Pages

Showing posts with label Other. Show all posts
Showing posts with label Other. Show all posts

Saturday, April 12, 2014

"হেঁদু সমাচার"|২য় পত্র

আগের পর্বে আলোচনা করিয়াছিলাম হেঁদু দেবী কালীর কথা এবার বলিব তাহাদের তাহাদের চরিত্র ও ধর্ষন লীলা লইয়া। হেঁদু দাদাদের ইতিহাস বলিতে গেলে আজিকা রাত্রি শেষ হইয়া যাইবে তবুও ইতিহাস শেষ হইবে না। ১.সতীদাহ প্রথা লইয়া কিছু কথা না বলিলেই নয়!২০০০-৪০০০বছর আগে থেকেই হেঁদুরা সতীদাহ প্রথা পালন করিত।স্বামী মরিয়া গেলে তাহার সঙ্গে জীবন্ত স্ত্রীকেও পুড়াইয়া মারিবার আদেশ করিত ব্রাহ্মনরা।ব্রাহ্মনরা বলিত,ইহা নাকি তাহাদের ধম্মীয় নিয়ম কানুন,ইহা না মানিলে ঐ স্ত্রী নরকের কিট হইবে।বেচারি অবলা নারী নরকের ভয়ে,আগেই দুনিয়ার নরকে পুড়িয়া ভস্ম হইয়া যাইত! সতীদাহর কথা বেদ ,পরাশর ,ব্রহ্মপুরাণে বলা হইয়াছে যাহা আমি আমার একাধিক লেখায় আলোচনা করিয়াছি । হেঁদু ধর্ম যে বর্বর উহার একমাত্র প্রমাণ এই সতীদাহ প্রথা।ঐতিহাসিকদের মতে,স্বামী মরিলে তাহার সাথে জীবন্ত স্ত্রী পুড়াইত ঐ স্ত্রীর সতিত্ব প্রমাণ করিবার জন্য আর স্বামীর প্রতি কতটুকু ভালবাসা উহা পরিমাপ হইত নাকি এই সতীদাহের মাধ্যমে।১২০০ মতান্তরে ১৪০০সালে সর্ব প্রথম মুসলিম শাসক মুহম্মদ বিন কাসিম ভারত থেকে এই সতীদাহ প্রথা বন্ধ করার উদ্যোগ নেন।তিনি মরিয়া যাইবার পর আবার পুনরায় শুরু হইয়াছিল সতীদাহ,পরে ব্রিটিশরা ১৮০০সালে ,এবং তার কিছু পরে রাজা রাম মোহন রায় উহা একেবারেই নিষিদ্ধ করিয়া দেন।আপনারা জানিলে প্রকম্পিত হইবেন যে,ভারতের এখন ও কিছু অঞ্চল আছে যেইখানে এখনও সতীদাহ প্রথা চালু রহিয়াছে! আসুন এইবার কিছু ভিন্ন জিনিস দেখিয়া লই:

 ব্রাহ্মনরা এখনো ঘৃণা করে নিচু জাত হেঁদুকেঃ-এই জাত প্রথা শুধু তাহাদের মাঝেই বিদ্যমান!ব্রাহ্মনরা এখনও ঘেণ্যা মুখ ফিরাইয়া নেয় নিচুজাতের হেঁদুদের দেখিলে!ব্রাহ্মনরা ভাবিয়াই দিন খোয়াইয়া থাকেন,নিচু জাতের,ধোপা,মুছি,কামার,কুমোর,ম্যাথর,কামলা,চাষা এরা মানুষ নও এরা ব্রাহ্মনদের দাস!ব্রাহ্মনরাই শুধু মাত্র সৃষ্টিকর্তার সুনজরে সৃষ্ট বাকি সব কু নজরে!

আবার ,

 সেবা দাসী ও ধর্ষনলীলাঃ-স্বামী স্ত্রীকে ছুঁইবার আগেই ব্রাহ্মনরা টেস্ট করিত ঐ স্ত্রীকে!হ্যা এইতো কয়েকশ বছর আগেও সেবাদাসী প্রচলিত ছিল।নতুন বিবাহ করিলে প্রথমত কয়েক সপ্তাহ ঐ নতুন স্ত্রীকে ব্রাহ্মনদের সেবায় নিয়োজিত করিত,এবং ঐ ব্রাহ্মন সুযোগ পাইলেই ঐ অবলা নারীর উপর কুকুরের ন্যায় ঝাপাইয়া পড়িয়া নারীটাকে ধর্ষন করিত!

২য় দফা ধর্ষনঃনরেন্দ্র মোদীর নাম তো অনেকেই শুনিয়াছেন।সে এক বড় কুত্তাকাবাচ্চা।এই নরেন্দ্রমোদীর হুকুমেই সেদিন ভারতে মুসলিম হত্যা হইয়াছিল!এবং ভারতী মুসলিম কন্যা দিগকে কালীর সামনে ধর্ষন করা হইয়াছিল!এই নরেন্দ্রমোদীর আদেশেই সেইদিন বাবরি মসজিদ ভাঙ্গিয়াছিল হেঁদুরা!সেই দিন হেঁদু ব্রাহ্মনরা বলিয়াছিল যে,যে মুসলিম মেয়েদের ধর্ষন করিবে সে স্বর্গে যাইবে!এবং পৃথিবীতে বসিয়াও তাহারা উত্তম প্রতিদান পাইবে!ঐ দিন নরেন্দ্র মোদী ও ব্রাহ্মনদের ইশারায় ২লক্ষ মুসলিম রমনী ধর্ষিতা ও খুন হইয়াছিল!জয় মা কালী বলিয়া সেইদিন হেঁদুরা হইয়া উঠিয়াছিল কুত্তাকা বাচ্চা কুত্তা! কচু কাঁটার মতো করিয়া হেঁদুরা খুন করিয়াছিল লক্ষ,লক্ষ মুসলিমকে! একখানা ছড়া রচনা করিলামঃ

 বড় অভাগা সেদিন মোরা হে মুসলিম জননী! বাঁচাইতে পারিনি তোর ইজ্জত! মাফ করে দে বোন মাফ করে দে! একদিন দেখে নেবো ওদের হিম্মত্‍!

বিভিন্ন দিক দিয়া বিবেচনা করিয়া হেঁদুদের আমি বলিঃ- চোর,লুচ্চা,ঠগীর জাত,ধর্ষনকারী,পরধর্মে অসহিষ্ঞুজাত,খুনী,ব্রাহ্মনের ভৃত্য ।ক্রমশ হেঁদুদের চরিত্রের দিক দিয়া চটিবাজ বলদ হইয়া উঠিতেছেন!কেনই বা উঠিবেন না?ইন্ডিয়ায় যতগুলো পতিতালয় খুঁজিয়া পাওয়া যায় উহা পুরো পৃথিবী জুড়িয়াও পাওয়া যায়না!কলকাতায় ই প্রায় ২কোটি হেঁদু পতিতা রহিয়াছেন!তাছাড়া পর্ণ ভিডিও ব্যবসায় ভারতের হেঁদু মেয়েরাই আগাইয়া ।এছাড়াও তাহাদের দর্শনই তাদের পতিতা তৈয়ার করিতে হেল্পায় !

Wednesday, April 9, 2014

"'হেঁদু সমাচার"|১ম পত্র

তুমি কি দেখেছ কদু(লাউ),গাছে গাছে ঝুলে রয়? পানির অভাবে,সারের অভাবে কদুগাছ মরে যায়,কদু গাছ মরে যায়! জ্ঞানের অভাবে তত্‍কালিন হেঁদু দাদারা ও হয়ত কদুর মতো নিস্তেজ হইয়া পড়িয়াছে। তাহারা দাবী করিতেছে মুসলমানরা নাকি পরধর্ম সহিষ্ঞু জাত না,মুসলমানরা নাকি খুনি,জঙ্গী,টেরোরিস্ট ইত্যাদি ইত্যাদি। ছাগলকে বল্লুম তুই ঘাস খাইতেছিস কেন? ছাগল জবাব দিলো হেঁদুরা খায় বলিয়া। প্রথমত হেঁদুদাদা বৃন্দদের সেই ঠগীদের কথা মনে করাইয়া দিতে চাই যাহারা ছিল কালী উপাসক।তাহার শুধু হেঁদু মাতা কালীকে রাজি খুশি করাইতে প্রায় ২০লক্ষ পথিক কে হত্যা করিয়াছিল! দ্বিতীয়ত মনে করাইয়া দেই সেই নরেন্দ্র মোদীর কথা,যার হুকুমে ৩লক্ষ মুসলিম মেয়েদেরকে ধর্ষন করে কালী মূর্তির সামনে বলি দেয়া হইয়াছিল! আর মুসলিমদের এমন কোন ইতিহাস খুঁজিয়া পাওয়া যাইবেনা যে তারা তার প্রভূকে খুশি করিবার জন্য কোন বিধর্মিকে হত্যা,অত্যাচার,ধর্ষনের মতো এত নিম্ন পর্যায়ের কাজ করিয়াছে। কিন্তু হেঁদুরা কি অস্বীকার করিতে পারিবে যে তারা উপরোক্ত কোন কাজ করেন নাই? জয় মা কালি বলিয়া হেঁদুরা যেই কত মানুষের কল্লা কাঁটিয়াছে তাহা আমি আপনাদের নিকট তুলিয়া ধরিতে চাই এবং হেঁদুদের ধম্মের ব্যাপারে কিছু কথা বলিতে চাই।হিন্দুরা ধম্মের ব্যাপারে খুনি হইয়া উঠে।মা কালীর জন্য হিন্দুরা যে কয়টা বলি দিয়াছে তাহার নিম্নে কয়েকটা ঘটনা তুলিয়া ধরিলামঃ- ১.বরিশালের দুধল নামক একখানা অঞ্চলে বড় ভাই ছোট ভাইকে বলি দিয়া কালি মায়ের ভোগে পাঠাইয়াছে।তাহাকে জিজ্ঞেস করা হইল যে তুমি উহা কেন করিলা?ছেলেটি জবাব দিলো মা কালি তাহাকে সপ্নে হুকুম দিয়াছে। ২.পটুয়াখালীর প্রত্যন্ত অঞ্চলে পিতা তাহার পুত্রকে বলি দিয়াছে কালীকে রাজি খুশি করিবার জন্য। ৩.বরিশালের কলসকাঠীতে এক মুসলিম ছেলেকে লিঙ্গে কাঁটা ভরিয়া রক্ত বাহির করিয়া মা কালির জন্য উত্‍সর্গ করে মন্দির পুরোহিতরা। ৪.বরিশাল কাউয়ার চর এলাকায় এক মুসলিম ছেলেক অন্ডকোশ চাপিয়া হত্যা করে এবং তাহার লাশখানা মা কালীর মন্দিরে পাওয়া গিয়াছিল। ৫.সিলেটে এক হেঁদু লোক তাহার স্ত্রী পুত্রকে বলি দিয়াছিল মা কালীকে খুশি করিবার জন্য। ৬.কোলকাতার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ১২৩জনকে ঠগীরা একদিনে মা কালীর ভোগে পাঠাইয়াছিল। এখন আপনাদের এক খানা খবর শুনাইঃ সীতাকুন্ডে পূণ্য অর্জনের জন্য দেবী মা কালীর উদ্দেশ্যে নর (মানুষ) বলি দিয়েছে এক যুবক ! গত রবিবার গভীর রাতে উপজেলার ছোট কুমিরা মসজিদ্দা গ্রামে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ঘাতক যুবককে গ্রেপ্তার ও হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করেছে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল (সোমবার) সকালে সীতাকুন্ডের কুমিরা ইউনিয়নের উত্তর মসজিদ্দা গ্রামের কয়েকজন কৃষক ক্ষেতে যাবার সময় ডোবার ধারে এক যুবকের গলা কাটা লাশ দেখতে পায়। শরীর থেকে গলা আলাদা হয়ে পড়ে ছিল। তারা চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করলে এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে এসে লাশটি স্থানীয় পরিতোষ আইচের পুত্র রিটু আইচের (২৯) বলে শনাক্ত করে। খবর দেওয়া হয় নিহতের পরিবার ও পুলিশকে। খবর পেয়ে সীতাকুন্ডের এএসপি সার্কেল সৈয়দ ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে সুরত হাল রিপোর্ট শেষে মর্গে প্রেরণ করে। সীতাকুন্ড থানার ওসি সামিউল আলম জানান, তারা ঘটনাস্থলে আসার পর দেড় ঘণ্টায় খুনিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছেন। কালী মন্দিরের সামনে রক্ত দেখে আশপাশে তল্লাশীকালে কালী মন্দিরের উপরে খুনির ব্যবহৃত শার্ট ও প্যান্ট দেখতে পান তারা। সেগুলি উদ্ধারের পর জামা-প্যান্টটি একই গ্রামের (উত্তর মসজিদ্দা) সুবল চৌধুরী (বাবু)-এর বলে শনাক্ত করেন স্থানীয়রা। পরে স্থানীয় মেম্বার ও এলাকাবাসীকে নিয়ে সুবলকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘাতক সুবল (২৮) ঐ গ্রামের পশু ডাক্তার সুনীল চৌধুরীরপুত্র। গ্রেপ্তারের পর সুবল খুনের কথা অকপটে স্বীকার করে পুলিশকে জানায়, তার অনেক দিন ধরে মা কালীকে একটি নর (মানুষ) বলি দেবার ইচ্ছা জাগে। একথা বন্ধু রিটুকে বলার পর রিটু নিজে বলি হতে রাজি হয়। কারণ, মা কালীর জন্য বলি হলে স্বর্গে যাবে বলে তার বিশ্বাস। পরিকল্পনা অনুযায়ী রবিবার গভীর রাতে রিটুকে বলি দেয় সে। পরে পুলিশ তাকে নিয়ে ঘটনাস্থলের পার্শ্ববর্তী পুকুর থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ধামা, রক্তাক্ত শার্ট-প্যান্ট উদ্ধার করে। এ বিষয়ে থানায় হত্যা মামলার প্রস্ত্ততি চলছে বলে ওসি সামিউল আলম জানান। এদিকে নিহত রিটুর ভাই বিটু আইচ দাবি করেছেন খুনি বাঁচার চেষ্টায় মা কালীর উদ্দ্যেশ্যে বলির বানোয়াট গল্প বলছেন। তিনি এ ঘটনায় হত্যা মামলা করবেন বলে জানান। এদিকে, মা কালীর উদ্দ্যেশ্যে নর বলির কথা ছড়িয়ে পড়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের মতে নিহত যুবক ও খুনি পরস্পরের বন্ধু ছিলো। মা কালীকে নর বলির নামে বন্ধুকে কেউ এত নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করতে পারে কিনা বেশিরভাগ মানুষই তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। এই হত্যাকান্ডের পেছনে অন্যকোন কারণ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এখন হেঁদুদের মহাজনের বাণী শোনেনঃ আমার সামনে পাঠা আর মানুষ বলি দিয়ে নিজেরা বিচার করে দেখ আমি কি সেটি খাই, না কোনো দিন খেতে দেখেছ ? নিজেরা খেয়ে আমাকে বদনাম করছ | বল তোমরা আমার কেমন ধরনের সন্তান ? দেখো আমার জীভ, আজ তোমাদের জন্য আমাকে মানুষের সন্মুখে জীভ দেখাতে হচ্ছে | এটি কেন হলো তোমরা আমার সামনে বলি দিতে একটুও লজ্জা করলেনা, আমাদের ধর্ম আরম্ভ হলো অহিংসা নিয়ে আর তোমরা আমার সামনে বলি দিয়ে নিজেদের স্বাদ মেটানোর জন্য আমাকে মানুষের সামনে মা কালী পাঠা খায় বলতে তোমরা একটুও চিন্তা করলেনা | এবারে তোমরাই বল, এটি কি সন্তানের কাজ, কোনো সন্তান কি তার মাকে এই ভাবে অপমান করতে পারে, আমার সামনে বলি দিয়ে অপরকে দেখাতে তো জীভ কাটার দরকার ছিল তোমাদের কিন্ত তোমরা সেটি পাল্টে আমাকে দোষ দিয়েছ | আজ আমার পূজা করার পরে প্রতিজ্ঞা কর এভাবে আমার অপমান আর কোনো দিন ও করবেনা সেটি হবে তোমাদের সত্যি কারের কালী পূজা | ..... পণ্ডিত মহেন্দ্রপাল আর্য *এখন চিন্তা করিয়া বলেন তো কাহারা শ্রেষ্ঠ হেঁদু ন

Wednesday, March 19, 2014

কৃষ্ঞের স্ত্রী ১৬০০১জন।হিন্দুদের নিকট কিছু প্রশ্ন।

হিন্দু দাদাদের নিকটা কিছু প্রশ্ন। হিন্দুরা দাবী করেন যে শ্রী কৃষ্ঞের স্ত্রী সংখ্যা ছিল ৮জন। আবার উনাদের বিভিন্ন বই পুস্তকে উল্লেখ আছে,শ্রী কৃষ্ঞের স্ত্রীর সংখ্যা ১৬০০১!!!!!জন! বাপরে বাপ!ইহা কল্পনা বৈ অন্যকিছু ভাবা যায়না! দাদা স্ত্রী প্রসঙ্গ টানলে মুহম্মদ সঃ কৃষ্ঞের তুলনায় ১৫৯৮২জন কম করেছে। হিন্দুরা অনেক সময় খোঁটা দিয়ে বলে,মুহম্মদ সঃ তার দাসী,বাদী আর ভাতিজিদের বিবাহ করেছে! দাদা সেই প্রসঙ্গ টানলে মুহম্মদ সঃ যাদের বিবাহ করেছিলেন তাদেরকে পূর্ণ মর্জাদা ও ইসলামি শরিয়ত অনুযায়ী স্ত্রীর মর্জাদা দিয়েছে।কিন্তু কৃষ্ঞ?একটা কাহীনি প্রচলিত আছে, >>কৃষ্ঞ একদিন দাসীর ঘরে গেলেন,এদিকে রাধা টের পেয়ে গেলেন।স্বামী যদি হাজার ও বুজুর্গ হয় স্ত্রী জানে তার স্বামী কোন জাতের!রাধা হাটতে হাটতে গেল দাসীর ঘরের দিকে।এদিকে কৃষ্ঞ টের পাইয়া গেল যে রাধিকা তার ঘরের দিকে আসতেছে,কৃষ্ঞ দাসীরে কইল ও দাসী তুই সাপ হ আমি পানি হই।পানির মধ্যে সাপ ফোঁস ফোঁস করতেছে,রাধিকা তো বুঝছে যে ঐটা কোন জাতের সাপ।এবার রাধিকা যেই সাপটাকে ধরতে গেল অমনি সাপটা তার কপালে ঠোকর মাইরা রাধিকার কপাল খান ফাঁটাইয়া দিলো। >>এখন হিন্দু দাদা বৌদিদিদের নিকট প্রশ্ন যে কৃষ্ঞ কি হালাল করে অর্থাত্‍ দাসীকে বিবাহ করে ঐ ঘরে গেছিলেন?যদি তিনি বিবাহ করেই যাইতেন তাইলে রাধিকারে ঠোকর মাইরা কেন কপাল ফাঁটাইল? আরো একটা কাহীনি হিন্দু ধর্মে প্রচলিত আছে, >>৫ভাই বনের ভিতর একটা সুন্দরীকে পাইলেন।ঘরে নিয়ে আসলেন,এবং তার মায়ের কাছে গিয়া কইল "মাগো একটা ফল পাইছি"অতঃপর তার মা কইল,পাঁচ ভাই ভাগ কইরা খাও।এরপর ৫ভাই ঐ মেয়েটারে সমানে ধর্ষন করকে লাগল!শেষে বড় ভাইর জুতা কুত্তায় নিয়া গেল,ছোট ভাই কারো জুতা না দেখে ঢুকে গেল ঐ ঘরটার দিকে!অতঃপর ঘরের ভিতরে যাইয়া দেখে বড়ভাই উলঙ্গ ছ্যাঃ ছ্যাঃ ছ্যাঃ।সেই থেকে কুত্তা অভিশপ্ত হইল! :p >>এখন হিন্দু দাদাদের নিকট প্রশ্ন,আচ্ছা ঐ পাঁচ ভাই যে ঐ সুন্দরীকে ধর্ষন করল ঐটা কি হালাল চোখে দেখেন আপনাগো ধর্মে? >>কৃষ্ঞের ১৬হাজার ১জন স্ত্রী প্রসঙ্গে প্রশ্ন। আচ্ছা আমরা জানি শ্রী কৃষ্ঞ হায়াতে বেঁচেছেন ১২৬ কিংবা ১২৭ বছর,তাইলে তিনি যদি ঐ ১৬০০১জনকে যদি একেক জনকে ১দিন করে সময় দেন তাইলে তার বাঁচার দরকার ছিল ১৬০০১দিন ।তার শৈশব কৈশর না হয় বাদই দিলাম।তাছাড়া আপনাদের ভগবান ও তো ওনাকে কোন অনুগ্রহ পূর্বক হায়াত দিছিলো না।অথবা কোন গ্রন্থেও লেখা নাই যে কৃষ্ঞ মহাশয় বিবাহের ব্যাপারে অনেক হায়াত পাইছিলেন।অথবা তিনি যখন ঐ স্ত্রীদের নিকট দৈনিক ভ্রমন করতেন তখন পৃথিবীর সময় থেমে থাকত এ কথাও লেখা নাই আপনাদের গ্রন্থে!!! যাক ধরলাম তিনি দৈনিক ১০০জনের নিকট ভ্রমন করতেন।কিন্তু তাও তো সম্ভব না কারন তাতেও কৃষ্ঞ মহাশয়ের ১৬০বছর হায়াত দরকার!তাইলে তিনি কেমনে কি করলেন?ইতিহাসে আছে মিশরে ১টা ঔষধ আবিষ্কার হইছিল যেইটা দ্বার একটা স্বামী ২০জন স্ত্রী রাখতে পারতেন।কিন্তু ইতিহাসে এমন কিছু শুনিনি যে একেক পুরুষ দিনে ১০০জন রাখতে পারেন! >>এইখানেই কি প্রমাণ হয়না যে দাদাদের ধর্ম আসলেই সত্য কিনা? দুঃখিত দাদারা ইহা যুক্তি মাত্র ইহাতে মাইন্ড খাইয়া দাঁত খুয়াইলে কতৃপক্ষ দায়ী থাকিবেনা। তাসলিমা নাসরিন আর ভারত মিলেমিশে একাকার পঠিতঃ১৮৭বার মন্তব্য ২টি মন্তব্য।মন্তব্য করেছেন অতিথি

Saturday, February 8, 2014

প্যাগানদের প্যাগান চটি

প্যাগান তো প্যাগানই নাকি ? প্যাগানরা হল দুর্বল সৃষ্টিতত্ত্বে বিশ্বাসী । প্যাগান আর্যদের একটি জাত যারা ৩কোটি সৃষ্টিকর্তাকে মানে!এবং তাদের গুরুজন যদি কেউ মারা যায় তারাও নাকি মৃত্যুর পর দেবতা হয়ে যায়!আবার শতশত মানুষ এবং পাঠা ছাগল বলি দিতে হয় তাদের ভগবান মা কালির সামনে! ভারতে করে কি জানেন? মুসলমান মেয়েদেরকে ধরে এনে ধর্ষন করা হয় এই মা কালির সামনে!তারপর সেই মেয়েটিকে বলি দিয়ে দেয় কালি মূর্তির সামনে! হিন্দু ধর্মগ্রন্থ মতে,এই কালি ছিলেন চরম বেয়াদব ও এক কামুক দেবী।

 এক রাখাল মাঠে বাঁশি বাজাচ্ছিল ,আর কালি নাকি সে পথ দিয়ে যাচ্ছিল।রাখালকে দেখে কালির খুব পছন্দ হল ,বালকটির সাথে সেক্স করার জন্য দেবী খুবই কামুক হয়ে পরল ।কিন্তু কথা হল ,ঐ ঘুটঘুটে কালো দেবী যখনই ঐ সুদর্শন যুবকের নিকট যায় তখনই ঐ যুবক লাঠী নিয়ে তেড়ে আসে!কি আর করা ,যেহেতু কামোত্তজানা উঠে গেছে তাই যুবককের কাছে না ঘেষতে পেরে দেখল একটা ছাগলের পাল যাচ্ছে।হঠাত্‍ তিনি একটা ছাগী সাঁজিলেন ছাগী সেঁজে তিনি যখনি ঐ ছাগলের পালে ঢুকলেন,তখন কিছু পাঠা ছাগল তাকে আচ্ছামত ইয়ে..........যা করার করল ,প্রায় শ খানেক পাঠার ইয়েতে তিনি অসুস্থ হয়ে গেলেন।অতঃপর তিনি ভিষন চটে গিয়ে তার সামনে পাঠাবলির হুকুম দিলেন।

এর কিছুদিন পর এই বেয়াদব ও কামুক দেবী এক যুদ্ধে তার স্বামীর গলায় পা রেখে চুলধরে তারপর কল্লাখানা কেঁটে নেয়!তারপর নাকি ইয়া বড় জিহ্বা খানা বের করে দিয়েছিল

লিঙ্গপূজা:

 বাংলাদেশের এখনও অনেক জায়গা আছে যেখানে সরকারীভাবে নিষিদ্ধ হওয়ার পরও শিবলিঙ্গ পূজা করছে!!! লিঙ্গপূজার ইতিহাস তো অনেকেই জানেন । একদিন পার্বতী ও শিব যৌনমিলনে ।মিলনের মাঝামাঝি আসতে না আসতেই শিবের বিকট লিঙ্গে পার্বতী নাকি অসুস্থ্য হয়ে গেল ,এমতাবস্থায় তিনি নাকি কেষ্ট ঠাকুর কে মনে মনে ডাকতে লাগলেন ।কেষ্ট ঠাকুর এসে তার দৈবচক্র দিয়ে শিব ও পার্বতীর উভয়লিঙ্গ কেটে দিলো ।এই লিঙ্গ পৃথিবীর সবকিছু ধ্বংস করে ছুটছে তো ছুটছেই থামার কোন নাম নেই ।শেষে পার্বতী নাকি যৌনিরুপ ধারন করে এই লিঙ্গকে থামায় :D

জানেন তো দূর্গার মূর্তিতে পতিতার ঘরের মাটি লাগে!আর না হয় হবেনা। কেন লাগে ? এ বিষয়টা নিয়ে পরে লিখব

Friday, February 7, 2014

হিন্দু ধর্মের কয়েকটি গোপনীয় বিষয়।

হিন্দুরা নিজেদের খুব জ্ঞানী মনে করে! তারা প্রতিদিন অনলাইনে হাজার হাজারবার গালি দেয় রাসূল সঃ কে! এখন আসেন তাদের ধর্মগ্রন্থ নিয়া কিছু বলিঃ- হিন্দুরা রাধা কৃষ্ঞকে নিয়ে এত্ত লাফালাফি করে।আপনারা জানেন এই রাধা আর কৃষ্ঞর বিবাহ কাহীনি? না জানলে শুনেন, এই রাধা ছিলো হায়ান ঘোষের স্ত্রী।হায়ান ঘোষ ছিলেন কৃষ্ঞর মামা।তো একদিন কৃষ্ঞর মামা কৃষ্ঞর একটা কাজে খুব খুশি হয়ে বল্ল,ভাইগ্নারে তুই যা চাস তাই দেবো! কৃষ্ঞ বল্ল,মামু সত্য বলতেছো? হায়ানঘোষ কৈলঃ হ দিমু তুই যা চাইবি তাই দিমু। কৃষ্ঞ কৈল,তাইলে তোমার বৌডা দাও। হায়ান ঘোষ দেখল ভারী বিপদ,কিন্তু কৈয়া তো ফালাইছে কি আর করার শেষে রাধিকারে দিয়া ফালাইলো ভাগ্নের কাছে,আর কৈল,শেষ পর্যন্ত তুই প্রমাণ করলি তুই কে!যাহ আমি তোর নাম দিলাম "হরে"। হরে অর্থ হরণ করা,এর মানেই হৈল লুচ্চা। মাটির মুর্তি বানিয়ে ঘন্টা খানেক পূজা করে মনবাসনা পূর্ণকরা আর মরা গাছে পানি দেওয়া সমান। হিন্দুরা যখন তাদের দেবীকে বানায় তখন তারা নিজ হাতে দেবীর স্তন ও বানায়!ছিঃছিঃছিঃ গোলাম হৈয়া প্রভূর স্তনযুগল স্পর্শ করে!ছেহঃ কি খ্রাপ! নিজেই প্রভূর কাঠাম বানায়,নিজেই মাটির ট্যাপা পুতুল বানায়।আবার নিজেই তাহার সামনে অর্ধউলঙ্গ হৈয়া পাছাটা দক্ষিন দিকে ফিরাইয়া উপুত্‍ হৈয়া সেজদা করে! কত্তবড় অবুঝ এই ছাগল হিন্দুগুলা।ছাগলের ছয় নম্বর বাচ্চা সবগুলা।

Monday, February 3, 2014

Free internet profile settings(GP&BL)

অনেকেই আছেন জিপি অথবা বিএল এর ফ্রি নেট সেটিংসটা জানেন না|এখানে আমি সেটা দিয়ে দিলামঃ-

(জিপি সেটিং)

GP WAP

HTTPS://WAP.GPWORLD.COM

GPINTERNET

PROXY:-141.000.011.241

PORT:-80

(বিএল)

BL WAP

WAP.BANGLALINKMEL.COM

BLINTERNET

PROXY:-141.000.011.241

PORT:-80

*এটা দিয়ে ১০০%কাজ করবে