Pages

Wednesday, April 9, 2014

"'হেঁদু সমাচার"|১ম পত্র

তুমি কি দেখেছ কদু(লাউ),গাছে গাছে ঝুলে রয়? পানির অভাবে,সারের অভাবে কদুগাছ মরে যায়,কদু গাছ মরে যায়! জ্ঞানের অভাবে তত্‍কালিন হেঁদু দাদারা ও হয়ত কদুর মতো নিস্তেজ হইয়া পড়িয়াছে। তাহারা দাবী করিতেছে মুসলমানরা নাকি পরধর্ম সহিষ্ঞু জাত না,মুসলমানরা নাকি খুনি,জঙ্গী,টেরোরিস্ট ইত্যাদি ইত্যাদি। ছাগলকে বল্লুম তুই ঘাস খাইতেছিস কেন? ছাগল জবাব দিলো হেঁদুরা খায় বলিয়া। প্রথমত হেঁদুদাদা বৃন্দদের সেই ঠগীদের কথা মনে করাইয়া দিতে চাই যাহারা ছিল কালী উপাসক।তাহার শুধু হেঁদু মাতা কালীকে রাজি খুশি করাইতে প্রায় ২০লক্ষ পথিক কে হত্যা করিয়াছিল! দ্বিতীয়ত মনে করাইয়া দেই সেই নরেন্দ্র মোদীর কথা,যার হুকুমে ৩লক্ষ মুসলিম মেয়েদেরকে ধর্ষন করে কালী মূর্তির সামনে বলি দেয়া হইয়াছিল! আর মুসলিমদের এমন কোন ইতিহাস খুঁজিয়া পাওয়া যাইবেনা যে তারা তার প্রভূকে খুশি করিবার জন্য কোন বিধর্মিকে হত্যা,অত্যাচার,ধর্ষনের মতো এত নিম্ন পর্যায়ের কাজ করিয়াছে। কিন্তু হেঁদুরা কি অস্বীকার করিতে পারিবে যে তারা উপরোক্ত কোন কাজ করেন নাই? জয় মা কালি বলিয়া হেঁদুরা যেই কত মানুষের কল্লা কাঁটিয়াছে তাহা আমি আপনাদের নিকট তুলিয়া ধরিতে চাই এবং হেঁদুদের ধম্মের ব্যাপারে কিছু কথা বলিতে চাই।হিন্দুরা ধম্মের ব্যাপারে খুনি হইয়া উঠে।মা কালীর জন্য হিন্দুরা যে কয়টা বলি দিয়াছে তাহার নিম্নে কয়েকটা ঘটনা তুলিয়া ধরিলামঃ- ১.বরিশালের দুধল নামক একখানা অঞ্চলে বড় ভাই ছোট ভাইকে বলি দিয়া কালি মায়ের ভোগে পাঠাইয়াছে।তাহাকে জিজ্ঞেস করা হইল যে তুমি উহা কেন করিলা?ছেলেটি জবাব দিলো মা কালি তাহাকে সপ্নে হুকুম দিয়াছে। ২.পটুয়াখালীর প্রত্যন্ত অঞ্চলে পিতা তাহার পুত্রকে বলি দিয়াছে কালীকে রাজি খুশি করিবার জন্য। ৩.বরিশালের কলসকাঠীতে এক মুসলিম ছেলেকে লিঙ্গে কাঁটা ভরিয়া রক্ত বাহির করিয়া মা কালির জন্য উত্‍সর্গ করে মন্দির পুরোহিতরা। ৪.বরিশাল কাউয়ার চর এলাকায় এক মুসলিম ছেলেক অন্ডকোশ চাপিয়া হত্যা করে এবং তাহার লাশখানা মা কালীর মন্দিরে পাওয়া গিয়াছিল। ৫.সিলেটে এক হেঁদু লোক তাহার স্ত্রী পুত্রকে বলি দিয়াছিল মা কালীকে খুশি করিবার জন্য। ৬.কোলকাতার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ১২৩জনকে ঠগীরা একদিনে মা কালীর ভোগে পাঠাইয়াছিল। এখন আপনাদের এক খানা খবর শুনাইঃ সীতাকুন্ডে পূণ্য অর্জনের জন্য দেবী মা কালীর উদ্দেশ্যে নর (মানুষ) বলি দিয়েছে এক যুবক ! গত রবিবার গভীর রাতে উপজেলার ছোট কুমিরা মসজিদ্দা গ্রামে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ঘাতক যুবককে গ্রেপ্তার ও হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করেছে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল (সোমবার) সকালে সীতাকুন্ডের কুমিরা ইউনিয়নের উত্তর মসজিদ্দা গ্রামের কয়েকজন কৃষক ক্ষেতে যাবার সময় ডোবার ধারে এক যুবকের গলা কাটা লাশ দেখতে পায়। শরীর থেকে গলা আলাদা হয়ে পড়ে ছিল। তারা চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করলে এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে এসে লাশটি স্থানীয় পরিতোষ আইচের পুত্র রিটু আইচের (২৯) বলে