Wednesday, August 13, 2014
কিছু প্রয়োজনীয় মূল্যবান কথা|ড্রাফট
রাবণ সীতাকে দেখে বলে ''কে তুমি ন হলুদ রেশম কাপর পরিহিত জেনো স্বর্ণে মোরা তোমার (সীতার) নিতম্ব ভরাট এবং প্রশস্ত, তোমার উরুদ্বয় হাতীর শুঁড়ের মত মসৃণ। আর তোমার আনন্দদায়ক স্তনযুগল, কী সুন্দর গোলাকার, এত দৃঢ় যা মৃদুভাবে স্ফীত হচ্ছে; কত ভরাট এবং সুদৃশ্য, দুটো পাম ফলের মত মসৃণ যাদের বোঁটাদ্বয় শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে এবং সবচেয়ে বির রত্ন দিয়ে অলংকৃত।'' রামায়ণঃ অধ্যায়-৪৬, পৃষ্ঠা-৯ । আসেন দেইখা লই রেন্ডিয়ার জঙ্গি সঙ্গঠনেগুলার নামঃ- ১. মাওবাদি ২. আলফা ৩. LTTE ৪. নকশাল ৫. শিবসেনা ৬. VHP ৭. RSS ৮. বজরং দল এখন আপনারাই বলেন কারা জঙ্গি আর কারা বাকিদের উপর দোষ দেয়!!!!! SO ALL TERRORISTS ARE NOT HINDU BUT MOST OF HINDUS ARE TERRORIST ইমাম আবু হানিফা [রাহ] এর নাস্তিকদের প্রশ্নের দাঁতভাঙ্গা জবাব ইমাম আবু হানিফা [রাহ] এর নাস্তিকদের প্রশ্নের দাঁতভাঙ্গা জবাব [ক] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কবে জন্মগ্রহন করেছেন ?" আবু হানিফাঃ "আল্লাহ সময়, কাল,যুগের আগে থেকে আছেন। [তার কোন শুরু নেই]" নাস্তিকঃ "পার্থিব জীবনের নমুনা থেকে বল" আবু হানিফাঃ "৩ এর আগে বাস্তব কত সংখ্যা" নাস্তিকঃ "২" আবু হানিফাঃ "২ এর আগে বাস্তব কত সংখ্যা" নাস্তিকঃ "১" আবু হানিফাঃ "১ এর আগে কত বাস্তব সংখ্যা" নাস্তিকঃ "নাই" আবু হানিফাঃ "যদি তোমার পার্থিব সংখ্যা ১ এর আগে কোন বাস্তব কিছু না থাকে তাহলে যিনি শাশ্বত তার আগে কি কিছু থাকতে পারে ?" [খ] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কোন দিকে মুখ করে আছেন ?" আবু হানিফাঃ "যদি কোন অন্ধকার স্থানে মোমবাতি আনা হয় সেটা কোন দিকে মুখ করে থাকে ?" নাস্তিকঃ "সব দিকে" আবু হানিফাঃ "যদি তোমার পার্থিব কৃত্রিম আলো সব দিকে মুখ করে থাকতে পারে তাহলে যিনি আলো তিনি কি পারেন না?" [গ] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কী কঠিন, তরাল না বায়বীয়?" আবু হানিফাঃ "মৃত ব্যক্তির পাশে কখনো ছিলেন ?" নাস্তিকঃ "হ্যাঁ" আবু হানিফাঃ "মৃত্যুর -পর সে কথা বলে ?" নাস্তিকঃ "অবশ্যি -না" আবু হানিফাঃ "মৃত্যুর - আগে সে বলতে ,কথা বলতে পারে কিন্ মরার পর সে নির্জীব আর বরফ হয় কেন? কে তার এই অবস্থা করে ?" নাস্তিকঃ "তার আত্মা চলে যায়" আবু হানিফাঃ "আত্মা কেমন আমাকে বলতো কঠিন ,তরল না বায়বীয় ?" নাস্তিকঃ "আমি জানি না" আবু হানিফাঃ "যদি পার্থিব আত্মার কোন সংজ্ঞা না দিতে পার তাহলে কিভাবে আল্লাহ র আল্লাহর অবস্থা বলা সম্ভব"(বিমূর্ত শাকির) [ঘ] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কোথায় থাকে ?" আবু হানিফাঃ "তুমি বাটিতে যদি এক গ্লাস দুধ নিয়ে আস" নাস্তিকঃ "ঠিক আছে" আবু হানিফাঃ "বল এর মধ্যে মাখন কোথায় থাকে ?" নাস্তিকঃ "সব খানে" আবু হানিফাঃ "যদি মাখনের মত সৃষ্ট বস্তু দুধের সব জায়গায় থাকে তাহলে আল্লাহ কিভাবে একটি স্থানে থাকতে পারে? এটা তো বিরট আশ্চর্য!" [ঙ] নাস্তিকঃ "কিভাবে জান্নাতে খাওয়ার আর উপভোগ করার পর এর জিনিস বাড়বে" আবু হানিফাঃ "যেভাবে জ্ঞান যত দান করা হয় তত বাড়ে" [চ] নাস্তিকঃ "জান্নাতে তো টয়লেট নাই তাহলে খাবার পর শৌচ কাজ করবে মানুষ কিভাবে ?" আবু হানিফাঃ "মায়ের পেটে বাচ্চা ৯ মাস কিভাবে শৌচ কাজ করে , সেটার তো দরকার হয় না। তাহলে জান্নাতে দরকার হবে কিভাবে ?" এভাবে যুগে যুগে নাস্তিকেরা অপমানি হচ্ছে ও হবে ইনশা-আল্লাহ...
