Pages

Showing posts with label Insults. Show all posts
Showing posts with label Insults. Show all posts

Friday, February 6, 2015

Babri Masjid Attack(Videos)

data=U4aSnIyhBFNIJ3A8fCzUmaVIwyWq6RtIfB4

Article-on-the-mosque-in--004.jpgIndian-Hindu-fundamentali-006.jpg The dispute over the 16th-century Babri mosque, in Ayodhya, goes back decades. In December 1992, Hindu militants razed the mosque, which is on a disputed religious site in the Indian state of Uttar Pradesh, triggering clashes with Muslims that left 2,000 people dead and plunged the country into political crisis. In a Guardian article dated 3 December, Derek Brown describes mounting political tension as Hindu holy men decide whether to press ahead with construction of a temple on the site of the mosque, which they believe to be also the birthplace of the deity Lord Ram. The Indian government is bracing itself for confrontation with Hindu zealots, Brown writes, as it deploys paramilitary forces to protect the 460- year-old Babri Masjid mosque of the Moghul emperor, Babar. "What began as an arcane religious squabble has in recent years become the most intractable dispute in India," he says. Three days later, the state government falls as "a baying mob of Hindu bigots" tears down the mosque, where they want to build a temple. "They used primitive tools and their bare hands to tear the mosque to pieces," writes Brown. "First the three domes went, then the spartan interior and the perimeter walls. The Hindu idols, installed in the late 1940s at the start of the arcane, obscurantist dispute, also disappeared ... In a few frenzied hours, the mob brought down the government of India's most populous state, and provoked deep communal tension throughout the country." On 8 December, Brown describes how riots have erupted the length and breadth of "a huge and angry country". Even Bombay, the great western metropolis considered the most modern of Indian cities, is caught up in the violence, which leaves more than 200 people dead. Elsewhere in that day's paper, Brown analyses the events leading up the confrontation. To the despair of educated Indians "ingrained with a notion of their country as steeped in the non- violence of Gandhi", he says, Ayodhya had been an explosion waiting to happen after Rajiv Gandhi, the then prime minister, ordered that a makeshift temple built on the site just after independence in 1947 should be reopened, as a sop to Hindu extremists. The temple went on to be become a rightwing and nationalist cause for the fast-growing Bharatiya Janata party, Brown writes. The Guardian, December 3 1992. Click image to read the archive article The Guardian, December 7 1992. Click image to read the archive article The Guardian, December 8 1992. Click image to read the archive article

Watch Videos

Part:1

Part:2

Part:3

Part:4 [youtube="NuKWw9B6TtE"PC5iztcMLw0

Part:5

Part:6

Friday, January 23, 2015

Face of Tribals terrorist in Bangladesh!

Tribals for each state is a blessing, and a curse for the country.Each of their actions, and the government vow made hill BengalisThis photo Person Santu Larma who are inciting tribal hill to terrorism!

5235b1910bc9a-larma.jpg

Listen to the video, see how he is in the mountainous tribal terrorists inciting terrorist acts against the Bengalis!

Tribals are a terrorist organization by whom he was killed Bengalis bangali homes burned .Cut Tree. Police ruthless acts like murder! bengalideadbody.jpg Myanmar and Bangladesh illegally sent her outfit!Wine of the mountain of unlicensed business. Yaba tablets smuggled illegally.All the girls like they rape and kill Like a vampire.

faceof-budd.jpeg

They do not want the Bengali, because they rebel.Still, 34% of the tribal and the Bangladesh government has fenced job.But 34% are not satisfied in their jobs, they want 70% of job-group!If 70% of them were fenced Bengalis will do the job?They found themselves now remains poor. But they do not want to receive and the Bangladesh government has their education, but they are not satisfied.Our government is concerned, because they are illiterate, and gradually becoming terror!

1ourprime.gif

We want to get rid of them, who Their home will be taken back to Myanmar.

Thursday, January 8, 2015

Hinduism and Astronomy

Hindus claim that the theory of modern science, or stolen from their scriptures,HaHaHaHaHaHaHaHa! Their demands, their scriptures or the Qur’an, or the science of science is full of demands, and we see the text hindus, Qur’an texts that there is no religion in the world is science. Dr. Zakir Naik,Dr. Marich Bucaille has to prove it. They showed that, the Quran and the modern science of harmony.But there is no harmony between Hinduism and modern science on this blog post earlier today, I’ll prove it.Hey Hindu brothers. Islam, why are you such a headache? Let us search for the science of Hinduism
Point-1

“Stationary in the sky, the earth is stationary, in the mountains and freeze |(Rigved 173/4 ||)”

Point-2

Seven horses were imputed with the auto carrier sun chariot horses did he pop the collar50 may regved sukti, 9 ||

Point-3

Sky by the strong! Earth stood still |Yajurved 326 ||

Point-4

Stabilize the firm Earth protected from the dangers of IndraAtharved 12/1 /1

Point-5

Fixing the world where we are ever generous, strong world |Atharved 12/1/17 ||

Point-6

Earth a fixed abode for allI-sabharretains the universe.Narasinha mythology, page no- 170 Point6 Sky retains cows |Yajurved 4:3

This is the science of the Hindu religion, which will burst when a five year old child, Islam, they find something wrong!

Wednesday, September 10, 2014

সেবাদাসী দেবদাসী হিন্দুধর্মের একটা অংশ ,এরই মাঝে লুকিয়ে আছে হাজার মেয়ের কান্না !

এখনো হিন্দু মন্দিরে সেবাদাসী ভারতবর্ষে ইসলাম আসার পূর্বে নিম্নবর্ণের হিন্দু মেয়েরা বিয়ের আগে মন্দিরে সেবাদাসী হিসেবে কাজ করতে হতো। মন্দির ধোয়া মোছা থেকে শুরু করে মন্দিরের ব্রাক্ষন পুরাহিতদের শয্যাসঙ্গী হওয়া এরকম প্রায় সব কাজই তাদের করতে হত।ব্রাক্ষণ পুরাহিতরা এই নিম্নবর্ণের হিন্দু মেয়েদের সাথে প্রতিদিন উপুর্যপুরী FREE SEX করতো।মেয়েরা কিন্তু ব্রাক্ষনদের কেনা দাসী ছিল না তারা শুধু তাদের বিয়ের আগের সময়টা এই মন্দিরে কাজ করতো। বিয়ের পর নিম্ন বর্ণের হিন্দু মেয়েরা আর মন্দিরে যেত না।[ তথ্যসূত্র: প্রাচীন ভারতের ইতিহাস, অতুল চন্দ্র রায়, নিঊ সেন্ট্রাল বুক এজেন্সি এবং farabiblog.com]

Saturday, September 6, 2014

বৌদ্ধ ধর্মে নারীরা-পর্ব ১

অনলাইনে পাতি নাস্তিকতার আড়ালে লুকানো হিন্দু মালাউনরা শুধু ইসলামে নারীর অধিকার খুঁজে দিশেহারা ।ছুপা মাল্লুজদের দাবী ইসলামে নারীর অধিকার দেয়া হয়নি ! অথচ সকল ধর্ম বিশ্লেষন এবং গবেষনা করলে দেখা যায় যে একমাত্র ইসলাম ধর্মই নারীকে সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদায় রেখেছে । আমি প্রমাণ করে ছাড়ব যে ইসলামই নারীকে পূর্ণ অধিকার দিয়েছে । এই লেখাটায় আমি বৌদ্ধ ধর্মে নারীর অধিকার নিয়ে আলোচনা করব ।লেখাটি পর্ব আকারে দেয়া হবে । বুদ্ধ
বৌদ্ধ ধর্মে নারীর অধিকার এবং নারীকে যে চোখে দেখা হয়:
বৌদ্ধ শাস্ত্রের ৫৩৬ নম্বর জাতকে কুণাল বলেন,

গরুরা নতুন ঘাসের আশায় নিজের গোয়াল থেকে বের হবার জন্য ছুটে, নারীও তেমনি নতুন নাগর লাভের আশায় ছোটাছুটি করে।

আবার,

নৌকা যেমন এপারে-ওপারে, এখানে-সেখানে যথা প্রয়োজনে লাগে, নারীও তদ্রূপ প্রিয় অপ্রিয় বিবেচনা না করেই সর্ব পুরুষেই গমন করে।

আবার,

কোন বুদ্ধিমান কখনো নারীর চরিত্রে বিশ্বাস স্থাপন করে না। যারা করে তারা নির্বোধ।

আবার,

যতই নারীকে ধনে পরিপূর্ণ করা হোক না কেন সুযোগ পেলেই অসতীরা পুরুষের সম্মান নষ্ট করে।

আবার,

নারীদের এতোই জঘন্য স্বভাব যে এখানে সেখানে তারা যদিচ্ছা ঘুরাফেরা করে।

আবার,

নারীদের চোখের পানিতে গলে যাওয়া ঠিক না কারণ নারীদের সত্য মিথ্যার সমান।

আবার,

নারীরা সব সময় প্রেমালাপে পুরুষদের বস করে যদিও মনের মধ্যে তাদের থাকে খারাপ অভিলাস।

আবার,

তীর্থে যেমন সকলেই ভ্রমন করতে পারে, নারীও তেমন তীর্থসম।

আবার,

টাকাহীন কুলীন ব্রাহ্মণ নারীর কাছে চণ্ডালের মতো। তাইতো ধনবান চণ্ডাল কে নারী আজীবন পূজিতে পারে শুধু ধনের আশায়।

কুণালের নীতিবাক্যর গাথাগুলো দেখি -

"মনের মতো রমণী লভিয়া ধনপূর্ণা ধরা কর তারে দান, তথাপি অসতি পেলে অবসর কভু না রাখিবে তোমার সম্মান। নারীদের এমন জঘন্য স্বভাব সদা সর্বস্থানে করি বিলোকন, করে কি কখনো বুদ্ধিমান জন চরিত্রে তাহাদের বিশ্বাস স্থাপন? ভালোবাসে মোরে ভাবি ইহা মনে করো না বিশ্বাস কভু নারীগণে, অশ্রু বিসর্জন দেখিয়া তাহার ভিজে নাকো যেন মন কখনো তোমার। এ পারে, ও পারে নদীর যেমন লাগে গিয়া নৌকা যথা প্রয়োজন, প্রিয় বা অপ্রিয় বিচার না করি সেবে পরপুরুষেরে সর্বজন নারী। অতীব দুঃশীলা, অতি অসংযতা রতিদানে মুড়ে তুষিতে নিরতা, প্রামালাপ করে বসি তব পাশ মনে কিন্তু সদা পাপের অভিলাষ। তীর্থসম সর্বভোগ্যা নারীগণ নারীরে বিশ্বাস করো না কখন, নাই তাদের সত্য মিথ্যা জ্ঞান সত্য তাদের মিথ্যার সমান। গবীসম নব তৃণের আশায় গোচর বাহিরে ছুটি যথা যায়, নবীন নাগর লোভিতে তেমনি ছোটাছুটি করে সকল রমণী। নির্ধন কুলীনে নারী করে হেয় জ্ঞান সে জন নারীর চক্ষে চণ্ডাল সমান, অথচ চণ্ডাল যদি হয় ধনেশ্বর ধনহেতু ভজে তারে নারী নিরন্তর।" (কুনাল জাতক - ৫৩৬)

নারীকে চিহ্নিত করেন গৌতম বৌদ্ধ। তিনি বলেন,

নারী যেহেতু গৃহের মোহ তৈরি করে তাই নারী অবশ্যই পরিত্যাজ্য।১) বর্তমান বস্তু ( এখানে কোন সংকট উপস্থাপিত হয়েছে শাস্তার (পথপ্রদর্শকের) কাছে। ২) অতীত বস্তু ( এখানে সংকট মীমাংসার জন্য অতীতের দৃষ্টান্ত প্রদান করেন শাস্তা) ৩) সমাধান ( অতীত বাস্তবতার আলোকে বর্তমানের টীকাভাষ্য রচনা করে দিকনির্দেশনা দেন শাস্তা)

