Pages

Saturday, April 12, 2014

"হেঁদু সমাচার"|২য় পত্র

আগের পর্বে আলোচনা করিয়াছিলাম হেঁদু দেবী কালীর কথা এবার বলিব তাহাদের তাহাদের চরিত্র ও ধর্ষন লীলা লইয়া। হেঁদু দাদাদের ইতিহাস বলিতে গেলে আজিকা রাত্রি শেষ হইয়া যাইবে তবুও ইতিহাস শেষ হইবে না। ১.সতীদাহ প্রথা লইয়া কিছু কথা না বলিলেই নয়!২০০০-৪০০০বছর আগে থেকেই হেঁদুরা সতীদাহ প্রথা পালন করিত।স্বামী মরিয়া গেলে তাহার সঙ্গে জীবন্ত স্ত্রীকেও পুড়াইয়া মারিবার আদেশ করিত ব্রাহ্মনরা।ব্রাহ্মনরা বলিত,ইহা নাকি তাহাদের ধম্মীয় নিয়ম কানুন,ইহা না মানিলে ঐ স্ত্রী নরকের কিট হইবে।বেচারি অবলা নারী নরকের ভয়ে,আগেই দুনিয়ার নরকে পুড়িয়া ভস্ম হইয়া যাইত! সতীদাহর কথা বেদ ,পরাশর ,ব্রহ্মপুরাণে বলা হইয়াছে যাহা আমি আমার একাধিক লেখায় আলোচনা করিয়াছি । হেঁদু ধর্ম যে বর্বর উহার একমাত্র প্রমাণ এই সতীদাহ প্রথা।ঐতিহাসিকদের মতে,স্বামী মরিলে তাহার সাথে জীবন্ত স্ত্রী পুড়াইত ঐ স্ত্রীর সতিত্ব প্রমাণ করিবার জন্য আর স্বামীর প্রতি কতটুকু ভালবাসা উহা পরিমাপ হইত নাকি এই সতীদাহের মাধ্যমে।১২০০ মতান্তরে ১৪০০সালে সর্ব প্রথম মুসলিম শাসক মুহম্মদ বিন কাসিম ভারত থেকে এই সতীদাহ প্রথা বন্ধ করার উদ্যোগ নেন।তিনি মরিয়া যাইবার পর আবার পুনরায় শুরু হইয়াছিল সতীদাহ,পরে ব্রিটিশরা ১৮০০সালে ,এবং তার কিছু পরে রাজা রাম মোহন রায় উহা একেবারেই নিষিদ্ধ করিয়া দেন।আপনারা জানিলে প্রকম্পিত হইবেন যে,ভারতের এখন ও কিছু অঞ্চল আছে যেইখানে এখনও সতীদাহ প্রথা চালু রহিয়াছে! আসুন এইবার কিছু ভিন্ন জিনিস দেখিয়া লই:

 ব্রাহ্মনরা এখনো ঘৃণা করে নিচু জাত হেঁদুকেঃ-এই জাত প্রথা শুধু তাহাদের মাঝেই বিদ্যমান!ব্রাহ্মনরা এখনও ঘেণ্যা মুখ ফিরাইয়া নেয় নিচুজাতের হেঁদুদের দেখিলে!ব্রাহ্মনরা ভাবিয়াই দিন খোয়াইয়া থাকেন,নিচু জাতের,ধোপা,মুছি,কামার,কুমোর,ম্যাথর,কামলা,চাষা এরা মানুষ নও এরা ব্রাহ্মনদের দাস!ব্রাহ্মনরাই শুধু মাত্র সৃষ্টিকর্তার সুনজরে সৃষ্ট বাকি সব কু নজরে!

আবার ,

 সেবা দাসী ও ধর্ষনলীলাঃ-স্বামী স্ত্রীকে ছুঁইবার আগেই ব্রাহ্মনরা টেস্ট করিত ঐ স্ত্রীকে!হ্যা এইতো কয়েকশ বছর আগেও সেবাদাসী প্রচলিত ছিল।নতুন বিবাহ করিলে প্রথমত কয়েক সপ্তাহ ঐ নতুন স্ত্রীকে ব্রাহ্মনদের সেবায় নিয়োজিত করিত,এবং ঐ ব্রাহ্মন সুযোগ পাইলেই ঐ অবলা নারীর উপর কুকুরের ন্যায় ঝাপাইয়া পড়িয়া নারীটাকে ধর্ষন করিত!

২য় দফা ধর্ষনঃনরেন্দ্র মোদীর নাম তো অনেকেই শুনিয়াছেন।সে এক বড় কুত্তাকাবাচ্চা।এই নরেন্দ্রমোদীর হুকুমেই সেদিন ভারতে মুসলিম হত্যা হইয়াছিল!এবং ভারতী মুসলিম কন্যা দিগকে কালীর সামনে ধর্ষন করা হইয়াছিল!এই নরেন্দ্রমোদীর আদেশেই সেইদিন বাবরি মসজিদ ভাঙ্গিয়াছিল হেঁদুরা!সেই দিন হেঁদু ব্রাহ্মনরা বলিয়াছিল যে,যে মুসলিম মেয়েদের ধর্ষন করিবে সে স্বর্গে যাইবে!এবং পৃথিবীতে বসিয়াও তাহারা উত্তম প্রতিদান পাইবে!ঐ দিন নরেন্দ্র মোদী ও ব্রাহ্মনদের ইশারায় ২লক্ষ মুসলিম রমনী ধর্ষিতা ও খুন হইয়াছিল!জয় মা কালী বলিয়া সেইদিন হেঁদুরা হইয়া উঠিয়াছিল কুত্তাকা বাচ্চা কুত্তা! কচু কাঁটার মতো করিয়া হেঁদুরা খুন করিয়াছিল লক্ষ,লক্ষ মুসলিমকে! একখানা ছড়া রচনা করিলামঃ

 বড় অভাগা সেদিন মোরা হে মুসলিম জননী! বাঁচাইতে পারিনি তোর ইজ্জত! মাফ করে দে বোন মাফ করে দে! একদিন দেখে নেবো ওদের হিম্মত্‍!

বিভিন্ন দিক দিয়া বিবেচনা করিয়া হেঁদুদের আমি বলিঃ- চোর,লুচ্চা,ঠগীর জাত,ধর্ষনকারী,পরধর্মে অসহিষ্ঞুজাত,খুনী,ব্রাহ্মনের ভৃত্য ।ক্রমশ হেঁদুদের চরিত্রের দিক দিয়া চটিবাজ বলদ হইয়া উঠিতেছেন!কেনই বা উঠিবেন না?ইন্ডিয়ায় যতগুলো পতিতালয় খুঁজিয়া পাওয়া যায় উহা পুরো পৃথিবী জুড়িয়াও পাওয়া যায়না!কলকাতায় ই প্রায় ২কোটি হেঁদু পতিতা রহিয়াছেন!তাছাড়া পর্ণ ভিডিও ব্যবসায় ভারতের হেঁদু মেয়েরাই আগাইয়া ।এছাড়াও তাহাদের দর্শনই তাদের পতিতা তৈয়ার করিতে হেল্পায় !

No comments:

Post a Comment