ইমাম আবু হানিফা [রাহ.] এর নাস্তিকদের প্রশ্নের দাঁতভাঙ্গা জবাব
ইমাম আবু হানিফা [রাহ] এর নাস্তিকদের প্রশ্নের দাঁতভাঙ্গা জবাব [ক] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কবে জন্মগ্রহন করেছেন ?" আবু হানিফাঃ "আল্লাহ সময়, কাল,যুগের আগে থেকে আছেন। [তার কোন শুরু নেই]" নাস্তিকঃ "পার্থিব জীবনের নমুনা থেকে বল" আবু হানিফাঃ "৩ এর আগে বাস্তব কত সংখ্যা" নাস্তিকঃ "২" আবু হানিফাঃ "২ এর আগে বাস্তব কত সংখ্যা" নাস্তিকঃ "১" আবু হানিফাঃ "১ এর আগে কত বাস্তব সংখ্যা" নাস্তিকঃ "নাই" আবু হানিফাঃ "যদি তোমার পার্থিব সংখ্যা ১ এর আগে কোন বাস্তব কিছু না থাকে তাহলে যিনি শাশ্বত তার আগে কি কিছু থাকতে পারে ?" [খ] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কোন দিকে মুখ করে আছেন ?" আবু হানিফাঃ "যদি কোন অন্ধকার স্থানে মোমবাতি আনা হয় সেটা কোন দিকে মুখ করে থাকে ?" নাস্তিকঃ "সব দিকে" আবু হানিফাঃ "যদি তোমার পার্থিব কৃত্রিম আলো সব দিকে মুখ করে থাকতে পারে তাহলে যিনি আলো তিনি কি পারেন না?" [গ] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কী কঠিন, তরাল না বায়বীয়?" আবু হানিফাঃ "মৃত ব্যক্তির পাশে কখনো ছিলেন ?" নাস্তিকঃ "হ্যাঁ" আবু হানিফাঃ "মৃত্যুর -পর সে কথা বলে ?" নাস্তিকঃ "অবশ্যি -না" আবু হানিফাঃ "মৃত্যুর - আগে সে বলতে ,কথা বলতে পারে কিন্ মরার পর সে নির্জীব আর বরফ হয় কেন? কে তার এই অবস্থা করে ?" নাস্তিকঃ "তার আত্মা চলে যায়" আবু হানিফাঃ "আত্মা কেমন আমাকে বলতো কঠিন ,তরল না বায়বীয় ?" নাস্তিকঃ "আমি জানি না" আবু হানিফাঃ "যদি পার্থিব আত্মার কোন সংজ্ঞা না দিতে পার তাহলে কিভাবে আল্লাহ র আল্লাহর অবস্থা বলা সম্ভব"(বিমূর্ত শাকির) [ঘ] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কোথায় থাকে ?" আবু হানিফাঃ "তুমি বাটিতে যদি এক গ্লাস দুধ নিয়ে আস" নাস্তিকঃ "ঠিক আছে" আবু হানিফাঃ "বল এর মধ্যে মাখন কোথায় থাকে ?" নাস্তিকঃ "সব খানে" আবু হানিফাঃ "যদি মাখনের মত সৃষ্ট বস্তু দুধের সব জায়গায় থাকে তাহলে আল্লাহ কিভাবে একটি স্থানে থাকতে পারে? এটা তো বিরট আশ্চর্য!" [ঙ] নাস্তিকঃ "কিভাবে জান্নাতে খাওয়ার আর উপভোগ করার পর এর জিনিস বাড়বে" আবু হানিফাঃ "যেভাবে জ্ঞান যত দান করা হয় তত বাড়ে" [চ] নাস্তিকঃ "জান্নাতে তো টয়লেট নাই তাহলে খাবার পর শৌচ কাজ করবে মানুষ কিভাবে ?" আবু হানিফাঃ "মায়ের পেটে বাচ্চা ৯ মাস কিভাবে শৌচ কাজ করে , সেটার তো দরকার হয় না। তাহলে জান্নাতে দরকার হবে কিভাবে ?" এভাবে যুগে যুগে নাস্তিকেরা অপমানি হচ্ছে ও হবে ইনশা-আল্লাহ...
