Pages

Wednesday, August 6, 2014

ইসলামিক বই জিহাদ আলাপ

জিহাদে অংশগ্রহন এবং ৩৯টি সহায়তা লেখা:মুহম্মদ বিন আহমদ আল আলীম
Download
মানব রচিত আইন দ্বারা বিচার করা
Download
আন্তর্জাতিক জিহাদ এবং বিভিন্ন সংশয় নিরশন লেখক:উস্তাদ আহমেদ ফারুক

হাজার হাজার খ্রীষ্টানের আনুষ্ঠানিক ভাবে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ভিডিও দেখুন

মায়েদের প্রতি একজন মুজাহিদের বার্তা: মা আপনি দৃঢ় থাকুন

ভন্ড, যিনদিক, মুর্তাদ মানুষ ও মিডিয়া

ছ-বি

Tuesday, August 5, 2014

ISIS/ISIL এর জন্য আপনি সকল মুসলমানকেই টেরোরিস্ট বলতে পারেননা

ISIS/ISIL ইস্যু নিয়ে আজকাল ব্লগে এবং ফেসবুকে দেখা যায় নাস্তিক ভাইয়েরা সকল মুসলিম কে টেরোরিস্ট গালিগালাজ করে আসছে। তাদের দাবী ISIS/ISIL একটি ইসলামিক সংগঠন অতএব সকল মুসলিমই টেরোরিস্ট। আসলে তারা তাই তো দেখে আসছে যে সংগঠনের নামটি তো ইসলামি । তারা তো ইসলামের নামে জিহাদ করে আসছে । কিন্তু তারা একবার ও ভাবছেনা যে কথিত এই জিহাদিদের নীতি ইসলাম সাপোর্ট করে কিনা। সিরিয়ার সেনাবাহীনির মাসুম সন্তানদের কথিত এই অনৈসলামিক জিহাদীরা যেভাবে পিছমোরা বেঁধে গুলি করে হত্যা করেছে সেটা কি ইসলাম সাপোর্ট করে ? ISIS এর কর্মকান্ড একদিনে ১৫০০শত শিয়া এবং খৃস্টান হত্যা করেছে কোন কারন ছাড়াই(যুদ্ধ তখন ছিলনা)! ইসলাম কি বলেছে যে তুমি যুদ্ধ ছাড়া বিধর্মীকে হত্যা কর ? তাছাড়া শিয়াও মুসলমানদের একটি গোত্র। ইসলাম বলেনি যে তুমি নিজ গোত্র হত্যা কর । ছ-বি যুদ্ধ বন্দিদের সাথে ISIS যে আচরন করে সেটা কি ইসলাম সাপোর্ট দেয় ? ISIS/ISIL যুদ্ধ বন্দিদের হত্যা করছে অথচ ইসলাম যুদ্ধ বন্দিদের সাথে উত্তম আচরন করতে বলে। ISIS (The Islamic State of Syria and Iraq) ’ এর যোদ্ধাদের রসদ, তাদের জানবাজ মুজাহিদদের মাসিক বেতন, অস্ত্র কেনার টাকা, এমনকি ‘মহান খলিফা‘র হাতের দামী রোলেক্স ঘড়িটার জোগাণও দিয়ে চলেছে সউদি আরব, কাতার ও আমিরাত! তাদের সুবিধার্থে নাকি নারীকে পাঠানো হচ্ছে যৌন জিহাদ করতে অথচ ইসলামে যৌন জিহাদ নামে কোন শব্দ নেই ।অনেক আলেমের গবেষনায় যৌন জিহাদ মুতা বিবাহ কে বলে থাকে। শিয়ার কিছু গোত্র এবং ওয়াহিবদের মাঝে এখনো মুতা বিবাহ্ চালু আছে কিন্তু ইসলামে মুতা বিবাহ বন্ধ করা হয়েছে সেই আবুবকর রা: এর আমলে । ছ-বি তালেবান এবং আলকায়েদা পয়দা করছিলেন আমেরিকা।হিলারি তার একটা বক্তব্যে এটা প্রকাশ করেন যে আলকায়েদার জন্মদাতা তারা । আলকায়েদার যে প্রশিক্ষন সেটা আমেরিকারই দেয়া । এখন দেখা যাচ্ছে ISIS কে এদের পয়দা দাতা কারা এটা নিয়ে ব্যাপক সন্দেহ চলছে ।BOAN এর সদস্য "পারভেজ" আলমের এই লেখাটায় দেখুন এর আলামত কিছু পান কিনা। আবুবকর বাগদাদী ইহুদি সন্তান অতএব ISIS যে ইহুদিবাদী ইসরাইলের অথবা মার্কিনদের পাঠানো পারুদ বোমা না সেটাও ভাবা যায়না।[তথ্য সূত্র ] ছ-বি ISIS কি চায় ?
এক- ভঙ্গুর ইরাকের ভৌগলিক অখন্ডতাকে শেষ করে দেয়া। তেমনটা করতে পারলে, বিশেষ করে, কূর্দীস্থানকে আলাদা করতে পারলে ইসরাইলের জন্য পোয়াবারো। এই কূর্দীস্থান রাষ্ট্রের সাথে ইসরাইলের ইতোমধ্যেই গড়ে উঠা দহরম মহরম এখন অনেকটা ওপেন সিক্রেট! আর ইসরাইলের নেতিনিয়াহু তো ইতোমধ্যেই কূর্দীদের সাথে একত্রে কাজ করার ঘোষণা দিয়েই রেখেছে। কুর্দিস্থানের তেল ও গ্যাসের সরবরাহ নিয়ে কোনো কথা না বলাই ভালো। দুটি বন্ধু রাষ্ট্রের মধ্যে এরকম লেন দেন ব্যবসা বাণিজ্য হতেই পারে! আর কূর্দীস্থানকে দিয়ে তুরস্কের সাথে বোঝা পড়া করাটা ইসরাইলের পরবর্তি পরিকল্পনা, সে কথা এখন আর নাই বা আলোচনা করলাম। দুই- ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়ে এবং সে লক্ষ্যে জিহাদ পরিচালনা করার মাধ্যমে ইসরাইলের সীমান্ত ঘেঁষে অন্যতম মুসলিম সামরিক শক্তি সিরিয়াকে ধ্বংস করে দেয়া গেছে, এটা ইসরাইলের জন্য, নিউকনদের জন্য এক বিরাট আত্বতৃপ্তির ব্যপার বটে। সমস্য হলো; সিরিয়ার আসাদ এখনও মাটি কামড়ে টিকে আছে, এ ব্যাটাকে শেষ করে দিতে পারলেই ইসরাইল নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে স্বস্তি পেতে পারতো। সে কাজটা দ্রুত শেষ করতে হবে বৈকি! তিন- একবার যদি ইরাকে এই খেলাফত প্রতিষ্ঠা করা যায়, একবার যদি মহান খলীফাকে বাগদাদের ক্ষমতায় বসানো যায়, তা হলে খুব শীঘ্রই নাটকের পরবর্তি পর্ব মঞ্চায়ন শুরু করা সম্ভব। সেটা কী? সেটা হলো বর্তমানে মিটি মিটি প্রজ্বলমাণ শিয়া-সুন্নী বিরোধকে উস্কে দিয়ে বাগদাদের মহান সুন্নী খলীফাকে দিয়ে শীয়া ইরানের বিরুদ্ধে জিহাদে নামিয়ে দেয়া। পারমাণবিক শক্তি অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাওয়া ইরান ইতোমধ্যেই সামরিক সক্ষমতায় সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে! তা ছাড়া তেল সরবরাহ‘সহ বৈশ্বিক বাণিজ্যের এক স্ট্র্যাটেজিক পয়েন্ট হরমুজ প্রণালীর মুখে বসে থাকা ইরানকে শক্তিধর হতে দিলে বিশ্ব বেনীয়াদের লুটপাটে বিরাট বাধার সৃষ্টি হয়, অতএব তাকে শেষ করতে হবে। এ জন্য সবচেয়ে বড় অস্ত্র হলো শিয়া-সুন্নী লড়াই! এতে করে দুটো লাভ হবে। এক; ইরান দূর্বল হবে। আর, দুই; দূর্বল হবে তলে তলে বিরাট সামরিক শক্তির আধার হয়ে উঠা সউদি আরবও! এক্ষেত্রে টাকা পয়সা তেমন কোনে ব্যাপার না। টাকা তো দেবে সুন্নী কাতার, সউদি আরব আর আমিরাত। মনে আছে নিশ্চয়ই, সউদি আরব কী ভাবে জর্জ বুশ সিনিয়রের এক ধমকে সুড়সুড় করে সাদ্দাম হোসেনকে ইরান আক্রমণের জন্য ২৫.৭ বিলিয়ন ডলারের এক বিশাল অংক জুগিয়েছিলো! আজও তারা সেটা করে যাচ্ছে।
এখন কথা হল এই ISIS এর জন্য আপনারা সকল মুসলিমকেই টেরোরিস্ট বলতে পারেননা। শিবসেনা ,বজরং এর মত দলদের জন্য যেমন সকল হিন্দুদের আমরা টেরোরিস্ট বলতে পারিনা তেমনি ঐ ISIS এর জন্য আপনারাও পারেননা সকল মুসলিমকে টেরোরিস্ট বলতে । http://m.youtube.com/watch?v=gkEea_Eg66Y

Monday, August 4, 2014

সাপ্তাহিক সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা পার্বত্য ইস্যুতে এবার বিভিন্ন বাঙ্গালিকে হুমকি দিচ্ছেন

p সাংবাদিক সাহেবের ইনবক্সে হুমকির স্কিনশট জানা যায় পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে একচ্ছত্র উপজাতি সমর্থন ও বাঙ্গালিদের তীব্রভাবে হেয় করার কারনে সি এইচ টি কমিশন কিছুদিন আগেই পার্বত্য অঞ্চলে বাঙ্গালিদের অসন্তোষের শিকার হয়। মূলত এরপর থেকে বাম ধারার কিছু ব্যাক্তিত্বকে এ বিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন, মামলা, র্যালি, মানববন্ধনের পাশাপাশি ফেসবুকসহ কিছু অনলাইন মিডিয়ায় অপপ্রচারে লিপ্ত হতে দেখা যায়। সেখানে কিছু দেশপ্রেমিক জনগন- পার্বত্যাঞ্চলের বাঙালি নির্যাতন, উপজাতি আঞ্চলিক স্বশস্ত্র গোষ্টি, মিশনারি, বাংলাদেশকে বিচ্ছিন্ন করে জুমল্যান্ড নামক নতুন পূর্বতীমুর প্রতীষ্ঠার মত স্পর্ষকাতর বৃহত্তর ষড়যন্ত্র নিয়ে কথা বলার জন্য তাদেরকে নানান হ্যারাসমেন্টের শিকার হতে হচ্ছে। তাদের কাউকে প্রকাশ্যে জাতিগতভাবে অপমান হতে হয়েছে, কাউকে অযাচিত ভাবে ব্যান করে দেয়া হয়েছে এবং অনেককেই ইনবক্সে এরকম হুমকি সম্বলিত ম্যাসেজ পাঠানো হচ্ছে। যাতে বলা হচ্ছে- ঐসব ব্যাক্তিগন বাংলাদেশে থেকে থাকলে ২৪ ঘন্টার মাঝে তাদেরকে দেখে নেবেন সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনের সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা। pবাংগালীদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য গোলাম মোর্তোজার। দেশের অখন্ডতার পক্ষে অবস্থানের জন্য হঠাত কেন এসকল বুদ্ধিজীবি প্রতীক্রিয়াশীল হয়ে উঠলেন খুঁজে বের করা দরকার মনে করছেন অপরাধ বিশ্লেষকরা। সাথে সাথে এ বিষয়ে গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারি প্রয়োজন রয়েছে বলে অভিমত সচেতন নাগরিকদের। উল্লেখ্য সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ায় একই কায়দায় আদিবাসির নাম দিয়ে একতরফা ভাবে পশ্চিমা আগ্রহে পূর্বতীমুর নামে একটি ক্ষুদ্র স্বাধীন দেশের সৃষ্টি হয় জাতিসংঘের প্রত্যক্ষ সহায়তায়। মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন-ইউরোপ স্বার্থে ১ম বিশ্বযুদ্ধের পর প্রমিজড ল্যান্ডের কথা বলে কৃত্রিম উপায়ে সৃষ্ট ইজরাইল আজ ভয়াবহ রুপ ধারন করেছে। সাম্প্রতীক দশক গুলোতে তেমনই আভাস পাওয়া যাচ্ছে- 'হারিয়ে যাওয়া ইহুদি গোত্র' হিসেবে অত্র দক্ষিন এশীয় আঞ্চলিক কিছু এলাকার সাথে বাংলাদেশের পার্বত্যাঞ্চলের উপজাতিদের কোন কোণ গোত্রকে চিহ্নিত করে টাইম ম্যাগাজিনসহ বিশ্বব্যাপী আলোচিত কিছু নিবন্ধ প্রকাশের পর থেকেই। যে প্রবনতা ইজরাইল সৃষ্টির ঠিক আগের দশকগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়। p