Pages

Wednesday, April 9, 2014

"'হেঁদু সমাচার"|১ম পত্র

তুমি কি দেখেছ কদু(লাউ),গাছে গাছে ঝুলে রয়? পানির অভাবে,সারের অভাবে কদুগাছ মরে যায়,কদু গাছ মরে যায়! জ্ঞানের অভাবে তত্‍কালিন হেঁদু দাদারা ও হয়ত কদুর মতো নিস্তেজ হইয়া পড়িয়াছে। তাহারা দাবী করিতেছে মুসলমানরা নাকি পরধর্ম সহিষ্ঞু জাত না,মুসলমানরা নাকি খুনি,জঙ্গী,টেরোরিস্ট ইত্যাদি ইত্যাদি। ছাগলকে বল্লুম তুই ঘাস খাইতেছিস কেন? ছাগল জবাব দিলো হেঁদুরা খায় বলিয়া। প্রথমত হেঁদুদাদা বৃন্দদের সেই ঠগীদের কথা মনে করাইয়া দিতে চাই যাহারা ছিল কালী উপাসক।তাহার শুধু হেঁদু মাতা কালীকে রাজি খুশি করাইতে প্রায় ২০লক্ষ পথিক কে হত্যা করিয়াছিল! দ্বিতীয়ত মনে করাইয়া দেই সেই নরেন্দ্র মোদীর কথা,যার হুকুমে ৩লক্ষ মুসলিম মেয়েদেরকে ধর্ষন করে কালী মূর্তির সামনে বলি দেয়া হইয়াছিল! আর মুসলিমদের এমন কোন ইতিহাস খুঁজিয়া পাওয়া যাইবেনা যে তারা তার প্রভূকে খুশি করিবার জন্য কোন বিধর্মিকে হত্যা,অত্যাচার,ধর্ষনের মতো এত নিম্ন পর্যায়ের কাজ করিয়াছে। কিন্তু হেঁদুরা কি অস্বীকার করিতে পারিবে যে তারা উপরোক্ত কোন কাজ করেন নাই? জয় মা কালি বলিয়া হেঁদুরা যেই কত মানুষের কল্লা কাঁটিয়াছে তাহা আমি আপনাদের নিকট তুলিয়া ধরিতে চাই এবং হেঁদুদের ধম্মের ব্যাপারে কিছু কথা বলিতে চাই।হিন্দুরা ধম্মের ব্যাপারে খুনি হইয়া উঠে।মা কালীর জন্য হিন্দুরা যে কয়টা বলি দিয়াছে তাহার নিম্নে কয়েকটা ঘটনা তুলিয়া ধরিলামঃ- ১.বরিশালের দুধল নামক একখানা অঞ্চলে বড় ভাই ছোট ভাইকে বলি দিয়া কালি মায়ের ভোগে পাঠাইয়াছে।তাহাকে জিজ্ঞেস করা হইল যে তুমি উহা কেন করিলা?ছেলেটি জবাব দিলো মা কালি তাহাকে সপ্নে হুকুম দিয়াছে। ২.পটুয়াখালীর প্রত্যন্ত অঞ্চলে পিতা তাহার পুত্রকে বলি দিয়াছে কালীকে রাজি খুশি করিবার জন্য। ৩.বরিশালের কলসকাঠীতে এক মুসলিম ছেলেকে লিঙ্গে কাঁটা ভরিয়া রক্ত বাহির করিয়া মা কালির জন্য উত্‍সর্গ করে মন্দির পুরোহিতরা। ৪.বরিশাল কাউয়ার চর এলাকায় এক মুসলিম ছেলেক অন্ডকোশ চাপিয়া হত্যা করে এবং তাহার লাশখানা মা কালীর মন্দিরে পাওয়া গিয়াছিল। ৫.সিলেটে এক হেঁদু লোক তাহার স্ত্রী পুত্রকে বলি দিয়াছিল মা কালীকে খুশি করিবার জন্য। ৬.কোলকাতার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ১২৩জনকে ঠগীরা একদিনে মা কালীর ভোগে পাঠাইয়াছিল। এখন আপনাদের এক খানা খবর শুনাইঃ সীতাকুন্ডে পূণ্য অর্জনের জন্য দেবী মা কালীর উদ্দেশ্যে নর (মানুষ) বলি দিয়েছে এক যুবক ! গত রবিবার গভীর রাতে উপজেলার ছোট কুমিরা মসজিদ্দা গ্রামে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ঘাতক যুবককে গ্রেপ্তার ও হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করেছে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল (সোমবার) সকালে সীতাকুন্ডের কুমিরা ইউনিয়নের উত্তর মসজিদ্দা গ্রামের কয়েকজন কৃষক ক্ষেতে যাবার সময় ডোবার ধারে এক যুবকের গলা কাটা লাশ দেখতে পায়। শরীর থেকে গলা আলাদা হয়ে পড়ে ছিল। তারা চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করলে এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে এসে লাশটি স্থানীয় পরিতোষ আইচের পুত্র রিটু আইচের (২৯) বলে শনাক্ত