Tuesday, August 12, 2014
ধর্মীয় সৃষ্টিতত্ত্ব Vs বিবর্তনবাদ
বিবর্তনতত্ত্ব ও ধর্মীয় সৃষ্টিতত্ত্ব: কোন্টি যৌক্তিক ও মানবিক? মানব সৃষ্টি সম্পর্কে মূলত তিনটি তত্ত্ব প্রচলিত আছে: বিবর্তনতত্ত্ব, হিন্দু ধর্মের সৃষ্টিতত্ত্ব, ও আব্রাহামিক ধর্মের সৃষ্টিতত্ত্ব। বৌদ্ধ ধর্মের সৃষ্টিতত্ত্ব সম্পর্কে তেমন কিছু জানা যায় না। বিবর্তনতত্ত্ব: বিবর্তনতত্ত্ব অনুযায়ী এককোষী একটি ব্যাকটেরিয়া থেকে "এলোমেলো পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক নির্বাচন" নামক মন্ত্রের মাধ্যমে উদ্ভিদজগত ও প্রাণীজগত-সহ পুরো জীবজগত বিবর্তিত হয়েছে। বিবর্তনের এক পর্যায়ে আবার বানর জাতীয় লেজওয়ালা প্রাইমেটস থেকে ধাপে ধাপে লেজবিহীন হোমোসেপিয়েন্সও বিবর্তিত হয়েছে - যেটি শিশুদের জন্য বিনোদনমূলক একটি কল্পকাহিনী। এই কল্পকাহিনী- ভিত্তিক তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে সোসাল ডারউইনিজম ও ইউজেনিক্স নামক অমানবিক আইডিওলজিরও জন্ম হয়েছে – যার জন্য অসংখ্য নিরীহ মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে। হিন্দু ধর্মের সৃষ্টিতত্ত্ব: হিন্দু ধর্মের মানব সৃষ্টিতত্ত্ব অনুযায়ী ব্রহ্মার মুখ, বাহু, উরু, ও পা থেকে যথাক্রমে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, ও শূদ্র তথা চার বর্ণের মানুষ সৃষ্টি করা হয়েছে [ঋগ্বেদ ১০.৯০.১২] - যেটি একটি মিথ (এটিকে যদি মিথ বলা না যায় তাহলে মিথ যে কাকে বলা যাবে, কে জানে)। অথচ এই মিথ-এর উপর ভিত্তি করে 'ঈশ্বর/ধর্ম'র নামে হাজার হাজার বছর ধরে মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষকে ব্রাহ্মণদের 'জন্মসূত্রে দাস (শূদ্র)' বানিয়ে রাখা হয়েছে। এই সৃষ্টিতত্ত্বের উপর ভিত্তি করেই নিজ ধর্মের মধ্যে বর্ণ প্রথা বা জাতিভেদ প্রথা (Caste system) গড়ে উঠেছে। জাতিভেদ প্রথা সম্পর্কে সকলেই কম- বেশী অবগত। যুক্তিবাদী বা সভ্য সমাজের কোনো মঞ্চে দাঁড়িয়ে এই সৃষ্টিতত্ত্ব প্রচার করা হলে গণপিটুনি খেতে হবে। এজন্য শিক্ষিত হিন্দুদের মধ্যে কিছু অতি ধূর্ত 'বিবর্তনবাদী' সেজে তাদের ধর্মের এই সৃষ্টিতত্ত্বকে কৌশলে চেপে যেয়ে ইসলামের সৃষ্টিতত্ত্বকে বিবর্তনবাদ দিয়ে 'ভুল-মিথ্যা-অসার' বানিয়ে দিয়ে মুসলিমদেরকে বিভিন্নভাবে হেয় করা থেকে শুরু করে 'বিজ্ঞান-বিরোধী' প্রমাণ করারও চেষ্টা করছে। আব্রাহামিক ধর্মের সৃষ্টিতত্ত্ব: ইহুদী ধর্ম, খ্রীষ্ট ধর্ম, ও ইসলামের মানব সৃষ্টিতত্ত্বে মোটা দাগে বেমিল থাকলেও একটি জায়গায় যে মিল আছে তা হচ্ছে প্রথমে পার্থিব উপাদান থেকে আমাদেরই মতো এক জোড়া পূর্ণাঙ্গ মানুষ (নারী-পুরুষ) সৃষ্টি করা হয়েছে যাদের থেকে বংশবৃদ্ধি হতে হতে আজ প্রায় সাত বিলিয়ন মানুষে এসে ঠেকেছে। এ প্রসঙ্গে কোরআন বলে- “হে মানব-জাতি! তোমরা ভয় কর তোমাদের রবকে, যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদের এক আত্মা থেকে এবং যিনি সৃষ্টি করেছেন তার থেকে তার জোড়া, আর ছড়িয়ে দিয়েছেন তাদের দু’জন থেকে অনেক নর ও নারী।” [আন- নিসা ৪:১] কোরআনের এই তত্ত্বকে কেউ 'মিথ' বা 'অযৌক্তিক' বা 'অবৈজ্ঞানিক' বা 'অমানবিক' দাবি করলে বুঝতে হবে তার মস্তিষ্ক ভাইরাসে খেয়ে ফেলেছে।
Sunday, August 10, 2014
মডারেটর,টুডে ব্লগের বিরুদ্ধে BTRCর কাছে ভূয়া অভিযোগের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে!"গ্রামের পথে পথে" জড়িত
মাননীয় মডারেটর ব্লগে দুধ কলা দিয়ে কিং কোবরা পুষছেন যারা আপনাকে ছোবল দেওয়ার চেষ্টায় আছে! ছোট বেলায় একটা গল্পে পড়েছিলাম, এক চাষা বৃষ্টির ভিতর রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল অতঃপর তিনি দেখতে পেলেন যে একটা সাপ রাস্তায় ঠান্ডায় মূর্ছা গেছে ।লোকটার মায়া হল তিনি সাপটাকে বুকে তুলে নিলেন ।কিছুক্ষন পর লোকটার বুকের উষ্ঞতায় সাপটার চৈতন্য ফিরে পেল বেঈমান সাপটা লোকটার বুকের ভিতর কামড় বসিয়ে দিলো ! হ্যা টুডে ব্লগ মডারেটর ও ভালবেসে সাপ বুকে তুলে নিয়েছেন আর সেই সাপ চাচ্ছে আপনাকে কামড়াতে ! ফেসবুকে একটি গ্রুপ খোলা হয়েছে ,সদস্য ৪ জন গ্রুপটির নাম"জামাত পন্থি টুডে ব্লগ,সদালাপ ব্লগ এর বিরুদ্ধে BTRC কে তথ্য দেই। গ্রুপটিতে আমি আমার একটি ফেইক আইডি(এটা দিয়ে আমি নাস্তিকদের তথ্য হাতাই কাজেই নাম সিক্রেট যদি কোন ইসলামপন্থি ভাই নাম জানতে চান তাহলে ফেইসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করুন) দিয়ে কৌশলে "মজিদিপোর্টার মুক্ছেদালী"র মাধ্যমে ঢুকে পরি। ঢুকেই এই লেখাটা পরে যায়
ঐ তরা কুন কুন বুলগে আছোত ? আমি আছি টুডে ব্লগে ।ঐখানে ছাগুগো ধোলাই দিতাসি ।
আমি সরাসরি পোস্ট দাতাকে ম্যাসেজ দেই,ভাই BTRC এর কাছে কেম্ন কি দিমু ?এরাতো ধর্মকর্ম তেমন কটাক্ষ করেনা
। জবাব,প্রথমে ছাগু ব্লগ(Today blog) ,অথবা চোদালাপে(!) নিক নিবা ,হেরপর খালি প্রত্যেকটা ধর্মীয় পোস্টে গিয়া আজেবাজে উস্কানি মূলক মন্তব্য করবা ।তুমি আজেবাজে মন্তব্য করলেই দেখবা ছুপা মুমিন গুলাও প্রতিক্রিয়া শুরু করব,আর সেই লেখাগুলা আমরা BTRC( http://www.btrc.gov.bd ) এর কাছে Link সহকারে তুইলা ধরুম।আর বিটিআরসি যদি ঐরকম ধর্মবিদ্বেষী মন্তব্য গুলা একবার দেখতেই পারে তাইলে কাম সাকসেসফুল।বর্তমানে আমাগো কয়েকজন কর্মী সেইখানে সক্রিয় আছে।নিয়মিত তারা ধর্ম পুন্দায় ।
মাননীয় মডারেটর বোধ হয় বুঝতে পেরেছেন সেই কয়েকজন কে ! আমরা জানি এই ব্লগে কয়েকজন আছেন যারা কিনা প্রতিটা ইসলামি পোস্টেই ইসলামকে যথেষ্ট গালিগালাজ করেন! এদের মধ্যে একজন হলেন "গ্রামের পথে পথে" । ওনার আগের নিক ছিল ,"খেলাঘর বাঁধতে এসেছি এখানে" যেটা আমাদের অনুরোধে মডারেটর কতৃত ব্যান হয়েছে । ওনার আরো অনেক নিক আছে যা উনি একেকটা ব্যান হলে কাজে লাগায় ।ওনার নিক সম্বন্ধে "মনসুর"ভাই ভাল জানেন ।কে এই গ্রামের পথে পথে আর কেনই বা টুডে ব্লগের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তিনি ?
আসুন জানি , গ্রামের পথে পথে হল ভারতের একটি মেয়ে মূলত সে শিবছাগু(তথ্যসূত্র) এবং আমারব্লগের একজন ব্লগার । এখানে তার ইউজার নেইম aakash হলেও আমার ব্লগে মেয়ে নিক(ফুলবানু) নিয়ে লিখে অর্থাত্ হিজড়া । তার কাজ হল,ইসলামকে অশ্রাব্য ভাষায় কটাক্ষ করা,ইসলামি মনীষীদের অত্যন্ত অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করা[তথ্যসূত্র]। এখন প্রমাণ করি ফুলবানু নিকটি তার কিনা,আমার ব্লগে নাজমুস সাকিব গালিবের এই পোস্টে গিয়ে ফুলবানুর মন্তব্য চেক করুন → টুডে ব্লগে একই লেখকের একই লেখায় তার ঐ একই মন্তব্য দেখুন । গ্রামের পথে পথেই যে ফুলবানু তার কট্টর প্রমাণ পাবেন এখানে। গ্রামের পথে পথে কেন এই হিজড়াপনা ?কি কারনে তিনি চাচ্ছেন টুডে ব্লগ বন্ধ হোক ?
[গ্রামের পথে পথে নিক যে হিজড়া নিক এটা আমাকে জানিয়ে সাহায্য করেছেন আমার মিতা ইকরামুল আমেদ সজল] আমরা জানি আমারব্লগ.কম বহুদিন যাবত্ ক্ষরায় ভুগতেছে। আর সেখানের নাস্তিক ছাগল গুলো পোস্ট দিয়ে তেমন সাড়া পায়না।টুডে ব্লগ অল্পদিনে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়ায় নাস্তিক ছানাদের চোখের শূল হয়ে দাঁড়িয়েছে !এরা ভেবেছে এই টুডে ব্লগ বন্ধ করলে আমারা চলে যাব ঐ বাল্ছাল ব্লগ আমার ব্লগে আর তখনই ঐ বাল্ছাল আমার ব্লগের ব্লগারগুলো তাদের মন মত ঝাড়বে আমাদের !মাঝে মাঝে টুডে ব্লগ নিয়ে এরা আমার ব্লগে আলোচনাও করে কিভাবে টুডে ব্লগকে রসাতলে পাঠানো যায় ।আলোচদের মধ্যে মধ্যে গ্রামের পথে পথে/ফুলবানু এবং কেমানিক ওরফে প্রাপক অন্যতম । মডারেটর সাহেব আপনি কি এখন ও চিনতে পারেননি এই গ্রামের পথে পথে /ফুলবানু কে ? আর আপনি কি এখনো বুঝতে পারেননি কেন ইনি ব্লগে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরী করে ? একমাত্র আমার ব্লগকে চাঙ্গা করার জন্য । মাননীয় বিজ্ঞ মডারেটর হয়ত ভাবতে পারেন যে আমার সাথে উনার দ্বন্দ আছে তাই আমি উনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছি। না হে বিজ্ঞ মডারেটর আপনি ,আমার মায়ের জন্য দোয়া চেয়ে যে পোস্টটা করেছিলাম সেটাতে দেখুন ওনার সাথে খারাপ আচরন করেছিলাম বলে ক্ষমা চেয়েছিলাম । তাইলে কেন আমি আজ ওনার বিপক্ষে গেলাম ? হ্যা আমি আমাদের মিলন মেলা টুডে ব্লগকে টিকিয়ে রাখতে ওনার ষড়যন্ত্র আজ প্রকাশ করেছি । মডারেটর সাহেব এখন আমরা আপনার রায় দেখার অপেক্ষায় আছি ,দেখি আপনি আমাদের মিলন মেলা টুডে ব্লগকে টিকিয়ে রাখার জন্য কি পদক্ষেপ নেন ।
Saturday, August 9, 2014
ওয়ার্ডপ্রেস
•https://mozidkantha.wordpress.com/wp-admin/options-general.php •https://chupamalu.wordpress.com/wp-admin/themes.php •https://chupamalu.wordpress.com/wp-admin/themes.php?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C2496760319 •mozidkantha.wordpress.com/wp-admin/options-general.php
Thursday, August 7, 2014
ইসলামি যৌন আইনশাস্ত্র
