Pages

Showing posts with label Politics. Show all posts
Showing posts with label Politics. Show all posts

Monday, August 4, 2014

সাপ্তাহিক সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা পার্বত্য ইস্যুতে এবার বিভিন্ন বাঙ্গালিকে হুমকি দিচ্ছেন

p সাংবাদিক সাহেবের ইনবক্সে হুমকির স্কিনশট জানা যায় পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে একচ্ছত্র উপজাতি সমর্থন ও বাঙ্গালিদের তীব্রভাবে হেয় করার কারনে সি এইচ টি কমিশন কিছুদিন আগেই পার্বত্য অঞ্চলে বাঙ্গালিদের অসন্তোষের শিকার হয়। মূলত এরপর থেকে বাম ধারার কিছু ব্যাক্তিত্বকে এ বিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন, মামলা, র্যালি, মানববন্ধনের পাশাপাশি ফেসবুকসহ কিছু অনলাইন মিডিয়ায় অপপ্রচারে লিপ্ত হতে দেখা যায়। সেখানে কিছু দেশপ্রেমিক জনগন- পার্বত্যাঞ্চলের বাঙালি নির্যাতন, উপজাতি আঞ্চলিক স্বশস্ত্র গোষ্টি, মিশনারি, বাংলাদেশকে বিচ্ছিন্ন করে জুমল্যান্ড নামক নতুন পূর্বতীমুর প্রতীষ্ঠার মত স্পর্ষকাতর বৃহত্তর ষড়যন্ত্র নিয়ে কথা বলার জন্য তাদেরকে নানান হ্যারাসমেন্টের শিকার হতে হচ্ছে। তাদের কাউকে প্রকাশ্যে জাতিগতভাবে অপমান হতে হয়েছে, কাউকে অযাচিত ভাবে ব্যান করে দেয়া হয়েছে এবং অনেককেই ইনবক্সে এরকম হুমকি সম্বলিত ম্যাসেজ পাঠানো হচ্ছে। যাতে বলা হচ্ছে- ঐসব ব্যাক্তিগন বাংলাদেশে থেকে থাকলে ২৪ ঘন্টার মাঝে তাদেরকে দেখে নেবেন সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনের সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা। pবাংগালীদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য গোলাম মোর্তোজার। দেশের অখন্ডতার পক্ষে অবস্থানের জন্য হঠাত কেন এসকল বুদ্ধিজীবি প্রতীক্রিয়াশীল হয়ে উঠলেন খুঁজে বের করা দরকার মনে করছেন অপরাধ বিশ্লেষকরা। সাথে সাথে এ বিষয়ে গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারি প্রয়োজন রয়েছে বলে অভিমত সচেতন নাগরিকদের। উল্লেখ্য সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ায় একই কায়দায় আদিবাসির নাম দিয়ে একতরফা ভাবে পশ্চিমা আগ্রহে পূর্বতীমুর নামে একটি ক্ষুদ্র স্বাধীন দেশের সৃষ্টি হয় জাতিসংঘের প্রত্যক্ষ সহায়তায়। মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন-ইউরোপ স্বার্থে ১ম বিশ্বযুদ্ধের পর প্রমিজড ল্যান্ডের কথা বলে কৃত্রিম উপায়ে সৃষ্ট ইজরাইল আজ ভয়াবহ রুপ ধারন করেছে। সাম্প্রতীক দশক গুলোতে তেমনই আভাস পাওয়া যাচ্ছে- 'হারিয়ে যাওয়া ইহুদি গোত্র' হিসেবে অত্র দক্ষিন এশীয় আঞ্চলিক কিছু এলাকার সাথে বাংলাদেশের পার্বত্যাঞ্চলের উপজাতিদের কোন কোণ গোত্রকে চিহ্নিত করে টাইম ম্যাগাজিনসহ বিশ্বব্যাপী আলোচিত কিছু নিবন্ধ প্রকাশের পর থেকেই। যে প্রবনতা ইজরাইল সৃষ্টির ঠিক আগের দশকগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়। p গোলাম মোর্তোজা সাহেবের প্রতিটা পোষ্টে এইসব দেশদ্রোহীদের মুসলমান, দেশ ও সরকার নিয়ে কুরুচিপূর্ণ কমেন্ট করতে দেখা যায়। এই ইস্যুটিতে এখনি জাতীয় ঐক্যমত্য সৃষ্টি করা সম্ভব না হলে এদেশিয় দালালদের সার্বিক সহায়তায় আরেকটি ইজরাইল পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে শুরু হয়ে "আদিবাসী" ইস্যু ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের সিলেট, টাঙ্গাইল, জামালপুর, উত্তরাঞ্চল নিয়ে ছিন্নবিচ্ছিন্ন এক অপরিচিত বাংলাদেশের ম্যাপ বর্তমান ফিলিস্তিনের প্রায় অবলুপ্ত ম্যাপের পাশে জায়গা পাবে বলে উদ্বেগের যথেষ্ট কারন রয়েছে। p গোলাম মোর্তোজা সাহেব এইসব এই সব বদমাইশদের দেশদ্রোহীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে। কে এই Huttussey Changma? এই দেশদ্রোহীর আগের কিছু কাজ আমি এখানে দিতে চাই। এর আগে মায়ানমারের হাতে আমাদের বিজিবির জোয়ান শহীদ হলে এই ছেলে মায়ানমারের বিভিন্ন পেজে যেয়ে উল্লাস প্রকাশ করে এবং তাঁদেরকে মারার জন্য উদ্ধুদ্ধ করতে থাকে। pসকল মুসলিমকে হত্যা করতে বলছে .. p আই লাভ মায়ানমা এ যেন খাঁয় দায়, বোনের দিকে চাওয়ার মত। এদেশের হাওয়া বাতাসে বড় হয়ে সে অন্য দেশকে ভালোবাসার কথা জানায়। p মায়ানমার ডিফেন্স পেজে পাহাড়িদের কমেন্টস। p এইবার আমার পালা বলে একজনের হুমকি আরো উল্লেখ্য পূর্বতীমূর সৃষ্টির মূল অস্ত্র 'আদিবাসির স্বীকৃতি' কিংবা 'স্বায়ত্ব শাসনের অধিকারের' পথে পা বাড়ানো তথাকথিত একগুয়ে জনমত বিবর্জিত, সংসদ ও আদালতকে এড়িয়ে গিয়ে একতরফা ভাবে সম্পাদন করা 'অবৈধ শান্তিচুক্তির' পরিপূর্ণ বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে আওয়ামীলীগ। ৫ জানুয়ারির অবৈধ নির্বাচনের আগে করা আওয়ামীলীগের 'অবৈধ নির্বাচনী ইশতেহারে' বিষয়টি উল্লেখের পাশাপাশি সম্প্রতী ওবায়দুল কাদেরের 'শীঘ্রই শান্তিচুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন' সংক্রান্ত ঘোষনায় চোখে আটকে গেছে দেশের সকল সচেতন মহলের... এবার নিজের উপর বিভিন্ন হুমকির আশঙ্কা নিয়েও দেশের একজন নাগরিক হিসাবে এই লেখাটা লিখতে বাধ্য হলাম। কারন যারাই এ বিষয়ে কথা বলেছে তাঁদেরকেই বিভিন্ন জন দ্বারা এইভাবে হুমকি ধামকি দেওয়া হচ্ছে। গোলাম মোরতজা সাহেবের হুমকির বিষয়ে পার্বত্য বাঙ্গালী অধিকার আন্দোলনের পক্ষ থেকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি পরক্ষভাবে স্বীকার করে নেন কিন্ত আচরণ উদ্ধত ছিল। p গালির কথা বলে হুমকি দেওয়া স্বীকার করা।p এ নিয়ে কথা বলায় এক পাহাড়ি অধীকার কেও হুমকি দিচ্ছে। এখনি প্রতিরোধ গড়ে না তুললে ভবিষ্যতে বিশ্বমিডিয়ার নিয়মিত খবরে পরিনত হবে বাংলাদেশ। pলেখা:টুটুল মাহমুদ

Wednesday, July 2, 2014

শেখ হাসিনা কেন অভিশপ্ত?