শনাক্ত করে। খবর দেওয়া হয় নিহতের পরিবার ও পুলিশকে। খবর পেয়ে সীতাকুন্ডের এএসপি সার্কেল সৈয়দ ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে সুরত হাল রিপোর্ট শেষে মর্গে প্রেরণ করে। সীতাকুন্ড থানার ওসি সামিউল আলম জানান, তারা ঘটনাস্থলে আসার পর দেড় ঘণ্টায় খুনিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছেন। কালী মন্দিরের সামনে রক্ত দেখে আশপাশে তল্লাশীকালে কালী মন্দিরের উপরে খুনির ব্যবহৃত শার্ট ও প্যান্ট দেখতে পান তারা। সেগুলি উদ্ধারের পর জামা-প্যান্টটি একই গ্রামের (উত্তর মসজিদ্দা) সুবল চৌধুরী (বাবু)-এর বলে শনাক্ত করেন স্থানীয়রা। পরে স্থানীয় মেম্বার ও এলাকাবাসীকে নিয়ে সুবলকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘাতক সুবল (২৮) ঐ গ্রামের পশু ডাক্তার সুনীল চৌধুরীরপুত্র। গ্রেপ্তারের পর সুবল খুনের কথা অকপটে স্বীকার করে পুলিশকে জানায়, তার অনেক দিন ধরে মা কালীকে একটি নর (মানুষ) বলি দেবার ইচ্ছা জাগে। একথা বন্ধু রিটুকে বলার পর রিটু নিজে বলি হতে রাজি হয়। কারণ, মা কালীর জন্য বলি হলে স্বর্গে যাবে বলে তার বিশ্বাস। পরিকল্পনা অনুযায়ী রবিবার গভীর রাতে রিটুকে বলি দেয় সে। পরে পুলিশ তাকে নিয়ে ঘটনাস্থলের পার্শ্ববর্তী পুকুর থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ধামা, রক্তাক্ত শার্ট-প্যান্ট উদ্ধার করে। এ বিষয়ে থানায় হত্যা মামলার প্রস্ত্ততি চলছে বলে ওসি সামিউল আলম জানান। এদিকে নিহত রিটুর ভাই বিটু আইচ দাবি করেছেন খুনি বাঁচার চেষ্টায় মা কালীর উদ্দ্যেশ্যে বলির বানোয়াট গল্প বলছেন। তিনি এ ঘটনায় হত্যা মামলা করবেন বলে জানান। এদিকে, মা কালীর উদ্দ্যেশ্যে নর বলির কথা ছড়িয়ে পড়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের মতে নিহত যুবক ও খুনি পরস্পরের বন্ধু ছিলো। মা কালীকে নর বলির নামে বন্ধুকে কেউ এত নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করতে পারে কিনা বেশিরভাগ মানুষই তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। এই হত্যাকান্ডের পেছনে অন্যকোন কারণ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এখন হেঁদুদের মহাজনের বাণী শোনেনঃ আমার সামনে পাঠা আর মানুষ বলি দিয়ে নিজেরা বিচার করে দেখ আমি কি সেটি খাই, না কোনো দিন খেতে দেখেছ ? নিজেরা খেয়ে আমাকে বদনাম করছ | বল তোমরা আমার কেমন ধরনের সন্তান ? দেখো আমার জীভ, আজ তোমাদের জন্য আমাকে মানুষের সন্মুখে জীভ দেখাতে হচ্ছে | এটি কেন হলো তোমরা আমার সামনে বলি দিতে একটুও লজ্জা করলেনা, আমাদের ধর্ম আরম্ভ হলো অহিংসা নিয়ে আর তোমরা আমার সামনে বলি দিয়ে নিজেদের স্বাদ মেটানোর জন্য আমাকে মানুষের সামনে মা কালী পাঠা খায় বলতে তোমরা একটুও চিন্তা করলেনা | এবারে তোমরাই বল, এটি কি সন্তানের কাজ, কোনো সন্তান কি তার মাকে এই ভাবে অপমান করতে পারে, আমার সামনে বলি দিয়ে অপরকে দেখাতে তো জীভ কাটার দরকার ছিল তোমাদের কিন্ত তোমরা সেটি পাল্টে আমাকে দোষ দিয়েছ | আজ আমার পূজা করার পরে প্রতিজ্ঞা কর এভাবে আমার অপমান আর কোনো দিন ও করবেনা সেটি হবে তোমাদের সত্যি কারের কালী পূজা | ..... পণ্ডিত মহেন্দ্রপাল আর্য *এখন চিন্তা করিয়া বলেন তো কাহারা শ্রেষ্ঠ হেঁদু ন

Friday, April 4, 2014

সহীহ্ বিবর্তনলীগ

দীর্ঘ ৬টি বছর আওয়ামিলীগের কুশাসনে জাতী আজ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আসুন এক নজর দেখি তাদের শাসন আমল:- ১.যুদ্ধপরাধীর বিচারের নামে শাহাবাগ মোরে নাস্তিকের মেলা এবং জনগনকে ধর্মনিরপেক্ষ করার দৃঢ় চিন্তা। ২.নাস্তিকদের পূনর্বাসন করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এনে ধার্মিকদের বুকে গুলি চালিয়ে নিজেদের পরিচয় জাহির। ৩.বঙ্গবন্ধুকে জাতীর পিতা বানিয়ে মুসলিম জাতীর পিতাকে অপমান। ৪.নাস্তিকদের পূর্ণ বাকস্বাধীনতা দেয়া এবং আস্তিকদের বাকস্বাধীনতা প্রকাশে বাধা প্রদান। ৫.নাস্তিকদের মন্ত্রীত্ব পদ অধিষ্ঠিত করে রাষ্ট্র থেকে ইসলামকে বিদায়। ৬.নাস্তিকদের ব্লগপ্লাটফর্মে মুসলিমদের গালি দেয়ার উত্‍সাহ প্রদান ৭.আসিফ মহিউদ্দিন,অভিজিত্‍ রায়,আল্লামা শয়তান,সাদিয়া সুমি উজ্জা,দাঁড়িপাল্লা ধমাধম,সুব্রতশুভ প্রমুখ নাস্তিকদের উত্‍সাহ প্রদান এবং তাদের হেফাজত কারী। ৮.হেফাজাত ইসলামকে গুলি করার হুকুম দিয়ে ইসলামি লাইব্রেরীতে আগুন প্রদান। ৯.স্বাধীনতার পক্ষ শক্তি সেজে স্বাধীনতাকে বেইজ্জতি এবং লাখো কন্ঠের সোনার বাংলা গেয়ে বিপুল অর্থের অপচয়,জাতীয় পতাকে ছাত্রলীগের অবমান না এবং পা দিয়ে জাতীয় পতাকাকে পারিয়ে গিয়েছে। ১০.সংবিধান থেকে বিসমিল্লাহ উঠিয়ে নেয়ার চেষ্টা ১১.হিন্দু ধর্মের প্রসারে সাহায্য প্রদান। ১২.ফেলানি হত্যায় নিশ্চুপ ভারতীয়দের সাথে সম্পর্ক আরো দৃঢ় করেছে। ১৩.অভিজিত্‍ হত্যায় নিশ্চুপ এবং কুলাঙ্গার রাজীব হত্যার দায়ে ৬জন মেধাবী ছাত্রের লাইফ বিনষ্ট করেছে। ১৪.দাড়ি টুপি দেখলেই জামাত মনে করে জেলে ঢুকিয়ে দিয়েছে এবং মাওলানাদের নির্যাতন করেছে। ১৫.ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে। ১৬.নাস্তিকদের উপরের চেয়ারে বসিয়ে আস্তিকদের বুকে লাথি মেরেছে। ১৭.বিদ্যুত্‍ কেনার কথা বলে রাষ্ট্রের টাকা দিয়ে বিদেশে সম্পদ গড়েছে। ১৮.একরাতে ১০হাজার মাওলানা এবং ছোট্ট শিশুকে হত্যা করে ড্রেনে,এবং ট্রাকে করে নদীতে ফেলেছে। ১৯.বিরোধী দলের বিভিন্ন নেতা কর্মীকে গুম এবং হত্যা করেছে। ২০.মুসলিমদের জঙ্গী বলে বিদেশের মাটিতে অপমানিত করেছে। ২১.মুক্তিযুদ্ধার ছেলে অশিক্ষিত হলেও তাদেরকে শিক্ষক করে ছেলে মেয়েদেরকে পুরোপুরি শিক্ষিত হতে বাধা প্রদান। ২২.বিভিন্ন স্থানে ছাত্রলীগ,যুবলীগের ধর্ষন লীলায় আ.লীগ নিশ্চুপ থেকেছে। ২৩.জামায়েত ইসলামের ছেলেদের পুরুষত্ব হানী এবং তাদের চীরজীবনের জন্য অঙ্গহানী করেছে। ২৪.যুবলীগ নেতারা বিভিন্ন স্থানে চাকুরীর দরখাস্ত করেছে কতৃপক্ষরা যদি তার যোগ্যতা দেখে চাকুরী না দেয় তবে তাদের মারপিট করেছে যুবলীগ নেতারা।এখানে তার দুটি খবর প্রকাশ করেছ । ২৫.সারাদেশে ফ্রি সেক্সচালুতে হেল্প করা সহ নাস্তিকদের অত্যাচারে পিষ্ঠ হয়েছে।আর আলীগ চলত এই নাস্তিকদের কথায়। ২৬.নির্বাচনের নামে জনগনকে ঠকিয়েছে। ২৭.ইসলাম ধর্ম বইতে ভুলচুক ঢুকিয়ে ছাত্রছাত্রিকে বিভ্রান্ত করেছে। ২৮.জাফর ইকবাল সহ সমস্ত নাস্তিকদের মদদ দিয়েছে। ২৯.পদ্মা ব্রীজ,রেল যোগাযোগে একাধিক বার দুর্নিতি কারনে বিশ্ব ব্যাংক থেকে লোন না পাওয়াকে বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র বলেছে। ৩০.ইসলাম সহ বিভিন্ন ধর্মের অবমান না এবং ধর্মকে খাঁট করে দেখেছে।
সোনার বাংলার রুপার সপ্নে মদে মাতাল শেখ হাসিনা পার্লামেন্টে উচ্চ গলায় চেচামেচি করল "আমি এইটা করিব,ঐটা করব" কিন্তু কোন ফয়দা হইল না,টাকা যদি চোরের হেফাজাতে রাখে তাহইলে সেটা কি হেফাজাতে থাকে?
শেয়াল মহাশয়ের নিকট যদি মুরগী বর্গা দেওয়া হয় থাকে তবে কি ঐ মুরগী শেয়াল মালিক কে ফেরত্‍ দিতে পারবে অথবা দিবে?
দেশের অর্থ পরিচালনা করে থাকেন এক টাকলু চোরা।যিনি পদ্মা ব্রীজকে আস্ত গিলে খেয়ে ফেলেছেন।অন্য দিকে ঘুঘু সুরঞ্জিত তো রেলের টাকা মেরে দিয়া নিজেকে কালো বিড়াল হিসেবে জনগনের নিকট উপস্থাপন করেছেন।
সাহারা খাতুন তো পরিবারের সদস্য না থাকলেও ১৮খানা কার্ড করছেন!বাকের ভাই তো ভেজা বেড়াল সেজেছে।মখা মিয়া তো বিল্ডিংয়ে নাড়াচাড়া লইয়া সর্বক্ষন ব্যাস্ত রয়েছেন!সাজেদা তো গলা ফাঁটিয়া কুলকিনারা পাইতেছেনা।মতিয়া বেগম তো দৌড়াইয়াই অস্থির!ইনু সাহেব তো তথ্য প্রযুক্তি আইনে ধার্মিক প্যাকেট করনী এবং নাস্তিক দের পূর্ণ স্বাধীনতা লইয়া ব্যাস্ত!
আর বেগম হাসিনা পরিবার তো নিজ পিতা,মাতা,দাদা লইয়াই অস্থির!তা হইলে দেশের উন্নতি করতে কে রইল?
বেচার রাষ্ট্রপতি খ্যাক খ্যাক!উনি নিজের জেলা ভ্রমন আর সংসদ ভ্রমন করতে করতে ক্লান্ত!বেচারা অর্থমন্ত্রী টাকা না পাইলে উন্নতি করবে কি তাহার সম্ভ্রম বেঁচে?

Sunday, March 30, 2014

ধর্মান্ধদের ভূখন্ডে কেন নির্লজ্জ ছাগলের বসবাস?