করে। খবর দেওয়া হয় নিহতের পরিবার ও পুলিশকে। খবর পেয়ে সীতাকুন্ডের এএসপি সার্কেল সৈয়দ ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে সুরত হাল রিপোর্ট শেষে মর্গে প্রেরণ করে। সীতাকুন্ড থানার ওসি সামিউল আলম জানান, তারা ঘটনাস্থলে আসার পর দেড় ঘণ্টায় খুনিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছেন। কালী মন্দিরের সামনে রক্ত দেখে আশপাশে তল্লাশীকালে কালী মন্দিরের উপরে খুনির ব্যবহৃত শার্ট ও প্যান্ট দেখতে পান তারা। সেগুলি উদ্ধারের পর জামা-প্যান্টটি একই গ্রামের (উত্তর মসজিদ্দা) সুবল চৌধুরী (বাবু)-এর বলে শনাক্ত করেন স্থানীয়রা। পরে স্থানীয় মেম্বার ও এলাকাবাসীকে নিয়ে সুবলকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘাতক সুবল (২৮) ঐ গ্রামের পশু ডাক্তার সুনীল চৌধুরীরপুত্র। গ্রেপ্তারের পর সুবল খুনের কথা অকপটে স্বীকার করে পুলিশকে জানায়, তার অনেক দিন ধরে মা কালীকে একটি নর (মানুষ) বলি দেবার ইচ্ছা জাগে। একথা বন্ধু রিটুকে বলার পর রিটু নিজে বলি হতে রাজি হয়। কারণ, মা কালীর জন্য বলি হলে স্বর্গে যাবে বলে তার বিশ্বাস। পরিকল্পনা অনুযায়ী রবিবার গভীর রাতে রিটুকে বলি দেয় সে। পরে পুলিশ তাকে নিয়ে ঘটনাস্থলের পার্শ্ববর্তী পুকুর থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ধামা, রক্তাক্ত শার্ট-প্যান্ট উদ্ধার করে। এ বিষয়ে থানায় হত্যা মামলার প্রস্ত্ততি চলছে বলে ওসি সামিউল আলম জানান। এদিকে নিহত রিটুর ভাই বিটু আইচ দাবি করেছেন খুনি বাঁচার চেষ্টায় মা কালীর উদ্দ্যেশ্যে বলির বানোয়াট গল্প বলছেন। তিনি এ ঘটনায় হত্যা মামলা করবেন বলে জানান। এদিকে, মা কালীর উদ্দ্যেশ্যে নর বলির কথা ছড়িয়ে পড়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের মতে নিহত যুবক ও খুনি পরস্পরের বন্ধু ছিলো। মা কালীকে নর বলির নামে বন্ধুকে কেউ এত নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করতে পারে কিনা বেশিরভাগ মানুষই তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। এই হত্যাকান্ডের পেছনে অন্যকোন কারণ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এখন হেঁদুদের মহাজনের বাণী শোনেনঃ আমার সামনে পাঠা আর মানুষ বলি দিয়ে নিজেরা বিচার করে দেখ আমি কি সেটি খাই, না কোনো দিন খেতে দেখেছ ? নিজেরা খেয়ে আমাকে বদনাম করছ | বল তোমরা আমার কেমন ধরনের সন্তান ? দেখো আমার জীভ, আজ তোমাদের জন্য আমাকে মানুষের সন্মুখে জীভ দেখাতে হচ্ছে | এটি কেন হলো তোমরা আমার সামনে বলি দিতে একটুও লজ্জা করলেনা, আমাদের ধর্ম আরম্ভ হলো অহিংসা নিয়ে আর তোমরা আমার সামনে বলি দিয়ে নিজেদের স্বাদ মেটানোর জন্য আমাকে মানুষের সামনে মা কালী পাঠা খায় বলতে তোমরা একটুও চিন্তা করলেনা | এবারে তোমরাই বল, এটি কি সন্তানের কাজ, কোনো সন্তান কি তার মাকে এই ভাবে অপমান করতে পারে, আমার সামনে বলি দিয়ে অপরকে দেখাতে তো জীভ কাটার দরকার ছিল তোমাদের কিন্ত তোমরা সেটি পাল্টে আমাকে দোষ দিয়েছ | আজ আমার পূজা করার পরে প্রতিজ্ঞা কর এভাবে আমার অপমান আর কোনো দিন ও করবেনা সেটি হবে তোমাদের সত্যি কারের কালী পূজা | ..... পণ্ডিত মহেন্দ্রপাল আর্য *এখন চিন্তা করিয়া বলেন তো কাহারা শ্রেষ্ঠ হেঁদু ন

2 comments: