Saturday, July 12, 2014
চমত্কার ২টি ইসলামি বই!
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। পড়ুয়া পাগল ইসলামী মাইন্ডেড ভাই বোনদের জন্য সুন্দর দুটি বইয়ের সরাসরি ডাউনলোড লিঙ্ক নিয়ে এলাম।ডাউনলোড করে পড়ুন।
ডাউনলোড-DOWNLOAD
ডাউনলোড-DOWNLOAD বইগুলো সংগ্রহ করা হয়েছেঃamarboi.ওয়ার্ডপ্রেস.কম থেকে। সবাই ভাল থাকবেন।বই পড়ুন জ্ঞান আহরন করুন।
কিছু ইসলামিক বইয়ের সরাসরি ডাউনলোড লিঙ্ক!
প্রাণপ্রিয় মুসলিম ভাইবোনদের জন্য কিছু ইসলামিক বইয়ের সরাসরি PDF ডাউনলোড লিঙ্ক।সাথে আমার বানানো কিছু pdf বই।ডাউনলোড করে পড়া শুরু করুন!
আমাদের স্বাধীনতা পর্দার এপার ওপার
Download আল কুর আন শিক্ষা
Download যাবতীয় হাদীস
Download আসহাবে রাসুলের জীবন কথা-১
Downloadআসহাবে রাসুলের জীবনকথা-২
Download]http://bnislamcdn.files.wordpress.com/2011/03/companions-of-prophets-with-interactive-link-part-02.pdf]Download আসহাবে রাসুলের জীবনকথা-৩
Download আসহাবে রাসুলের জীবনকথা-৩
Download সহীহমুসলিম-১
Download সহীহ মুসলিম-২
Download সহীহ মুসলিম-৩
Download সহীহ মুসলিম-৪
Download
সহীহ মুসলিম-৫ Download সহীহ মুসলিম ৬ষ্ঠ খন্ড
Download সহীহ মুসলিম ৭ম খন্ড
Download সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ কি আছে?
Download শিয়া
Download কোন ধর্মে নারীদের সম্মান কেমন
Download চেতনা দন্ড
chetonadondo.pdf আর নয় ভ্রুন হত্যা
Download এলিয়েন কি সত্যিই আছে-১ম পর্ব
Download এলিয়েন কি সত্যিই আছে-২য় পর্ব
Download মাহমুদুর রহমানের কলাম-১
Download মাহমুদুর রহমানের কলাম-২
Download আমার যত লেখা
Download

মাহমুদুর রহমানের কলাম
মাহমুদুর রহমানের কলাম
Thursday, July 10, 2014
নাস্তিকদের প্রশ্নের জবাব
অনেক নাস্তিক আছে যারা মিশনারী ঘেটে হাদীস বের করে আপনাকে কুপোকাত করতে চাইবে!আসুন শিখুন তাদের ঐ প্রশ্নগুলোর উত্তর কিভাবে দিবেন না জানলে শিখে যান। নাস্তিকরা প্রশ্ন করবে, •আপনি (for women) কি নিজ বাড়িতে আপনার স্বামীর সঙ্গে তার দাসীদের (sex slaves) যৌন সম্পর্ককে মেনে নেবেন ? কেন নয় যখন তার অনুমোদন এসেছে আল্লাহর কাছ থেকে। →উত্তরঃ-রাসুলুল্লাহ সঃ দাসীদের সাথে পরকিয়া করত এমন কিছু আমি কখনো শুনিনি।তার চরিত্র ছিলো ফুলের মতো।তিনি কখনো বেপর্দা বেগানাদের সাথে দেখা করতেন না। তবে তিনি দাসী রাখতেন যা কিনা উম্মুল মুমেনিনদের সেবা করত।পরে তিনি ঐ দাসীদের আযাদ করে দিতেন। •ইসলাম অনুযায়ী নারীদের জন্যে বহু বিবাহ নিষিদ্ধ, বিবাহ পুর্ব বা বিবাহ বহির্ভুত যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধ, স্বামীর গায়ে হাত তোলা নিষিদ্ধ, যদিও এর সব গুলোই একজন পুরুষ পারবে। →উত্তরঃ-আচ্ছা একটা নারীর যদি ৫টা বিয়ে হয় তাহলে সে নারীকে সমাজের লোকজন কেমন চোখে দেখে? তাকে সমাজ থেকে তাকে বেশ্যা বলা হবে। এমন বহু তথ্য আছে যে ,বহু বিয়ে হওয়া নারী কোন স্বামীর সঙ্গমে খুশি হতে না পেরে পতিতালয়ে স্থান নিয়েছে। ইসলামে নারীর বহু বিবাহ এবং তালাক নিষিদ্ধ এ হাদীসটা আপনি কোথায় পেয়েছেন?