শেখ হাসিনা আমরা ভুলিনি ৫ই মে ২০১৩ সালের কথা! আপনার ইশারায় হত্যা করা হয়েছিল মাথায় টুপি মুখে আল্লাহ্র নাম,বিখ্যাত আলেমদের এবং ছোট ছোট ১০ বছর বয়সের শিশুদের।আমরা ভুলিনি তাদের কথা।আমাদের স্মৃতি থেকে মুছে যায়নি তাদের নাম! hefajat_arrest.jpg ৫ই মে রাতে কি নির্মম ভাবে পুলিশ দিয়ে আপনি হত্যা করিয়েছেন আমাদের ছোট ছোট মাদ্রাসা পড়ুয়া বাচ্চাদের!হত্যা করিয়েছেন আলেম ওলামা আল্লাহ্র পেয়ারে বান্দাদের! দশ হাজার মানুষ মেরেছেন আপনি ঐদিন রাত্রে!কিন্তু স্বীকার করেছেন কতজন? article-2319983-19A23A8B000005DC-863_964 গভীর রাতে ঘুমের মাঝে আপনার পুলিশ কাপুরুষের মত আক্রমন করল আমাদের জাতী ভাইয়ের উপর! প্রধানমন্ত্রী আপনি না নিজেকে সাহসী বাঙ্গালী মুজিবের মেয়ে হিসেবে বড়াই করেন? আসলে তো আপনি একজন কাপুরুষের মেয়ে।আপনি মুজিবের মেয় হতে পারেন না।মুজিবের মেয়ে হলে কাপুরুষের মত অন্ধকার রাতে হামলা চালাতেননা। আপনার পুলিশ বাহীনি সেদিন হেফাজত ইসলামের ছেলেদের মাথার উপর লাথি মেরেছিল।প্রত্যেকটা ছেলের মাথায়ই ছিল নবীজির সুন্নত টুপি ।আপনার পুলিশ নবীজির সুন্নতটা পর্যন্ত মানলনা!ডাইরেক্ট টুপির উপর লাথি!ইয়া আল্লাহ বিচার কর!
হেফাজতের একটি ছেলে মাথায় ছিল টুপি, পুলিশ এসে জোরসে কষে মাথায় দিলো লাথি! কি অবমান করল খোদা তোমার নবীজির! তুমি খোদা কর বিচার রব্বুল আলআমিন। মারল আলেম হাজার হাজার, লাশ সে করল গুম, কোল তার খালি কর খোদা যে কেড়ে নিয়েছে হাজার মায়ের ঘুম।
হাসিনা আমরা ভুলিনি সেই রাতটার কথা যে রাতে হাজার মাকে সন্তান হারা,হাজার বোনকে স্বামী হারা হতে হয়েছিল! হাসিনা আমরা ভুলিনি সেই রাতের কথা যে রাতে একটি আট বছর বয়সের শিশু আকুতি করেছিল"পুলিশ কাকা আমাকে ছেড়ে দিন আমি আর কোনদিন আসবনা এখানে" বলে!আপনার পুলিশ ঐ আট বছর বয়সের ছেলটিকে পর্যন্ত ছাড় দেয়নি!বুলেটের আঘাতে ছিন্ন ছিন্ন করে ফেলেছিল তার বুক! hefajat_arrest.jpg হাসিনা এখন আপনি সাধু সাজেন? আপনি এখন বলেন আমি ইসলামকে দেখে শুনে রাখি? কেন কোন লোভে একথা বলছেন আপনি? সৌদি থেকে টাকা পয়সা লুট করার লোভে নাকি তালেবানের ভয়ে? হাসিনা আপনি বহন করছেন ১০হাজার মা বোনের অভিশাপ!যা আপনাকে ফেরাউনের মত ধ্বংস করে দিবে। কেন হাসিনা অভিশপ্ত জানতে চান? তাহলে দেখুন হেফাজতে ইসলামের উপর রাতে চালানো বর্বর সেই হামলার ভিডিও ফুটেজঃ→ ১নং ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন.. তাহলে দেখুন হেফাজতে ইসলামের উপর রাতে চালানো বর্বর সেই হামলার ভিডিও ফুটেজঃ→ ২নং ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করেন তাহলে দেখুন হেফাজতে ইসলামের উপর রাতে চালানো বর্বর সেই হামলার ভিডিও ফুটেজঃ→ ৩নং ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন সর্বশেষ কথাঃ-হাসিনা আপনি ১০হাজার মা বোনের অভিশাপ বহন করছেন পতন আপনার একদিন হবে ইনশা আল্লাহ্ ।আপনার পতন দেখার অপেক্ষায়ই আছে পুরো মুসলিম জাতী।আল্লাহ্ আপনাকে হেদায়েত্‍ দিবে কিনা জানিনা।তবে আল্লাহ্ আপনাকে হেদায়েত্‍ দান না করলে আমি আপনাকে অভিশাপ দিচ্ছি,
ধ্বংস হোক আপনার দুটি হাত,দুটি পা,দুটি চোখ ,দুটি কান,এবং মুখ।

Saheeh Evolution League

(Blogges:Sajal Ahmed) Bismillhir Rahmanir Rahim. sazal.jpg May be a complicated s r - a long 6 years aoyamiligues hell nation today has turned away from them.Let's look at the deeds to their regime: - 1. The war criminals sahabaga moraine of justice and public secular atheist's fair to think of the firm.The. Atheists rehabilitation by the state-owned power assert themselves as religious, shot in the chest.3. Bangabandhu National Father, the Father of the Nation as a insult to Muslims.4. Atheists and theists given full freedom of expression and preventing freedom.5. Atheists holding office as Minister of State to leave the religion.6. Atheists blagaplatapharme encouraging Muslims to Slang 7. Asif Mohiuddin, Abhijit Roy, Allama devil, Sadia ujja Sumi,Scales dhamadhama, atheists and others SubrataSubha encouraging and supportive in their custody.8. Hephajata Islam's mandate is to provide you with the fire of the Islamic Library.9. Independence party, disguised as energy independence and hundreds of disgrace singing voice golden Bengali huge waste of money, not contempt National patake unit and legs were pariye national flag.10. The constitution and tried to take out 11 of the Bismillah. Provide the help to the Hindu religion.1 year. Phelani has strong relationships with Indian silent killing.13. Abhijit silent killing and sheep brains Rajiv Life killing 6 people have perished.14. Beard hats and scholars see the church that was tortured into jail.15. Had carried off Ilias.16. Athests Site a big chair, kicked in the chest by putting killed theists.17. The purchasing power of the money made overseas assets.18. One night of 10 small children and killed Maulana drain, and the truck has river.19. Opposition party leaders and activists of the disappearance and murder.The 0. Muslims say fighter has humiliated abroad.II 1. Freedom fighter boy who was illiterate, the son of teachers to educate girls to be completely blocked.Merchant. Different places Endless, Juba peace rape. League remained silent.Top 3. Jamaat-e-Islam, hostile masculinity, and the boys had their Life hell for.June 4. League leaders had to apply for jobs in different places katrpaksara have beaten them if you do not qualify League leaders job. Revealed its two news.Top 5. Across the country, including Free seksacalute Help pistha tortures were atheists. Than aliga either atheists in this.June 6. Election as people make gain.June 7. Islamic religion has confused Book All students into chance-medley.June 8. Zafar Iqbal was supporting all the atheists.June 9. Padma Bridge, railway connectivity durniti multiple times to find reasons not to loan from the World Bank said the opposition conspiracy.30. mb.gif Contempt of different faiths and religions, including Islam khamto views.Imran glance eisa Government of eating biryani silver sapne Sonar Bangla High neck man hunter parliament, the Prime Minister said the wine drunk, "I'll do this, you'll This" but did not have any benefit, money, money, what if the thief keeps hephajate is hephajate? a307.jpg Fox in the hen a share of places are able to return it to the owner of the fox in the hen or the will?One country did manage money back Takalu Muhit . Padma bridge who had to swallow whole. Dove Once on the other side of the railway defalcate presented himself to the public as a black cat.Sahara Khatun said the family member, but 18 Cards have! Baker brother wet cat sejechena. Thug life Mia the Building shifting laiyai all times busy you are! Sajeda the throat hell. Minister Begum, the running hectic! Information Minister Dr. the Information Technology Act, Religious packet karani and busy, with full freedom of atheists!She and her family, but his father, overwhelmed, troubled took grandfather! Who then left the country to improve?Estate President khyaka khyaka!, He traveled to his district and tired of the doing travel! Poor finance will improve in default of money to survive his honor?Who are the people or looking atmasat their money? Tags:Bengalie Politics,English Blog

Tuesday, July 1, 2014

আমাদের ধর্ষিত রাজনীতি!

i-hate-politics-373496592.jpeg আমাদের রাজনীতি আজ ধর্ষিত হচ্ছে কু রাজনীতি বিদদের হাতে । বর্তমান রাজনীতি আমাদের শেখাচ্ছে কিভাবে প্রতিহিংসার রাজনীতি করতে হয়।কিভাবে একজনকে ধর্ষন করতে হয়,কিভাবে একজনকে কুপিয়ে হত্যা করতে হয়,কিভাবে একজনের জমি জোড় জবরদস্তি করে কেড়ে নিতে হয়।কিভাবে একটা চরিত্রবান কিশোরী,যুবতীকে নষ্ট করতে হয়। কিভাবে ককটেল মারতে হয় নিরীহ জনতার জটলায়,কিভাবে গুলি করতে হয় শান্তিপূর্ণ মিছিল মিটিংয়ে,কিভাবে বৃদ্ধ মায়ের বুক খালি করতে হয়,কিভাবে গরীব রিক্সাওয়ালার পেটে লাথি মারতে হয়। আপনি কি দেখেননি কিভাবে ক্লাশের ভদ্র নম্র ছেলেটিকে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত ছাত্রসন্ত্রাসী বানানো হয়? আপনি কি দেখেননি কিভাবে ভদ্র ছাত্রটির পকেটে ডেনামাইট আর পিস্তল ভরে দেয়া হয়? এসবই আমাদের রাজনীতির ফল। হে রাজনীতিবিদরা আপনারা কি স্বীকার করতে পারবেন যে আপনি একটি ছাত্রর হাতেও পিস্তল ধরিয়ে বলেছেননি যে ওকে খুন করে আয়? আওয়ামিলীগ তৈরী করেছে ছাত্রলীগ আর যুবলীগ,এদের দ্বারা তৈরী হয় যত অপকর্ম! এইতো সেদিন কালেরকন্ঠ পত্রিকায় পড়লাম"এক যুবলীগ নেতা ধর্ষন করেছে এক নব বিবাহিত কন্যাকে"আবার "ছাত্রলীগের হাতে মার খেয়ে আধামরা এক বয়স্ক মুরব্বি!"আবার ছাত্রলীগের কর্মীরা খুন করেছে অমুক মেয়র অথবা তমুক সংসদ সদস্যের ভাইপোকে! বিএনপির অধিনে চলে যুবদল আর ছাত্রদল।এইতো সেদিন প্রথম আলো পত্রিকায় পড়লাম"যুবদল কুপিয়ে জখম করেছে ছাত্রলীগের নেতা মহাসিন কে"আবার "ছাত্রদলের নেতা ধর্ষন করেছে নেত্রকোনার এক গরীব চাষার পুত্র বধুকে!" জামায়েত ইসলামের অধীনে চলে জামায়েত শিবির।এইতো সেদিন কালেরকন্ঠ পত্রিকায় পড়লাম"জামায়েত শিবিরের ককটেলে পাঁচ বছরের শিশু নিহত!" পত্রিকার পাতা খুল্লেই দেখা যায় রাজনৈতিক সংগঠন গুলোর অপরাধ আর অপকর্ম।এই অপকর্মের জন্য দায়ী কারা? নিশ্চই যারা এদের হোতা।এখন কার এদের মূল হোতা? নিশ্চই যারা এদের পরিচালনা করে। এই যে কর্মীদের দ্বারা এতো অপকর্মগুলো হয় এর জন্য কখনো কর্মীরা দায়ী হতে পারেনা।কেননা কর্মীরা চলে সংগঠনের নির্দেশে। যখন একটি কর্মী নিহত হয় রাজনৈতিক ফ্যাসাদে খালি হয় একটি মায়ের বুক।ছেলে হারানোর কষ্ট একমাত্র মা ছাড়া কেউ বুঝবেনা।হোক সে ছাত্রলীগ,হোক সে ছাত্রদল,হোক সে জামায়েত শিবিরের কর্মী সেও তো একটা মায়ের সন্তান! হে শেখহাসিনা ,হে খালেদা জিয়া আপনারা যদি এদের দুঃখ কতটুকু বুঝতে চান তবে ছাত্রলীগ,ছাত্রদলের মত রাজপথে নামিয়ে দিন আপনাদের সন্তানদের। আপনারা তাদের নামাবেন না জানি,আপনার হচ্ছেন পিশাচ,শয়তান ।আপনারা পরের পুত্র দ্বারা রাজনৈতিক ফয়দা লাভ করতে চান!আপনার সেই নিকৃষ্ট ইবলিশের উত্তরসূরী ,পরের ছেলে মরে গেলে আপনাদের কি?আপনাদের রাজনৈতিক ফায়দা লাভ তো হল! একটা ছেলে যখন রাস্তায় মরে রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় তখনও আপনারা কিন্তু বসে বসে বিদেশী মদ গিলেন হাজার টাকার গ্লাশে এ.সি'র নিচে বসে আর বলেন,দু একটা না মরলে আন্দোলন বলে নাকি সেটাকে। একবার নিজেদের ছেলে পাঠান একটা মরুক তাইলে দেশে দেখা যাবে ঝামেলা কারে বলে। অথচ নিজের পুত্রদের কেউ কুট কথা কইলে কলেজায় ঘা লাগে আর পরের পুতরে ছাইড়া দেন বুলেটের সামনে ! আপনাদের হাতে আজ আমাদের রাজনীতি ধর্ষিত। রাজনীতি মানেই কি অশান্তি? রাজনীতি মানেই কি মারামারি? রাজনীতি মানেই কি বোমা মারা? রাজনীতি মানেই কি চুল ছেড়াছেড়ি? প্রত্যেকটার উত্তর আপনাদের কাছে চাই। দুইটা মহিলার পাছার পিছে আমরা পুরুষরা ঘুরি অথচ আমাদেল একটু লজ্জাও করেনা। বাংলাদেশে এত্ত পুরুষ প্রার্থী থাকতেও ঐ মহিলাদের আমরা নির্বাচিত করি তাদের উল্টা বুদ্ধিতে আমরা ঘুরি। প্রাচীন বুদ্ধিজীবিরা বলে গেছেন,নারীদের বুদ্ধি থাকে হাটুর নিচে।ঠিকই বলে গেছেন তারা একটু মিথ্যাও বলেন নাই। আমাদের শাসক মহিলাদের বুদ্ধি হাটুর নিচে। উল্টা বুদ্ধি দিয়ে দেশটাকে একেবারে চাঙ্গে তুইলা ফালাইছে! আমাদের ছাগল বানিয়ে তারা ভালই ফয়দা লুটতেছে। এই মহিলাদুটোর যদি দুইটা চেতনাদন্ড থাকত তাইলে কি করত আল্লাহ্ই ভাল জানে! মহিলাদুটো আমাদের দেশটাকে একেবারে খেয়ে দেয়ে ফর্সা বানাইছে। একজন বাপের নামে ফালতু টাকা খুঁয়ায় আরেকজন স্বামীর নামে। শেখ হাসিনা তার বাপরে নিয়া পরিবার কে নিয়া যা করল হায়রে হায়! শোনা যাইতেছে শেখাসিনা তার বাপের নামে নাকি পদ্মাব্রীজ ও করবে! হেঃহেঃহেঃ তোমরা মরো তোমাদের আব্বা,মা,স্বামীরে নিয়া আর জনগন মরে তাদের অসুবিধা নিয়া। একদলরে নিয়া আরেক দল কি ফালাফালি করে হায়রে! শেখ হাসিনা বলে খালেদার দল ধর্ষনকারী আর খালেদা বলে শেখ হাসিনা ধর্ষনকারী। তারপর লাগায় মারামারি ,পরের পুতের জান যায় খালি খালি। তারেক জয়কে বলে শুয়রের বাচ্চা জয় তারেকরে বলে হারামীর বাচ্চা। তোমাদের ভিতর মারামারি হয় হোক আল্লাহর দোহাই জনগনরে কষ্ট আর দিওনা।জনগন তোমাদের হাত দিয়া বাঁচতে চায়।তোমরা জনগনরে মুক্তি দাও তা যেইভাবে পারো ।দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে যদি তোমাদের মরাও লাগে তবে তাই কর।তোমরা আত্মহত্যা করে জনগনকে মুক্তি দিয়া দাও। জনতা চায় শান্তি জনতা এই ধর্ষিত রাজনীতি চায়না। প্লিজ কইরা কই তোমরা রাজনীতি থেইকা ইস্তফা নাও অথবা আত্মহত্যা কর। এত মানুষ আততায়ীর হাতে মরে তোমরা কেন মরনা? তোমরা মরে যাও।১৬কোটি জনতার বদ দোয়া যা নেওয়ার নিছো আর নিওনা। আমরা চাই শেখ হাসিনা আর খালেদা মুক্ত বাংলা। আমাদের আপত্তি শুধু হাসিনা খালেদা কে নিয়া অন্যকারো নিয়া আমাদের আপত্তি নাই। এই দুজন মরলে জনতা শান্তি পাইবে অন্যথা জনতা শান্তি পাইবেনা। অতএব শেখাসিনা খালেদা যদি সত্যিকারেই জনগনকে ভালবাস তাইলে তোমরা মরে যাও অন্যথায় রাজনীতি থেকে ইস্তফা নাও।

Saturday, June 28, 2014

পর্দাসীন মেয়েদের গ্রেপ্তার করে আওয়ামিলীগ প্রমাণ করল তারা বামপন্থি দলের একটি!

(বিঃদ্রঃ-লেখক জামায়েত শিবিরের কোন কর্মী নহেন,অথবা জামায়েত শিবিরকে মনে প্রাণে ভাল ও বাসেন না,লেখকে নিকট শিবির ও যা,ছাত্রলীগ এবং ছাত্রলীগ ও তা।কিন্তু এই লেখাটায় লেখক জামায়তকে পুষ্পদান এবং আওয়ামীলীগ কে পুটুমারা দিবেন।অনলাইনে ব্লগারদের একমাত্র কর্ম সত্য লিখে যাওয়া) একটি কুরআন আলোচনা সভা হতে বাংলাদেশ মহিলা পুলিশ ফোর্স ২৫জন তরুণী কে ধরে আনলেন। কেন ধরে আনলেন? তারা জামায়েত ইসলামী ছাত্রীসংস্থার সদস্য। তারা কি দোষী? পুলিশের কাছে তারা দোষী। কেন দোষী? উপযুক্ত প্রমাণ নাই তবে তারা ইসলামী ছাত্রী সংস্থা করে এই ইস্যুতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসলে কি বাংলাদেশ পুলিশ গুলা হলো মেট্রিক পাশ অথবা এইট পাশ যার কারনে আইন সম্বন্ধে তাদের ধারনা শূণ্যের কোঠায়! এইট পাশ পুলিশ দিয়ে কিভাবে রাষ্ট্র চলবে এইটা সবাইর চিন্তা করা উচিত্‍। দলীয় কারনে বিনা দোষে কাউকে গ্রেপ্তার করা যায় এইটা কোন দেশের আইনে আছে? যে মেয়েগুলারে পুলিশ গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে বন্দি করছে তারা প্রত্যেকেই হিজাবী মেয়ে,পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী,এবং তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে কুরআন ,সুন্নাহর একটি আলোচন সভা থেইকা। ছবিতে লক্ষ করুন তাদের হিজাবের দিকে হিজাবে কোন ত্রুটি নাই এই মেয়েদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ পুলিশ প্রমাণ করে দেখাল যে যেইখানে বোরকা সেইখানেই তাদের হামলা! আপনি একটি আওয়ামী ছাত্রীসংস্থার দিকে তাকান আর এই মেয়েগুলার দিকে তাকান। আওয়ামী ছাত্রীসংস্থার একটি ছাত্রী যখন বুকের ওড়নাটা সড়াইয়া হাঁটে তখন মনে হয় যেন কয়েকটা বেশ্যা সামনে থেকে হেঁটে যাচ্ছে। আর এই হিজাবী মেয়ে গুলার দিকে তাকাইয়া দেখুন এই মেয়েগুলারে বেশ্যা কওয়ার চান্স নাই। আসলে এই মেয়ে গুলারে গ্রেপ্তার করা হয়েছে আওয়ামীলীগের ইশারায় ।প্রশাসনরে ফাও দোষ দিয়া লাভ কি? তারা তো সরকারের পাচাটা গোলাম। আওয়ামিলীগ হলো একটা বামপন্থি দল,ইসলামের নাম শুনলে তারা পাগলা কুত্তা হয়ে যায়।যেইখানে ইসলাম সেইখানে বা হাত ঢুকানো আওয়ামিলীগের পুরান অভ্যাস। অভ্যাস দাসত্বের দাস। কি অপরাধে আওয়ামি পুলিশ বাহীনি এই কন্যাদের গ্রেপ্তার করছে এইটা আমাদের জানাও তোমরা। হিজাব দেখলে আম্রিকা আর ইসরাঈলের মতন তোমাদের মাথায় ঠাটা পরে কেন? আর বিনা দোষে কাউরে গ্রেপ্তার করার অর্ডার তোর কোন বাপে দিছে? আওয়ামিলীগ যে কাজকর্মগুলা করতেছে তাতে জনগনের ও সময় হইছে লাথি মেরে তাদের ক্ষমতা থেকে সড়াবার। শুধুমাত্র হিজাব পরার দায়ে ইউনিভার্সিটির ছাত্রী আওয়ামিলীগ পুলিশ বাহীনি গ্রেপ্তার করছে অথচ বেশ্যা গুলারে পূর্ণ স্বাধীনতা আওয়ামিলীগ ঠিকই দেয়। আওয়ামিলীগের মাথার উপর চেপে বসছে বামপন্থিরা। তারা আওয়ামিলীগ কে পুটু মেরে পুষ্পদান করে ছাড়বে। এই অপকর্মের কথা মনে করে আওয়ামি একদিন কাঁদবে কিন্তু তখন কান্না দেখার কেউ থাকবেনা তাদের। কেবল মাত্র ঐ হিজাবী মেয়েদের অভিশাপে আওয়ামিদের পতন হবে যেমন হয়েছিল প্রিত্বিরাজের। আওয়ামিলীগ নগ্ন হবে কিন্তু কারো চেতনাদন্ড আর তখন দাঁড়াবেনা।

Monday, June 16, 2014

ভ্যাম্পায়ারের শাসনামল রক্তের জোশ|

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার বাংলাদেশের বৃদ্ধ নাগরিকরা বাংলাদেশে কয়েকটা শাসনামল দেখে এসেছে। যেমন ধরুন, শেখ মুজিবের শাসনামল,মেজর জিয়ার শাসনামল,জেনারেলহুমু এরশাদের শাসনামল,খালেদা শাসনামল আর শেখ হাসিনার শাসনামল। শেখ হাসিনা শাসনামলের মতো এত পরিমানে মানুষ কোন কালেই মরেনি।পাক বাহীনির হাতে বাঙ্গালী মরেছিল ইতিহাস মতে প্রায় ৩০লক্ষ।ঐটাকেই বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বপ্রথম গনহত্যা বলে ।এরপর ২য় গনহত্যা পরিচালিত হয়েছে ৫ই মে হেফাজত ইসলামের প্রতি শেখ হাসিনার সরাষ্ট্রমন্ত্রীমখা আলমগীরের নির্দেশে পুলিশ বাহীনি দ্বারা। কত মানুষ মরেছে তার হিসেব নেই!শেখ হাসিনার মনগড়া টিভি বার্তা এবং পত্রিকা বার্তায় যে সংখ্যাটা এসেছে ততটা খুন করতে পুলিশ বাহীনির সময় লেগেছে মাত্র ১০মিনিট। নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে পুলিশ ঘুমন্ত শিশু কিশোর এবং আলেম ওলামাদের উপর ।ঠিক যেভাবে পাক বাহীনি ২৬শে মার্চ রাতে আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল। -প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরাষ্ট্রমন্ত্রীমখার কি বিচার হবে পরবর্তী শাসনামলে সেটা দেখার জন্যই বাঙ্গালী আজ অপেক্ষায় আছে। -পুলিশ সুপার বেন্জিরের কি বিচার হবে পরবর্তী সরকারের শাসনামলে সেটা দেখার জন্যই বাঙ্গালী আজ অপেক্ষা করে আছে। শেখ হাসিনার শাসনামলটা গিয়েছে ঠিক আমরা যে ভ্যাম্পায়ারের মুভ্যি গুলো দেখে থাকি। ভ্যাম্পায়ারেরা পাগল থাকে একটু খানি মানব রক্ত আর গোশত খাওয়ার জন্য।একটু খানি মানব রক্ত আর গোশত না হলে তার তৃপ্তিই যেন মেটেনা। কত মানুষ যে তারা খুন করে রক্ত খায় প্রথম হতে শেষ পর্যন্ত! আমাদের সরকার ও ঠিক ঐ নিকৃষ্ট ভ্যাম্পায়ার হয়ে গেছে।মানুষের রক্ত একটু না খেলে তার যেন তৃপ্তি মেটেনা! ৫ই মে ড্রাকুলার মত ছোট ছোট বাচ্চা আর কিশোরদের চড়ুই পাখির মত কচি গোশত তিনি চরম তৃপ্তিতে চিবিয়ে খেয়েছে!তাইতো ভোরবেলা আর তাদের লাশগুলো অর খুঁজে পাওয়া যায়নি। বর্তমান ভ্যাম্পেয়ার সরকার দেখতে ভালবাসে রক্ত আর রক্ত! এইযে দেখুন,মিছিলে গুলি চালিয়ে রক্ত,মিটিংয়ে গুলি চালিয়ে রক্ত,বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের আন্দোলনে রক্ত,বিএনপির কর্মীদের রক্ত,জামায়েত শিবিরের রক্ত,সাধারন জনতার রক্ত,নজরুল ইসলাম সহ সাত জনের রক্ত খেয়েছ আলীগেরই কর্মী নূর হোসেন। খালি রক্ত আর রক্ত! ভ্যাম্পেয়ারের রাজ্যে রক্ত ছাড়া আর কি আশা করা যায়? ভ্যাম্পেয়ারেরা যে কদিন থাকবে আমাদের দেশ তত দিন ভাসবে মানব রক্তে! তাই আসুন আমরা জনতারা ভ্যাম্পেয়ারদের তাড়িয়ে দিয়ে একটি সুন্দর ভ্যাম্পেয়ার মুক্ত বাংলাদেশ গড়ি।।

Friday, April 4, 2014

সহীহ্ বিবর্তনলীগ

দীর্ঘ ৬টি বছর আওয়ামিলীগের কুশাসনে জাতী আজ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আসুন এক নজর দেখি তাদের শাসন আমল:- ১.যুদ্ধপরাধীর বিচারের নামে শাহাবাগ মোরে নাস্তিকের মেলা এবং জনগনকে ধর্মনিরপেক্ষ করার দৃঢ় চিন্তা। ২.নাস্তিকদের পূনর্বাসন করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এনে ধার্মিকদের বুকে গুলি চালিয়ে নিজেদের পরিচয় জাহির। ৩.বঙ্গবন্ধুকে জাতীর পিতা বানিয়ে মুসলিম জাতীর পিতাকে অপমান। ৪.নাস্তিকদের পূর্ণ বাকস্বাধীনতা দেয়া এবং আস্তিকদের বাকস্বাধীনতা প্রকাশে বাধা প্রদান। ৫.নাস্তিকদের মন্ত্রীত্ব পদ অধিষ্ঠিত করে রাষ্ট্র থেকে ইসলামকে বিদায়। ৬.নাস্তিকদের ব্লগপ্লাটফর্মে মুসলিমদের গালি দেয়ার উত্‍সাহ প্রদান ৭.আসিফ মহিউদ্দিন,অভিজিত্‍ রায়,আল্লামা শয়তান,সাদিয়া সুমি উজ্জা,দাঁড়িপাল্লা ধমাধম,সুব্রতশুভ প্রমুখ নাস্তিকদের উত্‍সাহ প্রদান এবং তাদের হেফাজত কারী। ৮.হেফাজাত ইসলামকে গুলি করার হুকুম দিয়ে ইসলামি লাইব্রেরীতে আগুন প্রদান। ৯.স্বাধীনতার পক্ষ শক্তি সেজে স্বাধীনতাকে বেইজ্জতি এবং লাখো কন্ঠের সোনার বাংলা গেয়ে বিপুল অর্থের অপচয়,জাতীয় পতাকে ছাত্রলীগের অবমান না এবং পা দিয়ে জাতীয় পতাকাকে পারিয়ে গিয়েছে। ১০.সংবিধান থেকে বিসমিল্লাহ উঠিয়ে নেয়ার চেষ্টা ১১.হিন্দু ধর্মের প্রসারে সাহায্য প্রদান। ১২.ফেলানি হত্যায় নিশ্চুপ ভারতীয়দের সাথে সম্পর্ক আরো দৃঢ় করেছে। ১৩.অভিজিত্‍ হত্যায় নিশ্চুপ এবং কুলাঙ্গার রাজীব হত্যার দায়ে ৬জন মেধাবী ছাত্রের লাইফ বিনষ্ট করেছে। ১৪.দাড়ি টুপি দেখলেই জামাত মনে করে জেলে ঢুকিয়ে দিয়েছে এবং মাওলানাদের নির্যাতন করেছে। ১৫.ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে। ১৬.নাস্তিকদের উপরের চেয়ারে বসিয়ে আস্তিকদের বুকে লাথি মেরেছে। ১৭.বিদ্যুত্‍ কেনার কথা বলে রাষ্ট্রের টাকা দিয়ে বিদেশে সম্পদ গড়েছে। ১৮.একরাতে ১০হাজার মাওলানা এবং ছোট্ট শিশুকে হত্যা করে ড্রেনে,এবং ট্রাকে করে নদীতে ফেলেছে। ১৯.বিরোধী দলের বিভিন্ন নেতা কর্মীকে গুম এবং হত্যা করেছে। ২০.মুসলিমদের জঙ্গী বলে বিদেশের মাটিতে অপমানিত করেছে। ২১.মুক্তিযুদ্ধার ছেলে অশিক্ষিত হলেও তাদেরকে শিক্ষক করে ছেলে মেয়েদেরকে পুরোপুরি শিক্ষিত হতে বাধা প্রদান। ২২.বিভিন্ন স্থানে ছাত্রলীগ,যুবলীগের ধর্ষন লীলায় আ.লীগ নিশ্চুপ থেকেছে। ২৩.জামায়েত ইসলামের ছেলেদের পুরুষত্ব হানী এবং তাদের চীরজীবনের জন্য অঙ্গহানী করেছে। ২৪.যুবলীগ নেতারা বিভিন্ন স্থানে চাকুরীর দরখাস্ত করেছে কতৃপক্ষরা যদি তার যোগ্যতা দেখে চাকুরী না দেয় তবে তাদের মারপিট করেছে যুবলীগ নেতারা।এখানে তার দুটি খবর প্রকাশ করেছ । ২৫.সারাদেশে ফ্রি সেক্সচালুতে হেল্প করা সহ নাস্তিকদের অত্যাচারে পিষ্ঠ হয়েছে।আর আলীগ চলত এই নাস্তিকদের কথায়। ২৬.নির্বাচনের নামে জনগনকে ঠকিয়েছে। ২৭.ইসলাম ধর্ম বইতে ভুলচুক ঢুকিয়ে ছাত্রছাত্রিকে বিভ্রান্ত করেছে। ২৮.জাফর ইকবাল সহ সমস্ত নাস্তিকদের মদদ দিয়েছে। ২৯.পদ্মা ব্রীজ,রেল যোগাযোগে একাধিক বার দুর্নিতি কারনে বিশ্ব ব্যাংক থেকে লোন না পাওয়াকে বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র বলেছে। ৩০.ইসলাম সহ বিভিন্ন ধর্মের অবমান না এবং ধর্মকে খাঁট করে দেখেছে।
সোনার বাংলার রুপার সপ্নে মদে মাতাল শেখ হাসিনা পার্লামেন্টে উচ্চ গলায় চেচামেচি করল "আমি এইটা করিব,ঐটা করব" কিন্তু কোন ফয়দা হইল না,টাকা যদি চোরের হেফাজাতে রাখে তাহইলে সেটা কি হেফাজাতে থাকে?
শেয়াল মহাশয়ের নিকট যদি মুরগী বর্গা দেওয়া হয় থাকে তবে কি ঐ মুরগী শেয়াল মালিক কে ফেরত্‍ দিতে পারবে অথবা দিবে?
দেশের অর্থ পরিচালনা করে থাকেন এক টাকলু চোরা।যিনি পদ্মা ব্রীজকে আস্ত গিলে খেয়ে ফেলেছেন।অন্য দিকে ঘুঘু সুরঞ্জিত তো রেলের টাকা মেরে দিয়া নিজেকে কালো বিড়াল হিসেবে জনগনের নিকট উপস্থাপন করেছেন।
সাহারা খাতুন তো পরিবারের সদস্য না থাকলেও ১৮খানা কার্ড করছেন!বাকের ভাই তো ভেজা বেড়াল সেজেছে।মখা মিয়া তো বিল্ডিংয়ে নাড়াচাড়া লইয়া সর্বক্ষন ব্যাস্ত রয়েছেন!সাজেদা তো গলা ফাঁটিয়া কুলকিনারা পাইতেছেনা।মতিয়া বেগম তো দৌড়াইয়াই অস্থির!ইনু সাহেব তো তথ্য প্রযুক্তি আইনে ধার্মিক প্যাকেট করনী এবং নাস্তিক দের পূর্ণ স্বাধীনতা লইয়া ব্যাস্ত!
আর বেগম হাসিনা পরিবার তো নিজ পিতা,মাতা,দাদা লইয়াই অস্থির!তা হইলে দেশের উন্নতি করতে কে রইল?
বেচার রাষ্ট্রপতি খ্যাক খ্যাক!উনি নিজের জেলা ভ্রমন আর সংসদ ভ্রমন করতে করতে ক্লান্ত!বেচারা অর্থমন্ত্রী টাকা না পাইলে উন্নতি করবে কি তাহার সম্ভ্রম বেঁচে?

Sunday, March 30, 2014

ধর্মান্ধদের ভূখন্ডে কেন নির্লজ্জ ছাগলের বসবাস?

পাঠক, ধর্মান্ধদের জন্য একখানা সু খবর রহিয়াছে! শুনিবার জন্য মন আকুপাকু করিতেছে তাইনা? **** আমরা যাহারা ধর্মান্ধ প্রকৃত তাহারাই মনুষ্য! বাকি সব বান্দরের জাত। প্রশ্ন করিতে পারেন যে ইহা কি বলিলা প্রমাণ কি? *** ডিয়ার মশাই,আমরা যারা ধর্মান্ধ কেবল তাহারাই মানিনা যে মানুষ্য আদীমকালে ডারউইন বানর ছিল। ১৯৪৭সালে আমাদের মতন ধর্মান্ধরাই সর্বপ্রথম কিন্তু ইয়াহিয়ার মুখপানে জুতা,ঝাড়ু মারিয়া কলম খানা উঁচা করিয়া বলিয়াছিলঃ-"গেট আউট ফকিন্নিরফুত"! দেশটাও কিন্তু স্বাধীন করিয়াছিল আমাদের মত ধর্মান্ধরা। বলিতে পারেন প্রমাণ দেখাইতে পারিবা? ***** দাদা ৭১সনে গোটাকয়েক ছাড়া এত ব্যাপক পরিমানে বিজ্ঞান বিভাগের উচ্চ শিক্ষিত(আগের গন্ডমূর্খদের চাহিয়াও এরাই বেশি পরিমানে বলদ)ছিলনা!এদের সিংহ ভাগ ছিল চাষা,কুলি,মজুর,কৃষক। আর আপনারা তো বোঝেনই এই শ্রেণীর লোকেরা কতটা ধর্মান্ধ হইয়া থাকে । এই ধর্মান্ধরাই কিন্তু প্রাণ দিয়া সেইদিন ভূখন্ড রক্ষা করিয়াছিল! এখন কথা হইল যে,আমাদের যারা ধর্মান্ধ,ধর্মান্ধ বলিয়া গলা ফাঁটাইতেছে তাহারা কেন ধর্মান্ধদের স্বাধীন করা ভূখন্ডে থাকিতেছে? তাহাদের কি লজ্জা বলিতে কিছু নাই? নাকি জন্মের পর তাহার পিতামাতা চক্ষুদ্বয়ের ভ্রুতে কাজল দেয় নাই? মুরব্বিরা বলিয়া থাকেন যে,জন্মের পর কাজল না দিলে ঐ বত্‍সর লজ্জা শরম একটু কমই হইয়া থাকে। আমারতো মনে হয় যারা আমাদের ধর্মান্ধ বলিয়া থাকেন,তাদের পিতামাতা জন্মের পরে চক্ষের ভ্রুতে কাজল ছোঁয়ায়নাই! ********* আজিকা আমার ফেসবুকে শেয়ার করা একখানা লিংকে 'ব্লাক সেভেন' নামক এক ইউজার কমেন্টাইলেন,"ধর্মান্ধরা ছাগলের বাচ্চা" আমি আশ্চর্যিত হইলাম উনি আবার কোথা হইতে উদয় হইলেন! আমিতো অপরিচিত কোন লোককে এডাইনা,উনিতো আমার বন্ধুও না তাহা হইলে উনি কি করিয়া এখানে মন্তব্য করিলেন!পরে চেক করিয়া দ্যাখিলাম লিঙ্কখানা পাবলিক করা এবং যে করেই হোক এইখানা উনার নিকট পৌঁছেছে। তো উনার মন্তব্যখানায় আঘাত খাইয়া উনাকে ইনবক্স মুবারকে টোকা মারিলাম,হ্যাল্লু স্লামালেকুম। উনি সালামের জবাব না মারিয়াই কহিলেন,কিয়া হোতাহে?(দাদা হিন্দু তো এ জন্য) আমি কহিলাম,দাদা আপনি বলিয়াছেন যে "সকল ধর্মান্ধরাই ছাগলের বাচ্চা"আচ্ছা দাদা আপনার বাবা কোন ধর্মের ছিলেন? দাদা কহিলেন,আজ্ঞে হিন্দু ধর্মের। আমি কহিলাম,তিনি ধর্মকর্মে কেমন ছিলেন? দাদাঃ-মোটামুটি। আমি কহিলাম,আজ্ঞে আপনার দাদা(বাপের বাপ) ধর্মে কর্মে কেমন ছিলেন? দাদাঃ-তাহার কথা আর বলিবেন না হু!অমন মস্তবড় পুরোহিত ব্রাহ্মনবাড়িয়ায় ছিলনাকো!ধর্মে যেমন যেমন ছিল তেমন তেমনই করিতেনগো! আমি কহিলাম,ও তাইলে সেও তো ধর্মান্ধ? হেঁদু দাদা কহিলেন,বটে। খ্যাক খ্যাক খ্যাক আমার প্লাসপয়েন্ট আসিয়া গেল! আমি কহিলাম,তবে আপনার দাদা তো ছাগলের বাচ্চা হয়ে গেল!আর ছাগলের বাচ্চার ছেলে আপনার বাবা,ছাগলের বাচ্চার বাচ্চা ছাগলের বাচ্চা।আর আপনার বাবার ছেলে আপনি।তাইলি দাদা আপনিই বলেন,ছাগলের বাচ্চার বাচ্চা কি কভু মানুষের বাচ্চা হয়? (দাদা লজ্জিত হইয়া আমাকে ব্লক মারিল!) **************** পাঠক,আমাদের যদি ওরা ধর্মান্ধ বলিয়াই ফেলে তবে আমাদের এতে লজ্জিত না হইয়া বরংচ খুশি হইয়া লাফ মারা উচিত্‍। কেননা এই ধর্মান্ধদের উসিলায় ওরা খানা খাইয়া হজম করে!ধর্মান্ধদের দয়ায় বসত করে।আমার ধর্মান্ধদের বানানো পোশাক পড়িয়া ফুটানি **য়। ঐ নির্লজ্জ শালা বেহায়া এত ধর্মান্ধ ধর্মান্ধ করিয়া যে গলা ফাঁটাইয়া ফেলিস এই ধর্মান্ধদের স্বাধীন করা দেশে যে থাকিস একবার ও কি লজ্জা করেনা?থুথুথু নির্লজ্জ! (ব্লগে যদি অশ্লীল বলার নিয়ম চালু থাকিত তবে আমি পুরো লেখাটা ওদের বিরুদ্ধে অশ্লীল গালি দিয়া সাজাইতাম)

Saturday, March 29, 2014

হিন্দুরা কি এখনো বলবে মুসলমান পরধর্মসহিষ্ঞু জাত না?

হিন্দুরা হয়ত ভাবিয়াই ব্যাকুল যে মুসলমানরা পরধর্মসহিষ্ঞু জাত না! লানত হইতে মরক্কো পর্যন্ত এই মুসলীমরা শাসন করিয়াছেন সাড়ে আটশ বছর! যদি মুসলমানরা পরধর্মসহিষ্ঞু জাত না হইত তবে হিন্দু সহ অমুসলীমদের টিকিও পৃথিবীতে খুঁজিয়াও পাওয়া যাইতনা! হিন্দু ভাইয়েরা হয়ত সর্বক্ষন ভাবিয়া থাকে যে,মুসলমান বলিতেই রাজাকার! আমি বলি ঐ দাদা ভুল বলিয়াছেন,কেননা ইতিহাস ঘাটিলে দেখিবেন সর্বপ্রথম কিন্তু পাকিস্তানের বিরোধী করিয়াছিলেন মাওলানা বৃন্দরা। কতিপয় মাওলানাদের নাম আমি লিখিয়া দিলাম, ১/মাওলানা আব্দুল হামিদ খাঁন ভাসানি। ২/মাওলানা উবায়েদুল্লাহ সিন্ধী। ৩/মাওলানা আব্দুল হাই। ৪/মাওলানা হুসাইন আহমদ মাদানী। ৫/মাওলানা আব্দুল আজিজ। ৬/মাওলানা আবুল কালাম। দুঃখের বিষয় যে এই নবযুগের ইতিহাসে এনাদের নাম খুঁজিয়া পাওয়া যায়না।অথচ ১৯৪৭সালের আগষ্ট মাসে সিলেটের একটা পত্রিকায় সর্বপ্রথম বাংলাভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করিবার দাবীতে লেখা শুরু হয়।পত্রিকাটাও ছিল মুসলমানদের নামঃ "আল ইসলাহর"। যাক সেই কথা দূরে সড়াইয়া রাখি মূল আলোচনা করি,যুদ্ধের সময় যখন কতিপয় হিন্দু সম্প্রদায় পালাইয়া যাইতে পারেনাই তারা কিন্তু মুসলমানদের ঘরেই আশ্রয় লইয়াছিল!এবং তাদের বাঁচা মরা ছিল কালিমা জানে কিনা উহার উপর ভিত্তি করিয়া! পাকিস্তানি হানাদার যখন সুধাইত যে "তুমি কালিমা জানো কিনা?" তখন কিন্তু তাহারে মুসলমানের কালিমাই বাঁচাইত। আমাদের আরো ভাগ্য খারাপ যে,যেই কালিমা খানা হিন্দু দাদাদের পূর্বপুরুষদের হানাদারের কবল হইতে বাঁচাইয়াছেন আজিকা তারা সেই কালিমাকেই অবমাননা করিয়া ফেসবুকে অশ্লীল পেজ খুলে কালিমার অপমান করে!একবার ও ভাবিয়া দেখে না যে এই কালিমাই তো ৭১এ আমার পূর্বপুরুষকে রক্ষা করিয়াছে।তা ছাড়াও ধর্মপ্রাণ মুসলমানগন নিজের জীবনের এবং পরিবারের ঝুঁকি লইয়াও হিন্দু সম্প্রদায়রে নিজ ঘরে আশ্রয় দিয়াছেন।এই কথাও আর বাড়াইলাম না আসি রাজা বাদশাদের আমলে। ১৬০০খ্রিষ্টাব্দের রাজা নূর উদ্দিন মুহম্মদ জাহাঙ্গীর কিন্তু অন্যধর্মের প্রতি সহিষ্ঞু ছিলেন,তিনি একজন মুসলমানের পুত্রের কল্লা কাঁটিয়া কিন্তু হিন্দু বুড়ির পুত্রবধুর সতিত্ত্ব বাঁচাইয়া ছিলেন! মুসলমান রাজাদের মধ্যে এমন কাউকে খুঁজিয়া পাওয়া যাইবে না যে জোড় করিয়া অমুসলিমকে মুসলিম করিয়াছে বা অমুসলিমকে অত্যাচার করিয়াছে। খাজা মঈনুদ্দিন চীশতি (রহঃ)আমলে তিনি শুধুমাত্র প্রিতিরাজকেই ভয় দেখাইয়া রাজ্যছাড়া করিয়াছিলেন এছাড়া হিন্দুধর্মের অন্যকারো উপর সে অত্যাচার করেনাই। দাদা হিন্দুদের মধ্যে এমন একজন রাজাকে খুঁজিয়া পাওয়া যাইবেনা যে অন্যধর্মের প্রতি এতটা সহিষ্ঞু ছিলেন! ইহা শরত্‍চন্দ্র চট্টোপধ্যায়ের মহেষ গল্পটা পড়িলে কিছুটা আঁচ পাওয়া যাইবে যে তত্‍কালিন হিন্দু রাজারা কতটা অত্যাচারি ছিলেন এবং অন্য ধর্মকে কতটা অসম্মান করিত।। দাদা মূলকথা হইল মুসলমানদের মত এতটা পরধর্মসহিষ্ঞু জাত কেউ ছিলনা এবং হইতে পারিবেও না।ইহা যদি কেহ অস্বীকার করে সে যেন বাংলা সহ পুরো পৃথিবীর ইতিহাস কেই অস্বীকার করিল।

Wednesday, March 19, 2014

রাজনীতিতে বাংলার উলামাদের ভূমিকা এবং ইসলামের চোখে রাজনীতি পর্বঃ১

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুগন। আজকের আলোলচনা ইসলামী রাজনীতি নিয়ে অনেক বন্ধুরা আছেন ইসলামী দলগুলোর রাজনীতি একদম পছন্দ করেন না!কারন তারা ইসলামী রাজনীতি সম্পর্কে অজ্ঞ। আপনি জানেন কি পুরো ভারত উপমহাদেশে প্রথম রাজনীতি ঢুকিয়েছে মুসলিমরা!! রাজনীতি ছাড়া একটা রাষ্ট্র কখনোই চলতে পারেনা!চলেও নি কখনো!মরক্কো থেকে লানত পর্যন্ত সাড়ে আটশ বছর চালিয়েছে মুসলিম রাজনৈতিক দলগুলো!ইসলামি সৈনিক নুরউদ্দিন মুহম্মদ জাহাঙ্গীরকে বলা হত মোঘল আমলে রাজনৈতিক বাঘ!তিনিও কিন্তু ইসলামি রাজনীতির ছায়াতলে! রাসুলুল্লাহ সঃ নিজেই ছিলেন বিশ্বের সবথেকে বড় রাজনীতিবীদ।তার প্রমাণ স্বরুপ "হিলফুল ফুজুল" রাসুলুল্লাহ সঃ এর সাথে কাফেরদের যুদ্ধ এটাও রাজনীতির ফল! তাছাড়া আবুবকর রাঃ,ওমর রাঃ,উসমান রাঃ,আলী রাঃ,মুয়াবিয়া রাঃ,হযরত হাসান রাঃ,হোসাইন রাঃ এরা প্রত্যেকেই রাজনীতি করেছেন।এর অসংখ্য নজির ইতিহাস এবং হাদীস অথবা ইসলামি বইগুলো খুঁজলে পাওয়া যাবে। তাছাড়া বাংলা দেশের অসংখ্য ওলী আউলিয়া,পীর মাসায়েক রাজনীতি করেছেন! যার নজির ইসলামি বইগুলি ঘাটলে পাওয়া যাবে। রাজনীতিতে বঙ্গীয় উলামাদের অবদানঃ-উনিশ শতকে ফরায়েজী আন্দোলন ছিল তথা উপমহাদেশের সর্বপ্রথম সক্রিয় আন্দোলন যেটা ছিল মুসলমানদের আন্দোলন। বর্তমানের আওয়ামি লীগের পূর্ব নাম ছিল মুসলিম লীগঃ- বর্তমানে আওয়ামিলীগের পূর্ব নাম ছিল মুসলিম লীগ।বাংলার অনেক উলামারা ছিলেন যারা পাকিস্তানের প্রস্তাব মেনে নিতে পারেন নি এবং এই মুসলিম লীগ আরো দৃঢ় ভাবে গঠিত করে মাওঃ ভাসানি।পরে১৯৩৭সালের নির্বাচনের পর এ.কে ফজলুল হক কৃষক-প্রজা পার্টি নিয়ে মুসলিম লীগে যোগ দান করেন।এবং আন্দোলন করে। দুঃখের বিষয় যে মাওলানা ভাসানি,সের ই বাংলা এ.কে ফজলুল হক,মাওঃ উবায়দুল্লাহ সিন্ধী,মাওঃ আব্দুল হাই ফুরফুরী,মাওঃ হুসাইন আহমদ মাদানী ,মাওলানা আঃ আজিজ ও মাওলানা আবুল কালাম আজাদ আরো অনেক আলেম ওলামা আছে যারা সর্বপ্রথম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দলগঠন করে রাজনীতি শুরু করে এদের নাম ইতিহাসের শেষের পাতায় ও থাকেনা!অথচ দুইদিনের বৈরাগী,জিয়া,মুজিবর এদের নাম বাংলা ইতিহাসের প্রথম পাতায় স্থান পায়!যদি কাউকে বাঙ্গালী স্বাধীনতার স্থপতি দিতে হয় তবে দিতে হবে মাওলানা ভাসানিকে!কেননা তিনিই সর্বপ্রথম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সক্রিয় আন্দোলন গড়ে তোলে। চলবে.........