Pages

Showing posts with label Banglablog. Show all posts
Showing posts with label Banglablog. Show all posts

Saturday, April 18, 2015

ফারাবীর অশ্লীল চ্যাট ও ভিডিওর রহস্য উন্মোচন!নীলশালু মুখ রাখবে কোথায়?সব পাঠককে দেখার অনুরোধ এখানেই লুকায়িত সাঈদীর ফোনসেক্স নামক মিথ্যাচার

পাঠক হয়ত বলতে পারেন যে, ফারাবীর পক্ষে তুমি কেন দালালী ,মাতামাতি করতেছ? আমি বলি,মুসলমান সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত এবং তাদের ধর্ম ও সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত। পাঠক এখানে শুধু ফারাবী না আল্লামা সাঈদীর ফোনসেক্স নামক মিথ্যাচার ও লুকিয়ে আছে! প্রথমে ফারাবী রহস্য উন্মোচন করি। প্রথমে এই স্ক্রীনশটটা দেখুন যেটা শালুর তৈরীঃ- ফটোটি জুম করুন ছবিটা ভাল করে দেখুন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে ফারাবী কারো সাথে যৌন আর প্রেমের চ্যাটিং করছে। ছবিটা আবার লক্ষ্য করুনঃ→

এখানে দেখা যাচ্ছে ফারাবী যার সাথে চ্যাটিং করছে তার নামটা কাঁটা!ধরলাম ওটা একটি মেয়ে।এবং প্রথম স্টেপে যে ছবিটা দেয়া দ্বীতিয় স্টেপে সে ছবিটা ওটার সাথে হুবহু মিলছে না!প্রথম স্টেপে অর্থাত্ ডান পাশের ছবিটা কালো এবং দ্বিতীয় স্টেপে অর্থাত্ বাম পাশের ছবিটাতে একটা পুরুষের মতো লাগছে!ফারাবী কি তাহলে পুরুষের সাথে চ্যাটিং করেছে?তাহলে কি ফারাবী গে?

না ফারাবী গে না এটা সম্পূর্নই নীলশালুর সাজানো। এখন সেটা প্রমাণ করছি। একেবারে শেষের দিকে দেখবেন ফারাবী মেয়েটাকে একটা স্ট্যাটাস অথবা নোট লিঙ্ক দিয়েছে ঠিক এভাবেঃ—

এটা পড় h t t p : / / w w w . f a c e b o o k . c o m আচ্ছা ফারাবী যদি মেয়েটাকে ফেসবুকের কোন স্ট্যাটাসের লিঙ্ক দেয় তবে com এর পর →(/)←স্লাশ চিহ্নটা দেখা যায়না কেন?স্লাশের পর তার স্ট্যাটাস অথবা নোটের চিহ্নটা কোথায়? এখন বলতে পারেন যে অতটা তো স্ক্রীনশট এ উঠায়নি। হাঃ হাঃ হাঃ http://www.facebook .comপর্যন্ত উনি উঠাইতে পারছে এবং Com এর পরও কতক্ষানি জায়গা খালী রাখার মানে কি? প্রথম শালু সাহেব ফারাবীর প্রোফাইল ফটোটা সংগ্রহ করছে তারপর তার পিসি দ্বারা এই অপকর্ম করেছে!ছিঃ ছিঃ ছিঃ এরাও ইসলামিস্ট! এরপর আসি ভিডিওতেঃ→আমরা জানি ফারাবী সবসময় তার ফোন নম্বরটা তার প্রোফাইলে দিয়ে থাকে।প্রথমে তাকে ফোন করুন অতঃপর তার কন্ঠটি ভয়েস রেকর্ডের মাধ্যমে আপনার ফোনে সংগ্রহ করে রাখুন। এরপর নিচের লিঙ্কে যান একটি সফটওয়্যার নামানঃ- (এখান থেকে একটি সফটওয়্যার নামিয়ে আপনিও পারবেন অন্যের কন্ঠ হুবহু নকল করতে!শুনে আশ্চর্য হবেন যে ছাত্রলীগের ছেলেরা এখান থেকে সফটওয়্যার নামিয়েই সাঈদীর কন্ঠ এডজাস্ট করে তৈরী করেছে সাঈদীর ফোনসেক্স!আমি জামায়েতের সাথে সম্পৃক্ত না তবুও সত্য যখন সেটা বলতেই হবে।)

Click Here.....ক্লিক করুন এবার আপনি নিজে একটি ভয়েস তৈরী করুন।এখন আপনি সেটা যদি ফারাবীর কন্ঠে শুনে চান তাহলে আপনি ফারাবীর ভয়েস রেকর্ডটি এখানে এডজাস্ট করুন নিয়মানুযায়ী। ব্যাস তৈরী হয়ে গেল ফারাবীর কথা !এবার পরিকল্পিত ভাবে একটি মেয়ের কন্ঠ বানিয়ে ফারাবী এবং ঐ মেয়েটার আলাদা একটি রেকর্ড করুন তৈরী করুন ব্যাস হয়ে গেল! এবার ফারাবীর কিছু ছবি সংগ্রহ করে ভিডিও তৈরী করুন এবং ঐ রেকর্ডটি জুড়ে দিয়ে ইউটিউবে আপলোড দিন এবং লিঙ্ক প্রচার করতে থাকুন। নীল শালুর মতো ছেলেরাই এই সমস্ত কাজে সব সময় লেগে থাকে এবং একদিন দেখা যায় তারাই বড় বড় আলেমদের বিরুদ্বে অপপ্রচার চালায়! আল্লাহ আমাদের এই সমস্ত ভন্ডদের প্রতারনার ফাঁদ থেকে রক্ষা করুন।আমীন। এই লেখাটি অন্য ব্লগে দেখতে এখানে ক্লিক করুন: আমার নিজস্ব ব্লগে

Monday, January 19, 2015

So what exactly is Google Adsense?

What is Google Adsense? Google Adsense is a CPC (cost- per- click) advertising program that allows publishers (anyone wanting to put ads on their websites) to insert a small amount of HTML into their sites and have ads appear that are targetted and relevant to the content of the site. The good news is that Adsense is about the easiest way for bloggers or webmasters to start making money with their sites. After installing the ad code in your site, the Adsense spiders will crawl your site to see what all your pages are about. They then check their inventory of ads and put related ads next to each of your articles. This works out well for everyone as someone reading an article on gardening is much more likely to buy gardening tools than someone who is reading an article about car tires. If you need more check out Google’s article: What is Google Adsense? How does Adsense Work (for publishers)? So, how does Adsense work? It starts with the advertisers who choose which keywords they would like to advertise on. Let’s suppose I want to advertise my new line of gardening tools that I just created. I would bid on certain keywords like “gardening, gardening tools, tillers, pulling weeds, etc” The Adsense spiders would then match my ads up with : 1. Those specific keywords that people type into Google and display them to the top and right of the search results 2. Websites (like yours) that display adsense ads. The adsense folks will send out Robots to crawl your site to see what all your content is about. If they find that you have content that has some of the same keywords that I (as the advertiser bid for) then my ads will show up on your site next to your article about gardening tools. For more about how Adsense works check out Google’s help page. Tomorrow we will be attempting to answer the question How Much Does Google Adsense Pay? Want to learn more? We have bonus content for you... Enter you email and you’ll receive an entire training video we’ve put together entitled: 4 Ways to Increase Your Adsense Earnings in 7 Days!

Sunday, August 10, 2014

মডারেটর,টুডে ব্লগের বিরুদ্ধে BTRCর কাছে ভূয়া অভিযোগের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে!"গ্রামের পথে পথে" জড়িত

মাননীয় মডারেটর ব্লগে দুধ কলা দিয়ে কিং কোবরা পুষছেন যারা আপনাকে ছোবল দেওয়ার চেষ্টায় আছে! ছোট বেলায় একটা গল্পে পড়েছিলাম, এক চাষা বৃষ্টির ভিতর রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল অতঃপর তিনি দেখতে পেলেন যে একটা সাপ রাস্তায় ঠান্ডায় মূর্ছা গেছে ।লোকটার মায়া হল তিনি সাপটাকে বুকে তুলে নিলেন ।কিছুক্ষন পর লোকটার বুকের উষ্ঞতায় সাপটার চৈতন্য ফিরে পেল বেঈমান সাপটা লোকটার বুকের ভিতর কামড় বসিয়ে দিলো ! হ্যা টুডে ব্লগ মডারেটর ও ভালবেসে সাপ বুকে তুলে নিয়েছেন আর সেই সাপ চাচ্ছে আপনাকে কামড়াতে ! ফেসবুকে একটি গ্রুপ খোলা হয়েছে ,সদস্য ৪ জন গ্রুপটির নাম"জামাত পন্থি টুডে ব্লগ,সদালাপ ব্লগ এর বিরুদ্ধে BTRC কে তথ্য দেই। গ্রুপটিতে আমি আমার একটি ফেইক আইডি(এটা দিয়ে আমি নাস্তিকদের তথ্য হাতাই কাজেই নাম সিক্রেট যদি কোন ইসলামপন্থি ভাই নাম জানতে চান তাহলে ফেইসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করুন) দিয়ে কৌশলে "মজিদিপোর্টার মুক্ছেদালী"র মাধ্যমে ঢুকে পরি। ঢুকেই এই লেখাটা পরে যায়
ঐ তরা কুন কুন বুলগে আছোত ? আমি আছি টুডে ব্লগে ।ঐখানে ছাগুগো ধোলাই দিতাসি ।
আমি সরাসরি পোস্ট দাতাকে ম্যাসেজ দেই,
ভাই BTRC এর কাছে কেম্ন কি দিমু ?এরাতো ধর্মকর্ম তেমন কটাক্ষ করেনা
। জবাব,
প্রথমে ছাগু ব্লগ(Today blog) ,অথবা চোদালাপে(!) নিক নিবা ,হেরপর খালি প্রত্যেকটা ধর্মীয় পোস্টে গিয়া আজেবাজে উস্কানি মূলক মন্তব্য করবা ।তুমি আজেবাজে মন্তব্য করলেই দেখবা ছুপা মুমিন গুলাও প্রতিক্রিয়া শুরু করব,আর সেই লেখাগুলা আমরা BTRC( http://www.btrc.gov.bd ) এর কাছে Link সহকারে তুইলা ধরুম।আর বিটিআরসি যদি ঐরকম ধর্মবিদ্বেষী মন্তব্য গুলা একবার দেখতেই পারে তাইলে কাম সাকসেসফুল।বর্তমানে আমাগো কয়েকজন কর্মী সেইখানে সক্রিয় আছে।নিয়মিত তারা ধর্ম পুন্দায় ।
মাননীয় মডারেটর বোধ হয় বুঝতে পেরেছেন সেই কয়েকজন কে ! আমরা জানি এই ব্লগে কয়েকজন আছেন যারা কিনা প্রতিটা ইসলামি পোস্টেই ইসলামকে যথেষ্ট গালিগালাজ করেন! এদের মধ্যে একজন হলেন "গ্রামের পথে পথে" । ওনার আগের নিক ছিল ,"খেলাঘর বাঁধতে এসেছি এখানে" যেটা আমাদের অনুরোধে মডারেটর কতৃত ব্যান হয়েছে । ওনার আরো অনেক নিক আছে যা উনি একেকটা ব্যান হলে কাজে লাগায় ।ওনার নিক সম্বন্ধে "মনসুর"ভাই ভাল জানেন ।
কে এই গ্রামের পথে পথে আর কেনই বা টুডে ব্লগের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তিনি ?
আসুন জানি , গ্রামের পথে পথে হল ভারতের একটি মেয়ে মূলত সে শিবছাগু(তথ্যসূত্র) এবং আমারব্লগের একজন ব্লগার । এখানে তার ইউজার নেইম aakash হলেও আমার ব্লগে মেয়ে নিক(ফুলবানু) নিয়ে লিখে অর্থাত্‍ হিজড়া । তার কাজ হল,ইসলামকে অশ্রাব্য ভাষায় কটাক্ষ করা,ইসলামি মনীষীদের অত্যন্ত অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করা[তথ্যসূত্র]। এখন প্রমাণ করি ফুলবানু নিকটি তার কিনা,আমার ব্লগে নাজমুস সাকিব গালিবের এই পোস্টে গিয়ে ফুলবানুর মন্তব্য চেক করুনটুডে ব্লগে একই লেখকের একই লেখায় তার ঐ একই মন্তব্য দেখুন । গ্রামের পথে পথেই যে ফুলবানু তার কট্টর প্রমাণ পাবেন এখানে। গ্রামের পথে পথে কেন এই হিজড়াপনা ?
কি কারনে তিনি চাচ্ছেন টুডে ব্লগ বন্ধ হোক ?
[গ্রামের পথে পথে নিক যে হিজড়া নিক এটা আমাকে জানিয়ে সাহায্য করেছেন আমার মিতা ইকরামুল আমেদ সজল] আমরা জানি আমারব্লগ.কম বহুদিন যাবত্‍ ক্ষরায় ভুগতেছে। আর সেখানের নাস্তিক ছাগল গুলো পোস্ট দিয়ে তেমন সাড়া পায়না।টুডে ব্লগ অল্পদিনে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়ায় নাস্তিক ছানাদের চোখের শূল হয়ে দাঁড়িয়েছে !এরা ভেবেছে এই টুডে ব্লগ বন্ধ করলে আমারা চলে যাব ঐ বাল্ছাল ব্লগ আমার ব্লগে আর তখনই ঐ বাল্ছাল আমার ব্লগের ব্লগারগুলো তাদের মন মত ঝাড়বে আমাদের !মাঝে মাঝে টুডে ব্লগ নিয়ে এরা আমার ব্লগে আলোচনাও করে কিভাবে টুডে ব্লগকে রসাতলে পাঠানো যায় ।আলোচদের মধ্যে মধ্যে গ্রামের পথে পথে/ফুলবানু এবং কেমানিক ওরফে প্রাপক অন্যতম । মডারেটর সাহেব আপনি কি এখন ও চিনতে পারেননি এই গ্রামের পথে পথে /ফুলবানু কে ? আর আপনি কি এখনো বুঝতে পারেননি কেন ইনি ব্লগে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরী করে ? একমাত্র আমার ব্লগকে চাঙ্গা করার জন্য । মাননীয় বিজ্ঞ মডারেটর হয়ত ভাবতে পারেন যে আমার সাথে উনার দ্বন্দ আছে তাই আমি উনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছি। না হে বিজ্ঞ মডারেটর আপনি ,আমার মায়ের জন্য দোয়া চেয়ে যে পোস্টটা করেছিলাম সেটাতে দেখুন ওনার সাথে খারাপ আচরন করেছিলাম বলে ক্ষমা চেয়েছিলাম । তাইলে কেন আমি আজ ওনার বিপক্ষে গেলাম ? হ্যা আমি আমাদের মিলন মেলা টুডে ব্লগকে টিকিয়ে রাখতে ওনার ষড়যন্ত্র আজ প্রকাশ করেছি । মডারেটর সাহেব এখন আমরা আপনার রায় দেখার অপেক্ষায় আছি ,দেখি আপনি আমাদের মিলন মেলা টুডে ব্লগকে টিকিয়ে রাখার জন্য কি পদক্ষেপ নেন ।

