Pages

Wednesday, September 17, 2014

কোরআন কার বাণী ? যুক্তি-pdf download

নব্য নাস্তিকদের দাবী কোরআন নাকি মুহম্মদ সঃ এর লেখা ।অথচ বড় বড় কোরআন গবেষকরা বলে এটা একমাত্র ঈশ্বর ছাড়া অন্যকারো বাণী হতে পারেনা ।এরকম নির্ভুল গ্রন্থ রচনা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয় । কোরআন কার বাণী আল্লাহর নাকি মোহাম্মদ সাঃ এর ? একটা বিশাল প্রশ্ন ! কোরআন আদতে কার বাণী সেটাই আলোচনা করা হয়েছে এই ছোট্ট বইটায় । প্রকাশ:http://inbanglablog.wordpress.com ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন-Click here to download This

Sunday, September 14, 2014

হিন্দুধর্মে নারীরা→১ম পর্ব

নব্য নাস্তিক এবং সেক্যুলারদের কাছে ইসলামে নারীর অধিকার নেই ,অথচ তারা একবার ও বিশ্লেষন করেনা যে ইসলাম নারীকে অধিকার দেয়না নাকি অন্য কোন ধর্ম নারীকে অধিকার দেয়না ! নব্য নাস্তিক আর হিন্দুদের দাবী "ইসলামে নারীকে শষ্যক্ষেত বলা হয়েছে তাই ইসলাম ধর্মে নারী দের অধিকার নেই !" হ্যা ইসলাম স্ত্রীকে স্বামীর নিকট শষ্যক্ষেত বলা হয়েছে । আমার স্ত্রীকে আমার মনের মত যদি না সাজাই তাইলে আমি কেমন স্বামী? সূরা বাকারার ২২৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-

ﺃَﻧَّﻯﺸِﺌْﺘُﻤْﻨِﺴَﺂﺅُﻛُﻤْﺤَﺮْﺛٌﻠَّﻜُﻤْﻔَﺄْﺗُﻮﺍْﺣَﺮْﺛَﻜُﻢْ (তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর।)

হঠাৎ করে এই আয়াতাংশ কারো সামনে পেশ করা হলে মনে হতে পারে যে এখানে পুরুষকে যখন ইচ্ছা তখন তার স্ত্রীর সাথে যৌনাচার অবাধ অনুমতি দেওয়া হচ্ছে, আসলেই কি তাই ? এটা ঠিক যে ইসলাম স্ত্রীদেরকে স্বামীর যৌন চাহিদার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে বলেছে, কিন্তু স্বামীকে নিজ চাহিদা আদায়ের ব্যাপারে উগ্র হবার কোন অনুমতি যেমন দেয়নি তেমনি স্বামীকেও স্ত্রীর যৌন চাহিদার প্রতি যত্মবান হবার নির্দেশ দিয়েছে। ইসলাম স্ত্রীকে বলেছে যদি রান্নরত অবস্থায়ও স্বামী যৌন প্রয়োজনে ডাকে তবে সে যেন সাড়া দেয়, অন্য দিকে পুরুষকে বলেছে সে যেন তার স্ত্রীর সাথে ভালো আচরণ করে, স্ত্রীর কাছে ভালো সাব্যস্ত না হলে সে কিছুতেই পূর্ণ ঈমানদার বা ভালো লোক হতে পারবে না। এই কথা জানার পরও কোন পুরুষ কি স্ত্রীর সুবিধার প্রতি কোনরূপ লক্ষ না রেখেই যখন তখন তাকে যৌন প্রয়োজনে ডাকবে? ইসলাম পুরুষকে এব্যাপারেও সাবধান করে দিয়েছে যে নিজের যৌন চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে স্ত্রীর যৌন চাহিদার কথাকে সে যেন ভুলে না যায়।" ইসলাম স্ত্রীকে তার স্বামীর কাছে শস্যক্ষেত্র বলেছে অন্যকাউকে নয়। আমার জমিতে(স্ত্রীকে) যদি আমি ভাল চাষ না দেই তবে আমার ফসল কোন দিনও ভাল হবেনা । ইসলামের ভাল কথাও নাস্তিক আর ছুপা হিন্দুদের কাছে বিষের মত লাগে অথচ তারা একবারও নিজের ধর্মকে দেখেনা । ইসলামই একমাত্র নারীকে পূর্ণ অধিকার দেয় যা অন্যকোন ধর্ম দেয়না ! বৌদ্ধধর্মে নারীকে মলের ন্যায় বলা হয়েছে ,খ্রীষ্টধর্মে ও ইহুদিধর্মেও নারীকে ঠিক তাই । এবার আমি আলোচনা করব,হিন্দু ধর্মে নারীদের অধিকার এবং হিন্দুধর্মে নারীরা ।

হিন্দুধর্মে নারীদের অধিকার:→

মনু নারী জাতিকে পুরুষের হাতের প্রাণশূন্য পুতুল ভেবেই হয়ত নিচের বিধানটি প্রবর্তন করেছেন। মনু বিধান দিলেনঃ বন্ধ্যাষ্টমেহধি বেদ্যাব্দে দশমে তু মৃতপ্রজা। একাদশে স্ত্রীজননী সদ্যস্ত্বপ্রিয়ব াদিনী \\ ৮১\\ অর্থঃ নিঃসন্তান স্ত্রীকে বিয়ের আট বছর পর ত্যাগ করা যায়, মৃত সন্তানের জন্মদানকারী স্ত্রীকে ত্যাগ করা যায় দশ বছর পরে, যে স্ত্রী শুধুমাত্র কন্যা সন্তান জন্ম দেয় তাকে ত্যাগ করা যায় এগারো বছর পরে, ঝগড়া পরায়ন স্ত্রীকে ত্যাগ করতে বিলম্ব করা যাবে না।" সূত্রঃ [মনুসংহিতা- অধ্যায়-৯, শ্লোক- ৮১, পৃষ্ঠা- ২৫৭, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ] [-] কন্যা সন্তান জন্ম দেওয়ার কারণে স্ত্রীকে ত্যাগ করা ধর্ম- সিদ্ধ কিন্তু সন্তান জন্মের ব্যাপারে পুরুষের অক্ষমতাকে বিবেচনা করা হয়নি মনুর বিধানে। বলতে হয়, মনু বিজ্ঞানে বিশ্বাসী ছিলেন না। অথবা শ্রীভগবান তাকে বিজ্ঞান সম্পর্কে কোন জ্ঞান দান করেননি। এ কথা বলার যুক্তি এই যে, আধুনিক বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে, পুত্র সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষের ভূমিকাই মুখ্য। পুরুষই পুত্র সন্তানের জীন (শুক্র) বহন করে - নারী নয়। তাহলে, পুরুষের দোষে নারীকে কেন ত্যাগ করার বিধান দেন মনু? মনুর বিধানে নারীদের অধিকার খর্ব করা হয়নি কি? ছিনিয়ে নেওয়া হয়নি কি নারীদের স্বাধীনতা? সংহিতার পঞ্চম অধ্যায়ে পাওয়া যায়ঃ- বালয়া বা যুবত্যা বা বৃদ্ধয়া বাপি যোষিতা। ন স্বাতন্ত্র্যেণ কর্তব্যং কিঞ্চিত্ কার্যং গৃহেস্বপি \\ ১৪৭ \\ অর্থঃ "বালিকা কিংবা যুবতী অথবা প্রাপ্ত বয়স্কা নারীরা স্বাধীনভাবে কোন কিছু করতে পারবে না- এমনকি নিজেদের ঘরেও নয়।" সূত্রঃ মনুসংহিতা [অধ্যায়-৫, শ্লোক-১৪৭, পৃষ্ঠা- ১৬২, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ] [-] মনু নারীকে যে একেবারেই অধিকার শূন্য করেছেন তা নয়। নারীকে কিছু অধিকারও দিয়েছেন। মনু নারীদের স্বার্থের দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছেন বললে ভুল হবে না। বলতে হয়, মনু 'নারী' স্বার্থের জন্যই এ বিধানটি দিয়েছেন। যদিও নারীকে উল্লেখ করে বলেছেন কিন্তু এ বিধানের নেপথ্যে পুরুষের অধিকার-ই ষোল আনাই পূর্ণ হয়েছে। মনুসংহিতায় মনু বলেছেনঃ "কন্যাং ভজন্তীমুত্কৃষ্ টং ন কিঞ্চিদপি দাপয়েত্"। ৩৬৫। অর্থঃ "কন্যা উচ্চতর বর্ণের লোককে (সম্ভোগার্থ=যৌ নমিলনে) ভজনা (আহ্বান) করলে তাকে কোন দন্ড দিতে হবে না।" সূত্রঃমনুসংহিতা [অধ্যায়-৮, শ্লোক-৩৬৫, পৃষ্ঠা-২৪০, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ] অপর এক শ্লোকে মনু বিধান দিয়েছেনঃ "দেবরাদ্বা সপিন্ডাদ্বা স্ত্রিয়া সম্যঙ্ নিযুক্তয়া। প্রজেপ্সিতাধিগন ্তব্যা সন্তানস্য পরিক্ষয়ে" \\ ৫৯ \\ অর্থঃ "সন্তানের অভাবে (পতি প্রভৃতি গুরুজন কর্তৃক) সম্যকরুপে নিযুক্ত হয়ে স্ত্রীলোক দেবর বা সপিন্ড থেকে সন্তান লাভ করবে।" মনুসংহিতা [অধ্যায়-৯, শ্লোক-৫৯, পৃষ্ঠা-২৫৪, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ] -] নারীরা মন্ত্রে অধিকারহীন, ধর্মশাস্ত্রে অধিকারহীন নির্গুন- মিথ্যাব াদী-পাপের মূল; তাহলে কি দেবীরা নারী নন? না নিচের শ্লোক/বিধান গুলো কেবলমাত্র সাধারণ নারীদের জন্য- পূণ্যবতী গুণবতী দেবীরুপী নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়ঃ "স্বভাব এষ নারীণং নরাণামিহ দূষণম। অতোহর্থান্ন প্রমাদ্যন্তি প্রমদাসু বিপশ্চিতঃ" \\ ২১৩ \\ অর্থঃ "নারীদের স্বভাবই হল পুরুষদের দূষিত করা। অতএব পন্ডিতগণ স্ত্রীলোক সম্বন্ধে অনবহিত হন না।" সূত্রঃ মনুসংহিতা-২য় অধ্যায়, পৃষ্ঠা-৭৯, শ্লোক-২১৩ "নাশ্নীয়াদ্ভার্ যয়া সার্ধং নৈনামীক্ষেত চাশ্নতীম। ক্ষুবতীং জৃম্ভমাণাং বা ন চাসীনাং যথাসুখম" \\ ৪৩ \\ অর্থঃ স্ত্রীর সঙ্গে আহার করবেন না, তার আহারকালে তাকে দেখবেন না। স্ত্রীর হাঁচবার, হাই তোলার বা আরাম করে বসে থাকার সময়ে তাকে দেখবেন না।" সূত্রঃ মনুসংহিতা-৪র্থ অধ্যায়, পৃষ্ঠা-১২১, শ্লোক-৪৩ ঋতুকালাভিগামী স্যাত্ স্বদারনিরতঃ সদা। পর্ববর্জং ব্রজেচ্চৈনাং তদব্রতো রতিকাম্যয়া \ \ ৪৫ \\ অর্থঃ (গৃহস্ত) নিজের স্ত্রীর প্রতি অনুরক্ত হয়ে ঋতুকালে স্ত্রীসম্ভোগ করবেন; স্ত্রীর প্রতি প্রীতিমান ব্যক্তি (অমাবস্যাদি) পর্ব বাদে রতিকামনায় (অন্য সময়েও) দারগমন করবেন। সূত্রঃ মনুসংহিতা- ৩য় অধ্যায়, পৃষ্ঠাঃ ৯০, শ্লোক-৪৫, মূল সংস্কৃত-মনু, অনুবাদ সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কালেহদাতা পিতা বাচ্যো বাচ্যশ্চানুপযন পতিঃ। মৃতে ভর্ত্তরি পুত্রসত্ত বাচ্যো মাতুররক্ষিতা \\ ৪ \\ অর্থঃ বিবাহযোগ্য কালে কন্যা সমপ্রদান না করলে পিতা, (ঋতুকালে) স্ত্রীগমন না করলে পতি, স্বামীর মৃত্যুর পর মাতার রক্ষনাবেক্ষণ না করলে পুত্র নিন্দনীয় হয়। সূত্রঃ মনুসংহিতা- ৯ম অধ্যায়, পৃষ্ঠাঃ ২৪৮, শ্লোক-৪, মূল সংস্কৃত-মনু, অনুবাদ সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় আদি পুরুষ (মনুসংহিতা মতে-মনু) মানব জাতির পিতা তার মনুসংহিতার নবম অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বললেন- নাস্তি স্ত্রী নাং ক্রিয়া মন্ত্রৈদিতি ধর্মে ব্যবস্থিতি। নিবিন্দ্রিয় হামন্ত্রাশ্চ স্ত্রিয়োহ নৃতমিতি স্থিতিঃ \\ ১৮ \\ অর্থঃ মাস্ত্রোক্ত বিধি অনুসারে নারীদের মন্ত্রে কোন অধিকার নাই, স্মৃতি ও ধর্শ শাস্ত্রে ইহাদের অধিকার নাই, এই জন্য ইহারা নিতান্ত হীন ও অপাদার্থ।" সূত্রঃ মনুসংহিতা- ৯ম অধ্যায়, পৃষ্ঠাঃ২৫০, শ্লোক-১৮, মূল সংস্কৃত-মনু, অনুবাদ সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়শুক্লযজুর্বেদের অন্তর্গত শতপথ ব্রাহ্মণে নারীকে তুলনা করা হয়েছে এভাবে, “সে ব্যক্তিই ভাগ্যবান, যার পশুসংখ্যা স্ত্রীর সংখ্যার চেয়ে বেশি” (২/৩/২/৮)। শতপথ ব্রাহ্মণের এ বক্তব্যকে হয়তো দরদী ধর্মবাদীরা ভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়ে যৌক্তিকতা দিতে চেষ্টা করবেন, কিন্তু পরের আরেকটি শ্লোকে পাওয়া যায় হিন্দু ধর্মের দৃষ্টিতে নারীর আর্থ-সামাজিক অবস্থান; “বজ্র বা লাঠি দিয়ে নারীকে দুর্বল করা উচিৎ, যাতে নিজের দেহ বা সম্পত্তির উপর কোনো অধিকার না থাকতে পারে ” (৪/৪/২/১৩)। এর থেকে স্পষ্ট কোনো বক্তব্যের আর প্রয়োজন আছে? বৃহদারণ্যকোপনিষদে ঋষি যাজ্ঞবাল্ক্য বলেন, “স্ত্রী স্বামীর সম্ভোগকামনা চরিতার্থ করতে অসম্মত হলে প্রথমে উপহার দিয়ে স্বামী তাকে ‘কেনবার’ চেষ্টা করবে, তাতেও অসম্মত হলে হাত দিয়ে বা লাঠি দিয়ে মেরে তাকে নিজের বশে আনবে ” (৬/৪/৭, ১/৯/২/১৪)। দেবীভাগবত-এ নারীর চরিত্র সম্পর্কে বলা আছে (৯:১): “নারীরা জোঁকের মত, সতত পুরুষের রক্তপান করে থাকে। মুর্খ পুরুষ তা বুঝতে পারে না, কেননা তারা নারীর অভিনয়ে মুগ্ধ হয়ে পড়ে। পুরুষ যাকে পতœী মনে করে, সেই পতœী সুখসম্ভোগ দিয়ে বীর্য এবং কুটিল প্রেমালাপে ধন ও মন সবই হরণ করে।”

Wednesday, September 10, 2014

উলঙ্গপনা,জাতপাত,সেবাদাসী,দেবদাসী হিন্দুধর্মের একটা অংশ,এবং চিনুন হিন্দু জঙ্গী সংগঠন

লেখা:সজল আহমেদ| বিঃদ্রঃসম্মানিত আপু ,ভাই এবং স্নেহের ছোট ভাইয়ারা,বোনেরা দয়া করে এই লেখাটা পড়বেন না ,যদিও লেখাটায় বাস্তব চিত্র এবং ইতিহাস থেকে খানিকটা তুলে ধরা হয়েছে তবুও এই লেখাটা আপনাদের না পড়াই শ্রেয় । [caption id="attachment_8000" align="alignnone" width="9000" caption="এখনো চলছে ভারতে সেবাদাসী প্রথা"]gongapurush.gif[/caption] ভারতবর্ষে ইসলাম আসার পূর্বে নিম্নবর্ণের হিন্দু মেয়েরা বিয়ের আগে মন্দিরে সেবাদাসী হিসেবে কাজ করতে হতো। মন্দির ধোয়া মোছা থেকে শুরু করে মন্দিরের ব্রাক্ষন পুরাহিতদের শয্যাসঙ্গী হওয়া এরকম প্রায় সব কাজই তাদের করতে হত।ব্রাক্ষণ পুরাহিতরা এই নিম্নবর্ণের হিন্দু মেয়েদের সাথে প্রতিদিন উপুর্যপুরী FREE SEX করতো।মেয়েরা কিন্তু ব্রাক্ষনদের কেনা দাসী ছিল না তারা শুধু তাদের বিয়ের আগের সময়টা এই মন্দিরে কাজ করতো। বিয়ের পর নিম্ন বর্ণের হিন্দু মেয়েরা আর মন্দিরে যেত না।বিস্তারিত পড়ুন→

সেবাদাসী দেবদাসী হিন্দুধর্মের একটা অংশ ,এরই মাঝে লুকিয়ে আছে হাজার মেয়ের কান্না !

এখনো হিন্দু মন্দিরে সেবাদাসী ভারতবর্ষে ইসলাম আসার পূর্বে নিম্নবর্ণের হিন্দু মেয়েরা বিয়ের আগে মন্দিরে সেবাদাসী হিসেবে কাজ করতে হতো। মন্দির ধোয়া মোছা থেকে শুরু করে মন্দিরের ব্রাক্ষন পুরাহিতদের শয্যাসঙ্গী হওয়া এরকম প্রায় সব কাজই তাদের করতে হত।ব্রাক্ষণ পুরাহিতরা এই নিম্নবর্ণের হিন্দু মেয়েদের সাথে প্রতিদিন উপুর্যপুরী FREE SEX করতো।মেয়েরা কিন্তু ব্রাক্ষনদের কেনা দাসী ছিল না তারা শুধু তাদের বিয়ের আগের সময়টা এই মন্দিরে কাজ করতো। বিয়ের পর নিম্ন বর্ণের হিন্দু মেয়েরা আর মন্দিরে যেত না।[ তথ্যসূত্র: প্রাচীন ভারতের ইতিহাস, অতুল চন্দ্র রায়, নিঊ সেন্ট্রাল বুক এজেন্সি এবং farabiblog.com]

Monday, September 8, 2014

মূল্যবান পংক্তি

আপনি ব্রাহ্মন নাকি ক্ষৈত্রিয় নাকি বৈশ্য নাকি আপনি শুদ্র ? আপনি যদি শুদ্র হন তাহলে বাকি সবার পা চাটুন। যদি বৈশ্য হন তাহলে বিনা প্রশ্নে টাকা পয়শার সিংহভাগ দিয়ে দিন প্রথম দুই গ্রুপ কে ,যদি ক্ষৈত্রিয় হন তাহলে নিচের দুই গ্রুপের গলা কেটে ব্রাহ্মনদের পায়ের নিছে এনে ফেলুন, যদি তারা উপরোক্ত কাজ ঠিক ভাবে না করে . তাহলে তারা আপনাদের স্বর্গের নিশ্চয়তা দেবেনা।আর ব্রাহ্মন হলে যা খুশি তাই করতে পারেন!

Saturday, September 6, 2014

বৌদ্ধ ধর্মে নারীরা-পর্ব ১

অনলাইনে পাতি নাস্তিকতার আড়ালে লুকানো হিন্দু মালাউনরা শুধু ইসলামে নারীর অধিকার খুঁজে দিশেহারা ।ছুপা মাল্লুজদের দাবী ইসলামে নারীর অধিকার দেয়া হয়নি ! অথচ সকল ধর্ম বিশ্লেষন এবং গবেষনা করলে দেখা যায় যে একমাত্র ইসলাম ধর্মই নারীকে সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদায় রেখেছে । আমি প্রমাণ করে ছাড়ব যে ইসলামই নারীকে পূর্ণ অধিকার দিয়েছে । এই লেখাটায় আমি বৌদ্ধ ধর্মে নারীর অধিকার নিয়ে আলোচনা করব ।লেখাটি পর্ব আকারে দেয়া হবে । বুদ্ধ
বৌদ্ধ ধর্মে নারীর অধিকার এবং নারীকে যে চোখে দেখা হয়:
বৌদ্ধ শাস্ত্রের ৫৩৬ নম্বর জাতকে কুণাল বলেন,

গরুরা নতুন ঘাসের আশায় নিজের গোয়াল থেকে বের হবার জন্য ছুটে, নারীও তেমনি নতুন নাগর লাভের আশায় ছোটাছুটি করে।

আবার,

নৌকা যেমন এপারে-ওপারে, এখানে-সেখানে যথা প্রয়োজনে লাগে, নারীও তদ্রূপ প্রিয় অপ্রিয় বিবেচনা না করেই সর্ব পুরুষেই গমন করে।

আবার,

কোন বুদ্ধিমান কখনো নারীর চরিত্রে বিশ্বাস স্থাপন করে না। যারা করে তারা নির্বোধ।

আবার,

যতই নারীকে ধনে পরিপূর্ণ করা হোক না কেন সুযোগ পেলেই অসতীরা পুরুষের সম্মান নষ্ট করে।

আবার,

নারীদের এতোই জঘন্য স্বভাব যে এখানে সেখানে তারা যদিচ্ছা ঘুরাফেরা করে।

আবার,

নারীদের চোখের পানিতে গলে যাওয়া ঠিক না কারণ নারীদের সত্য মিথ্যার সমান।

আবার,

নারীরা সব সময় প্রেমালাপে পুরুষদের বস করে যদিও মনের মধ্যে তাদের থাকে খারাপ অভিলাস।

আবার,

তীর্থে যেমন সকলেই ভ্রমন করতে পারে, নারীও তেমন তীর্থসম।

আবার,

টাকাহীন কুলীন ব্রাহ্মণ নারীর কাছে চণ্ডালের মতো। তাইতো ধনবান চণ্ডাল কে নারী আজীবন পূজিতে পারে শুধু ধনের আশায়।

কুণালের নীতিবাক্যর গাথাগুলো দেখি -

"মনের মতো রমণী লভিয়া ধনপূর্ণা ধরা কর তারে দান, তথাপি অসতি পেলে অবসর কভু না রাখিবে তোমার সম্মান। নারীদের এমন জঘন্য স্বভাব সদা সর্বস্থানে করি বিলোকন, করে কি কখনো বুদ্ধিমান জন চরিত্রে তাহাদের বিশ্বাস স্থাপন? ভালোবাসে মোরে ভাবি ইহা মনে করো না বিশ্বাস কভু নারীগণে, অশ্রু বিসর্জন দেখিয়া তাহার ভিজে নাকো যেন মন কখনো তোমার। এ পারে, ও পারে নদীর যেমন লাগে গিয়া নৌকা যথা প্রয়োজন, প্রিয় বা অপ্রিয় বিচার না করি সেবে পরপুরুষেরে সর্বজন নারী। অতীব দুঃশীলা, অতি অসংযতা রতিদানে মুড়ে তুষিতে নিরতা, প্রামালাপ করে বসি তব পাশ মনে কিন্তু সদা পাপের অভিলাষ। তীর্থসম সর্বভোগ্যা নারীগণ নারীরে বিশ্বাস করো না কখন, নাই তাদের সত্য মিথ্যা জ্ঞান সত্য তাদের মিথ্যার সমান। গবীসম নব তৃণের আশায় গোচর বাহিরে ছুটি যথা যায়, নবীন নাগর লোভিতে তেমনি ছোটাছুটি করে সকল রমণী। নির্ধন কুলীনে নারী করে হেয় জ্ঞান সে জন নারীর চক্ষে চণ্ডাল সমান, অথচ চণ্ডাল যদি হয় ধনেশ্বর ধনহেতু ভজে তারে নারী নিরন্তর।" (কুনাল জাতক - ৫৩৬)

নারীকে চিহ্নিত করেন গৌতম বৌদ্ধ। তিনি বলেন,

নারী যেহেতু গৃহের মোহ তৈরি করে তাই নারী অবশ্যই পরিত্যাজ্য।১) বর্তমান বস্তু ( এখানে কোন সংকট উপস্থাপিত হয়েছে শাস্তার (পথপ্রদর্শকের) কাছে। ২) অতীত বস্তু ( এখানে সংকট মীমাংসার জন্য অতীতের দৃষ্টান্ত প্রদান করেন শাস্তা) ৩) সমাধান ( অতীত বাস্তবতার আলোকে বর্তমানের টীকাভাষ্য রচনা করে দিকনির্দেশনা দেন শাস্তা)

কুণালের মুখে উচ্চারিত হয় নীতি গাথাঃ

সদা রক্ত মাংস প্রিয়, কঠোর হৃদয়, পঞ্চায়ুধ, ক্রূরমতি সিংহ দুরাশয়। অতিলোভী, নিত্য প্রতিহিংসা পরায়ণ, বধি অন্যে করে নিজ উদর পূরণ। স্ত্রীজাতি তেমতি সর্বপাপের আবাস, চরিত্রে তাহাদের কভু করো না বিশ্বাস। হ্যাঁ পুরুষের অবশ্যই কখনোই নারীর চরিত্রে বিশ্বাস করা উচিত নয়। শুধু কি বিশ্বাস? কুণালের মতে, নারীকে বেশ্যা, কুলটা বললেই সব বলা হয় না, নারী প্রকৃত পক্ষে এর অধিক কিছু।

নারীরা হল- →উন্মুক্ত মলভাণ্ডের মতো দুর্গন্ধ যুক্ত। →বিষমিশ্রিত মদিরার মতো অনিষ্টকারী। →কুটিলা সাপের মতো দুই জিহ্বা বিশিষ্ট। →পাতালের ন্যায় অতল গভীর। →রাক্ষসীর ন্যায় সন্তোষহীন। →অগ্নির ন্যায় সর্ব গ্রাসিনী। →নদীর ন্যায় সর্ব বাহিনী। →বায়ুর ন্যায় যথেচ্ছা গামিনী। →বিষবৃক্ষের ন্যায় বিষফল প্রসবিনী। নারীরা কীভাবে মলের মতো দুর্গন্ধময় এ সম্পর্কে কুনাল বলেন,

"নারী হল উন্মুক্ত মলভাণ্ডের ন্যায়। উন্মুক্ত মলভাণ্ড দেখিলে মাছি সেখানে ঝাপ দিবেই তাকে রোহিত করা কষ্টকর। কিন্তু একজন জ্ঞানী মানুষ সব সময় এই মলভাণ্ডের দুর্গন্ধ উপলব্ধি করে তা এড়িয়ে চলে। তদ্রূপ নারীরুপ মলভাণ্ডে মাছিরূপ পুরুষ ঝাপ দিবেই কিন্তু একজন জ্ঞানী ভিক্ষু এই উন্মুক্ত মলভাণ্ডরূপ নারীদের দুর্গন্ধ উপলব্ধি করিয়া তাদের সদাই পরিত্যাগ করেন।"

কুণাল তার নিতিগাথায় কি বলেন-

চৌর, বিষদিগ্ধসুরা, বিকত্থি বণিক কুটিল হরিণ শৃঙ্গ, দ্বিজিহ্বা সর্পিণী প্রভেদ এদের সঙ্গে নেই রমণীর। প্রতিচ্ছন্ন মলকুপ, দুষ্কর পাতাল দুস্তোস্যা রাক্ষসী, যম সর্বসংহারক প্রভেদ এদের সঙ্গে নাই রমণীর। অগ্নি, নদী বায়ু, মেরু (পাত্রাপাত্রভেদ জানে না যে) কিংবা বিষবৃক্ষ নিত্যফল প্রভেদ এদের সঙ্গে নাই রমণীর।

