ প্রেতে পরস্য তু \\ ১৫৭ \\ অর্থঃ ”পতির মৃত্যুর পর পত্নী ফলমূলের স্বল্পাহার দ্বারা দেহ ক্ষয় করিবে, তবু পর পুরুষের নাম করিবে না।” সূত্রঃ মনুসংহিতা [অধ্যায়-৫ , শ্লোক- ১৫৭, পৃষ্ঠা- ১৬৩, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়] ভার্যায়ৈ পূর্বমারিণ্যৈ দত্ত্বাগ্নীনন্ত্যকর্মণি । পুনর্দারক্রিয়াংকুর্যাত্ পুনরাধানমেব চ \\ ১৬৮ \\ অর্থঃ ”পত্নীর মৃত্যুর হইলে দাহ ও অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া শেষে পুরুষ আবার বিয়ে করিবে।” সূত্রঃ মনুসংহিতা [অধ্যায়-৫, শ্লোক-১৬৮, পৃষ্ঠা-১৬৪, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়] অপর এক মতে আছেঃ বিয়ে ছাড়া নারীর মুক্তি নাই। কাঙ্খিত স্বর্গ প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে নারীদের অবশ্যই বিয়ে করিতে হইবে। নারীরা চিরকুমারী থাকিতে পারিবে না। কিন্তু পুরুষেরা চিরকুমার হইয়া থাকিতে পারিবেন।
Sunday, April 13, 2014
"হেঁদু সমাচার"|৩য় পত্র
- আলফারাবী(Farabi'as):-পদার্থ বিজ্ঞানে তিনিই শূন্যতার অবস্থা প্রমাণ করিয়াছিলেন।দার্শনিক হিসেবে ছিলেন নিয়প্লেটনিস্ট দের পর্যায় বিবেচিত।বিজ্ঞানী আল ফারাবী সমাজবিজ্ঞান,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,দর্শন,যুক্তিশাস্ত্র প্রভৃত বিষয়ে বহু রচনা লিখিয়া গিয়াছেন।তাহার রচিত "আলা আহলে আল মদীনা আল ফাদিলা(দর্শন ও রাষ্ট্র বিজ্ঞান সম্পর্কিত) গ্রন্থটি সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য।
- ইবনুন নাফিসঃ-মানব দেহের রক্তসঞ্চালন পদ্ধতি,শ্বাসনালীর সঠিক গঠন,ফুসফুসে সঠিন গঠন পদ্ধতি,শ্বাসনালী,হৃত্পিন্ড,শরীর শিরা উপশিরায় বায় ও রক্তের প্রবাহ ইত্যাদি সর্ব বিষয়ের আবিষ্কারক তিনিই।
- জাবির ইবনে হাইয়ানঃ-সর্বপ্রথম সালফিউরিক ও নাইট্রিক এসিড আবিষ্কার করিয়াছিলেন তিনি।তিনিই দেখাইয়াছিলেন কিছু মিশ্র মিশ্র ও যৌগিক পদার্থ,যেগুলোকে অনায়াসে চূর্ণে পরিণত করা যায়।নির্ভেজাল বস্তুর পর্যায়ে তিনি তুলিয়া ধরেন সোনা,রূপা,তামা,লোহা,দস্তা প্রভৃত।নাইট্রিক এসিডে স্বর্ণ গলানো র ফর্মূলা তাহারই আবিষ্কার।নাইট্রিক ও হাইড্রোক্লোরিক এসিডে স্বর্ন গলানো পদার্থটির নাম যে রিজিয়া উহা তারই তাহারই প্রদত্ত নাম।জাবির ইবনে হাইয়ান স্বর্ন ও পরশ পাথর বানাইতে জানিত!অন্য ধাতুর সঙ্গে মিশ্র স্বর্ণকে !পদ্ধতিতে অর্থাত্ মীগারের সঙ্গে মিশিয়ে স্বর্ণ বিশুদ্ধ করার পদ্ধতি তিনিই আবিষ্কার করিয়াছেন।তিনি চিকিত্সাশাস্ত্র,ইউক্লিড ও আল মাজেস্টের,ভাষ্য,দর্শন,যুদ্ধবিদ্যা,রসায়ন,জ্যামিতি,জ্যোর্তিবিজ্ঞান সম্পর্কে ২০০০এর ও বেশি গ্রন্থ রচনা করিয়াছিলেন!