গোলাম মোর্তোজা সাহেবের প্রতিটা পোষ্টে এইসব দেশদ্রোহীদের মুসলমান, দেশ ও সরকার নিয়ে কুরুচিপূর্ণ কমেন্ট করতে দেখা যায়। এই ইস্যুটিতে এখনি জাতীয় ঐক্যমত্য সৃষ্টি করা সম্ভব না হলে এদেশিয় দালালদের সার্বিক সহায়তায় আরেকটি ইজরাইল পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে শুরু হয়ে "আদিবাসী" ইস্যু ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের সিলেট, টাঙ্গাইল, জামালপুর, উত্তরাঞ্চল নিয়ে ছিন্নবিচ্ছিন্ন এক অপরিচিত বাংলাদেশের ম্যাপ বর্তমান ফিলিস্তিনের প্রায় অবলুপ্ত ম্যাপের পাশে জায়গা পাবে বলে উদ্বেগের যথেষ্ট কারন রয়েছে। p গোলাম মোর্তোজা সাহেব এইসব এই সব বদমাইশদের দেশদ্রোহীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে। কে এই Huttussey Changma? এই দেশদ্রোহীর আগের কিছু কাজ আমি এখানে দিতে চাই। এর আগে মায়ানমারের হাতে আমাদের বিজিবির জোয়ান শহীদ হলে এই ছেলে মায়ানমারের বিভিন্ন পেজে যেয়ে উল্লাস প্রকাশ করে এবং তাঁদেরকে মারার জন্য উদ্ধুদ্ধ করতে থাকে। pসকল মুসলিমকে হত্যা করতে বলছে .. p আই লাভ মায়ানমা এ যেন খাঁয় দায়, বোনের দিকে চাওয়ার মত। এদেশের হাওয়া বাতাসে বড় হয়ে সে অন্য দেশকে ভালোবাসার কথা জানায়। p মায়ানমার ডিফেন্স পেজে পাহাড়িদের কমেন্টস। p এইবার আমার পালা বলে একজনের হুমকি আরো উল্লেখ্য পূর্বতীমূর সৃষ্টির মূল অস্ত্র 'আদিবাসির স্বীকৃতি' কিংবা 'স্বায়ত্ব শাসনের অধিকারের' পথে পা বাড়ানো তথাকথিত একগুয়ে জনমত বিবর্জিত, সংসদ ও আদালতকে এড়িয়ে গিয়ে একতরফা ভাবে সম্পাদন করা 'অবৈধ শান্তিচুক্তির' পরিপূর্ণ বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে আওয়ামীলীগ। ৫ জানুয়ারির অবৈধ নির্বাচনের আগে করা আওয়ামীলীগের 'অবৈধ নির্বাচনী ইশতেহারে' বিষয়টি উল্লেখের পাশাপাশি সম্প্রতী ওবায়দুল কাদেরের 'শীঘ্রই শান্তিচুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন' সংক্রান্ত ঘোষনায় চোখে আটকে গেছে দেশের সকল সচেতন মহলের... এবার নিজের উপর বিভিন্ন হুমকির আশঙ্কা নিয়েও দেশের একজন নাগরিক হিসাবে এই লেখাটা লিখতে বাধ্য হলাম। কারন যারাই এ বিষয়ে কথা বলেছে তাঁদেরকেই বিভিন্ন জন দ্বারা এইভাবে হুমকি ধামকি দেওয়া হচ্ছে। গোলাম মোরতজা সাহেবের হুমকির বিষয়ে পার্বত্য বাঙ্গালী অধিকার আন্দোলনের পক্ষ থেকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি পরক্ষভাবে স্বীকার করে নেন কিন্ত আচরণ উদ্ধত ছিল। p গালির কথা বলে হুমকি দেওয়া স্বীকার করা।p এ নিয়ে কথা বলায় এক পাহাড়ি অধীকার কেও হুমকি দিচ্ছে। এখনি প্রতিরোধ গড়ে না তুললে ভবিষ্যতে বিশ্বমিডিয়ার নিয়মিত খবরে পরিনত হবে বাংলাদেশ। pলেখা:টুটুল মাহমুদ