Friday, June 20, 2014

চেতনা দন্ড

নাস্তিক ভায়া দের চেতনা মানেইহুমায়ন অজাত্‍(আজাদ),তাসলিমা নাসরিন। সেই চেতনা হমুয়ান অজাত্‍ ষাড়ের প্রবোচন গুচ্ছ নাস্তিকদের কাছে অতি প্রিয় জিনিস।আসেন দেখি ষাড়ের কিছু প্রবোচন গুচ্ছঃ- 220px-Humaun_Azad_(1947-2004).jpg (নিজের মেয়ের যৌবন দেখে ষ্যাড়ের অনুভুতি ,নিজের মেয়ের স্তন যুগল পকাত পকাত টিপার আকাঙ্খা লৈয়া ষ্যাড়ের চেতনা), চোখের সামনে বড় হচ্ছে আমার মেয়ে অথচ সামাজিক শৃঙ্খল দিয়ে আমার হাত বাঁধা! (উর্বশীকে দেইখা তার নুনুভুতিতে যেই চেতনা জাইগা উঠেছিল), এক একটি উর্বশীকে আমি মেপে মেপে দেখি,ঠোট দেখি! মোটা ঠোট আমার পছন্দ, জিভ দেখি, মোটা ধারালো চ্যাপ্টা খসখসে জিহ্বা আমার পছন্দ! স্তন দেখি, মাঝারী স্তন আমার পছন্দ, পানি ভরা ব্লাডের মত স্তন আমি সহ্য করতে পারি না! স্তনে দাঁতের লাল দাগ আমার চুনির থেকেও ভালো লাগে! উরু দেখি: সরু মাংসল উরু আমার পছন্দ! (নারীবাদী হমুয়ান অজাত্‍ ষ্যাড়ের যে চেতনা লাফ দিয়া উঠেছিল), ”প্রত্যেক মেয়েই নিজের জন্য একটা নুনু চায় ।এই নুনুর জন্যই তারা পুরুষদের হিংসা করে” (নারীবাদী হমায়ান অজাত্‍ নারীদের প্রতি যে চেতনা জাগ্রত হৈয়াছিল), একজন মেয়ে যাকে মন দিতেপারে, তাকে শরীরটা দেওয়া কিছুই নয় । এই শরীরে আছেটা কি ? অথচ আশ্চর্য ! নিরানব্বই ভাগ পুরুষের কাছে এবং সমাজ যারা গড়েছেন তাদের কাছে এই শরীরটাই দামি। মনের দাম নেই কানাকড়িও। হাহাহা নারীবাদী চেতনা হমায়ন অজাত্‍ এর এই প্রবোচনগুচ্ছ নাস্তিক ময়না পক্ষী,গুই সাপের নিকট অধিক থেইকা অধিকতর প্রিয়। আমারব্লগ,সামু ব্লগ,নাগরিক ব্লগ,ইস্টিশন ব্লগ এ এসব প্রবোচন গুচ্ছ সগৌরবে নাস্তিক পাঠা বৃন্দ শেয়ার করে।এবং এগুলাই তাদের চেতনা দন্ড খাড়া কইরা ফালায়।হমায়ন অজাত্‍ এর চ্যালা ভন্ড নাস্তিক বৃন্দ হমায়ন অজাত্‍ কে বলে একজন সৃষ্টি কত্তা! [ :lol ] |হমায়ন অজাত্‍ এর মত ভন্ড দ্যাশ ফ্রেমিক তারা ভালই সাজতে পারে।দ্যাশ ফ্রেমিক সাইজা দ্যাশ প্রেমরে তারা ভালই ধর্ষন করে।সাথে ধর্ম অবমাননা তো আছেই।তারা বুঝাইতে চায় দ্যাশ প্রেম শুধু তাগোই আছে অন্যের নাই।"পাক সার জমিন সাদ বাদ" এ ষ্যাড় হমায়ন অজাত্‍ যতটা না ভূয়া দ্যাশ প্রেমের চেতনা দন্ড খাড়া করছ তার চাইয়া মুসলমান বিদ্বেষী ভাবটা ১১০গুন বেশি ফুইটা উঠছে ।আর এই পাক সার জমিন সাদ বাদ নাস্তিক কুলের কাছে সবচাইতে প্রিয় একমাত্র মুসলমান বিদ্বেষীতার কারনে।পাক সার জমিন সাদ বাদ আবার হেঁদু কুলের কাছে সর্বাধিক প্রিয় কারন হৈল হমায়ন অজাত্‍ ষ্যাড় উক্ত ল্যাখাটায় খাঁটি হিন্দুত্ববাদীর পরিচয় দিছে।পাক সার জমিন সাদ বাদ পড়লে নাস্তিক কুলের চেতনা দন্ড এমন খাড়া হইয়া যায় যা নোয়াইবার ক্ষেমতা স্বয়ং রাজাকার বৃন্দ ও রাখেনা।পাক সার জমিন সাদ বাদ এ শুধু যে চেতনা দন্ড খাড়া হয় তা নয় পাক সার জমিন সাদ বাদ পড়লে চেতনা ছ্যাদাও মেলিয়া যায়! হমায়ন অজাত্‍ ষ্যাড় আমাদের কাছে রাইখা গেছে অধিক চেতনা।যাহা খাড়া করলে হমায়ন অজাত্‍ ষ্যাড়ের দাঁতই খুইলা যাইবে বারি লাগলে। taslima%20nasrin8064.jpg এইবার চৈলা আসি জনপ্রিয় সেক্স বিষয়ক লেখক গবেষক তাসলিমা নাসরিন এর কথায়।তাসলিমা আপা একজন প্রগতিশীল সৃজনশীল সেক্স বিষয়ক লেখিকা।যার লেখা পড়লে চেতনা দন্ড থাড়া হয়না এমুন লোক পাওয়া দুস্কর! নারীবাদী বাল উল্টা ল্যাখক তিনি। কোন এক বইতে তিনি লিখছিলেন, পুরুষ দাঁড়াইয়া মুতলে নারী কেন পারবেনা? আহা!চেতনা চেতনা। আবার তিনি আর একটা বইতে লিখছিলেন, একেকটা পুরুষ চারটা করে বৌ রাখলে একটা নারী কেন চারটা স্বামী রাখতে পারবেনা? তাসলিমার এই কথাটায় আমার একটা ১৮+জোকস মনে পইরা গেল।জোকসটা কিসের জন্য লিখলাম পাঠক কারন জিজ্ঞেস করবেন না। জোকস টা হৈল, ',একজন পতিতা মহিলা একজন সার্জারি ডক্টরের কাছে গিয়া কৈল ডাক্তার সাব ছ্যাদা দুইটা করার কোন ওয়ে কি আছে? ডক্টরঃ-মানুষ একটা ছ্যাদা লৈয়াই টিকতে পারেনা আপনে চাইতেছেন দুইটা!কারনটা কি? মহিলাঃ-যেই হারে গ্রাহক আসতাছে তাতে ১টা ছ্যাদায় পুষে না ,দুইটা ছ্যাদা লাগেই।মানে ডাক্তার ছাব গ্রাহক টিকাইনা বইলা কথা।" তাসলিম নাসরিন তার বই লিখে গ্রাহক অর্থাত্‍ পাঠক টিকাইনার লাইগা। আর তার কামই হৈল লেখার মাধ্যমে পাঠকের চেতনা দন্ড খাড়া করবার। লেখার মইধ্যে তিনি লিখেন,কবে তার ঋতুস্রাব হৈল,কবে কার লগে বিছানায় গেছে ,কবে শরাফ মামা তার চেতনা দন্ড তার ভিত্রে প্রবেশ করাইছে ইত্যাদি ইত্যাদি।আর এইসব লেখা পইড়া বাংলা আবাল ভূয়া দ্যাশ প্রেমিক পুলাপাইন গুলা তাগো চেতনা দন্ড খাড়া কইরা দ্যাশ প্রেমিকের অভিনয় করে। মূলকথাঃ-চেতনা দন্ড বড় ভয়াবহ জিনিস উহা খাড়া হইলে ছ্যাদা ছাড়া দমাইন্না কিন্তু যাইবেনা!তাই চেতনা দন্ড খাড়া করবার আগে অবশ্যই একবার ভাইবা লইবেন খাড়া করবেন কিনা,বঙ্গে চেতনা ছ্যাদার বড়ই অভাব। দন্ডে দন্ডিত চ্যাতনা দন্ড, উহা খাড়া করে যত নাস্তিক আর ভন্ড।

Wednesday, May 28, 2014

স্মরনে কবি নজরুল

kazi-nazrul.gif স জ ল আ হ মে দ স্মরনে কবি নজরুল পারিবারিক সীমাহীন দুঃখ দুর্দশার মধ্যেও যিনি আজীবন বাংলা কাব্য ও সাহিত্য চর্চায় কাব্য ও সাহিত্যে চর্চায় ব্রতী ছিলেন,যিনি ছিলেন বিস্ময়কর প্রতিভার অধিকারী,যিনি বাংলা কাব্য ও সাহিত্যে প্রচণ্ড বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন,যিনি দেশের স্বাধীনতা মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্যে জালেম শাসক গোষ্ঠীর অন্যায়ের বিরুদ্ধে কলমকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে কারাগারে বন্দী জীবন কাটিয়েছিলেন।যার কাব্য ও সাহিত্যে ইসলামী ও ঐতিহ্য বলিষ্ঠ ব্যঞ্জনায় মূর্ত হয়ে উঠেছে,যার কবিতায় ,হামদ ,নাত,গজল ও ইসলামী গান প্রায় প্রতিটি বাঙ্গালী মুসলিমের হৃদয়কে করেছে জাগরিত,যিনি ছিলেন একধারে শ্রমিক ,সৈনিক,কবি ,সাহিত্যিক,অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী এবং একজন খাঁটি দেশ প্রেমিক তাঁর নাম কাজী নজরুল ইসলাম। (জন্মঃ-১৩০৬সালের১১ই জৈষ্ঠ মোতাবেক ১৮৯৯সালের ২৫মে বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে।কবি নজরুলের জীবনি সম্বন্ধে না জানে এমন কাউকে দেখিনা তাই তার জীবনি সম্বন্ধে লিখা প্রয়োজন মনে করিনা) বাল্যকাল কাঁটে কবির সীমাহীন দুঃখ কষ্টে! কবি নজরুল পারেননি উচ্চশিক্ষিত ১১১৯সালে কবির একনিষ্ঠ সাহিত্য রচনা শুরু হয়। ১৯২১সালে মাত্র ২২বছর বয়সে তিনি রচনা করেন তার বিখ্যাত অমর কবিতা 'বিদ্রোহী'যা বাংলা সাহিত্যে তাঁকে বিদ্রোহী কবি হিসেবে অমর করে রেখেছে। কবি বল বীর বল চির উন্নত মম শির শির নেহারি নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির। ১৭৯৭সালে লর্ড কর্ণওয়ালিশের প্রবর্তিত চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসক গোষ্ঠী এ দেশের বিশেষ করে মুসলমান কৃষকদের ক্রমান্বয়ে নিঃস্ব করে ফেলেছিল।মুসলমান কৃষকরা তাঁদের জায়গা জমি ও বাড়ি ঘর সব হারিয়ে প্রায় পথে বসেছিল।কবি নজরুল ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসকচক্রের বিরুদ্ধে এদেশের কৃষক সমাজকে বিদ্রোহ করার আহবান জানান। তিনি সর্বহারা কাব্যগন্থে 'কৃষকের গান'নামক কবিতায় লিখেছেন।বর্তমানে সেটা বাংলার রণসঙ্গীতঃ চল্ চল্ চল্ উর্ধ্ব গগণে বাজে মাদল, নিম্নে উতলা ধরণী-তল, অরুণ পাতে তরুণ দল চল্- রে চল্-রে চল। চল্ চল্ চল্।। ইসলামি আদর্শ এবং মুসলিম ঐতিহ্যের রূপায়নে নজরুলের অবদান অবিস্মরণী তিনি খেয়াপারাপারের তরণী কবিতায় লিখেছেন:- আবু বকর,উসমান,উমর আলী হায়দার, দাড়ী যে এ তরণীর,নাই ওরে নাই ডর। কান্ডারী এ তরীর পাকা মাঝি মাল্লা, দাড়ী মুখে সারী গান-লা শরীক আল্লাহ। কারবালার মর্মান্তিক বিয়োগান্ত ঘটনা কবি নজরুল কি সুন্দর ভাবে তাঁর কাব্যে ফুটিয়ে তুলেছেন- নীল সিয়া আসমান লালে লাল দুনিয়া। আম্মা!লাল তেরি খুনকিয়া খনিয়া কাঁদোকোন্ ক্রন্দসী কারবালা ফোরাতে সে কাঁদনে আসু আনে সীমারের ছোড়াতে। ইসলামী আদর্শ ও মুসলিম জাতির স্বরুপ ব্যাখা করতে গিয়ে তিনি লিখেছেন- ধর্মের পথে শহীদ যাহারা,আমরা সেই সে জাতী। সাম্য মৈত্রী এনেছি আমরা বিশ্বে করেছি জ্ঞাতি আমরা সেই সে জাতী। কবির আল্লাহর প্রতি ছিল অগাধ ভক্তি ও বিশ্বাস তাইতো তার শুকরিয়া জ্ঞাপন করে তিনি লিখেছেন- এই সুন্দর ফুল সুন্দর ফল মিঠা নদীর পানি খোদা তোমার মেহের বাণী।। এই শস্য শ্যামল ফসল ভরা মাটির ডালি খানি খোদা তোমার মেহের বাণী।। তুমি কতই দিলে মানিক রতন ভাই বেরাদার পুত্র স্বজন ক্ষুধা পেলে অন্ন জোগাও মানি না মানি খোদা তোমার মেহের বাণী। তিনি ইসলামের মৌলিক ইবাদত ও বিধানকেও বাংলা কাব্যে যথাযথভাবে প্রয়োগ করেছেন। তিনি লিখেছেন- মসজিদে ঐ শোন রে আযান,চল্ নামাযে চল্, দুঃখে পাবি সান্ত্বনা তুই বক্ষে পাবি বল। ওরে চল নামাযে চল্। ........................... ........................... তুই হাজার কাজের অছিলাতে নামায করিস কাজা, খাজনা তারে দিলি না,যে দিন দুনিয়ার রাজা। তারে পাঁচ বার তুই করবি মনে তাতেও এত ছল ওরে চল্ নামাযে চল্। ১৯৪২সালে কবি এক দূরহ রোগে আক্রান্ত হয়ে বাকশক্তি হারান।১৯৫৩সালে চিকিত্সার জন্যে কবিকে লন্ডন পাঠানো হয় কিন্তু সেখানেও কবির রোগমুক্ত করা সম্ভব হয়নি।তারপর ১৯৭২সালে তাঁকে বিদেশ থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের রাজধানীতে আনা হয় এবং ঢাকার পিজি হাসপাতালে ভর্তি করাহয়।দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ১৩৩৮বাংলা সালের১৩ই ভাদ্র ১৯৭৬ইং সালের ২৯শে আগষ্ট এ বিখ্যাত মনীষী পিজি হাসপাতালে মৃত্যু বরন করেন।মৃত্যুর আগে তিনি অছিয়ত করে গিয়েছিলেন, মসজিদেরই পাশে আমায় কবর দিও ভাই। যেন গোরে থেকেও মুয়াজ্জিনের আজান শুনতে পাই।। .................. আমার গোরের পাশ দিয়ে ভাই নামাযীরা যাবে, পবিত্র সেই পায়ের ধ্বনি এবান্দা শুনতে পাবে। গোর আযাব থেকে এ গুণাহ্গার পাইবে রেহাই।। তার এই অছিয়ত অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় কবিকে সমাহিত করা হয়। আজ কবি পৃথিবীতে নেই;কিন্তু কাব্যে কবি অমর হয়ে থাকবেন প্রতিটি শিক্ষিত বাঙ্গালী হৃদয়ে। >ব্লগ