কুণালের মুখে উচ্চারিত হয় নীতি গাথাঃ

সদা রক্ত মাংস প্রিয়, কঠোর হৃদয়, পঞ্চায়ুধ, ক্রূরমতি সিংহ দুরাশয়। অতিলোভী, নিত্য প্রতিহিংসা পরায়ণ, বধি অন্যে করে নিজ উদর পূরণ। স্ত্রীজাতি তেমতি সর্বপাপের আবাস, চরিত্রে তাহাদের কভু করো না বিশ্বাস। হ্যাঁ পুরুষের অবশ্যই কখনোই নারীর চরিত্রে বিশ্বাস করা উচিত নয়। শুধু কি বিশ্বাস? কুণালের মতে, নারীকে বেশ্যা, কুলটা বললেই সব বলা হয় না, নারী প্রকৃত পক্ষে এর অধিক কিছু।

নারীরা হল- →উন্মুক্ত মলভাণ্ডের মতো দুর্গন্ধ যুক্ত। →বিষমিশ্রিত মদিরার মতো অনিষ্টকারী। →কুটিলা সাপের মতো দুই জিহ্বা বিশিষ্ট। →পাতালের ন্যায় অতল গভীর। →রাক্ষসীর ন্যায় সন্তোষহীন। →অগ্নির ন্যায় সর্ব গ্রাসিনী। →নদীর ন্যায় সর্ব বাহিনী। →বায়ুর ন্যায় যথেচ্ছা গামিনী। →বিষবৃক্ষের ন্যায় বিষফল প্রসবিনী। নারীরা কীভাবে মলের মতো দুর্গন্ধময় এ সম্পর্কে কুনাল বলেন,

"নারী হল উন্মুক্ত মলভাণ্ডের ন্যায়। উন্মুক্ত মলভাণ্ড দেখিলে মাছি সেখানে ঝাপ দিবেই তাকে রোহিত করা কষ্টকর। কিন্তু একজন জ্ঞানী মানুষ সব সময় এই মলভাণ্ডের দুর্গন্ধ উপলব্ধি করে তা এড়িয়ে চলে। তদ্রূপ নারীরুপ মলভাণ্ডে মাছিরূপ পুরুষ ঝাপ দিবেই কিন্তু একজন জ্ঞানী ভিক্ষু এই উন্মুক্ত মলভাণ্ডরূপ নারীদের দুর্গন্ধ উপলব্ধি করিয়া তাদের সদাই পরিত্যাগ করেন।"

কুণাল তার নিতিগাথায় কি বলেন-

চৌর, বিষদিগ্ধসুরা, বিকত্থি বণিক কুটিল হরিণ শৃঙ্গ, দ্বিজিহ্বা সর্পিণী প্রভেদ এদের সঙ্গে নেই রমণীর। প্রতিচ্ছন্ন মলকুপ, দুষ্কর পাতাল দুস্তোস্যা রাক্ষসী, যম সর্বসংহারক প্রভেদ এদের সঙ্গে নাই রমণীর। অগ্নি, নদী বায়ু, মেরু (পাত্রাপাত্রভেদ জানে না যে) কিংবা বিষবৃক্ষ নিত্যফল প্রভেদ এদের সঙ্গে নাই রমণীর।

প্রথম পর্ব:সমাপ্ত বাকি পর্বগুলো পেতে আমার সাথেই থাকুন |

Friday, August 29, 2014

হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ ভরা যৌনতা আর অযাচার সাথে ফ্রি রগরগে টসটসে সব গল্প

ভাবছিলাম এ নিয়ে লিখবনা কিন্তু রায়হান দাস আর গ্রামের পথে পথে ওরফে আকাশ কান্তি দাসের অনুরোধে না লিখে পারলাম না । হিন্দু ধর্ম মূলত বাংলা চটিকে হার মানায়! রগরগে চকচকে সেক্সের গল্পাদি ,sex tips দিয়ে সাজানো গোছানো ! সেক্সের এভাবে খোলামেলা আলোচনা ও চিত্রকর্ম আসলে কিভাবে একটা ধর্মের নীতি নিয়ম বা আদর্শ হয় তা আমার জানা নেই । ছ-বি
খাজুরাহু মন্দিরের দেয়াল চিত্র। সমস্ত মন্দিরের দেয়াল জুড়েই আকা রয়েছে এমন সহস্র যৌণতার চিত্র, এই নাকি ধর্ম !!
ব্রহ্মা তার কন্যা স্বরস্বতির রুপে মুগ্ধ হয়ে তার সাথে সঙ্গম ইচ্ছা প্রকাশ করলেন। স্বরস্বতি তার পিতার হাত থেকে বাচার জন্য ভুমির চারদিকে ছুটে বেড়াতে লাগলেন কিন্তু ব্রহ্মার হাত থেকে বাচতে পারলেন না। তারা স্বামী-স্ত্রী রুপে ১০০ বছর বাস করলেন এবং সয়ম্ভুমারু ও শতরুপা নামক এক ছেলে ও এক মেয়ের জন্ম দিলেন। সয়ম্ভুমারু ও শতরুপাও স্বামী স্ত্রী রুপে বসবাস করতে লাগলেন। Aitreay Brahman III : 33 // Satapatha Brahman 1 : 4 : 7 : 1ff // Matsy Puran III : 32ff // Bhagabati Puran III : 12 : 28ff অহল্যা,গৌতম মুনরি স্ত্রী,সদ্য সড়বাতা (গোসল) এবং আদ্র (ভেজা) বস্ত্র পরিহিতা অবস্থায় আশ্রমে প্রত্যাবর্তন কালে পথিমধ্যে গৌতম শিষ্য দেবরাজ ইন্দ্রের সাথে তার সাক্ষাত ঘটে। আদ্র বস্ত্রের মিথ্যা আবরণকে ভেদ করে উদগত যৌবনা অহল্যার রূপ লাবণ্য বিশেষ আকর্ষণীয় হযে় ফুটে উঠায় ইন্দ্রদেবের পক্ষে ধৈর্য ধারণ করা অসম্ভব হযে় পডে়,তিনি গুরুপত্নী অহল্যার সতীত্ব হরণ করেন। ত্রিকালজ্ঞ গৌতম মুনির কাছে একথা অজ্ঞাত থাকে না। তার অভিশাপে অহল্যা প্রস্তরে পরিণত হয়। আর ইন্দ্রদেবের সারা দেহে সহস্র যোনির উদ্ভব ঘটে। সুদীর্ঘকাল পরে ত্রেতাযুগে ঈশ্বরের অবতার রূপে শ্রীরাম চন্দ্র আবির্ভূত হন,তার পদ স্পশে অহল্যার পাষাণত্বঅপনোদিত হয়। (পঞ্চ পুরাণ,ষষ্ঠ খণ্ড,৬৯০ পৃষ্ঠা,মহাভারত,কৃত্তীবাসী রামায়ণের আদিকাণ্ডের ৬৫১ পৃষ্ঠা)১। যম ও যমী,যমজ ভাই-বোন। সূর্যদেবের ঔরসে ও উষাদেবীর গর্ভে তারা জন্মলাভ করে। যমী একদিন যমকে বলে- "তোমার সহবাসের জন্য আ অভিলাষিনী,গর্ভাবস্থা হতে তুমি আমার সহচর। বিধাতা মনে মনে চিন্তা করে রেখেছেন যে,তোমার ঔরসে আমার গর্ভে আমাদের পিতার এক নাতি জন্মাবে। তুমি পুত্রজন্মদাতা পতির ন্যায় আমার শরীরে প্রবেশ কর।" (ঋকবেদ মন্ডল-৯,সুক্ত ১০) সেই ঘটনাকে স্মরনীয় করে রাখতে হিন্দুরা প্রতিবছর'ভাইফোঁটা'নামক এক উৎসব পালন করে। ঐদিন যম আর যমীর অনুপ্রেরণায় হিন্দু ছেলেরা তাদের আপন বোনকে নিয়ে কল্পনা করে আর ভাবে- "ঈশ! আমার বোনটাও যদি যমীর মত হত..." ২। রাম ও সীতাকে আমরা স্বামী-স্ত্রী হিসেবেই জানি। কিন্তু বৌদ্ধ দশরথ জাতক অনুযায়ী- রাম ও সীতা হল ভাই-বোন,পরে তাদের মধ্যে বিবাহ হয়। "দশরথ জাতক" অনুযায়ী রামের জনক রাজা দশরথ ও জননী রানী কৌশল্যার মধ্যে ভাই-বোনের সম্পর্ক ছিল,তথাপি তাদের মধ্যে বিয়ে হয়েছিল। ঋগ্বেদ- এ দেখা যায় দম্ভ নিজ বোন মায়াকে,লোভ নিজ বোন নিবৃত্তিকে,কলি নিজ বোন নিরুক্তিকে বিয়ে করেছিল। ৩। শুধু ভাইবোন নয়,হিন্দু ধর্মে এমনকি মা-ছেলে,পিতা-কন্যার বিয়েতেও কোন নিষেধ নেই। ঋগ্বেদ-এ উল্লেখ আছে- পূষণ তার বিধবা মাকে বিয়ে করে দ্বিধিষূ অর্থ্যাৎ বিধবার স্বামী হয়েছিল। হিন্দুশাস্ত্র মৎস পুরাণে বর্ণিত আছে- ইশ্বর ব্রক্ষ্মা নিজ কণ্যা শতরুপার প্রতি প্রণয়াশক্ত হন এবং হিন্দুদের আদি মানব মনুর জন্ম হয় তাদের মিলন থেকেই। ছ-বিছ-বিছ-বিছ-বিছ-বিছ-বিছ-বিছ-বিছ-বি হিন্দু ধর্ম ও ঘোড়া!!হিন্দু পুরুষদের পাপমোচনে মৃত ঘোড়ার সাথে রাতভর সংগমে লিপ্ত ছিল রামের মা ও হিন্দু নারীরা!!!! হিন্দু ধর্মে ঘোড়ার মর্যাদা অপরিসীম!! পাপমোচনের জন্য ঘোড়ার সাথে মোটামুটি অনিবার্য বলেই ধরে নেয়া যায়!! রামায়নে আছে রামের মা কউসল্য পাপমোচনের জন্য মৃত ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত ছিল পুরো একটি রাত!! সেই রাতে রামেরমা প্রথমে তিনটি ঘোড়াকে কতল করে!! তারপর মৃত ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত থাকে সারা রাত!! একে একে রাজার পত্নীদেরকেও মরা ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত করানো হয়!! সেই মৃত ঘোড়ার চর্বি কেটে রান্না করা হয় এবং সেই সুগন্ধে একে একে পাপমোচন হয় হিন্দু পুরুষদের!! “The prescribed victims — snakes, birds, the horse, and aquatic animals — were bound at the place of immolation; each was dedicated to a specific divinity as is set forth in the ritual texts. The priests then bound them all to the posts in the manner set forth in the ritual texts. Three hundred beasts in addition to Dasaratha’s jewel of a horse were bound there to the sacrificial posts. Kausalya (Rama’s mom) walked reverently all around the horse and then with the greatest joy cut it with three knives. Her mind unwavering in her desire for righteousness, Kausalya (Rama’s mom) passed one night with the horse. The priests – the hotr, the adhvaryu, and the udgatr — saw to it that the second and the juniormost of the king’s wives, as well as his chief queen, were united with the horse. Then the officiating priest, who was extremely adept and held his senses in check, removed the fat of the horse and cooked it in the manner prescribed in the ritual texts. At the proper time and in accordance with the ritual prescriptions, the lord of men then sniffed the fragrance of the smoking fat, thereby freeing himself from sin. Then, acting in unison, the sixteen brahman officiating priests threw the limbs of the horse into the fire, in accordance with the ritual injunctions. In other sacrifices, the oblation is offered upon branches of the plaksa tree, but in the Horse Sacrifice alone the apportionment of the victim is made on a bed of reeds. The Horse Sacrifice is known as the Three-Day Rite; for both the kalpasutra and the brahmanas refer to the Horse Sacrifice as a rite lasting for three days.” — Ramayan 1:13:24-33. হিন্দু মন্দিরেও শোভা পায় ঘোড়ার সাথে সংগমে লিপ্ত হিন্দু মুর্তি!! হিন্দু ধর্মে আছে ইনসেস্টের কাহিনী যা একে একে পরবর্তিতে প্রকাশ করার আশা রাখি!!