প্রথম পর্ব:সমাপ্ত বাকি পর্বগুলো পেতে আমার সাথেই থাকুন |

Friday, August 29, 2014

হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ ভরা যৌনতা আর অযাচার সাথে ফ্রি রগরগে টসটসে সব গল্প

ভাবছিলাম এ নিয়ে লিখবনা কিন্তু রায়হান দাস আর গ্রামের পথে পথে ওরফে আকাশ কান্তি দাসের অনুরোধে না লিখে পারলাম না । হিন্দু ধর্ম মূলত বাংলা চটিকে হার মানায়! রগরগে চকচকে সেক্সের গল্পাদি ,sex tips দিয়ে সাজানো গোছানো ! সেক্সের এভাবে খোলামেলা আলোচনা ও চিত্রকর্ম আসলে কিভাবে একটা ধর্মের নীতি নিয়ম বা আদর্শ হয় তা আমার জানা নেই । ছ-বি
খাজুরাহু মন্দিরের দেয়াল চিত্র। সমস্ত মন্দিরের দেয়াল জুড়েই আকা রয়েছে এমন সহস্র যৌণতার চিত্র, এই নাকি ধর্ম !!
ব্রহ্মা তার কন্যা স্বরস্বতির রুপে মুগ্ধ হয়ে তার সাথে সঙ্গম ইচ্ছা প্রকাশ করলেন। স্বরস্বতি তার পিতার হাত থেকে বাচার জন্য ভুমির চারদিকে ছুটে বেড়াতে লাগলেন কিন্তু ব্রহ্মার হাত থেকে বাচতে পারলেন না। তারা স্বামী-স্ত্রী রুপে ১০০ বছর বাস করলেন এবং সয়ম্ভুমারু ও শতরুপা নামক এক ছেলে ও এক মেয়ের জন্ম দিলেন। সয়ম্ভুমারু ও শতরুপাও স্বামী স্ত্রী রুপে বসবাস করতে লাগলেন। Aitreay Brahman III : 33 // Satapatha Brahman 1 : 4 : 7 : 1ff // Matsy Puran III : 32ff // Bhagabati Puran III : 12 : 28ff অহল্যা,গৌতম মুনরি স্ত্রী,সদ্য সড়বাতা (গোসল) এবং আদ্র (ভেজা) বস্ত্র পরিহিতা অবস্থায় আশ্রমে প্রত্যাবর্তন কালে পথিমধ্যে গৌতম শিষ্য দেবরাজ ইন্দ্রের সাথে তার সাক্ষাত ঘটে। আদ্র বস্ত্রের মিথ্যা আবরণকে ভেদ করে উদগত যৌবনা অহল্যার রূপ লাবণ্য বিশেষ আকর্ষণীয় হযে় ফুটে উঠায় ইন্দ্রদেবের পক্ষে ধৈর্য ধারণ করা অসম্ভব হযে় পডে়,তিনি গুরুপত্নী অহল্যার সতীত্ব হরণ করেন। ত্রিকালজ্ঞ গৌতম মুনির কাছে একথা অজ্ঞাত থাকে না। তার অভিশাপে অহল্যা প্রস্তরে পরিণত হয়। আর ইন্দ্রদেবের সারা দেহে সহস্র যোনির উদ্ভব ঘটে। সুদীর্ঘকাল পরে ত্রেতাযুগে ঈশ্বরের অবতার রূপে শ্রীরাম চন্দ্র আবির্ভূত হন,তার পদ স্পশে অহল্যার পাষাণত্বঅপনোদিত হয়। (পঞ্চ পুরাণ,ষষ্ঠ খণ্ড,৬৯০ পৃষ্ঠা,মহাভারত,কৃত্তীবাসী রামায়ণের আদিকাণ্ডের ৬৫১ পৃষ্ঠা)১। যম ও যমী,যমজ ভাই-বোন। সূর্যদেবের ঔরসে ও উষাদেবীর গর্ভে তারা জন্মলাভ করে। যমী একদিন যমকে বলে- "তোমার সহবাসের জন্য আ অভিলাষিনী,গর্ভাবস্থা হতে তুমি আমার সহচর। বিধাতা মনে মনে চিন্তা করে রেখেছেন যে,তোমার ঔরসে আমার গর্ভে আমাদের পিতার এক নাতি জন্মাবে। তুমি পুত্রজন্মদাতা পতির ন্যায় আমার শরীরে প্রবেশ কর।" (ঋকবেদ মন্ডল-৯,সুক্ত ১০) সেই ঘটনাকে স্মরনীয় করে রাখতে হিন্দুরা প্রতিবছর'ভাইফোঁটা'নামক এক উৎসব পালন করে। ঐদিন যম আর যমীর অনুপ্রেরণায় হিন্দু ছেলেরা তাদের আপন বোনকে নিয়ে কল্পনা করে আর ভাবে- "ঈশ! আমার বোনটাও যদি যমীর মত হত..." ২। রাম ও সীতাকে আমরা স্বামী-স্ত্রী হিসেবেই জানি। কিন্তু বৌদ্ধ দশরথ জাতক অনুযায়ী- রাম ও সীতা হল ভাই-বোন,পরে তাদের মধ্যে বিবাহ হয়। "দশরথ জাতক" অনুযায়ী রামের জনক রাজা দশরথ ও জননী রানী কৌশল্যার মধ্যে ভাই-বোনের সম্পর্ক ছিল,তথাপি তাদের মধ্যে বিয়ে হয়েছিল। ঋগ্বেদ- এ দেখা যায় দম্ভ নিজ বোন মায়াকে,লোভ নিজ বোন নিবৃত্তিকে,কলি নিজ বোন নিরুক্তিকে বিয়ে করেছিল। ৩। শুধু ভাইবোন নয়,হিন্দু ধর্মে এমনকি মা-ছেলে,পিতা-কন্যার বিয়েতেও কোন নিষেধ নেই। ঋগ্বেদ-এ উল্লেখ আছে- পূষণ তার বিধবা মাকে বিয়ে করে দ্বিধিষূ অর্থ্যাৎ বিধবার স্বামী হয়েছিল। হিন্দুশাস্ত্র মৎস পুরাণে বর্ণিত আছে- ইশ্বর ব্রক্ষ্মা নিজ কণ্যা শতরুপার প্রতি প্রণয়াশক্ত হন এবং হিন্দুদের আদি মানব মনুর জন্ম হয় তাদের মিলন থেকেই। ছ-বিছ-বিছ-বিছ-বিছ-বিছ-বিছ-বিছ-বিছ-বি হিন্দু ধর্ম ও ঘোড়া!!হিন্দু পুরুষদের পাপমোচনে মৃত ঘোড়ার সাথে রাতভর সংগমে লিপ্ত ছিল রামের মা ও হিন্দু নারীরা!!!! হিন্দু ধর্মে ঘোড়ার মর্যাদা অপরিসীম!! পাপমোচনের জন্য ঘোড়ার সাথে মোটামুটি অনিবার্য বলেই ধরে নেয়া যায়!! রামায়নে আছে রামের মা কউসল্য পাপমোচনের জন্য মৃত ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত ছিল পুরো একটি রাত!! সেই রাতে রামেরমা প্রথমে তিনটি ঘোড়াকে কতল করে!! তারপর মৃত ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত থাকে সারা রাত!! একে একে রাজার পত্নীদেরকেও মরা ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত করানো হয়!! সেই মৃত ঘোড়ার চর্বি কেটে রান্না করা হয় এবং সেই সুগন্ধে একে একে পাপমোচন হয় হিন্দু পুরুষদের!! “The prescribed victims — snakes, birds, the horse, and aquatic animals — were bound at the place of immolation; each was dedicated to a specific divinity as is set forth in the ritual texts. The priests then bound them all to the posts in the manner set forth in the ritual texts. Three hundred beasts in addition to Dasaratha’s jewel of a horse were bound there to the sacrificial posts. Kausalya (Rama’s mom) walked reverently all around the horse and then with the greatest joy cut it with three knives. Her mind unwavering in her desire for righteousness, Kausalya (Rama’s mom) passed one night with the horse. The priests – the hotr, the adhvaryu, and the udgatr — saw to it that the second and the juniormost of the king’s wives, as well as his chief queen, were united with the horse. Then the officiating priest, who was extremely adept and held his senses in check, removed the fat of the horse and cooked it in the manner prescribed in the ritual texts. At the proper time and in accordance with the ritual prescriptions, the lord of men then sniffed the fragrance of the smoking fat, thereby freeing himself from sin. Then, acting in unison, the sixteen brahman officiating priests threw the limbs of the horse into the fire, in accordance with the ritual injunctions. In other sacrifices, the oblation is offered upon branches of the plaksa tree, but in the Horse Sacrifice alone the apportionment of the victim is made on a bed of reeds. The Horse Sacrifice is known as the Three-Day Rite; for both the kalpasutra and the brahmanas refer to the Horse Sacrifice as a rite lasting for three days.” — Ramayan 1:13:24-33. হিন্দু মন্দিরেও শোভা পায় ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত হিন্দু মুর্তি!! হিন্দু ধর্মে আছে ইনসেস্টের কাহিনী যা একে একে পরবর্তিতে প্রকাশ করার আশা রাখি!!