বয়ঃসন্ধিকালকে ইসলামে বুলুগ ও বয়ঃস্বন্ধিতে পৌছানো ছেলেকে বালেগ ও মেয়েকে বালেগা বলা হয়ে থাকে| বয়ঃসন্ধিকাল থেকে নারী ও পুরুষের যৌন বৈশিষ্টসমূহ সক্রিয় হতে শুরু করে| তাই এই সময় থেকেই ছেলে ও মেয়ে উভয়ের জন্য মনোদৈহিক ভারসাম্য, স্থিরতা ও নিরাপত্তার জন্য নামাজ, রোজা, নিজ নিজ আওরাহ ও পবিত্রতার বিধান ফরজ বা বাধ্যতামুলক করা হয়| স্বপ্নদোষ [সম্পাদনা] ইসলামী তথ্যলিপিসমূহ থেকে দেখলে স্বপ্নদোষ অতি সাধারণ ও স্বাভাবিক ঘটনা বলে প্রতীয়মান হয়| স্বপ্নদোষ হলে গোসল করে পবিত্রতা অর্জনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে| ঋতুস্রাব [সম্পাদনা] রজঃস্রাব ও ঋতুস্রাব বা হায়েজ ও নেফাসকে ইসলামে সরাসরি নারী জাতির জন্য একটি স্বাভাবিক বৈশিষ্ট বলে উল্লেখ করা হয়েছে| এ সময়ে নারীদের নামাজ ও রোজা থেকে অব্যহতি দেয়া হয়েছে| পাশাপাশি গোসলের মাধ্যমে নিয়মিত পবিত্র হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে| বৈবাহিক যৌনাচার [সম্পাদনা] হাদীস [সম্পাদনা] ইসলামে যৌন চাহিদা পূরণের জন্য বিবাহের প্রতি ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করা হয়েছে| হাদীসে আছে, "যে যুব সম্প্রদায়, তোমাদের মধ্যে যাদের বিয়ে করার সামর্থ আছে তাদের উচিৎ বিয়ে করা, এটি দৃষ্টিকে নত রাখে এবং যৌনাঙ্গের হেফাযত করে; আর যাদের বিয়ে করার সামর্থ নেই তারা যেন রোজা রাখে, কেননা তা যৌন উত্তেজনাকে প্রশমিত করে" —(বুখারী, মুসলিম) নীতি [সম্পাদনা] ইসলামী আইন অনুসারে, বিবাহের মাধ্যমে স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যকার যৌন সম্পর্ক ও যৌনমিলন বৈধ করা হয়| বিয়ে ইসলামী রীতি মাফিক সম্পাদিত হতে হবে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কোন কারণে তালাক হয়ে গেলে যৌনমিলনের সুযোগ থাকে না। বিয়ে পড়ানোর পর যৌনমিলনের আগে মোহরানার অর্থ পরিশোধ করতে হবে। বিয়ের অন্যতম শর্ত যৌনমিলন। তাই অন্যান্য শর্ত পূরণ হলেও স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌনসঙ্গম না-হওয়া পর্যন্ত বিবাহ অসম্পূর্ণ থেকে যায়। স্বামী-স্ত্রীর যৌন সম্পর্ক [সম্পাদনা] ইসলামে স্বামী স্ত্রীর মধ্যকার স্বাভাবিক যৌন সম্পর্ককে বৈধ করা হয়েছে এবং একে ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করা হয়েছে| উপরন্তু, ইসলামে এটিকে সদকার সমতুল্য বলা হয়েছে এবং নফল ইবাদতের চেয়েও অনেক বেশি মর্যাদা দেওয়া হয়েছে| ইসলামে স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কই একমাত্র সম্পর্ক যেখানে পর্দার কোন বিধিনিষেধ নেই| তবে পায়ুমৈথুন ও রজস্রাবকালে যৌনসম্পর্ক স্থাপনের ব্যাপারে স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা আছে| যৌনতার বিধিনিষেধসমূহ [সম্পাদনা] জনসম্মুখে প্রকাশ্য যৌনতা [সম্পাদনা] ইসলামে যৌনতা কেবল স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বৈধ এবং অবশ্যই তা লোকচক্ষুর আড়ালে নির্জন স্থানে হতে হবে| ইসলামে জনসম্মুখে প্রকাশ্য যৌনাচার ও নগ্নতা, জনসম্মুখে যৌন উষ্কানিমুলক আচরণ ও পোশাক পরিধান অন্যান্য সকল ক্ষেত্র সহ বৈবাহিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও নিষিদ্ধ| একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, নবী মুহাম্মদ(সাঃ) বলেছেন, "যখন কোন জাতির মধ্যে প্রকাশ্য অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ে, তখন সেখানে প্লেগ মহামারির আকারে রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে; তাছাড়া এমন সব ব্যাধির উদ্ভব ঘটে, যা পূর্বেকার লোকেদের মাঝে দেখা যায় নি" — সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং- ৪,০১৯ পবিত্রতা অর্জন এবং পরিষ্কার- পরিচ্ছন্নতা [সম্পাদনা] যৌনক্রিয়া বা সহবাসের সময় যদি শুধুমাত্র দম্পতির যৌনাঙ্গদ্বয়ের পারস্পারিক অনুপ্রবেশ ঘটে অথবা অনুপ্রবেশের পর বীর্যস্খলন ঘটে তবে এই উভয় ক্ষেত্রেই স্বামী ও স্ত্রী উভয়ের পূর্ণরুপে গোসল করা প্রয়োজন, যাতে তারা পরবর্তী সালাতের পূর্বে পবিত্র হতে পারে| গোসলের জন্য প্রয়োজন এমন পরিষ্কার ও দুর্গন্ধবিহীন পবিত্র পানি যা ইতিপূর্বে গোসল বা শৌচকাজে ব্যবহৃত হয় নি| গোসলের জন্য প্রথমে পবিত্রতা ও ইবাদতের নিয়ত বা মনসংকল্প করতে হবে| এরপর বিসমিল্লাহ বলে পূর্ণরুপে একবার অযু করার পর শরীরের প্রতিটি অংশ ধুতে হবে| রোজা এবং রমজান মাস [সম্পাদনা] রমজান মাসে রোজার সময় যৌনসঙ্গম নিষিদ্ধ। এ সময় যৌনসঙ্গম করলে বা কোন কারণে বীর্যপাত ঘটালে রোজা নষ্ট হয়ে যাবে। যৌন উত্তেজনা বশত: কামরস নির্গত হলে রোজা ক্ষতিগ্রস্থ হবে। রজঃস্রাব [সম্পাদনা] স্ত্রীর রজ:স্রাব কালে যৌনসঙ্গম করা হারাম বা নিষিদ্ধ। স্ত্রীর রজ:স্রাবকালে যৌনসঙ্গম করলে হিজড়া সন্তানের জন্ম হয় বলে হাদীসে উল্লেখ রয়েছে| গর্ভনিরোধ [সম্পাদনা] ইসলামী বিধান অনুযায়ী যৌনসঙ্গমকালে বীর্যপাতের পূর্ব মুহূর্তে লিঙ্গ প্রত্যাহার করে গর্ভনিরোধ করা যায়। একে আজল বলে| এছাড়া কনডম ব্যবহারও আজলের অন্তর্ভূক্ত বলে অনেক আলেম ফতোয়া দিয়েছেন| গর্ভপাত [সম্পাদনা] অধিকাংশ আলেমই গর্ভে সন্তান আসার পর গর্ভপাত থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়ে থাকেন| তবে কিছু আলেমদের মতে, গর্ভধারণের কারণে মায়ের স্বাস্থ্যঝুঁকি থাকলে যদি গর্ভপাত করার কারণে মায়ের জীবন বাঁচে তবে গর্ভপাতের অনুমতি দেয়া যেতে পারে| এছাড়া প্রয়োজন ব্যতিরেকে বা নবজাতক ভরণ-পোষণের অর্থের অভাবে হলেও গর্ভপাত নিষিদ্ধ| পবিত্র কোরআনে আল্লাহতাআলা অর্থাভাবে হলেও সন্তান হত্যা করতে নিষেধ করেছেন| পায়ূমৈথুন [সম্পাদনা] ইসলামী বিধান অনুযায়ী মানবদেহে পায়ূতে লিঙ্গ প্রবেশ হারাম। নিজ স্ত্রীর সঙ্গেও পায়ূমৈথুন হারাম বা নিষিদ্ধ। ইসলামী বিধান অনুসারে, এ কাজ কবিরা গুনাহ বা সর্বোচ্চ পাপ। ইসলামের দৃ্ষ্টিতে বিবিধ যৌনাচার [সম্পাদনা] বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা (ব্যভিচার ও পরকীয়া) [সম্পাদনা] যে কোন ধরণের বিবাহ বহির্ভূত যৌনাচার ইসলামে নিষিদ্ধ। সমাজ থেকে বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা নির্মুল করার জন্য ইসলামে সঠিক সময়ে বিয়ের জন্য জোর দেয়া হয়েছে| যার সঙ্গে বিবাহ স্থির হয়েছে তার সঙ্গে যথাযথ পদ্ধতিতে বিবাহ নিষ্পন্ন না-হওয়া পর্যন্তও যৌনমিলন নিষিদ্ধ। ইসলামী বিচারব্যবস্থায় ব্যভিচারের অভিযোগে কেউ অভিযুক্ত হলে তা প্রমাণ করার জন্য কমপক্ষে চারজন সাক্ষী উপস্থিত করতে হবে| অভিযোগ প্রমাণিত হলে অবিবাহিত ব্যভিচারী পুরুষ বা নারীকে আশিটি বেত্রাঘাত এবং বিবাহিত ব্যভিচারী পুরুষ বা নারীকে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করতে হবে| আর অভিযোগ প্রমাণিত না হলে বা মিথ্যা প্রমাণিত হলে মিথ্যা অপবাদ রটনাকারীকে আশিটি বেত্রাঘাত প্রদান করতে হবে| সমকামী যৌনাচার [সম্পাদনা] ইসলাম কেবল স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে যৌনসঙ্গম অনুমোদন করে। যেহেতু দুইজন পুরুষ বা দুইজন নারীর মধ্যে বিবাহ নিষিদ্ধ তাই সমকামী যৌনাচারও ইসলামে নিষিদ্ধ।ইসলামের দৃষ্টিতে এটি একটি বিকৃত ও অত্যন্ত নিকৃষ্ট যৌনাচার যা নারী-পুরুষ যৌনতার স্বাভাবিকতা বিবর্জিত এবং যৌনতার মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবে প্রজননের পরিপন্থী, যা সৃষ্টিগতভবে যৌনতার মৌলিক ও কেন্দ্রীয় উদ্দেশ্য| ইসলামের দৃষ্টিতে এটি ব্যভিচার ও পরকীয়া থেকেও খারাপ একটি কাজ| সমকামী যৌনাচারের কারণে অতীতে নবী লূত (আঃ) এর সম্প্রদায়কে আল্লাহ ধ্বংস করে দেয়ার সাবধানকারী ঘটনা কুরআনের একাধিক সূরা ও একাধিক হাদীসে উল্লেখ রয়েছে| এছাড়া নবী মুহাম্মদ (সাঃ) সমকামীদের অভিসম্পাত করেছেন এবং শাস্তি হিসেবে তাদের হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছেন; এছাড়া চার খলিফাও এ ব্যাপারে একমত প্রকাশ করেছেন| সমকামিতা রোধ করার জন্য ইসলামে নারী পুরুষকে লিঙ্গ অনুযায়ী পোশাকীয় ও আচরণিক স্বকীয়তা বজায় রাখতে বলা হয়েছে এবং নারীকে পুরূষের বেশভুষা ও আচরণ এবং পুরুষকে নারীর বেশভুষা ও আচরণ অণুকরণ করতে নিষেধ করা হয়েছে| পাশাপাশি নারী বা পুরুষ সমাজেও উষ্কানিমূলক নগ্নতাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে| উপপত্নী [সম্পাদনা] ধর্ষণ [সম্পাদনা] ধর্ষণ বিবাহ বহির্ভূত জোরপূর্বক যৌনসঙ্গম, যা এক প্রকার অত্যাচার ও নির্যাতন। তাই ধর্ষণ ইসলামে নিষিদ্ধ। ইসলামী আইন অনুসারে, ধর্ষণের অভিযোগ প্রমানিত হলে অভিযুক্ত ধর্ষককে প্রকাশ্যে জনসম্মুখে মৃত্যুদন্ড প্রদান করতে হয়, যেন উপস্থিত জনতা শাস্তি দেখে ভীত হয়ে ধর্ষণ থেকে বিরত থাকে| হস্তমৈথুন [সম্পাদনা] ইসলাম কেবল স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে যৌনসঙ্গম অনুমোদন করে। হস্তমৈথুন বা স্বকাম তাই ইসলামে অনুমোদিত নয়। অবিবাহিত যুবকদের ধৈর্য্য ধারনের জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে। মুখমৈথুন [সম্পাদনা] ইসলামে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মুখমৈথুনের ব্যপারে স্পষ্টভাবে কিছু বলা হয় নি| সে কারণে অনেক আলেমই এটির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ কিংবা সরাসরি বৈধতা প্রদান করা থেকে বিরত থেকেছেন| আবার অনেক আলেম এটিকে মাকরুহ বলে স্বাব্যস্ত করেছেন| কেয়ামতের লক্ষণ [সম্পাদনা] মূল নিবন্ধ: ইসলামী পরকালবিদ্যা সহীহ হাদীসে বেশ কিছু নিষিদ্ধ যৌনতার সমাজে ছড়িয়ে পড়াকে কেয়ামতের পূর্বলক্ষণ হিসেবে স্পষ্টভাবে নির্দেশ করা হয়েছে| এগুলো হল প্রকাশ্যে অবৈধ যৌনাচার, সমকামিতা , সমাজে অবৈধ যৌন সম্পর্ক সহজ হয়ে যাওয়া এবং অজাচার| [১]
Wednesday, August 6, 2014
আপনাদের জন্য চমত্কার কয়েকটি ইসলামি বই
Subscribe to:
Posts (Atom)