Wednesday, August 13, 2014

ইমাম আবু হানিফা [রাহ.] এর নাস্তিকদের প্রশ্নের দাঁতভাঙ্গা জবাব

ইমাম আবু হানিফা [রাহ] এর নাস্তিকদের প্রশ্নের দাঁতভাঙ্গা জবাব [ক] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কবে জন্মগ্রহন করেছেন ?" আবু হানিফাঃ "আল্লাহ সময়, কাল,যুগের আগে থেকে আছেন। [তার কোন শুরু নেই]" নাস্তিকঃ "পার্থিব জীবনের নমুনা থেকে বল" আবু হানিফাঃ "৩ এর আগে বাস্তব কত সংখ্যা" নাস্তিকঃ "২" আবু হানিফাঃ "২ এর আগে বাস্তব কত সংখ্যা" নাস্তিকঃ "১" আবু হানিফাঃ "১ এর আগে কত বাস্তব সংখ্যা" নাস্তিকঃ "নাই" আবু হানিফাঃ "যদি তোমার পার্থিব সংখ্যা ১ এর আগে কোন বাস্তব কিছু না থাকে তাহলে যিনি শাশ্বত তার আগে কি কিছু থাকতে পারে ?" [খ] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কোন দিকে মুখ করে আছেন ?" আবু হানিফাঃ "যদি কোন অন্ধকার স্থানে মোমবাতি আনা হয় সেটা কোন দিকে মুখ করে থাকে ?" নাস্তিকঃ "সব দিকে" আবু হানিফাঃ "যদি তোমার পার্থিব কৃত্রিম আলো সব দিকে মুখ করে থাকতে পারে তাহলে যিনি আলো তিনি কি পারেন না?" [গ] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কী কঠিন, তরাল না বায়বীয়?" আবু হানিফাঃ "মৃত ব্যক্তির পাশে কখনো ছিলেন ?" নাস্তিকঃ "হ্যাঁ" আবু হানিফাঃ "মৃত্যুর -পর সে কথা বলে ?" নাস্তিকঃ "অবশ্যি -না" আবু হানিফাঃ "মৃত্যুর - আগে সে বলতে ,কথা বলতে পারে কিন্ মরার পর সে নির্জীব আর বরফ হয় কেন? কে তার এই অবস্থা করে ?" নাস্তিকঃ "তার আত্মা চলে যায়" আবু হানিফাঃ "আত্মা কেমন আমাকে বলতো কঠিন ,তরল না বায়বীয় ?" নাস্তিকঃ "আমি জানি না" আবু হানিফাঃ "যদি পার্থিব আত্মার কোন সংজ্ঞা না দিতে পার তাহলে কিভাবে আল্লাহ র আল্লাহর অবস্থা বলা সম্ভব"(বিমূর্ত শাকির) [ঘ] নাস্তিকঃ "তোমার খোদা কোথায় থাকে ?" আবু হানিফাঃ "তুমি বাটিতে যদি এক গ্লাস দুধ নিয়ে আস" নাস্তিকঃ "ঠিক আছে" আবু হানিফাঃ "বল এর মধ্যে মাখন কোথায় থাকে ?" নাস্তিকঃ "সব খানে" আবু হানিফাঃ "যদি মাখনের মত সৃষ্ট বস্তু দুধের সব জায়গায় থাকে তাহলে আল্লাহ কিভাবে একটি স্থানে থাকতে পারে? এটা তো বিরট আশ্চর্য!" [ঙ] নাস্তিকঃ "কিভাবে জান্নাতে খাওয়ার আর উপভোগ করার পর এর জিনিস বাড়বে" আবু হানিফাঃ "যেভাবে জ্ঞান যত দান করা হয় তত বাড়ে" [চ] নাস্তিকঃ "জান্নাতে তো টয়লেট নাই তাহলে খাবার পর শৌচ কাজ করবে মানুষ কিভাবে ?" আবু হানিফাঃ "মায়ের পেটে বাচ্চা ৯ মাস কিভাবে শৌচ কাজ করে , সেটার তো দরকার হয় না। তাহলে জান্নাতে দরকার হবে কিভাবে ?" এভাবে যুগে যুগে নাস্তিকেরা অপমানি হচ্ছে ও হবে ইনশা-আল্লাহ...