- আল বেরুনিঃ-তিনিই সর্বপ্রথম প্রাচ্যের জ্ঞান বিজ্ঞান বিশেষ করে ভারতের জ্ঞান বিজ্ঞানের প্রতি মনীষীদের দৃষ্টি আকর্ষন করিয়াছিলেন।অধ্যাপক মাপা বলিয়াছিলেন,"আল বেরুনী শুধু মুসলিম বিশ্বেরই নয় বরং তিনি ছিলেন সমগ্র বিশ্বের শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী!"তার লেখা কিতাবুল হিন্দ পড়িয়া অধ্যাপক হামারনেহের লিখিয়াছেন As a result of his profound and intimate knowladge of the country and its people,the author left us in his writing the welth of information of undying interest on civilization in the sub continent during the first half at the eleventh century.আল বেরুনী বহু জ্ঞান বিজ্ঞান সভ্যতার ইতিহাস,মৃত্তিকা তত্ত্ব ,সাগর তত্ত্ব এবং আকাশ তত্ত্ব মানব জাতীর জন্যে অবদান রাখিয়া গিয়াছেন!ইউরোপীয় পন্ডিতগনের মতে বেরুনী নিজেই বিশ্বকোষ।ত্রিকোণমিতিতে তিনি বহু তথ্য আবিষ্কার করিয়াছেন।কোপার্নিকাস বলিয়াছিলেন,পৃথিবী সহ গ্রহগুলো সূর্যকে প্রদক্ষিন করিয়া থাকে।অথচ কোপার্নিকাসের জন্মের ৪২৫ বছর পূর্বেই আল বেরুনী বলিয়াছিলেন,বৃত্তিকা গতিতে পৃথিবী ঘোরে।তিনিই দশমিক অংকের সঠিক গননা ,শব্দের গতির সহিত আলোর গতির পার্থক্য আবিষ্কার,জ্যোর্তিবিদ্যায় পারদর্শী। ও তিনি এরিস্টটলের হেভেন গ্রন্থের ১০০টি ভুল আবিষ্কার করিয়াছিলেন।সুক্ষ গননায় The Formula of Intaraptionতাহারই আবিষ্কার কিন্তু পাশ্চাত্য পন্ডিতগন উহা নিউটনের আবিষ্কার বলিয়া প্রচার চালাইতে চাইছেন।
- ওমর খৈয়ামঃ-বীজগনীতের আবিষ্কারক,বর্তমান বর্ষপঞ্জিকার আবিষ্কারক,বাইনোমিল থিউরিয়ামের প্রথম আবিষ্কারক।এলালিটিক জিওমেট্রি কল্পনা তিনিই সর্বপ্রথম করিয়াছেন।
- ইবনে সিনাঃ-মেনেনজাইটিস রোগের আবিষ্কারক।পানি ও ভুমির মাধ্যমে যেই সকল রোগ ছড়াইয়া থাকে উহা সর্বপ্রথম তিনিই আবিষ্কার করিয়াছিলেন।সময় ও গতির সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্কে কথা তিনিই আবিষ্কার করিয়াছিলেন।
Saturday, April 12, 2014
"হেঁদু সমাচার"|২য় পত্র
আবার , ব্রাহ্মনরা এখনো ঘৃণা করে নিচু জাত হেঁদুকেঃ-এই জাত প্রথা শুধু তাহাদের মাঝেই বিদ্যমান!ব্রাহ্মনরা এখনও ঘেণ্যা মুখ ফিরাইয়া নেয় নিচুজাতের হেঁদুদের দেখিলে!ব্রাহ্মনরা ভাবিয়াই দিন খোয়াইয়া থাকেন,নিচু জাতের,ধোপা,মুছি,কামার,কুমোর,ম্যাথর,কামলা,চাষা এরা মানুষ নও এরা ব্রাহ্মনদের দাস!ব্রাহ্মনরাই শুধু মাত্র সৃষ্টিকর্তার সুনজরে সৃষ্ট বাকি সব কু নজরে!
২য় দফা ধর্ষনঃনরেন্দ্র মোদীর নাম তো অনেকেই শুনিয়াছেন।সে এক বড় কুত্তাকাবাচ্চা।এই নরেন্দ্রমোদীর হুকুমেই সেদিন ভারতে মুসলিম হত্যা হইয়াছিল!এবং ভারতী মুসলিম কন্যা দিগকে কালীর সামনে ধর্ষন করা হইয়াছিল!এই নরেন্দ্রমোদীর আদেশেই সেইদিন বাবরি মসজিদ ভাঙ্গিয়াছিল হেঁদুরা!সেই দিন হেঁদু ব্রাহ্মনরা বলিয়াছিল যে,যে মুসলিম মেয়েদের ধর্ষন করিবে সে স্বর্গে যাইবে!এবং পৃথিবীতে বসিয়াও তাহারা উত্তম প্রতিদান পাইবে!ঐ দিন নরেন্দ্র মোদী ও ব্রাহ্মনদের ইশারায় ২লক্ষ মুসলিম রমনী ধর্ষিতা ও খুন হইয়াছিল!জয় মা কালী বলিয়া সেইদিন হেঁদুরা হইয়া উঠিয়াছিল কুত্তাকা বাচ্চা কুত্তা! কচু কাঁটার মতো করিয়া হেঁদুরা খুন করিয়াছিল লক্ষ,লক্ষ মুসলিমকে! একখানা ছড়া রচনা করিলামঃ সেবা দাসী ও ধর্ষনলীলাঃ-স্বামী স্ত্রীকে ছুঁইবার আগেই ব্রাহ্মনরা টেস্ট করিত ঐ স্ত্রীকে!হ্যা এইতো কয়েকশ বছর আগেও সেবাদাসী প্রচলিত ছিল।নতুন বিবাহ করিলে প্রথমত কয়েক সপ্তাহ ঐ নতুন স্ত্রীকে ব্রাহ্মনদের সেবায় নিয়োজিত করিত,এবং ঐ ব্রাহ্মন সুযোগ পাইলেই ঐ অবলা নারীর উপর কুকুরের ন্যায় ঝাপাইয়া পড়িয়া নারীটাকে ধর্ষন করিত!
