Pages

Friday, June 20, 2014

চেতনা দন্ড

নাস্তিক ভায়া দের চেতনা মানেইহুমায়ন অজাত্‍(আজাদ),তাসলিমা নাসরিন। সেই চেতনা হমুয়ান অজাত্‍ ষাড়ের প্রবোচন গুচ্ছ নাস্তিকদের কাছে অতি প্রিয় জিনিস।আসেন দেখি ষাড়ের কিছু প্রবোচন গুচ্ছঃ- 220px-Humaun_Azad_(1947-2004).jpg (নিজের মেয়ের যৌবন দেখে ষ্যাড়ের অনুভুতি ,নিজের মেয়ের স্তন যুগল পকাত পকাত টিপার আকাঙ্খা লৈয়া ষ্যাড়ের চেতনা), চোখের সামনে বড় হচ্ছে আমার মেয়ে অথচ সামাজিক শৃঙ্খল দিয়ে আমার হাত বাঁধা! (উর্বশীকে দেইখা তার নুনুভুতিতে যেই চেতনা জাইগা উঠেছিল), এক একটি উর্বশীকে আমি মেপে মেপে দেখি,ঠোট দেখি! মোটা ঠোট আমার পছন্দ, জিভ দেখি, মোটা ধারালো চ্যাপ্টা খসখসে জিহ্বা আমার পছন্দ! স্তন দেখি, মাঝারী স্তন আমার পছন্দ, পানি ভরা ব্লাডের মত স্তন আমি সহ্য করতে পারি না! স্তনে দাঁতের লাল দাগ আমার চুনির থেকেও ভালো লাগে! উরু দেখি: সরু মাংসল উরু আমার পছন্দ! (নারীবাদী হমুয়ান অজাত্‍ ষ্যাড়ের যে চেতনা লাফ দিয়া উঠেছিল), ”প্রত্যেক মেয়েই নিজের জন্য একটা নুনু চায় ।এই নুনুর জন্যই তারা পুরুষদের হিংসা করে” (নারীবাদী হমায়ান অজাত্‍ নারীদের প্রতি যে চেতনা জাগ্রত হৈয়াছিল), একজন মেয়ে যাকে মন দিতেপারে, তাকে শরীরটা দেওয়া কিছুই নয় । এই শরীরে আছেটা কি ? অথচ আশ্চর্য ! নিরানব্বই ভাগ পুরুষের কাছে এবং সমাজ যারা গড়েছেন তাদের কাছে এই শরীরটাই দামি। মনের দাম নেই কানাকড়িও। হাহাহা নারীবাদী চেতনা হমায়ন অজাত্‍ এর এই প্রবোচনগুচ্ছ নাস্তিক ময়না পক্ষী,গুই সাপের নিকট অধিক থেইকা অধিকতর প্রিয়। আমারব্লগ,সামু ব্লগ,নাগরিক ব্লগ,ইস্টিশন ব্লগ এ এসব প্রবোচন গুচ্ছ সগৌরবে নাস্তিক পাঠা বৃন্দ শেয়ার করে।এবং এগুলাই তাদের চেতনা দন্ড খাড়া কইরা ফালায়।হমায়ন অজাত্‍ এর চ্যালা ভন্ড নাস্তিক বৃন্দ হমায়ন অজাত্‍ কে বলে একজন সৃষ্টি কত্তা! [ :lol ] |হমায়ন অজাত্‍ এর মত ভন্ড দ্যাশ ফ্রেমিক তারা ভালই সাজতে পারে।দ্যাশ ফ্রেমিক সাইজা দ্যাশ প্রেমরে তারা ভালই ধর্ষন করে।সাথে ধর্ম অবমাননা তো আছেই।তারা বুঝাইতে চায় দ্যাশ প্রেম শুধু তাগোই আছে অন্যের নাই।"পাক সার জমিন সাদ বাদ" এ ষ্যাড় হমায়ন অজাত্‍ যতটা না ভূয়া দ্যাশ প্রেমের চেতনা দন্ড খাড়া করছ তার চাইয়া মুসলমান বিদ্বেষী ভাবটা ১১০গুন বেশি ফুইটা উঠছে ।আর এই পাক সার জমিন সাদ বাদ নাস্তিক কুলের কাছে সবচাইতে প্রিয় একমাত্র মুসলমান বিদ্বেষীতার কারনে।পাক সার জমিন সাদ বাদ আবার হেঁদু কুলের কাছে সর্বাধিক প্রিয় কারন হৈল হমায়ন অজাত্‍ ষ্যাড় উক্ত ল্যাখাটায় খাঁটি হিন্দুত্ববাদীর পরিচয় দিছে।পাক সার জমিন সাদ বাদ পড়লে নাস্তিক কুলের চেতনা দন্ড এমন খাড়া হইয়া যায় যা নোয়াইবার ক্ষেমতা স্বয়ং রাজাকার বৃন্দ ও রাখেনা।পাক সার জমিন সাদ বাদ এ শুধু যে চেতনা দন্ড খাড়া হয় তা নয় পাক সার জমিন সাদ বাদ পড়লে চেতনা ছ্যাদাও মেলিয়া যায়! হমায়ন অজাত্‍ ষ্যাড় আমাদের কাছে রাইখা গেছে অধিক চেতনা।যাহা খাড়া করলে হমায়ন অজাত্‍ ষ্যাড়ের দাঁতই খুইলা যাইবে বারি লাগলে। taslima%20nasrin8064.jpg এইবার চৈলা আসি জনপ্রিয় সেক্স বিষয়ক লেখক গবেষক তাসলিমা নাসরিন এর কথায়।তাসলিমা আপা একজন প্রগতিশীল সৃজনশীল সেক্স বিষয়ক লেখিকা।যার লেখা পড়লে চেতনা দন্ড থাড়া হয়না এমুন লোক পাওয়া দুস্কর! নারীবাদী বাল উল্টা ল্যাখক তিনি। কোন এক বইতে তিনি লিখছিলেন, পুরুষ দাঁড়াইয়া মুতলে নারী কেন পারবেনা? আহা!চেতনা চেতনা। আবার তিনি আর একটা বইতে লিখছিলেন, একেকটা পুরুষ চারটা করে বৌ রাখলে একটা নারী কেন চারটা স্বামী রাখতে পারবেনা? তাসলিমার এই কথাটায় আমার একটা ১৮+জোকস মনে পইরা গেল।জোকসটা কিসের জন্য লিখলাম পাঠক কারন জিজ্ঞেস করবেন না। জোকস টা হৈল, ',একজন পতিতা মহিলা একজন সার্জারি ডক্টরের কাছে গিয়া কৈল ডাক্তার সাব ছ্যাদা দুইটা করার কোন ওয়ে কি আছে? ডক্টরঃ-মানুষ একটা ছ্যাদা লৈয়াই টিকতে পারেনা আপনে চাইতেছেন দুইটা!কারনটা কি? মহিলাঃ-যেই হারে গ্রাহক আসতাছে তাতে ১টা ছ্যাদায় পুষে না ,দুইটা ছ্যাদা লাগেই।মানে ডাক্তার ছাব গ্রাহক টিকাইনা বইলা কথা।" তাসলিম নাসরিন তার বই লিখে গ্রাহক অর্থাত্‍ পাঠক টিকাইনার লাইগা। আর তার কামই হৈল লেখার মাধ্যমে পাঠকের চেতনা দন্ড খাড়া করবার। লেখার মইধ্যে তিনি লিখেন,কবে তার ঋতুস্রাব হৈল,কবে কার লগে বিছানায় গেছে ,কবে শরাফ মামা তার চেতনা দন্ড তার ভিত্রে প্রবেশ করাইছে ইত্যাদি ইত্যাদি।আর এইসব লেখা পইড়া বাংলা আবাল ভূয়া দ্যাশ প্রেমিক পুলাপাইন গুলা তাগো চেতনা দন্ড খাড়া কইরা দ্যাশ প্রেমিকের অভিনয় করে। মূলকথাঃ-চেতনা দন্ড বড় ভয়াবহ জিনিস উহা খাড়া হইলে ছ্যাদা ছাড়া দমাইন্না কিন্তু যাইবেনা!তাই চেতনা দন্ড খাড়া করবার আগে অবশ্যই একবার ভাইবা লইবেন খাড়া করবেন কিনা,বঙ্গে চেতনা ছ্যাদার বড়ই অভাব। দন্ডে দন্ডিত চ্যাতনা দন্ড, উহা খাড়া করে যত নাস্তিক আর ভন্ড।

No comments:

Post a Comment