Pages

Saturday, September 6, 2014

বৌদ্ধ ধর্মে নারীরা-পর্ব ১

অনলাইনে পাতি নাস্তিকতার আড়ালে লুকানো হিন্দু মালাউনরা শুধু ইসলামে নারীর অধিকার খুঁজে দিশেহারা ।ছুপা মাল্লুজদের দাবী ইসলামে নারীর অধিকার দেয়া হয়নি ! অথচ সকল ধর্ম বিশ্লেষন এবং গবেষনা করলে দেখা যায় যে একমাত্র ইসলাম ধর্মই নারীকে সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদায় রেখেছে । আমি প্রমাণ করে ছাড়ব যে ইসলামই নারীকে পূর্ণ অধিকার দিয়েছে । এই লেখাটায় আমি বৌদ্ধ ধর্মে নারীর অধিকার নিয়ে আলোচনা করব ।লেখাটি পর্ব আকারে দেয়া হবে । বুদ্ধ
বৌদ্ধ ধর্মে নারীর অধিকার এবং নারীকে যে চোখে দেখা হয়:
বৌদ্ধ শাস্ত্রের ৫৩৬ নম্বর জাতকে কুণাল বলেন,

গরুরা নতুন ঘাসের আশায় নিজের গোয়াল থেকে বের হবার জন্য ছুটে, নারীও তেমনি নতুন নাগর লাভের আশায় ছোটাছুটি করে।

আবার,

নৌকা যেমন এপারে-ওপারে, এখানে-সেখানে যথা প্রয়োজনে লাগে, নারীও তদ্রূপ প্রিয় অপ্রিয় বিবেচনা না করেই সর্ব পুরুষেই গমন করে।

আবার,

কোন বুদ্ধিমান কখনো নারীর চরিত্রে বিশ্বাস স্থাপন করে না। যারা করে তারা নির্বোধ।

আবার,

যতই নারীকে ধনে পরিপূর্ণ করা হোক না কেন সুযোগ পেলেই অসতীরা পুরুষের সম্মান নষ্ট করে।

আবার,

নারীদের এতোই জঘন্য স্বভাব যে এখানে সেখানে তারা যদিচ্ছা ঘুরাফেরা করে।

আবার,

নারীদের চোখের পানিতে গলে যাওয়া ঠিক না কারণ নারীদের সত্য মিথ্যার সমান।

আবার,

নারীরা সব সময় প্রেমালাপে পুরুষদের বস করে যদিও মনের মধ্যে তাদের থাকে খারাপ অভিলাস।

আবার,

তীর্থে যেমন সকলেই ভ্রমন করতে পারে, নারীও তেমন তীর্থসম।

আবার,

টাকাহীন কুলীন ব্রাহ্মণ নারীর কাছে চণ্ডালের মতো। তাইতো ধনবান চণ্ডাল কে নারী আজীবন পূজিতে পারে শুধু ধনের আশায়।

কুণালের নীতিবাক্যর গাথাগুলো দেখি -

"মনের মতো রমণী লভিয়া ধনপূর্ণা ধরা কর তারে দান, তথাপি অসতি পেলে অবসর কভু না রাখিবে তোমার সম্মান। নারীদের এমন জঘন্য স্বভাব সদা সর্বস্থানে করি বিলোকন, করে কি কখনো বুদ্ধিমান জন চরিত্রে তাহাদের বিশ্বাস স্থাপন? ভালোবাসে মোরে ভাবি ইহা মনে করো না বিশ্বাস কভু নারীগণে, অশ্রু বিসর্জন দেখিয়া তাহার ভিজে নাকো যেন মন কখনো তোমার। এ পারে, ও পারে নদীর যেমন লাগে গিয়া নৌকা যথা প্রয়োজন, প্রিয় বা অপ্রিয় বিচার না করি সেবে পরপুরুষেরে সর্বজন নারী। অতীব দুঃশীলা, অতি অসংযতা রতিদানে মুড়ে তুষিতে নিরতা, প্রামালাপ করে বসি তব পাশ মনে কিন্তু সদা পাপের অভিলাষ। তীর্থসম সর্বভোগ্যা নারীগণ নারীরে বিশ্বাস করো না কখন, নাই তাদের সত্য মিথ্যা জ্ঞান সত্য তাদের মিথ্যার সমান। গবীসম নব তৃণের আশায় গোচর বাহিরে ছুটি যথা যায়, নবীন নাগর লোভিতে তেমনি ছোটাছুটি করে সকল রমণী। নির্ধন কুলীনে নারী করে হেয় জ্ঞান সে জন নারীর চক্ষে চণ্ডাল সমান, অথচ চণ্ডাল যদি হয় ধনেশ্বর ধনহেতু ভজে তারে নারী নিরন্তর।" (কুনাল জাতক - ৫৩৬)

