Tuesday, July 1, 2014
আমাদের ধর্ষিত রাজনীতি!
আমাদের রাজনীতি আজ ধর্ষিত হচ্ছে কু রাজনীতি বিদদের হাতে । বর্তমান রাজনীতি আমাদের শেখাচ্ছে কিভাবে প্রতিহিংসার রাজনীতি করতে হয়।কিভাবে একজনকে ধর্ষন করতে হয়,কিভাবে একজনকে কুপিয়ে হত্যা করতে হয়,কিভাবে একজনের জমি জোড় জবরদস্তি করে কেড়ে নিতে হয়।কিভাবে একটা চরিত্রবান কিশোরী,যুবতীকে নষ্ট করতে হয়। কিভাবে ককটেল মারতে হয় নিরীহ জনতার জটলায়,কিভাবে গুলি করতে হয় শান্তিপূর্ণ মিছিল মিটিংয়ে,কিভাবে বৃদ্ধ মায়ের বুক খালি করতে হয়,কিভাবে গরীব রিক্সাওয়ালার পেটে লাথি মারতে হয়। আপনি কি দেখেননি কিভাবে ক্লাশের ভদ্র নম্র ছেলেটিকে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত ছাত্রসন্ত্রাসী বানানো হয়? আপনি কি দেখেননি কিভাবে ভদ্র ছাত্রটির পকেটে ডেনামাইট আর পিস্তল ভরে দেয়া হয়? এসবই আমাদের রাজনীতির ফল। হে রাজনীতিবিদরা আপনারা কি স্বীকার করতে পারবেন যে আপনি একটি ছাত্রর হাতেও পিস্তল ধরিয়ে বলেছেননি যে ওকে খুন করে আয়? আওয়ামিলীগ তৈরী করেছে ছাত্রলীগ আর যুবলীগ,এদের দ্বারা তৈরী হয় যত অপকর্ম! এইতো সেদিন কালেরকন্ঠ পত্রিকায় পড়লাম"এক যুবলীগ নেতা ধর্ষন করেছে এক নব বিবাহিত কন্যাকে"আবার "ছাত্রলীগের হাতে মার খেয়ে আধামরা এক বয়স্ক মুরব্বি!"আবার ছাত্রলীগের কর্মীরা খুন করেছে অমুক মেয়র অথবা তমুক সংসদ সদস্যের ভাইপোকে! বিএনপির অধিনে চলে যুবদল আর ছাত্রদল।এইতো সেদিন প্রথম আলো পত্রিকায় পড়লাম"যুবদল কুপিয়ে জখম করেছে ছাত্রলীগের নেতা মহাসিন কে"আবার "ছাত্রদলের নেতা ধর্ষন করেছে নেত্রকোনার এক গরীব চাষার পুত্র বধুকে!" জামায়েত ইসলামের অধীনে চলে জামায়েত শিবির।এইতো সেদিন কালেরকন্ঠ পত্রিকায় পড়লাম"জামায়েত শিবিরের ককটেলে পাঁচ বছরের শিশু নিহত!" পত্রিকার পাতা খুল্লেই দেখা যায় রাজনৈতিক সংগঠন গুলোর অপরাধ আর অপকর্ম।এই অপকর্মের জন্য দায়ী কারা? নিশ্চই যারা এদের হোতা।এখন কার এদের মূল হোতা? নিশ্চই যারা এদের পরিচালনা করে। এই যে কর্মীদের দ্বারা এতো অপকর্মগুলো হয় এর জন্য কখনো কর্মীরা দায়ী হতে পারেনা।কেননা কর্মীরা চলে সংগঠনের নির্দেশে। যখন একটি কর্মী নিহত হয় রাজনৈতিক ফ্যাসাদে খালি হয় একটি মায়ের বুক।ছেলে হারানোর কষ্ট একমাত্র মা ছাড়া কেউ বুঝবেনা।হোক সে ছাত্রলীগ,হোক সে ছাত্রদল,হোক সে জামায়েত শিবিরের কর্মী সেও তো একটা মায়ের সন্তান! হে শেখহাসিনা ,হে খালেদা জিয়া আপনারা যদি এদের দুঃখ কতটুকু বুঝতে চান তবে ছাত্রলীগ,ছাত্রদলের মত রাজপথে নামিয়ে দিন আপনাদের সন্তানদের। আপনারা তাদের নামাবেন না জানি,আপনার হচ্ছেন পিশাচ,শয়তান ।আপনারা পরের পুত্র দ্বারা রাজনৈতিক ফয়দা লাভ করতে চান!আপনার সেই নিকৃষ্ট ইবলিশের উত্তরসূরী ,পরের ছেলে মরে গেলে আপনাদের কি?আপনাদের রাজনৈতিক ফায়দা লাভ তো হল! একটা ছেলে যখন রাস্তায় মরে রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় তখনও আপনারা কিন্তু বসে বসে বিদেশী মদ গিলেন হাজার টাকার গ্লাশে এ.সি'র নিচে বসে আর বলেন,দু একটা না মরলে আন্দোলন বলে নাকি সেটাকে। একবার নিজেদের ছেলে পাঠান একটা মরুক তাইলে দেশে দেখা যাবে ঝামেলা কারে বলে। অথচ নিজের পুত্রদের কেউ কুট কথা কইলে কলেজায় ঘা লাগে আর পরের পুতরে ছাইড়া দেন বুলেটের সামনে ! আপনাদের হাতে আজ আমাদের রাজনীতি ধর্ষিত। রাজনীতি মানেই কি অশান্তি? রাজনীতি মানেই কি মারামারি? রাজনীতি মানেই কি বোমা মারা? রাজনীতি মানেই কি চুল ছেড়াছেড়ি? প্রত্যেকটার উত্তর আপনাদের কাছে চাই। দুইটা মহিলার পাছার পিছে আমরা পুরুষরা ঘুরি অথচ আমাদেল একটু লজ্জাও করেনা। বাংলাদেশে এত্ত পুরুষ প্রার্থী থাকতেও ঐ মহিলাদের আমরা নির্বাচিত করি তাদের উল্টা বুদ্ধিতে আমরা ঘুরি। প্রাচীন বুদ্ধিজীবিরা বলে গেছেন,নারীদের বুদ্ধি থাকে হাটুর নিচে।ঠিকই বলে গেছেন তারা একটু মিথ্যাও বলেন নাই। আমাদের শাসক মহিলাদের বুদ্ধি হাটুর নিচে। উল্টা বুদ্ধি দিয়ে দেশটাকে একেবারে চাঙ্গে তুইলা ফালাইছে! আমাদের ছাগল বানিয়ে তারা ভালই ফয়দা লুটতেছে। এই মহিলাদুটোর যদি দুইটা চেতনাদন্ড থাকত তাইলে কি করত আল্লাহ্ই ভাল জানে! মহিলাদুটো আমাদের দেশটাকে একেবারে খেয়ে দেয়ে ফর্সা বানাইছে। একজন বাপের নামে ফালতু টাকা খুঁয়ায় আরেকজন স্বামীর নামে। শেখ হাসিনা তার বাপরে নিয়া পরিবার কে নিয়া যা করল হায়রে হায়! শোনা যাইতেছে শেখাসিনা তার বাপের নামে নাকি পদ্মাব্রীজ ও করবে! হেঃহেঃহেঃ তোমরা মরো তোমাদের আব্বা,মা,স্বামীরে নিয়া আর জনগন মরে তাদের অসুবিধা নিয়া। একদলরে নিয়া আরেক দল কি ফালাফালি করে হায়রে! শেখ হাসিনা বলে খালেদার দল ধর্ষনকারী আর খালেদা বলে শেখ হাসিনা ধর্ষনকারী। তারপর লাগায় মারামারি ,পরের পুতের জান যায় খালি খালি। তারেক জয়কে বলে শুয়রের বাচ্চা জয় তারেকরে বলে হারামীর বাচ্চা। তোমাদের ভিতর মারামারি হয় হোক আল্লাহর দোহাই জনগনরে কষ্ট আর দিওনা।জনগন তোমাদের হাত দিয়া বাঁচতে চায়।তোমরা জনগনরে মুক্তি দাও তা যেইভাবে পারো ।দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে যদি তোমাদের মরাও লাগে তবে তাই কর।তোমরা আত্মহত্যা করে জনগনকে মুক্তি দিয়া দাও। জনতা চায় শান্তি জনতা এই ধর্ষিত রাজনীতি চায়না। প্লিজ কইরা কই তোমরা রাজনীতি থেইকা ইস্তফা নাও অথবা আত্মহত্যা কর। এত মানুষ আততায়ীর হাতে মরে তোমরা কেন মরনা? তোমরা মরে যাও।১৬কোটি জনতার বদ দোয়া যা নেওয়ার নিছো আর নিওনা। আমরা চাই শেখ হাসিনা আর খালেদা মুক্ত বাংলা। আমাদের আপত্তি শুধু হাসিনা খালেদা কে নিয়া অন্যকারো নিয়া আমাদের আপত্তি নাই। এই দুজন মরলে জনতা শান্তি পাইবে অন্যথা জনতা শান্তি পাইবেনা। অতএব শেখাসিনা খালেদা যদি সত্যিকারেই জনগনকে ভালবাস তাইলে তোমরা মরে যাও অন্যথায় রাজনীতি থেকে ইস্তফা নাও।
Monday, June 30, 2014
কেন খুন হয়েছিল থাবা বাবা? দেখুন এই লেখাটায় পুরো তথ্য।কিছু স্কীনশট
অনলাইনে আছেন আর থাবা বাবা ওরফে আহমেদ রাজীব হায়দার কে চিনেন না এমন লোক পাওয়া দুষ্কর। একজন মস্ত নামী দামী হিন্দুত্ববাদী ব্লগার।নাস্তিক্যবাদীদের মতে একজন কিংবদন্তি লড়ায়ে দে লেখক। থাবা বাবা এন্টি ইসলামিক ছিলেন তিনি বেঁচে থাকলে হয়তবা এখন মগাচীপ আসিফের মতন জার্মানী পারি জমাতো বিদেশী প্রভূদের টাকায়।কিন্তু সে সুযোগ আর দিলোনা আমাদের জাতীয় ছয় বীরেরা হত্যা করে ফেল্ল এই নরকের কিট টাকে। ছবিটি Zoomকরতে এখানে ক্লিক করুন← আশ্চর্যের বিষয় হলো এই থাবা বাবাকে আবার বা.স পীর বাবা বানাতে চায়! আসুন দেখি থাবা বাবা ওরফে আহমেদ রাজীব হায়দার কি পীর বাবা ছিল নাকি উষ্ঠা বাবা ছিল। তার কিছু লেখার স্ক্রীনশট দেখি এবং ঐ লেখা গুলার কারনেই তাকে জাহান্নামে পাঠিয়ে ছিল আমাদের জাতীয় বীর রুম্মানেরা। ১নং ছবিঃ-আহমেদ রাজীব হায়দারের লেখা নুরানী চাপার একটি পর্ব যেখানে তিনি রাসুলে করীম সঃ কে এবং আল্লাহ্ পাক কে চরম ভাবে গালি গালাজ করেছিলেনঃ nuranichapa1.png নুরানী চাপা Zoom করুন ছবি নং ২-নুরানী চাপার ২য় পর্বঃ ছবিটি জুম করুন ছবিনং ৩-আহমেদ রাজীব হায়দারের লড়ায়ে দে লেখাটি দেখুনঃ nc12-larayede.png লড়ায়ে দে জুম করুন থাবা বাবার লেখাগুলো সংগৃহিত আছে ধর্মকারী.কম এ।আপনি ধর্মকারীতে গিয়ে থাবা বাবার নুরানী চাপা শরীফ পড়তে পারবেন।যদি আপনি সত্যিকারের মুসলমান হয়ে থাকেন তবে থাবা বাবার লেখা গুলো পড়লে আপনার শরীর শিউরে উঠবে রক্ত গরম হয়ে যাবে। থাবা বাবার উক্ত উগ্র লেখা গুলোর জন্যই আমাদের বীর সন্তানেরা হত্যা করেছিল এই নরকের কিট থাবা বাবা ওরফে আহমেদ রাজীব হায়দার কে। আর এই নরকের কীট হত্যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আইন বিভাগ এখনো চৌদ্দ শিকে ঢুকিয়ে রেখেছে আমাদের জাতীয় বীর সন্তান রুম্মানদের। আর এই নরকের কীট থাবা বাবা ওরফে আহমেদ রাজীব হায়দারের জানাজার ইমামকে হত্যার হুমকির দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল শফিউর রহমান ফারাবীকে! ছবিটি Zoom করুন আদতে ফারাবী কিন্তু উচিত্ই বলেছেন,যেই কুলাঙ্গার সারা জীবন ইসলামকে গালি দিয়ে আসছে তাকে কেন আবার ইসলামী বিধান অনুযায়ী দাফন কাফন করা হবে? ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস ফারাবী কিন্তু ঐ মামলার ঘানি এখনো টানছে! আর আমার ভাইরা এখনো জেলে!থাবার ঐ লেখাগুলোর জন্য জাতীয় বীরেরা এখনো জেলে পঁচে মরছে।ফারাবীর এই লেখাটায় থাবা বাবা সম্পর্কে কিছু তথ্য আছে ।Click here অনেক কুলাঙ্গার আছে যারা কিনা বলে আহমেদ রাজীব হায়দার থাবা বাবা ছিলনা! আমি তাদের কে কিছু প্রমাণ দিচ্ছি তারা দেখুন আহমেদ রাজীব হায়দার ই ছিল প্রকৃত থাবা বাবা! •গজা মঞ্চের সদস্য থাবা বাবার বন্ধু আমার ব্লগ মডারেটর সুশান্ত নিজে বলেছেন আহমেদ রাজীব হায়দার ই ছিলেন প্রকৃত থাবা বাবা !এই লিঙ্কে ক্লিক করে দেখুন সুশান্তের ব্লগটি←অনলাইনে হাজারো প্রমাণ আছে আহমেদ রাজীব হায়দারই ছিলেন প্রকৃত থাবা বাবা। যেই কুলাঙ্গার রাসুলে সঃ কে অশ্লীল ভাষায় গালি দেয়,আল্লাহ্ পাক রব্বুল আলআমিন কে অশ্লীল ভাষায় গালি দেয়,উম্মূল মুমেনিনদের অশ্লীল ভাষায় গালি দেয় সেই কুলাঙ্গার কে হত্যার দায়ে আমাদের বীর ভাইয়েরা আজো জেলে পঁচে মরছে।তাদেরকে হাসিনা সরকার মুক্তি দেয়না আফসুস !! মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলছি,আপনার নামে কুকুর পালার দায়ে যদি সাধারন লোককে আপনি ৭বছরে জেল দিতে পারেন সামান্য একজন প্রধানমন্ত্রী হয়ে,তাহলে পৃথিবীর মালিক এবং দোজাহানের বাদশা রাহমাতুল্লি আলআমিন কে গালি দেয়ার দায়ে কেন থাবা বাবাকে কতল করতে পারবেনা? তাদের দোষ কি তারা ঐ কুলাঙ্গারকে হত্যা করা? সেই দোষে যদি তাদের কারা বরন করান,তাদের জঙ্গী বলে জেল হাজতে রাখেন তাইলে আমি চ্যালেঞ্ছ করে বলতে পারি আপনি মুসলমান না! তাইলে আমি বলতে পারি আপনার গায়ে মুসলমানের রক্ত নাই। আর আপনিতো মুসলমান হিসেবে নিজেকে জাহির করেন,শুনেছি নামাজ পড়েন,কুরআন তেলওয়াত করেন।তাইলে কুলাঙ্গার হত্যার দায়ে আমার ভাইদের আটকিয়ে কেন রাখলেন? আমি তাদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবী করছি। •আহমেদ রাজীব হায়দরই যে প্রকৃত থাবা বাবা তা প্রমাণ করবে এই ভিডিওটি
আহলে বাইতের একটি ছেলের মূর্খতা দেখুন।
[আহলে বাইয়াতের লোকের আপলোড কৃত ফটো"] লোকটির নাম,সিরাজুল ইসলাম।অনেক দিন থেকেই আমার ব্লগে ব্লগিং করেন। নিজেকে জ্ঞানী ভাবতে ভাল লাগে তার।লোকটি সাইকো রোগী।তার উপর আবার বয়স ৫০ এর কোঠা পেরিয়েছে। বয়স ৫০ এর কোঠা পেরুলে মাথার স্ক্রু একটু একটু করে ঢিলা হতে থাকে।জনাব সিরাজুলের ও তাই হয়ছে,অতিরিক্ত ঘাটাঘাটিতে তার মাথার স্ক্রু টিলা হয়ে গেছে তাই মুখে যা আসে বলে যায় পাগলের মতো।amarblog.com এ যে তার কয়টা নিক আছে সেইটা সেও মনে হয় বলতে পারবেনা। আজ একটা লেখা খুঁজতে গিয়ে amarblog.com এ ঢুকে গিয়েছিলাম আর তখনই এই সাইকো রোগী সিরাজুল ইসলমের একটি ফেইক নিকের পোস্ট দেখলাম,'রোজা রাখা ফরজ না যারা বলে রোজা রাখা ফরজ তারা মুসলমান না' পোস্টটা পড়লাম আর ভাবলাম এ নিকটা নিশ্চই কোন মানষিক রোগী! তার সম্বন্ধে জানতে আগ্রহ বোধ করলাম,আমি যা ভাবছিলাম তাই সত্য এই লোকটা একটা মানষিক রোগী এবং আহলে বাইতের অনুসারী। লোকটির পাগলামি দেখুনঃ— →•নিজেকে খালিফা দাবী। →•নবী রাসূল নিয়ে মনগড়া কথা বার্তা। →•নিজেকে নবী দাবী করা! →•বছরে অর্থাত্ ৩৬৫দিনে মাত্র পাঁচবার নামাজ আদায় করা। →•তিনি ভাবেন নবুয়্যাত এখনো চালু। →•তিনি দাবী করেন তিনি একজন পীর তাকে কেউ গুরুজী বল্লে তিনি অত্যন্ত খুশি হন। [আহলে বাইয়াতের আপলোডকৃত ফটো"] এখন দেখুন তার বেয়াদবি এবং দ্বিন ইসলাম সম্বন্ধে তার ব বাজে চিন্তা ধারাঃ-
•হযরতে মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তিনি মহাম্মদ বলেন। •কুরআন মাজীদকে তিনি কুরাণ বলেন। •তিনি বলেন,মহাম্মদ কে নামানলে জান্নাতে যাওয়া যাবেনা,তার সুপারিশ ব্যাতিত জান্নাতে যাওয়া যাবেনা এইসব ভূয়া কথা!(নাউযুবিল্লাহ্!) •তিনি বলেন,বর্তমান কোরআন নাকি সঠিক নয়!(নাউযুবিল্লাহ্!) •তিনি বলেন,হাদীস কখনোই মহাম্মদের হতে পারেনা হাদীস আল্লাহর। •তিনি বলেন,পৃথিবীর সব মানুষই নবী রাসুল সব মানুষই মহাম্মদ(নাউযুবিল্লাহ্)
এখন পাঠক আপনারাই বলেন এই লোককে বিকৃত মষ্তিষ্কের পাগল বলবনা তো কি বলব? সিরাজুল ইসলাম একজন মুশরিক এতে কোন সন্দেহ নাই। প্রাণপ্রিয় মুসলিম ভাইদেরকে বলি,আপনারা কখনোই সিরাজুল ইসলামের মত পাগল নালায়েকের খপ্পরে পরবেননা।তাহলে ঈমান হারা হয়ে জাহান্নামে যেতে হবে।
Saturday, June 28, 2014
পর্দাসীন মেয়েদের গ্রেপ্তার করে আওয়ামিলীগ প্রমাণ করল তারা বামপন্থি দলের একটি!
(বিঃদ্রঃ-লেখক জামায়েত শিবিরের কোন কর্মী নহেন,অথবা জামায়েত শিবিরকে মনে প্রাণে ভাল ও বাসেন না,লেখকে নিকট শিবির ও যা,ছাত্রলীগ এবং ছাত্রলীগ ও তা।কিন্তু এই লেখাটায় লেখক জামায়তকে পুষ্পদান এবং আওয়ামীলীগ কে পুটুমারা দিবেন।অনলাইনে ব্লগারদের একমাত্র কর্ম সত্য লিখে যাওয়া) একটি কুরআন আলোচনা সভা হতে বাংলাদেশ মহিলা পুলিশ ফোর্স ২৫জন তরুণী কে ধরে আনলেন। কেন ধরে আনলেন? তারা জামায়েত ইসলামী ছাত্রীসংস্থার সদস্য। তারা কি দোষী? পুলিশের কাছে তারা দোষী। কেন দোষী? উপযুক্ত প্রমাণ নাই তবে তারা ইসলামী ছাত্রী সংস্থা করে এই ইস্যুতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসলে কি বাংলাদেশ পুলিশ গুলা হলো মেট্রিক পাশ অথবা এইট পাশ যার কারনে আইন সম্বন্ধে তাদের ধারনা শূণ্যের কোঠায়! এইট পাশ পুলিশ দিয়ে কিভাবে রাষ্ট্র চলবে এইটা সবাইর চিন্তা করা উচিত্। দলীয় কারনে বিনা দোষে কাউকে গ্রেপ্তার করা যায় এইটা কোন দেশের আইনে আছে? যে মেয়েগুলারে পুলিশ গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে বন্দি করছে তারা প্রত্যেকেই হিজাবী মেয়ে,পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী,এবং তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে কুরআন ,সুন্নাহর একটি আলোচন সভা থেইকা। ছবিতে লক্ষ করুন তাদের হিজাবের দিকে হিজাবে কোন ত্রুটি নাই এই মেয়েদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ পুলিশ প্রমাণ করে দেখাল যে যেইখানে বোরকা সেইখানেই তাদের হামলা! আপনি একটি আওয়ামী ছাত্রীসংস্থার দিকে তাকান আর এই মেয়েগুলার দিকে তাকান। আওয়ামী ছাত্রীসংস্থার একটি ছাত্রী যখন বুকের ওড়নাটা সড়াইয়া হাঁটে তখন মনে হয় যেন কয়েকটা বেশ্যা সামনে থেকে হেঁটে যাচ্ছে। আর এই হিজাবী মেয়ে গুলার দিকে তাকাইয়া দেখুন এই মেয়েগুলারে বেশ্যা কওয়ার চান্স নাই। আসলে এই মেয়ে গুলারে গ্রেপ্তার করা হয়েছে আওয়ামীলীগের ইশারায় ।প্রশাসনরে ফাও দোষ দিয়া লাভ কি? তারা তো সরকারের পাচাটা গোলাম। আওয়ামিলীগ হলো একটা বামপন্থি দল,ইসলামের নাম শুনলে তারা পাগলা কুত্তা হয়ে যায়।যেইখানে ইসলাম সেইখানে বা হাত ঢুকানো আওয়ামিলীগের পুরান অভ্যাস। অভ্যাস দাসত্বের দাস। কি অপরাধে আওয়ামি পুলিশ বাহীনি এই কন্যাদের গ্রেপ্তার করছে এইটা আমাদের জানাও তোমরা। হিজাব দেখলে আম্রিকা আর ইসরাঈলের মতন তোমাদের মাথায় ঠাটা পরে কেন? আর বিনা দোষে কাউরে গ্রেপ্তার করার অর্ডার তোর কোন বাপে দিছে? আওয়ামিলীগ যে কাজকর্মগুলা করতেছে তাতে জনগনের ও সময় হইছে লাথি মেরে তাদের ক্ষমতা থেকে সড়াবার। শুধুমাত্র হিজাব পরার দায়ে ইউনিভার্সিটির ছাত্রী আওয়ামিলীগ পুলিশ বাহীনি গ্রেপ্তার করছে অথচ বেশ্যা গুলারে পূর্ণ স্বাধীনতা আওয়ামিলীগ ঠিকই দেয়। আওয়ামিলীগের মাথার উপর চেপে বসছে বামপন্থিরা। তারা আওয়ামিলীগ কে পুটু মেরে পুষ্পদান করে ছাড়বে। এই অপকর্মের কথা মনে করে আওয়ামি একদিন কাঁদবে কিন্তু তখন কান্না দেখার কেউ থাকবেনা তাদের। কেবল মাত্র ঐ হিজাবী মেয়েদের অভিশাপে আওয়ামিদের পতন হবে যেমন হয়েছিল প্রিত্বিরাজের। আওয়ামিলীগ নগ্ন হবে কিন্তু কারো চেতনাদন্ড আর তখন দাঁড়াবেনা।
Friday, June 27, 2014
ভারতী ধর্ষনলীলা
স জ ল আ হ মে দ ভারত এমনই একটা রাষ্ট্র যেখানে ধর্ষন টর্ষন কোন ব্যাপারই না!তাদের ২৮টা প্রদেশে প্রতিনিয়ত ধর্ষন চলছেই । ধর্ষন যেন তাদের কাছে মামা বাড়ির মোয়া মুড়কি হয়ে গেছে। এই একমাসে ভারতে ধর্ষনের খবর পেলাম অনেক অনেক ! অন্য কোন রাষ্ট্রের এত পরিমানে ধর্ষনের খবরপাওয়া যায়নি যতটা পাওয়া গেছে ভারতে ধর্ষনের খবর। এইতো মাত্র পনের দিন আগে শোনলাম ভারতের দুই যুবতী নারীকে ধর্ষন করে গাছের সাথে ঝুলিয়ে হত্যা করেছে ধর্ষকরা! আসুন তো দেখি এই একমাসে ভারতে কয়টি ধর্ষন হলো। •তামিল নাড়ুতে ৮বছরের শিশুকন্যা ধর্ষিত। •হায়দারা বাদে যুবতীকে ধর্ষন। •রাজস্থানে পুলিশের হাতে ধর্ষিত এক কিশোরী। •বসিরহাটে বিবাহিত মহিলা ধর্ষিত। •ভারতে ধর্ষন করে দুই যুবতীকে গাছে ঝুলিয়ে হত্যা। •জামালপুরে ধর্ষিত হয়েছে যুবতী,নিচু জাত বলে মামলা নিচ্ছেনা আদালত। •বসিরহাটে পুলিশের হাতে ধর্ষিত নারী। •হাওরায় ধর্ষন করার পর কুপিয়ে হত্যা করতে উদ্যত ধর্ষক। •দিল্লিতে ভাইয়ের হাতে বোন ধর্ষিত। •ভারতে ছেলের হাতে মা ধর্ষিত(নিউজ লিঙ্ক) আরে অনেক অনেক ধর্ষনের খবর আছে যা মিডিয়ায় ছড়ায়নি কিন্তু ঘটেছে!প্রতিনিয়ত ভারতে ২০-৫০ টা নারী ধর্ষিত হয়!বদমাশ কুকুর ছেলের হাত থেকে তার গর্ভধাত্রী মা ও রেহাই পায়না! দশমাস দশদিন যেই মা গর্ভে ধারন করেন সেই মা ও রেহাই পায়না ভারতে।আজই একটা খবর পেলাম“ভারতে মাকে ধর্ষনের অভিযোগে গ্রেপ্তার পুত্র”→news link click here←!কি বলব বলুন এই ভারত সম্পর্কে ? এদের সম্পর্কে বলতে গেলে আমার বমি আসে! সে দেশের প্রসাশন ও একেকটা কুত্তার বাচ্চা,ওরাও জড়িত থাকে ঐসব ধর্ষন লীলায়!'নয়াদিগন্ত 'খবরের কাগজটায় সেদিন চোখ বুলাচ্ছিলাম হঠাত্ চোখে পড়ল “বসিরহাটে যুবতী ধর্ষনের সাথে জড়িত আছে পুলিশ সদস্য” যাদের দেশের প্রসাশনই এইরকম বাজে কাজে লিপ্ত থাকে সে দেশের বিচার ব্যবস্থার হাল কেমন হতে পারে একবার চিন্তা করুন তো! ভারতে মূলত কয়েকটি কারনে ধর্ষন হয় কারন গুলো হলঃ •আইনি ব্যাবস্থা তেমন একটা সচল না। •নারীদের অবাধ চলা ফেরা। •পর্দাহীন সমাজব্যাবস্থা। •শিক্ষার হার এবং গনসচেতনতায় ঘাটতি। •শতকরা ৭০ভাগ পুরুষ চরিত্রহীন। •অতিরিক্ত যৌনপল্লী। •বিচার ব্যাবস্থা অনুন্নত। •পোশাক পরিচ্ছেদ সংযত নয়। •নারীদের অবাধ চলাফেরা মূলত উপরোক্ত কারনগুলোর জন্যই ভারতে অধিক পরিমানে প্রতিনিয়ত ধর্ষন হয়! ভারতে প্রতিমাসে যে ধর্ষন হয় তা আমাদের দেশে এক যুগেও হয়না,যার মূল কারন হলো বাংলাদেশের লোক ভারতের মত চরিত্রহীন লম্পট নয়। ধর্ষনলীলা আর ভারতে ধর্ষন হবেই বা না কেন? ভারতের যারা মাথাওয়ালা লোক তারা প্রত্যেকেই তো ধর্ষক। এইযে দেখুন নরেন্দ্রমোদী।তার ইশারায় কিন্তু আসামে কয়েক হাজার মুসলিম মেয়ে ধর্ষিত হয়েছিল এবং প্রাণ দিয়েছিল ধর্ষক মালাউনের বাচ্চাদের হাতে! আসলে মূল ভাল না হলে গাছ ভাল হয়না যার প্রমাণ বহন করে ভারত।ভারতকে একনামেই সবাই চেনে“যৌন পল্লি”। ভারতকে বলি ,“ও ভারত তুই তোর সন্তানদের গলা টিপে মেরে দে না হয় তুই বিষ খেয়ে মরে যাহ্”
Wednesday, June 25, 2014
জাতীয় ৬ বীরের মুক্তি হবে কবে?
মাননীয় থাবা বাবাকে তো চিনেনই।আহা ঐ যে নাস্তিক আস্তিক যুদ্ধের ১ম ছকিত। বেগম মতিয়া চুধুরী যাকে বলেছিলেন,২য় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ।হ্যা রাজীব হায়দারের কথা বলছি। যাকে জাহান্নামে পাঠিয়েছিল আমাদের জাতীয় সেই ছয় বীরকে বলা হচ্ছে সন্ত্রাসী। আমাদের সেই জাতীয় ছয় বীরের নাম তো আমাদের জানা নাই অথবা মনে নাই অথচ তারা আমাদের রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সম্মান বাঁচাতে এখন কারাগার পঁচে মরছে,আমাদের সেই জাতীয় ছয় বীরের নাম জানি আসুন, ১. মুফতী জসীম উদ্দিন রহমানী পিতাঃ নুর মোহাম্মদ থানাঃ বরগুনা সদর, জেলাঃ বরগুনা। ২. দ্বীপ পিতাঃ মোহাম্মদ আবু নাইম থানাঃ খিলগাও, জেলাঃ ঢাকা। ৩. রুম্মান পিতাঃ মোহাম্মদ আলী রেজা থানাঃ মহেশপুর জেলাঃ ঝিনাইদহ। ৩. মাকসুদুল হাসান অনিক পিতাঃ আব্দুল হাফিয, থানাঃ কেরানীগঞ্জ জেলাঃ ঢাকা। ৪. নাফিস ইমতিয়াজ, পিতা: হুমায়ন কবির, থানা: সন্দ্বীপ, জেলা: চট্টগ্রাম। ৫. নাঈম শিকদার ইরাদ, পিতা: মুকীম শিকদার, থানা: ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর, জেলা: ব্রাক্ষণবাড়িয়া। ৬. সাদমান পিতাঃ আসিফ মাহমুদ, থানাঃ ধানমন্ডী, জেলাঃ ঢাকা। আমাদের বাংলা আদালত তাদের এখনো মুক্তি দেয়নাই।রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সম্বন্ধে বাজে মন্তব্যকারীরা কিন্তু অতিদ্রুতই আদালত থেকে জামিন পায়।দেখুন সেই বিখ্যাত নাস্তিক কুলাঙ্গার আসিফ মহিউদ্দিন,রাসেল রহমান,সুব্রত শুভ,মশিউর রহমান,আল্লামা শয়তানদের।তারা কিন্তু ইসলাম,আল্লাহ,রাসুল সঃ কে গালাগালি করেও আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পায়।তাদের মামলাও খেয়ে ফেলা হয়!অথচ আমাদের অনিক,রুম্মান রা একটা নরকের কিট কে মেরে আজ ও জেলে পঁচে মরছে!ছিঃ ছিঃ ছিঃ বাংলাদেশের আইন আদলতের আইন দেখলে বমি পায়।আর বিচারকদের বিচার দেখলেও বমি পায় আমার! বাংলাদেশের আইন আদালত দেখে বিদেশী এক ব্লগার ডাক্তার ডেভিট আব্রাহাম হেসে হেসে বলেছেনঃ—
And the law is now in the hands of politicians and raped! The law in the hands of the rich., I've traveled to Bangladesh and saw them 3 times Haa Haa Haa where laws do not laugh, you will not be able to have seen the law court. Those who are poor and have no respect for the court, there is no right to speak.Really Raped women, but women are asked How has her rapists rape him! - Doctor Debhit Abraham
ডেভিট শেষের দিকে বলেছেন,বাংলাদেশের আদালতে যদি কোন নারী ধর্ষনের মামলা করে তবে আদালত তাকে জিজ্ঞেস করে ধর্ষক তোমাকে কিভাবে ধর্ষন করেছে। ডেভিট আমাদের আদালতের রায় দেখেও বেজায় হেসেছেন! আসলে বাংলাদেশে কোন আইন নাই,বিচারকের চেয়ারে বসে যারা তাদের হচ্ছে শিশু সমতূল্য মগজ! ইসলামের প্রতি তাদের নাই কোন আকর্ষন নাই কোন সহানুভূতি।তাইতো তারা ইসলাম প্রেমিদের লাল দালানে ঢুকিয়ে রাখে আর ইসলাম বিদ্বেষীদের দেয় মুক্তি। বাংলাদেশে মুসলমানদের কোন মানবাধিকার নাই।স্যার মাহামুদুর রহমান ঠিকই বলেছেন"মুসলমানদের মানবাধিকার থাকতে নেই"।অত্যন্ত দুঃখের সহিত বলতে হয়,এই সত্যবাদী সাহসী কলম যোদ্ধাকেও আমাদের সরকার আঁটকে রেখেছে লাল দালানে! আমরা আজো পারিনাই মাহামুদুর রহমান স্যারকে মুক্ত করতে পারিনাই। আসলেই মুসলমানদের পৃথিবীর সিংহ রাষ্ট্রগুলোয় কোন অধিকার নাই।৯০%মুসলিমদের দেশ বাংলাদেশে ও থাকার কথা না। বাংলাদেশে যদি মুসলমানদের মানবাধিকার থাকত তবে ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক কুলাঙ্গার থাবা বাবা কে হত্যা করার দায়ে আমাদের ছয় বীর সন্তান জেলে পঁচে মরত না। তাদের মুক্তির দাবী করলে শাহাবাগ গনজাগরন মঞ্চ শ্রদ্ধেও মুক্তিযোদ্ধাদের ও রাজাকার ট্যাগাবে তাতে কোন সন্দেহ নাই। আমাদের ছয় বীরকে তারা এখনো আঁটকে রেখেছে জেলে কুলাঙ্গার হত্যার দায়ে।অথচ ৫খুন মামলার আসামীও গায়ে বাতাস লাগিয়ে হাটে বাংলাদেশে অথচ আমাদের ছয় বীর সন্তান এখনো পঁচে মরছে জেলে কুলাঙ্গার হত্যার দায়ে। সরকারকে বলছি,হে সরকার আপনি কি মুক্তি দিবেন না আমাদের ছয় জাতীয় বীরকে? শুনেছি আপনি নাকি মুসলমান,আপনি নাকি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন,আপনি নাকি রাসূল সঃ কে সম্মান করেন। যদি তাই হয় তাইলে জাতীয় ছয় বীরকে আপনি কেন মুক্তি দিচ্ছেননা? আসলে আপনি কি তাইলে ঐ নাস্তিক কুলাঙ্গারের দলে? যদি তাই হয় তাইলে আমাদের অনলাইন সংগ্রাম চলবে লাথি মেরে চেয়ার ভাঙ্গার। আর যদি আপনি আস্তিকের দলের হয়ে থাকেন তাইলে আমাদের জাতীয় ছয় বীরকে মুক্তি দিন। মুক্তি দিন তাদের,ফিরিয়ে দিন তাদের ছাত্র জীবন। প্রধানমন্ত্রী আপনাকে মুক্তি দিতেই হবে আমাদের জাতীয় ছয় বীরকে ।অতি শীঘ্রই তাদের মুক্তি দিন। «আমার ফেইসবুক নোটটি পড়ুন
Friday, June 20, 2014
চেতনা দন্ড
নাস্তিক ভায়া দের চেতনা মানেইহুমায়ন অজাত্(আজাদ),তাসলিমা নাসরিন। সেই চেতনা হমুয়ান অজাত্ ষাড়ের প্রবোচন গুচ্ছ নাস্তিকদের কাছে অতি প্রিয় জিনিস।আসেন দেখি ষাড়ের কিছু প্রবোচন গুচ্ছঃ- (নিজের মেয়ের যৌবন দেখে ষ্যাড়ের অনুভুতি ,নিজের মেয়ের স্তন যুগল পকাত পকাত টিপার আকাঙ্খা লৈয়া ষ্যাড়ের চেতনা), চোখের সামনে বড় হচ্ছে আমার মেয়ে অথচ সামাজিক শৃঙ্খল দিয়ে আমার হাত বাঁধা! (উর্বশীকে দেইখা তার নুনুভুতিতে যেই চেতনা জাইগা উঠেছিল), এক একটি উর্বশীকে আমি মেপে মেপে দেখি,ঠোট দেখি! মোটা ঠোট আমার পছন্দ, জিভ দেখি, মোটা ধারালো চ্যাপ্টা খসখসে জিহ্বা আমার পছন্দ! স্তন দেখি, মাঝারী স্তন আমার পছন্দ, পানি ভরা ব্লাডের মত স্তন আমি সহ্য করতে পারি না! স্তনে দাঁতের লাল দাগ আমার চুনির থেকেও ভালো লাগে! উরু দেখি: সরু মাংসল উরু আমার পছন্দ! (নারীবাদী হমুয়ান অজাত্ ষ্যাড়ের যে চেতনা লাফ দিয়া উঠেছিল), ”প্রত্যেক মেয়েই নিজের জন্য একটা নুনু চায় ।এই নুনুর জন্যই তারা পুরুষদের হিংসা করে” (নারীবাদী হমায়ান অজাত্ নারীদের প্রতি যে চেতনা জাগ্রত হৈয়াছিল), একজন মেয়ে যাকে মন দিতেপারে, তাকে শরীরটা দেওয়া কিছুই নয় । এই শরীরে আছেটা কি ? অথচ আশ্চর্য ! নিরানব্বই ভাগ পুরুষের কাছে এবং সমাজ যারা গড়েছেন তাদের কাছে এই শরীরটাই দামি। মনের দাম নেই কানাকড়িও। হাহাহা নারীবাদী চেতনা হমায়ন অজাত্ এর এই প্রবোচনগুচ্ছ নাস্তিক ময়না পক্ষী,গুই সাপের নিকট অধিক থেইকা অধিকতর প্রিয়। আমারব্লগ,সামু ব্লগ,নাগরিক ব্লগ,ইস্টিশন ব্লগ এ এসব প্রবোচন গুচ্ছ সগৌরবে নাস্তিক পাঠা বৃন্দ শেয়ার করে।এবং এগুলাই তাদের চেতনা দন্ড খাড়া কইরা ফালায়।হমায়ন অজাত্ এর চ্যালা ভন্ড নাস্তিক বৃন্দ হমায়ন অজাত্ কে বলে একজন সৃষ্টি কত্তা! [ :lol ] |হমায়ন অজাত্ এর মত ভন্ড দ্যাশ ফ্রেমিক তারা ভালই সাজতে পারে।দ্যাশ ফ্রেমিক সাইজা দ্যাশ প্রেমরে তারা ভালই ধর্ষন করে।সাথে ধর্ম অবমাননা তো আছেই।তারা বুঝাইতে চায় দ্যাশ প্রেম শুধু তাগোই আছে অন্যের নাই।"পাক সার জমিন সাদ বাদ" এ ষ্যাড় হমায়ন অজাত্ যতটা না ভূয়া দ্যাশ প্রেমের চেতনা দন্ড খাড়া করছ তার চাইয়া মুসলমান বিদ্বেষী ভাবটা ১১০গুন বেশি ফুইটা উঠছে ।আর এই পাক সার জমিন সাদ বাদ নাস্তিক কুলের কাছে সবচাইতে প্রিয় একমাত্র মুসলমান বিদ্বেষীতার কারনে।পাক সার জমিন সাদ বাদ আবার হেঁদু কুলের কাছে সর্বাধিক প্রিয় কারন হৈল হমায়ন অজাত্ ষ্যাড় উক্ত ল্যাখাটায় খাঁটি হিন্দুত্ববাদীর পরিচয় দিছে।পাক সার জমিন সাদ বাদ পড়লে নাস্তিক কুলের চেতনা দন্ড এমন খাড়া হইয়া যায় যা নোয়াইবার ক্ষেমতা স্বয়ং রাজাকার বৃন্দ ও রাখেনা।পাক সার জমিন সাদ বাদ এ শুধু যে চেতনা দন্ড খাড়া হয় তা নয় পাক সার জমিন সাদ বাদ পড়লে চেতনা ছ্যাদাও মেলিয়া যায়! হমায়ন অজাত্ ষ্যাড় আমাদের কাছে রাইখা গেছে অধিক চেতনা।যাহা খাড়া করলে হমায়ন অজাত্ ষ্যাড়ের দাঁতই খুইলা যাইবে বারি লাগলে। এইবার চৈলা আসি জনপ্রিয় সেক্স বিষয়ক লেখক গবেষক তাসলিমা নাসরিন এর কথায়।তাসলিমা আপা একজন প্রগতিশীল সৃজনশীল সেক্স বিষয়ক লেখিকা।যার লেখা পড়লে চেতনা দন্ড থাড়া হয়না এমুন লোক পাওয়া দুস্কর! নারীবাদী বাল উল্টা ল্যাখক তিনি। কোন এক বইতে তিনি লিখছিলেন, পুরুষ দাঁড়াইয়া মুতলে নারী কেন পারবেনা? আহা!চেতনা চেতনা। আবার তিনি আর একটা বইতে লিখছিলেন, একেকটা পুরুষ চারটা করে বৌ রাখলে একটা নারী কেন চারটা স্বামী রাখতে পারবেনা? তাসলিমার এই কথাটায় আমার একটা ১৮+জোকস মনে পইরা গেল।জোকসটা কিসের জন্য লিখলাম পাঠক কারন জিজ্ঞেস করবেন না। জোকস টা হৈল, ',একজন পতিতা মহিলা একজন সার্জারি ডক্টরের কাছে গিয়া কৈল ডাক্তার সাব ছ্যাদা দুইটা করার কোন ওয়ে কি আছে? ডক্টরঃ-মানুষ একটা ছ্যাদা লৈয়াই টিকতে পারেনা আপনে চাইতেছেন দুইটা!কারনটা কি? মহিলাঃ-যেই হারে গ্রাহক আসতাছে তাতে ১টা ছ্যাদায় পুষে না ,দুইটা ছ্যাদা লাগেই।মানে ডাক্তার ছাব গ্রাহক টিকাইনা বইলা কথা।" তাসলিম নাসরিন তার বই লিখে গ্রাহক অর্থাত্ পাঠক টিকাইনার লাইগা। আর তার কামই হৈল লেখার মাধ্যমে পাঠকের চেতনা দন্ড খাড়া করবার। লেখার মইধ্যে তিনি লিখেন,কবে তার ঋতুস্রাব হৈল,কবে কার লগে বিছানায় গেছে ,কবে শরাফ মামা তার চেতনা দন্ড তার ভিত্রে প্রবেশ করাইছে ইত্যাদি ইত্যাদি।আর এইসব লেখা পইড়া বাংলা আবাল ভূয়া দ্যাশ প্রেমিক পুলাপাইন গুলা তাগো চেতনা দন্ড খাড়া কইরা দ্যাশ প্রেমিকের অভিনয় করে। মূলকথাঃ-চেতনা দন্ড বড় ভয়াবহ জিনিস উহা খাড়া হইলে ছ্যাদা ছাড়া দমাইন্না কিন্তু যাইবেনা!তাই চেতনা দন্ড খাড়া করবার আগে অবশ্যই একবার ভাইবা লইবেন খাড়া করবেন কিনা,বঙ্গে চেতনা ছ্যাদার বড়ই অভাব। দন্ডে দন্ডিত চ্যাতনা দন্ড, উহা খাড়া করে যত নাস্তিক আর ভন্ড।
Subscribe to:
Posts (Atom)