যদি নারী বিধবা হয় অথবা স্বামী যদি চরিত্রহীন বাজে হয় তাইলে তারে তালাক দেওয়া যায়।আর শুধু শুধু তালাক দেওয়া নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই নিষিদ্ধ। আপনি বলেছেন স্বামী স্ত্রীর গায়ে হাত তুলতে পারবে স্ত্রী কেন পারবেনা?আচ্ছা আপনার জীবনে এমন ঘটনা ঘটেছে অবশ্যই যে আপনার পিতা আপনার আম্মাকে কোন একটা ভুলের মেরেছে তখন কিন্তু আপনার তেমন খারাপ লাগেনাই। এরপর আপনার পিতাও অমন একটা অপরাধ করল আপনার আম্মার সামনে তখন আপনার আম্মা আপনার আব্বাকে উঠেই জুতা খুলে পাঁচ ছয়টা তার গালেই মেরে দিলেন তখন আপনি কেন পুরো এলাকাবাসী যদি জানতে পারে যে আপনার আম্মা আপনার আব্বাকে জুতাপেটা করেছে তখন আপনি সহ এলাকাবাসী আপনার আম্মার মুখে থুথু ছিটাবে কিনা? •নারীর বিবাহ পুর্ব বা বিবাহ বহির্ভুত অন্য কারো সাথে যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধ কিন্তু পুরুষ পারে। →উত্তরঃ-এ সম্পর্ক নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই নিষিদ্ধ। •একজন পুরুষ সম্পত্তির ক্ষেত্রে নারীর দিগুন পাবে! →উত্তরঃ-এটা শুধু পিতার সম্পত্তি থেকে।এটা আবার তাদের পুষিয়ে দেয়া হয়েছে সন্তান এবং স্বামীর সম্পত্তি থেকে।আর এসব হিসেব করলে দেখা যায় নারী পুরুষের সমান সম্পত্তি পায়।আপনি হিন্দু ধর্মে দেখবেন নারীরা কিন্তু পিতার সম্পত্তি থেকে ভাগ পায়না। •২১ তালাকের অধিকার রয়েছে শুধু পুরুষেরই (Sahih Bukhari 8:4871-82 Mishkat al-Masabih, Book 1, duties of parents, Hadith No. 15) →উঃ জাল হাদীস। স্বামীর অনুমতি ব্যাতিত অন্য পুরুষের কাছাকাছি হওয়া নিষিদ্ধ: উঃএতে নারীর অধিকার ক্ষুন্ন হয়না বরংচ তার ইজ্জত বাড়ে।আর আপনি তো দেখছি পরকীয়ার সাপোর্ট করছেন! •মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন! →উত্তরঃএকথা শুধু সবার বেলায় বলা হয়েছে।আল্লাহর আদেশ ভঙ্গকারীদের বলা হয়েছে যেমন আপনি । আর আপনি যে হাদীসগুলো দিয়েছেন তার অধিকাংশরই মিশনারীর মনগড়া কথাবার্তা ওগুলা যুক্তি তর্কে টিকেনা।
ডাঃ জাকির নায়েকের যুক্তিতর্ক ও আলোচনা Download করুন
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।প্রিয় পাঠক অনেকে হয়ত অধির আগ্রহে পিস টিভির সামনে বসে থাকেন ড.জাকির নায়েকের ইসলামী আলোচনা যুক্তিতর্ক ও বয়ান শুনার জন্য।আর টেলিভিশনের সামনে বসে থাকতে হবেনা নিজের প্রিয় মোবাইলেই শুনবেন তার বয়ান!এবার আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ড. জাকির নায়েকের ইসলামি আলোচনা। Mp3 এবং ইউটিউবে দেখুন এখান থেকে। ••••• DOWNLOAD ••••• ভিডিওঃটেরোরিজম-জিহাদ
Wednesday, July 9, 2014
আসুন দেখি নারীর সম্মান কোন ধর্মে বেশি।
ইসলাম ধর্মে নারীর অধিকার: নারীদের প্রতি জুলুম ও অপমান ইসলাম বরদাস্ত করতে পারেনি। ইসলাম তাই মেয়েদের কে বিভিন্ন ভাবে সম্মান ও মর্যাদা দান করেছে। যেমন ১. কন্যা হিসাবে মর্যাদা ২. বোন হিসাবে মর্যাদা ৩. মা হিসাবে মর্যাদা ৪. স্ত্রী হিসাবে মর্যাদা । ইসলাম ধর্মে নারীরা পর্দা রক্ষা করে ব্যাবসা থেকে ভ্রমন পর্যন্ত করতে পারবে।নারীর আছে তালাকের অধিকার,নারীর আছে কথা বলার অধিকার,নারীর আছে সম্পত্তি লাভের অধিকার।নারীরা পারবে পর্দা রক্ষা করে পুরুষদের সাথে জিহাদেও যেতে! আপনি জানেন কি ইসলাম ধর্মে স্ত্রীকে অহেতুক মারার জন্য শাস্তির বিধান আছে?আপনি জানেন কি ইসলাম ধর্মে নারীর পায়ের নিচে করে দিয়েছে সন্তানের বেহেশত? ইসলাম ধর্মে নারী পায় পিতার সম্পত্তি ,সাথে স্বামীর সম্পত্তি।আপনি জানেন ইসলাম ধর্মে পুরুষ নয় নারীকে যৌতুক দেয়া হয় ?ইসলাম ধর্মে নারীকে দেয়া হয় মোহরানা।আর আল্লাহ পাক বলেছেন,যে ব্যাক্তি তার স্ত্রীর মোহরানার টাকা না দিয়ে স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়,আর ঐ স্ত্রী যদি মোহরানার টাকার দাবী না ছাড়ে তাহলে কেয়ামতের দিন ঐ স্বামীকে জেনাকারীর কাতারে দাঁড়াতে হবে!ইসলাম কন্যা সন্তান কে কতটা প্রাধান্য দেয় জানেন কি?রাসুলে আকরাম সঃ বলেন,যে ব্যাক্তির ৩টি কন্যা সন্তান হবে ঐ ব্যাক্তি জান্নাতি!সুবাহানআল্লাহি বিহামদিহি!নারীর অধিকার যতটা ইসলাম দিয়েছে অন্য কোন ধর্ম এর ১০০ভাগের একভাগ ও দেয়নি!ইসলাম বলে নারীদের সম্মান দিতে,তাদের মতামত এবং ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে যা অন্য কোন ধর্ম বলেনা! ইয়াহুদী ধর্মে নারীর অধিকার: যে নাপাক থেকে পাক হতে পারে? যে নারী থেকে জন্ম নিয়েছে সে কিভাবে সত্যবাদী হতে পারে? অর্থাৎ নারী নাপাক, নারী সত্তার মধ্যে সত্যবাদীতা নেই। এ কারনে তার থেকে যার জন্ম সে সত্যবাদীতা শুন্য। মানুষ যেহেতু নারী থেকে জন্ম তাই সে পবিত্র হতে পারেনা। কেননা নারীর মাথা থেকে পা পর্যন্ত সব নাপাক। ডঃ গেসটাউলীবান বলেন কিতাবে মোকাদ্দাস গ্রন্থে রয়েছে, নারী জাতি মৃত্যু হতেও অধিক তিক্ত। প্রাচীন যুগের ওয়াজের অধ্যায়ে রয়েছে যে ব্যক্তি সৃষ্টিকর্তার প্রিয় সে যেন নারী থেকে নিজেকে দুরে রাখে। আমি সহস্র মানুষের মাঝে একজন খোদার প্রিয় পেয়েছি কিন্তু সারা বিশ্বের নারী জাতির মধ্যে একজনকেও সৃষ্টিকর্তার প্রিয় পাইনি। হিন্দু ধর্মঃ এদেশেরই সখ্যালঘু অপর একটি ধর্ম, হিন্দু ধর্ম। যেখানে সেদিন পর্যন্ত নারীকে বিবাহের পর স্বামী হাজার অত্যাচার করলেও বিবাহ বিচ্ছেদের কোন উপায় ছিলনা। আজীবন স্বামীর চরনের দাসী হিসেবে বিবেচনা করা হত। তাছাড়া উত্তরাধিকার লাভের কোন অধিকার নারীর ছিলনা, স্বামীর মৃত্যুর পর স্ত্রীর স্বতীত্ব প্রমানের জন্য স্বামীর চিতায় আত্মদান ছিল বাধ্যতামুলক। বর্তমান দু’ একদিনের বিবাহ কোন নারী যদি বিধবা হয় তাহলে তার আর সারা জীবনে পুর্ণ বিবাহের অধিকার নেই। বিবাহের সময় বাবা, ভাই থেকে সে সম্পদ নিয়ে শুশুর বাড়ীতে উঠবে, তারপর আর বাবা-ভাইদেরকে সম্পদের কথা বলতেও পারবেনা। হিন্দু ধর্মে নারীদের কোন অধিকার নেই। পুরুষের জন্য একই সময়ে দশজন স্ত্রী রাখার অনুমতি আছে। তালাকের সাথে সম্পর্ক নেই, যে কারনে নারীর ক্ষতিই বেশী, কারণ নারীর ভাল না লাগলে বা স্বামীর অত্যাচারে সে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে পারেনা। যত কষ্ট হোক, শত অত্যাচার করা হোক, স্বামীর কাছেই থাকতে হবে। সমস্ত ক্ষমতা স্বামীর, নারী দিন রাত্রীর কোন সময় স্বাধীন থাকতে পারবেনা। হিন্দু ধর্ম মতে তাকদীর, তুফান, মৃত্যু, জাহান্নাম বিষ ও বিষাক্ত সাপ এত ক্ষতিকর নয় যত ক্ষতিকর নারী। খৃষ্টান ধর্মঃ খৃষ্ট ধর্মের মতে নারী পুরুষ কেউ পবিত্র না, বিশেষ করে নারী জাতি। কারণ আদম (আঃ) হাওয়া (আঃ) উভয়ে নিষিদ্ধ খাবার খেয়েছিল, আদম আঃ পাপের দাগ মুছার জন্য একজন খোদার প্রিয় ব্যক্তির প্রয়োজন ছিল। যিশু এসে নিজে শুলিতে চড়ে সে পাপ হতে নিস্কৃতি পেলেও নারীদের ভিতর কেউ এমন হয়নি বিধায় নারীর অস্পৃশ্য/ পাপী। তাছাড়া খৃষ্টীয় ধর্মে মেয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার কারনে অনেক নির্দোষ সুন্দরী নারীকে জীবন্ত আগুনে জালানো বা ফাসিঁতে ঝুলানো হয়েছে, আবার খৃষ্ট ধর্মে তালাক প্রথা নেই, যে কারনে হিন্দু নারীদের মত খৃষ্ট ধর্মে নারীরা নির্যাতন ভোগ করে। সে কষ্টের শেষ নেই। পশ্চিমা খৃষ্টীয় সভ্যতায় প্রকৃত পক্ষে মানব মনের উপর কোন দাগ কাটতে পারেনি। কারণ তা সার্থপরতা ও ভোগান্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। ইসায়ী জগতের এক ধর্ম সাধক বলেন, নারী ছলনার কন্যা। তা থেকে দুরে থাক। নারী শয়তানের শক্তি। অজগর সাপের মত রক্ত পিপাসু। তার মধ্যে সাপের বিষ নিহিত রয়েছে। সমস্ত ত্রুটির উৎস শয়তানের বাদ্যযন্ত্র, শয়তানের সাহায্য কারিনী। যাকে বলে তুমি কে? আমার কাছে তোমর কি প্রয়োজন? গ্রেট পোলো একজন খৃষ্টীয় পুর্ণবান নেতা বলে খ্যাত। তিনি বলেন, পুরুষ নারীর জন্য সৃষ্টি হয়নি, নারীই পুরুষের জন্য সৃষ্টি হয়েছে, নারীর কোন অধিকার নেই, কুমারী মেয়েদের সম্পত্তিও বিয়ের পর স্বামীর বলে গন্য হতো। এমনকি স্ত্রীর নিজ নামটি পর্যন্ত স্বামীর নামের সাথে পরিচিত হতে হয়। জাহেলিয়্যাতের যুগঃ জাহেলী যুগে মেয়ে জন্ম নিলে জীবন্ত অবস্থায় তাকে মাটি চাপা দেয়া হত, নদীতে ভাসিয়ে দেয়া হত। পাহাড় থেকে নিক্ষেপ করা হত। পাথর মেরে রক্তাক্ত করে মেরে ফেলা হত। মেয়েদের দাসী হিসাবে ক্রয় বিক্রয় করা হত। মেয়ে জন্ম হওয়াতে অসম্মান বোধ করত। ভাবে সম্মান ও মর্যাদা দান করেছে পরে রাসুল সঃ এই কালযুগের পতন ঘটায়। প্রিয় বুদ্ধিমান পাঠক এবার আপনারাই বিবেচনা করে বলুনতো নারী অধিকার কোন ধর্মে বেশি? আমি প্রথমেই বলে রাখছি ইসলাম ধর্মে।কেননা ইসলাম ধর্মের মত এতটা সম্মান,মর্যাদা,অধিকার পৃথিবীর অন্য কোন ধর্মে দেয় নাই।ওহে বিধর্মী ওহে নাস্তিক এরপর ও কি বলবে ইসলাম নারীদের ঠকিয়েছে?এরপর ও কি বলবে ইসলামে নারীদের সম্মান নাই? হে মা বোনেরা আপনারা কি এর পর ও বলবেন ইসলাম আমাদের পূর্ণ মর্যাদা দেয় নাই? হে মা বোনেরা স্বীকার করে নাও যে, ইসলামই সেই শ্রেষ্ঠ ধর্ম যারা তোমার পদতলে জান্নাত দিয়েছে!
Subscribe to:
Posts (Atom)