পাঠক, ধর্মান্ধদের জন্য একখানা সু খবর রহিয়াছে! শুনিবার জন্য মন আকুপাকু করিতেছে তাইনা? **** আমরা যাহারা ধর্মান্ধ প্রকৃত তাহারাই মনুষ্য! বাকি সব বান্দরের জাত। প্রশ্ন করিতে পারেন যে ইহা কি বলিলা প্রমাণ কি? *** ডিয়ার মশাই,আমরা যারা ধর্মান্ধ কেবল তাহারাই মানিনা যে মানুষ্য আদীমকালে ডারউইন বানর ছিল। ১৯৪৭সালে আমাদের মতন ধর্মান্ধরাই সর্বপ্রথম কিন্তু ইয়াহিয়ার মুখপানে জুতা,ঝাড়ু মারিয়া কলম খানা উঁচা করিয়া বলিয়াছিলঃ-"গেট আউট ফকিন্নিরফুত"! দেশটাও কিন্তু স্বাধীন করিয়াছিল আমাদের মত ধর্মান্ধরা। বলিতে পারেন প্রমাণ দেখাইতে পারিবা? ***** দাদা ৭১সনে গোটাকয়েক ছাড়া এত ব্যাপক পরিমানে বিজ্ঞান বিভাগের উচ্চ শিক্ষিত(আগের গন্ডমূর্খদের চাহিয়াও এরাই বেশি পরিমানে বলদ)ছিলনা!এদের সিংহ ভাগ ছিল চাষা,কুলি,মজুর,কৃষক। আর আপনারা তো বোঝেনই এই শ্রেণীর লোকেরা কতটা ধর্মান্ধ হইয়া থাকে । এই ধর্মান্ধরাই কিন্তু প্রাণ দিয়া সেইদিন ভূখন্ড রক্ষা করিয়াছিল! এখন কথা হইল যে,আমাদের যারা ধর্মান্ধ,ধর্মান্ধ বলিয়া গলা ফাঁটাইতেছে তাহারা কেন ধর্মান্ধদের স্বাধীন করা ভূখন্ডে থাকিতেছে? তাহাদের কি লজ্জা বলিতে কিছু নাই? নাকি জন্মের পর তাহার পিতামাতা চক্ষুদ্বয়ের ভ্রুতে কাজল দেয় নাই? মুরব্বিরা বলিয়া থাকেন যে,জন্মের পর কাজল না দিলে ঐ বত্‍সর লজ্জা শরম একটু কমই হইয়া থাকে। আমারতো মনে হয় যারা আমাদের ধর্মান্ধ বলিয়া থাকেন,তাদের পিতামাতা জন্মের পরে চক্ষের ভ্রুতে কাজল ছোঁয়ায়নাই! ********* আজিকা আমার ফেসবুকে শেয়ার করা একখানা লিংকে 'ব্লাক সেভেন' নামক এক ইউজার কমেন্টাইলেন,"ধর্মান্ধরা ছাগলের বাচ্চা" আমি আশ্চর্যিত হইলাম উনি আবার কোথা হইতে উদয় হইলেন! আমিতো অপরিচিত কোন লোককে এডাইনা,উনিতো আমার বন্ধুও না তাহা হইলে উনি কি করিয়া এখানে মন্তব্য করিলেন!পরে চেক করিয়া দ্যাখিলাম লিঙ্কখানা পাবলিক করা এবং যে করেই হোক এইখানা উনার নিকট পৌঁছেছে। তো উনার মন্তব্যখানায় আঘাত খাইয়া উনাকে ইনবক্স মুবারকে টোকা মারিলাম,হ্যাল্লু স্লামালেকুম। উনি সালামের জবাব না মারিয়াই কহিলেন,কিয়া হোতাহে?(দাদা হিন্দু তো এ জন্য) আমি কহিলাম,দাদা আপনি বলিয়াছেন যে "সকল ধর্মান্ধরাই ছাগলের বাচ্চা"আচ্ছা দাদা আপনার বাবা কোন ধর্মের ছিলেন? দাদা কহিলেন,আজ্ঞে হিন্দু ধর্মের। আমি কহিলাম,তিনি ধর্মকর্মে কেমন ছিলেন? দাদাঃ-মোটামুটি। আমি কহিলাম,আজ্ঞে আপনার দাদা(বাপের বাপ) ধর্মে কর্মে কেমন ছিলেন? দাদাঃ-তাহার কথা আর বলিবেন না হু!অমন মস্তবড় পুরোহিত ব্রাহ্মনবাড়িয়ায় ছিলনাকো!ধর্মে যেমন যেমন ছিল তেমন তেমনই করিতেনগো! আমি কহিলাম,ও তাইলে সেও তো ধর্মান্ধ? হেঁদু দাদা কহিলেন,বটে। খ্যাক খ্যাক খ্যাক আমার প্লাসপয়েন্ট আসিয়া গেল! আমি কহিলাম,তবে আপনার দাদা তো ছাগলের বাচ্চা হয়ে গেল!আর ছাগলের বাচ্চার ছেলে আপনার বাবা,ছাগলের বাচ্চার বাচ্চা ছাগলের বাচ্চা।আর আপনার বাবার ছেলে আপনি।তাইলি দাদা আপনিই বলেন,ছাগলের বাচ্চার বাচ্চা কি কভু মানুষের বাচ্চা হয়? (দাদা লজ্জিত হইয়া আমাকে ব্লক মারিল!) **************** পাঠক,আমাদের যদি ওরা ধর্মান্ধ বলিয়াই ফেলে তবে আমাদের এতে লজ্জিত না হইয়া বরংচ খুশি হইয়া লাফ মারা উচিত্‍। কেননা এই ধর্মান্ধদের উসিলায় ওরা খানা খাইয়া হজম করে!ধর্মান্ধদের দয়ায় বসত করে।আমার ধর্মান্ধদের বানানো পোশাক পড়িয়া ফুটানি **য়। ঐ নির্লজ্জ শালা বেহায়া এত ধর্মান্ধ ধর্মান্ধ করিয়া যে গলা ফাঁটাইয়া ফেলিস এই ধর্মান্ধদের স্বাধীন করা দেশে যে থাকিস একবার ও কি লজ্জা করেনা?থুথুথু নির্লজ্জ! (ব্লগে যদি অশ্লীল বলার নিয়ম চালু থাকিত তবে আমি পুরো লেখাটা ওদের বিরুদ্ধে অশ্লীল গালি দিয়া সাজাইতাম)

Saturday, March 29, 2014

হিন্দুরা কি এখনো বলবে মুসলমান পরধর্মসহিষ্ঞু জাত না?

হিন্দুরা হয়ত ভাবিয়াই ব্যাকুল যে মুসলমানরা পরধর্মসহিষ্ঞু জাত না! লানত হইতে মরক্কো পর্যন্ত এই মুসলীমরা শাসন করিয়াছেন সাড়ে আটশ বছর! যদি মুসলমানরা পরধর্মসহিষ্ঞু জাত না হইত তবে হিন্দু সহ অমুসলীমদের টিকিও পৃথিবীতে খুঁজিয়াও পাওয়া যাইতনা! হিন্দু ভাইয়েরা হয়ত সর্বক্ষন ভাবিয়া থাকে যে,মুসলমান বলিতেই রাজাকার! আমি বলি ঐ দাদা ভুল বলিয়াছেন,কেননা ইতিহাস ঘাটিলে দেখিবেন সর্বপ্রথম কিন্তু পাকিস্তানের বিরোধী করিয়াছিলেন মাওলানা বৃন্দরা। কতিপয় মাওলানাদের নাম আমি লিখিয়া দিলাম, ১/মাওলানা আব্দুল হামিদ খাঁন ভাসানি। ২/মাওলানা উবায়েদুল্লাহ সিন্ধী। ৩/মাওলানা আব্দুল হাই। ৪/মাওলানা হুসাইন আহমদ মাদানী। ৫/মাওলানা আব্দুল আজিজ। ৬/মাওলানা আবুল কালাম। দুঃখের বিষয় যে এই নবযুগের ইতিহাসে এনাদের নাম খুঁজিয়া পাওয়া যায়না।অথচ ১৯৪৭সালের আগষ্ট মাসে সিলেটের একটা পত্রিকায় সর্বপ্রথম বাংলাভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করিবার দাবীতে লেখা শুরু হয়।পত্রিকাটাও ছিল মুসলমানদের নামঃ "আল ইসলাহর"। যাক সেই কথা দূরে সড়াইয়া রাখি মূল আলোচনা করি,যুদ্ধের সময় যখন কতিপয় হিন্দু সম্প্রদায় পালাইয়া যাইতে পারেনাই তারা কিন্তু মুসলমানদের ঘরেই আশ্রয় লইয়াছিল!এবং তাদের বাঁচা মরা ছিল কালিমা জানে কিনা উহার উপর ভিত্তি করিয়া! পাকিস্তানি হানাদার যখন সুধাইত যে "তুমি কালিমা জানো কিনা?" তখন কিন্তু তাহারে মুসলমানের কালিমাই বাঁচাইত। আমাদের আরো ভাগ্য খারাপ যে,যেই কালিমা খানা হিন্দু দাদাদের পূর্বপুরুষদের হানাদারের কবল হইতে বাঁচাইয়াছেন আজিকা তারা সেই কালিমাকেই অবমাননা করিয়া ফেসবুকে অশ্লীল পেজ খুলে কালিমার অপমান করে!একবার ও ভাবিয়া দেখে না যে এই কালিমাই তো ৭১এ আমার পূর্বপুরুষকে রক্ষা করিয়াছে।তা ছাড়াও ধর্মপ্রাণ মুসলমানগন নিজের জীবনের এবং পরিবারের ঝুঁকি লইয়াও হিন্দু সম্প্রদায়রে নিজ ঘরে আশ্রয় দিয়াছেন।এই কথাও আর বাড়াইলাম না আসি রাজা বাদশাদের আমলে। ১৬০০খ্রিষ্টাব্দের রাজা নূর উদ্দিন মুহম্মদ জাহাঙ্গীর কিন্তু অন্যধর্মের প্রতি সহিষ্ঞু ছিলেন,তিনি একজন মুসলমানের পুত্রের কল্লা কাঁটিয়া কিন্তু হিন্দু বুড়ির পুত্রবধুর সতিত্ত্ব বাঁচাইয়া ছিলেন! মুসলমান রাজাদের মধ্যে এমন কাউকে খুঁজিয়া পাওয়া যাইবে না যে জোড় করিয়া অমুসলিমকে মুসলিম করিয়াছে বা অমুসলিমকে অত্যাচার করিয়াছে। খাজা মঈনুদ্দিন চীশতি (রহঃ)আমলে তিনি শুধুমাত্র প্রিতিরাজকেই ভয় দেখাইয়া রাজ্যছাড়া করিয়াছিলেন এছাড়া হিন্দুধর্মের অন্যকারো উপর সে অত্যাচার করেনাই। দাদা হিন্দুদের মধ্যে এমন একজন রাজাকে খুঁজিয়া পাওয়া যাইবেনা যে অন্যধর্মের প্রতি এতটা সহিষ্ঞু ছিলেন! ইহা শরত্‍চন্দ্র চট্টোপধ্যায়ের মহেষ গল্পটা পড়িলে কিছুটা আঁচ পাওয়া যাইবে যে তত্‍কালিন হিন্দু রাজারা কতটা অত্যাচারি ছিলেন এবং অন্য ধর্মকে কতটা অসম্মান করিত।। দাদা মূলকথা হইল মুসলমানদের মত এতটা পরধর্মসহিষ্ঞু জাত কেউ ছিলনা এবং হইতে পারিবেও না।ইহা যদি কেহ অস্বীকার করে সে যেন বাংলা সহ পুরো পৃথিবীর ইতিহাস কেই অস্বীকার করিল।

Thursday, March 27, 2014

৯নং লাল কালো-কস্টিপ

রাস্তা দিয়া হাঁটিয়া গেলে এদিকে ওদিকে তাকাইলেই খালী লেডিস আর লেডিস! কিয়ত্‍ক্ষন চক্ষু বুজিয়া থাকিলাম দেখি লেডিস কমিয়া যায় কিনা,বাপরে বাপ চক্ষু খানা মেলিয়া দেখি আগের চাইয়া আরো এক ডজন বাড়িয়া গিয়াছে! সেইদিন বাজারে গিয়া তো লজ্জায় আর ক্ষোভে মরিয়া যাওয়ার পালা!একজন মোটা মতন মহিল শতখানেক পুরুষের ভিড়ে দাড়াইয়া পেটের ভূড়ি বাহির করিয়া বাজার করিতেছে!পরে ভাল করিয়া মহিলার চেহারা দেখিয়া বুঝিলাম উনি আমাদের পারার কামেল ভাইজানের স্ত্রী।সব পুরুষগুলো তাহার দিকে কু দৃষ্টিতে তাকাইয়া আছে! অনেক পুরুষ আবার টিপ্পনি কাঁটিয়া বলিতেছে,কি আকাল পড়িল বাপু একখানা নারী ১০০পুরুষের কাজ করে! উনি লজ্জা পাইয়াছিল কিনা বলিতে পারিবনা কিন্তু আমার রাগ হইতেছিল! কোনমতে বাজার করিয়া আসিয়া নিজের রুমে শুইয়া ভাবিতেছি যে,কামেল ভাইজান কে ব্যাপারটা বলিতে হইবেই হইবে।আল্লাহর কি মর্জি কথাটা ভাবিতে ভাবিতেই কামেল ভাইজানকে আমার রুমের পাশ দিয়া হাঁটিয়া আসিতে দেখলুম নিশ্চই আমার রুমের দিকে আসিতেছে। আমার রুমে আসার সাথে সাথেই উনাকে আমি সালাম দিয়া কহিলাম,ভ্রাতা অনুমতি দিলে একটা কথা বলিব। কামেল ভাই আমারে অনুমতি দিয়া দিলো। আমি তাহারে কহিলাম,ভ্রাতা ভাবীরে আর তুমি বাজারে পাঠাইও না। কামেল ভাই কহিল,কেনরে? আমি উনাকে বাজারের সমস্ত ঘটনা খুলিয়া কহিলাম,কামেল ভাই সব শুনিয়া কহিল,হে ভ্রাতা আমার আমি চেষ্টা করিব কিন্তু সে যদি রাজি না হয় তাহা হইলে কিন্তু তোমাকেই বলিতে হইবে!তাহাকে বুঝাইতে হইবে। আমি রাজি হইয়া গেলাম।কিন্তু না আমার আর দরকার হইল না ভাবী বুঝিতে পারিল এবং বাজারে যাওয়া বন্ধ করিল,বিশ্বাস করিবেন না সে এখন পর্দা করে! অনেক ভাই আছেন ছড়া আওড়াইয়া কহেন, "বোরখার তলে শয়তান চলে" দুঃখিত জনাব,বোরখার তলে শয়তান চলে কথাটা সম্পূর্ণ ভুল!বরংচ আপনি কহিতে পারেন যে,পেটের ভূড়ি দেখাইয়া যে নারীগন হাঁটিয়া যায় ঐ নারীগনের পেটের দিকে যেই কয়টা শয়তান প্রতিদিন চোখ বুলায় অত পরিমান শয়তান ঈসরায়েলেও নাই! যেই নারী ঐ সমস্ত শয়তানের চোখে পড়িয়া যায় আই ক্যান চ্যালেঞ্জ ঐ নারীই সন্ত্রাস অর কুলাঙ্গারের জন্ম দেয়! গাছ ভাল তো ফসল ভাল, গাছ ভাল না ফসল কালো। আমাদের রহীম ভাই এ জন্যই পাঁচ বছর ধরিয়া মেয়ে দেখিয়া মাস খানেক আগে একজন লাল কালো কস্টিপ পড়া মেয়ে পাইয়াছে এবং বিবাহ করিয়াছে।তিনি চাহিত একজন পর্দা করে এমন মেয়ে,প্রথম মেয়ে যখন তাহার জন্য দেখিলাম তখন উনি আমার নিকট হইতে কন্যার ফোন নম্বর নিয়া জিজ্ঞেস করিয়াছিল যে,আমার সহিত বিবাহের পর তুমি কি পর্দা করিতে পারিবে? কন্যা কি বলিয়াছিল জানেন? "না,না বাপু আমি তোমার সহিত বিবাহের পর লাল কালো কস্টিপ(মেয়েটি বোরখাকে কটাক্ষ করিয়া উহা বলিয়াছিল!কস্টিপ বলিতে বুঝায় কস টেপ) পড়িয়া তোমার সহিত হাঁটিতে পারিবনা!তুমি এর চাইয়া অন্য জায়গায় খোঁজ করিয়া দেখো লাল কালো কস্টিপ ওয়ালী কাউকে পাও কিনা" এই পাঁচ বছর ধরিয়া তাহার জন্য কস্টিপ ওয়ালী খুঁজিয়াছি মোট৮জন!শেষে একজনকে খুঁজিয়া পাইলাম মানে ৯নং পাইলাম কস্টিপ ওয়ালী বা রোরখাওয়ালা। আল্লাহর রহমতে রহীম ভাই ঐ কস্টিপ ওয়ালীর সহিত সুখের সংসার করিতেছে।আর যাকে প্রথম যাহাকে রহীম ভাইর জন্য দেখিয়াছিলাম উনাকে সেদিন দেখিলাম ৩য় নং স্বামীর সহিত যাইতেছে রাস্তায় বসিয়া তাহার গ্রাজ্যুয়েট স্বামী তাকে চরম অশ্লীল ভাষায় গালি দিতেছে! আমি চিন্তা করিলাম,হায়রে নারী তুমি যদি রহীম ভাইর কস্টিপ ওয়ালী হইয়া থাকিতে তাহা হইলে এই রকম গালি হয়তবা তুমি শুনিতেনা। ভাইজানেরা খোঁজ করিয়া দেখিবেন যাহারা লাল কালো কস্টিপ পরিধান করে ওরাই স্বামীর ঘরে সুখের সংসার করিয়া থাকে।সর্বদিক বিবেচনা করিলে বলা যায়,কস্টিপ ওয়ালীরাই সুখি।

Tuesday, March 25, 2014

ধর্ষন আর ইভটিজিং কেন হয়?

প্রিয় পাঠক,আমরা হয়ত ভাবিতে পারি যে ধর্ষনে বাংলাদেশই বুঝি শ্রেষ্ঠ দেশ! না প্রিয় পাঠক এইটা সঠিক না,ইউরোপ আমেরিকায় ১দিনে যেই পরিমান ধর্ষন হইয়া থাকে উহার দশমাংশের একাংশ আমাদের দেশে ১মাসে হয়না! ২০১০সালের কালেরকন্ঠের(পত্রিকা) ৬ষ্ঠ পাতার অষ্টম কলামে একখানা খবর স্থান পাইয়াছিল সবচেয়ে কমবয়সী নাবালিকা মা হইয়াছেন।উক্ত নাবালিকার বয়স হইয়াছিল ১০বছর!নিউইয়র্ক তাহার বসতি।ডাক্তার সাহেবগন বলিয়াছিল যে নাবালিকাটি কমপক্ষে পাঁচ জনার নিকট হইতে ধর্ষিতা হইয়াছিলেন! তাহা হইলে বুঝুন যে আম্রিকা ধর্ষনে কতক্ষানি এগাইয়া গিয়াছে! আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতেও কিন্তু কম নারীগন যৌন নির্যাতনের স্বীকার হয়না!বরংচ ইহাকে অতিরিক্ত বলিয়া আখ্যা দেয়া যাইতে পারে! পাঠক,জিম্বাবুয়ের কথা যদি বলিতে যাই তাহা হইলে আপনারা বলিতে পারেন যে লেখক বোধ হয় গেঁঞ্জিকা সেবন করিয়াছে। না পাঠক আমি গেঁঞ্জিকা সেবী নও!জিম্বাবুয়েতে প্রতিনিয়ত পুরুষ ধর্ষন হইয়া থাকে! ঝোপের আড়ালে অথবা পাহাড়ের আড়ালে কোন পুরুষ গাড়ি চালক দেখিলেই প্রথমে একজন নারী ঐ গাড়ি খানা থামাইয়া চড়িবে ইহার পর কিছু দূর যাইয়া ঐ নারী আরো কিছু নারী ঐ গাড়িতে উঠাইবে!কিছুদূর যাওয়ার পর ঐ রমনীদ্বয় গাড়ি ওয়ালাকে ধর্ষন করিয়া কন্ডমে করিয়া ঐ গাড়িওয়ালার শুক্রানু সংগ্রহ করিয়া লইয়া যায়(লিখিতে অসস্তি পাইতেছি তবুও লেখিতে হইল)!সেই অঞ্চলের গাড়িওয়ালারা এখন মহিলা কাউকে তাহাদের গাড়িতে উঠাইতেই চায়না।শোনা যায় ঐ শুক্রানু তাহারা বিদেশে বিক্রি করিয়া ঐ পয়সা দিয়া জীবীকা নির্বাহ করে। পাঠক,আসেন পরের চরকা বাদ দিয়া এইবার নিজেদের চরকায় তেল মারিতে থাকি। বাংলাদেশেও ইদানিং ধর্ষন আর ইভটিজিং বাড়িয়া চলিতেছে তুমুল অকারে! একজন ধর্ষিতা নারী সমাজের কলঙ্ক বলিয়া চিহ্নিত।বাংলাদেশে ধর্ষন ও ইভটিজিং কেন বাড়িয়া গিয়াছে উহার কারন কী?এবং উহার জন্য দায়ী কারা? দাদা আমি বলিব বাংলাদেশের ধর্ষনের জন্য দায়ী মেয়ে ছেলে উভয়ই। মেয়েরা যদি ইসলাম মানিত আমি চ্যালেঞ্জ করিয়া বলিতে পারি ঐ মেয়ে ধর্ষিতা হইত না।আর পুরুষ ও যদি ইসলামি আইন মানিত তাহা হইলে মেয়েদের ধর্ষন তো দূরে থাক কোন বেগানার সহিত কথাও বলিতনা। বাংলাদেশে যদি বোরখা বা পর্দা প্রত্যেকটা বাড়ি বাড়ি পর্যায় হইতে শুরু হইয়া যায় তবে আমি বুকে হাত রাখিয়া বলিতে পারি,বাংলাদেশে কোন ধর্ষন বা ইভটিজিং হইবে না। ধর্ষন ইভটিজিং কেন হয়? চিনি যত্নে রাখিলে পিপড়ায় ধরা যেমনি কষ্টকর তেমনি একটা মেয়ে বোরখায় থাকিলে তাকে নষ্ট করা কষ্টকর।বোরখাকে যাহারা কালো বস্তা বলিয়া থাকো মূলত সেই নারীগুলোই ধর্ষিতা এবং ইভটিজিংয়ের শিকার হইয়া থাকেন। ইতিহাস লক্ষ্য করিয়া দেখুন,কামাল পাশা যখন পর্দাকে উঠাইয়া দিয়াছিলেন মিশরের বুক থেকে কিছুদিন যাইবার পর মিশরে ধর্ষন কিন্তু বাড়িয়া গিয়াছিল! আপনি লক্ষ্য করিলে আরো দেখিবেন যেই দেশে পর্দা বলিতে কিছু নাই ঐ দেশে অবৈধ যৌন সম্পর্ক বেশি হইয়া থাকে,এবং ঐ রাষ্ট্রেই জারজ্ সন্তান বেশি!আমেরিকার অধিকাংশ নায়িকাগনদের কিন্তু বিয়ের আগে দুই,তিনটা সন্তান হইয়া থাকে। আপনাদের আরো একটা প্রমাণ দেখাইয়াছি যে,আমেরিকায় দশ থেকে বার বছরের মেয়ে ও ধর্ষন হইয়া থাকে।এর মূল কারন হইল ঐ দেশ পর্দা বিহীন। রাস্তা দিয়া আপনার মেয়েকে আপনি অর্ধ উলঙ্গ করিয়া ছাড়িয়া দিলেন ঐ মেয়ের চেহারা অন্য পুরুষ দেখিলে ঐ পুরুষের যদি নিয়ত খারাপই থাকে অথবা ঐ ছেলের মধ্যে যদি কামুক ভাবটা আসিয়াই যায় তাহা হইলে আপনার মেয়ে ঘরে সত্‍ চরিত্র নিয়া ফিরিবে কিনা ইহা কি আপনি চ্যালেঞ্জ করিয়া বলিতে পারিবেন? বাংলাদেশে ইভটিজিং আর ধর্ষন সেই দিনই কমিয়া যাইবে যেইদিন নারীরা পর্দার ভিতরে ঢুকিবে।তা না হইলে সরকার ইভটিজিং আর ধর্ষনের বিরুদ্ধে ডবল আইন বসাইয়াও কিছুতে কিছু করিতে পারিবেনা। বাংলাদেশের সকল নারীদের বলিতেছি, আগে পর্দা করিয়া লও বোনেরা, আগে নিজের সুঠাম যৌবনপূর্ণ দেহ অন্য পুরুষ হইতে হেফাজাত কর। তাহা হইলে তুমি নিশ্চিত থাকিতে পারিবে যে তুমি তোমার সতিত্ত্ব নিয়া ঘরে ফিরিতে পারিবে। {এ পর্যন্ত 222বার পঠিত এবং 2টি মন্তব্য} মন্তব্য করেছেনঃ-অতিথি

Saturday, March 22, 2014

হিন্দুরা গালি দেয় ইসলামকে।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। প্রিয় পাঠক,আপনারা হয়তবা জানেন যে অনলাইনে এবং অনলাইন ছাড়া বাংলাদেশে নাস্তিক সংখ্যা প্রায় হাজার খানেক বা তার একটু বেশি।তো এই নাস্তিকেরা দীর্ঘদিন যাবত্‍ ইসলামকে গালিগালাজ করে আসছে এটাও জানেন সবাই।থাবা বাবা,আসিফ মহীউদ্দিন,আল্লামা শয়তান,মসিউর রহমান মাসুদ,অভিজিত্‍ রায় ছাড়াও হাজার খানেক নাস্তিক ও তার দোসর অর্থাত্‍,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রীষ্টান মিলিত ভাবে ইসলাম ধর্মকে কটাক্ষ করে আসছে।আমাদের ভাগ্য খারাপ যে এই সকল নাস্তিকদের আমরা কতল ও করতে পারছিনা! তারা কখনো ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্মকে কটাক্ষ করছেনা শুধু ইসলামকেই কটাক্ষ করছে!নাস্তিকেরা কেন শুধু ইসলামকে কটাক্ষ করছে?? >>প্রিয় পাঠক,এই যে নাস্তিক গুলো এরা হল আবু জাহেল,ফিরাউনের উত্তরসুরি।এরা জানে যে ইসলাম সত্য ধর্ম।কিন্তু আবু জাহেল কে কি কেউ উত্তম পথে আনতে পেরেছিল? আবু জাহেল জানতেন যে ইসলাম সত্য তবুও সে ইসলামে আসেনি কারন একটাই,আবু জাহেল তার বংশের ঐতিহ্য আর মানসম্মান যাবে বলে ইসলামে আসেনি।মানসম্মান যাবে বলতে বুঝাতে চাই,আবুজাহেল দীর্ঘকাল ধরে ইসলামের বিরোধীতা করে আসছিল তখন যদি সে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করত তবে আরবের বড় বড় নেতার তাকে অপমান করত এই ভয়ে সে ইসলাম গ্রহণ করেনি। তো যা বলতেছিলাম,নাস্তিকরাও জানে যে ইসলাম সত্য তবুও মানইজ্জত যাবার ডরে তারা ইসলাম গ্রহণ করেনা। আপনারা জিজ্ঞেস করতে পারেন তারা জানে যে ইসলাম সত্য তাইল তারা ইসলামরে কেন গালি দেয়? দাদা ইসলামরে প্রকৃত শতকরা ২টা নাস্তিক গালি দেয়,ইসলামরে গালি দেয় ছুপা হিন্দু গুলান। আর শতকরা যে দুইটা নাস্তিক ইসলামরে গালি দেয় ঐ দুইটাও মিশনারী থেইকা টাকা খাইয়া ইসলামরে গালি দেয়। বাংলাদেশে যে কয়টা মিশনারী আছে ওরা টাকা খরচা করে বাংলাদেশে এন্টি ইসলামিক দাঁড় করছে,এই নাস্তিক গুলা ফ্রি বিদেশ যাওয়া ভিসা পায়,ফ্রি খাওয়া,ফ্রি থাকার সুযোগ সুবিধাও ঐ মিশনারী থেইকা পায়। যেমন পায় অভিজিত্‍ রায়,আসিফ মহীউদ্দিন,দাড়িপাল্লা ধমাধম। এই কয়েকটা হাতে গোনা নাস্তিক ছাড়া অন্য যারা ইসলামকে গালি দেয় তারা প্রত্যেকেই হিন্দু! এই ছুপা হিন্দুগুলাই রাসূলে করীম সঃ কে নিয়ে সর্ব প্রথম ফেসবুকে অশ্লীল পেজ খুলে! এই হিন্দুরাই কুরআনকে অবমাননা করে। প্রিয় পাঠক তাইলে আপনারাই বলেন এই হিন্দুদের সাথে আমাদের কি কখনো সন্ধি হতে পারে?NO NEVER,NO NEVER,NO NEVER,NO NEVER. এই হিন্দুরাই আমাদের জাতীয় দুশমন। "নাস্তিক জাইঙ্গা জারজদের প্রশ্নের উত্তর গুলে এখানে দেয়া আছে।Click this:link-html-সজল আহমেদ(LINKBD)"