বিভিন্ন দিক দিয়া বিবেচনা করিয়া হেঁদুদের আমি বলিঃ- চোর,লুচ্চা,ঠগীর জাত,ধর্ষনকারী,পরধর্মে অসহিষ্ঞুজাত,খুনী,ব্রাহ্মনের ভৃত্য ।ক্রমশ হেঁদুদের চরিত্রের দিক দিয়া চটিবাজ বলদ হইয়া উঠিতেছেন!কেনই বা উঠিবেন না?ইন্ডিয়ায় যতগুলো পতিতালয় খুঁজিয়া পাওয়া যায় উহা পুরো পৃথিবী জুড়িয়াও পাওয়া যায়না!কলকাতায় ই প্রায় ২কোটি হেঁদু পতিতা রহিয়াছেন!তাছাড়া পর্ণ ভিডিও ব্যবসায় ভারতের হেঁদু মেয়েরাই আগাইয়া ।এছাড়াও তাহাদের দর্শনই তাদের পতিতা তৈয়ার করিতে হেল্পায় ! বড় অভাগা সেদিন মোরা হে মুসলিম জননী! বাঁচাইতে পারিনি তোর ইজ্জত! মাফ করে দে বোন মাফ করে দে! একদিন দেখে নেবো ওদের হিম্মত্!
এলিয়েন কি সত্যিই আছে?
Wednesday, April 9, 2014
"'হেঁদু সমাচার"|১ম পত্র
Friday, April 4, 2014
সহীহ্ বিবর্তনলীগ
সোনার বাংলার রুপার সপ্নে মদে মাতাল শেখ হাসিনা পার্লামেন্টে উচ্চ গলায় চেচামেচি করল "আমি এইটা করিব,ঐটা করব" কিন্তু কোন ফয়দা হইল না,টাকা যদি চোরের হেফাজাতে রাখে তাহইলে সেটা কি হেফাজাতে থাকে?
শেয়াল মহাশয়ের নিকট যদি মুরগী বর্গা দেওয়া হয় থাকে তবে কি ঐ মুরগী শেয়াল মালিক কে ফেরত্ দিতে পারবে অথবা দিবে?
দেশের অর্থ পরিচালনা করে থাকেন এক টাকলু চোরা।যিনি পদ্মা ব্রীজকে আস্ত গিলে খেয়ে ফেলেছেন।অন্য দিকে ঘুঘু সুরঞ্জিত তো রেলের টাকা মেরে দিয়া নিজেকে কালো বিড়াল হিসেবে জনগনের নিকট উপস্থাপন করেছেন।
সাহারা খাতুন তো পরিবারের সদস্য না থাকলেও ১৮খানা কার্ড করছেন!বাকের ভাই তো ভেজা বেড়াল সেজেছে।মখা মিয়া তো বিল্ডিংয়ে নাড়াচাড়া লইয়া সর্বক্ষন ব্যাস্ত রয়েছেন!সাজেদা তো গলা ফাঁটিয়া কুলকিনারা পাইতেছেনা।মতিয়া বেগম তো দৌড়াইয়াই অস্থির!ইনু সাহেব তো তথ্য প্রযুক্তি আইনে ধার্মিক প্যাকেট করনী এবং নাস্তিক দের পূর্ণ স্বাধীনতা লইয়া ব্যাস্ত!
আর বেগম হাসিনা পরিবার তো নিজ পিতা,মাতা,দাদা লইয়াই অস্থির!তা হইলে দেশের উন্নতি করতে কে রইল?
বেচার রাষ্ট্রপতি খ্যাক খ্যাক!উনি নিজের জেলা ভ্রমন আর সংসদ ভ্রমন করতে করতে ক্লান্ত!বেচারা অর্থমন্ত্রী টাকা না পাইলে উন্নতি করবে কি তাহার সম্ভ্রম বেঁচে?