নারীকে চিহ্নিত করেন গৌতম বৌদ্ধ। তিনি বলেন,

নারী যেহেতু গৃহের মোহ তৈরি করে তাই নারী অবশ্যই পরিত্যাজ্য।১) বর্তমান বস্তু ( এখানে কোন সংকট উপস্থাপিত হয়েছে শাস্তার (পথপ্রদর্শকের) কাছে। ২) অতীত বস্তু ( এখানে সংকট মীমাংসার জন্য অতীতের দৃষ্টান্ত প্রদান করেন শাস্তা) ৩) সমাধান ( অতীত বাস্তবতার আলোকে বর্তমানের টীকাভাষ্য রচনা করে দিকনির্দেশনা দেন শাস্তা)

কুণালের মুখে উচ্চারিত হয় নীতি গাথাঃ

সদা রক্ত মাংস প্রিয়, কঠোর হৃদয়, পঞ্চায়ুধ, ক্রূরমতি সিংহ দুরাশয়। অতিলোভী, নিত্য প্রতিহিংসা পরায়ণ, বধি অন্যে করে নিজ উদর পূরণ। স্ত্রীজাতি তেমতি সর্বপাপের আবাস, চরিত্রে তাহাদের কভু করো না বিশ্বাস। হ্যাঁ পুরুষের অবশ্যই কখনোই নারীর চরিত্রে বিশ্বাস করা উচিত নয়। শুধু কি বিশ্বাস? কুণালের মতে, নারীকে বেশ্যা, কুলটা বললেই সব বলা হয় না, নারী প্রকৃত পক্ষে এর অধিক কিছু।

নারীরা হল- →উন্মুক্ত মলভাণ্ডের মতো দুর্গন্ধ যুক্ত। →বিষমিশ্রিত মদিরার মতো অনিষ্টকারী। →কুটিলা সাপের মতো দুই জিহ্বা বিশিষ্ট। →পাতালের ন্যায় অতল গভীর। →রাক্ষসীর ন্যায় সন্তোষহীন। →অগ্নির ন্যায় সর্ব গ্রাসিনী। →নদীর ন্যায় সর্ব বাহিনী। →বায়ুর ন্যায় যথেচ্ছা গামিনী। →বিষবৃক্ষের ন্যায় বিষফল প্রসবিনী। নারীরা কীভাবে মলের মতো দুর্গন্ধময় এ সম্পর্কে কুনাল বলেন,

"নারী হল উন্মুক্ত মলভাণ্ডের ন্যায়। উন্মুক্ত মলভাণ্ড দেখিলে মাছি সেখানে ঝাপ দিবেই তাকে রোহিত করা কষ্টকর। কিন্তু একজন জ্ঞানী মানুষ সব সময় এই মলভাণ্ডের দুর্গন্ধ উপলব্ধি করে তা এড়িয়ে চলে। তদ্রূপ নারীরুপ মলভাণ্ডে মাছিরূপ পুরুষ ঝাপ দিবেই কিন্তু একজন জ্ঞানী ভিক্ষু এই উন্মুক্ত মলভাণ্ডরূপ নারীদের দুর্গন্ধ উপলব্ধি করিয়া তাদের সদাই পরিত্যাগ করেন।"

কুণাল তার নিতিগাথায় কি বলেন-

চৌর, বিষদিগ্ধসুরা, বিকত্থি বণিক কুটিল হরিণ শৃঙ্গ, দ্বিজিহ্বা সর্পিণী প্রভেদ এদের সঙ্গে নেই রমণীর। প্রতিচ্ছন্ন মলকুপ, দুষ্কর পাতাল দুস্তোস্যা রাক্ষসী, যম সর্বসংহারক প্রভেদ এদের সঙ্গে নাই রমণীর। অগ্নি, নদী বায়ু, মেরু (পাত্রাপাত্রভেদ জানে না যে) কিংবা বিষবৃক্ষ নিত্যফল প্রভেদ এদের সঙ্গে নাই রমণীর।

প্রথম পর্ব:সমাপ্ত বাকি পর্বগুলো পেতে আমার সাথেই থাকুন |

2 comments: