Pages

Monday, March 23, 2015

নাস্তিকের সংখ্যাবৃদ্ধি- এতো নাস্তিক এলো কোথা থেকে!

কয়েক মাস আগে নাস্তিকদের সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে একটা খবর দৃষ্টি কেড়েছিল। খবরটি কৌতুহলউদ্দীপক নিঃসন্দেহে। স্রষ্টায় অবিশ্বাসই নাস্তিকতা। নাস্তিকতা ব্যক্তির স্বাধীন ইচ্ছা, নিজে থেকে নির্বাচন করার ব্যাপার- এটাকে আপাত সেরকমই মনে হয়। কিন্তু দেখা গেছে ধর্মানুসারীদের মত নাস্তিকতাও স্বেচ্ছা নির্বাচনের বিষয় নয়। নাস্তিকদের সংখ্যা বৃদ্ধির খবর শুনে মূল খবরে গিয়ে তারই প্রতিফলন পাওয়া যাবে। অবশ্য খুব অবাক করা ব্যাপার ছিল সংবাদটি পরিবেশনের ধরণ। কালেরকন্ঠে এ খবরটি আসছে এভাবে ‘বিশ্বের প্রতি ছয়জনে একজন ধর্মহীন’। বিশ্বে প্রতি ছয়জনে পাঁচজনের ধর্ম আছে সেটা শুনার চেয়ে একজনের যে ধর্ম নেই তা বলার মধ্যে এক ধরণের থ্রিল কাজ করে বুঝা যায়। কুকুর মানুষ কামড়ালে খবর হয় না কিন্তু মানুষ কুকুর কামড়ালে সেটি যেমন খবর হয়। প্রগতিশীলধর্মনিরপেক্ষমানবতাবাদীগোষ্ঠী নামের নাস্তিকগোষ্ঠীও(প্রগতিশীলতা, ধর্মনিরপেক্ষতা, মানবিকতা একে অপরকে ছাড়া চলতে পারে না!) যেভাবে তথ্যটি দিয়েছে সেখানেও দেখা যায় প্রতি ছয়জনে একজন প্রথাগত ধর্মে বিশ্বাস করে না। কিন্তু যারা এই গবেষণা করেছে ও যাদের গবেষণার উপাত্ত জনে জনে ব্যবহার করছে তারা খবরটিকে মানুষের কুকুর কামড়ানোর মতন ঘটনা হিসেবে দেখে নাই। মূল গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান Pew Forum প্রতি দশজনে আটজন নিজেদের ধর্মীয় গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত বলে বিবেচনা করাকে গুরুত্বসহকারেই স্থান দিয়েছে। তবে প্রতি ছয়জনে একজন যে প্রতিষ্ঠিত ধর্মের সাথে সম্পর্ক নেই সেটাও উল্লেখ করেছে। যাক পিউ ফোরাম এর মূল লেখায় ঢুকে বিষয়টি পরিষ্কার হল। অধার্মিকদের অনেকেরই বিশ্বাস ও আধ্যাত্নিকতা আছে, নির্ভেজাল নাস্তিক না। সেটা এমন কিছু না, কারণ আস্তিকদের মধ্যেও ভেজাল আছে, মুনাফেক আছে আর আছে বর্ণচোরা। তবে মূল ঘটনা হল এই নাস্তিকরা মূলত বামপন্থী মতবাদের বাইপ্রোডাক্ট। আর সেটি স্বেচ্ছা নির্বাচনের বিষয়তো না-ই। দেখা গেছে এই ধর্মহীনদের শতকরা '৬২ ভাগ'ই চীনা। সাংস্কৃতিক বিপ্লবের নামে লক্ষ লক্ষ লোক হত্যা করেই সমাজতন্ত্র আসছে, আর তার হাত ধরে নাস্তিকতার ক্ষেত্রও তৈরী হয়েছে। আর এই অধার্মিকদের ৭৬ ভাগই এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের। উত্তর আমেরিকাতে মাত্র ৫% এবং ইউরোপে১২%। এই অধার্মিকরা যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ সেখানেও বামরাজত্ব! চেক রিপাবলিক (৭৬%), উত্তর কোরিয়া (৭১%), এস্তোনিয়া (৬০%), জাপান (৫৭%), হংকং (৫৬%) এবং চীন (৫২%)! চেক রিপাবলিকে প্রায় ৪১ বছর কমিউনিস্ট শাসনাধীন ছিল, এস্তোনিয়া ১৯৪০ সাল থেকে রাশিয়া দ্বারা দখল হবার পর প্রায় ৫০ বছর কমিউনিস্ট শাসনাধীনে, উত্তর কোরিয়াতো এখনও কমিউনিজমের লীলাভুমি! বস্তুবাদী জাপান ও হংকং এক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম! নাস্তিকতা বামজাত, কিন্তু বাম নাস্তিকসহ আপামর নাস্তিকরা বাম ও নাস্তিকরে যেন তেল-জলের মতো দেখে। এই সম্পর্ক ঢাকতে তারা ভেক ধরে প্রগতিশীলতা, আধুনিকতা ও মুক্তমনার! যাক, নাস্তিকতা যেমনেই বাড়ুক (!) বাড়ছেতো। এত নাস্তিক, দিশাহীন! দিশা ঠিক করার জন্য দরকার একটা উপাসনালয়! এর জন্য একটা ভিত্তি তৈরী করা হয়ে গেছে আগেই,এথিইস্ট বাস নিয়ে লম্ফঝম্ফ কম হয় নাই, দিকনির্দেশনামূলক বইও লিখা হইতেছে। যাই হোক ওই উপাসনালয়ে থাকবে অমালিন শান্তি, ভালোবাসা আর বন্ধুত্ব, আফটার অল মানবধর্মও তাই বলে! উপাসনালয় ছাড়া এগুলো যে জমে না প্রকারান্তরে সেটাই যেন তারা স্বীকার করে নিয়েছে! আর প্রতিযোগিতাটাতো ধার্মিকদেরই সাথে! ঈশ্বর ছাড়া নাস্তিকও হওয়া যায় না, উপাসনালয় ছাড়া তাদের চলবে কী করে।

Saturday, February 28, 2015

a

শ্রদ্ধেও ব্লগার @শিহাব আহমেদ ভাই,আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্। সুশিল চুচিল,সুবিধাবাদী,ভীতু আমাকে যাই বলেন ,আমার মতে এই হত্যাটা করা সন্ত্রাসীদের উচিত্‍ হয়নি।আমাদের মুসলমানদের মাথার উপর যখন ISIS ,শার্লী হেব্দো ইস্যু ঝুলছে ,দুদিন আগেই চট্টগ্রামে জঙ্গী প্রশিক্ষণকেন্দ্র পাওয়া গেল ঠিক তখনই এই হত্যাকান্ডটা ঘটালো তথাকথিত আনসারউল্লাহ-৭ নামক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী।অভিজিত্‍ রায় মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে ধর্ষনকারী (নাউযুবিল্লাহ্) বলেছে যদিও এগুলা মিডিয়া এখন চোখে দেখবেনা কারন তারা অভিজিত্‍ কে লাশ হতে দেখছে,সরকারের মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ক্ষেপে গিয়ে এটা জামাতের ঘাড়ে চাপাচ্ছে(যদিও এখনো কেউ নিশ্চিত নয় কাজটা কাদের জামাত,আলীগ,বিএনপি কিংবা সন্ত্রাসীদের)।ভাই আগেও যদি মিডিয়া বা সরকার অভিজিত্‍ এর লেখা পড়ত তারা নিশ্চুপ থাকতো অভিজিত্‍ এর বিপক্ষে তারা চুপ থাকতো।আমেরিকায় এইতো কয়েকদিন আগেও ৩জন মুসলিমকে ধর্ম পালনের দায়ে এক নাস্তিক হত্যা করল সে বিষয়ে আমেরিকার প্রশাসন অপারগ থাকলেও একজন অভিজিত্‍ এর ব্যাপারে আমেরিকার বেজায় আগ্রহ দেখলাম । 20150213-chapel-Hill-300x185.pngনাস্তিকের হাতে ৩ মুসলিম খুন! তারা বাংলাদেশকে এ ব্যপারে সাহায্য করতে চায় অথচ তারা জানেনা আমাদের প্রশাসন লুলা কিংবা আমড়া কাঠের ঢেকি নয় ,তারা আমেরিকার গোয়েন্দার চেয়ে কোন অংশে কম নয় ,তারা আগে নিজেদের দেশের নাগরিকের প্রাণ রক্ষা করুক ।বাংলাদেশের ব্যাপার বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাই দেখুক আমেরিকার নাক গলানোর দরকার কি? তারা বড় জোড় প্রতিবাদ করতে পারে,গোয়েন্দা সংস্থা কিংবা সৈন্য পাঠিয়ে বাংলাদেশকে ইরাক দেশ ,কিংবা আফগান বানানোর পরিকল্পনা দেখছি তারা ভালই করছে । যাইহোক অভিজিত্‍ হত্যাকান্ড সমার্থন যোগ্য না কারন এই ঘটনার দরুণ এখন বাংলা নাস্তিক সমাজে মুসলিম বিদ্বেষী মনোভাব আরো বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে ,আল্লাহ্ ও তার রাসুলকে এখন আগের চেয়ে অধিক হারে গালাগালি করা হচ্ছে(যদিও মিডিয়া ও প্রশাসন সেদিকে নজর দিচ্ছেনা)।কেউ কেউ হয়ত মন্তব্য করে বসেছে "মহানবী কি তার উম্মতদের সন্ত্রাসগীরি শিখিয়ে গেছেন ?"।অথচ মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শিক্ষা কাউকে হত্যা না করে বুকে টেনে নেয়া। সর্বোপরি অভিজিত্‍ হত্যার দায় এখন পরেছে সকল বাঙ্গালী মুসলিমের ঘাড়ে ।যেই সন্ত্রাসীর হাতে অভিজিত্ রায় নিহত হলেন এই সন্ত্রাসীরা বাঙ্গালী মুসলিমদের হেয় করতে ,বিশ্ব মিডিয়ায় সন্ত্রাসী পরিচয় করিয়ে দিতেই এই হীণ কাজটা করেছে বলে আমার সন্দেহ হয়!দেখুন আনসার উল্লাহ -৭টিম নাকি এই হত্যার দায় স্বীকার করেছে অথচ বাস্তবে এদের খুঁজেই পাওয়া যায়না ,এর আগেও একজন প্রফেসরের দায় ও নিয়েছিলেন তারা কিন্তু শেষমেষ তাদের খুঁজেই পাওয়া গেলনা তাদের ফেসবুক পেজটা পর্যন্ত গায়েব হয়ে গেল।তাদের কাজকর্ম ঠিক আলকায়েদার মত ,আলকায়েদা যেমন বিভিন্ন আত্মঘাতি বোমা হামলার দায় স্বীকার করে বেপাত্তা হয়ে যায় তেমনি এই সন্ত্রাসবাদী আনসারউল্লাহ্-৭।কি লাভ হল তাদের ইসলামের নবী ,মুসলমানদের বিশ্বের কাছে সন্ত্রাসবাদী বানিয়ে ? অভিজিত্‍ রায় কোন কালেই সাধু ব্যক্তি ছিলেন না ,ইসলাম মুসলিমদের বিপক্ষেই উনার অবস্থান ছিল ,কিন্তু আমরা মুসলিমরা এতটাই শান্তি প্রিয় জাতী যে চাইলেই ইসলাম বিদ্ধেষী কাউকে হত্যা করার অনুমতি আমার রাসুল দেয়নি(ব্লাশফেমির শাস্তি নিয়ে বিভিন্ন আলেম ওলামাদের বিভিন্ন মত থেকে এই মন্তব্যটি করা।)।

অভিজিত্‍ এবং কিছু কথা

মুসলিম ভাইয়েরা,আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্। সুশিল চুচিল,সুবিধাবাদী,ভীতু আমাকে যাই বলেন ,আমার মতে এই হত্যাটা করা সন্ত্রাসীদের উচিত্‍ হয়নি।আমাদের মুসলমানদের মাথার উপর যখন ISIS ,শার্লী হেব্দো ইস্যু ঝুলছে ,দুদিন আগেই চট্টগ্রামে জঙ্গী প্রশিক্ষণকেন্দ্র পাওয়া গেল ঠিক তখনই এই হত্যাকান্ডটা ঘটালো তথাকথিত আনসারউল্লাহ-৭ নামক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী।অভিজিত্‍ রায় মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে ধর্ষনকারী (নাউযুবিল্লাহ্) বলেছে যদিও এগুলা মিডিয়া এখন চোখে দেখবেনা কারন তারা অভিজিত্‍ কে লাশ হতে দেখছে,সরকারের মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ক্ষেপে গিয়ে এটা জামাতের ঘাড়ে চাপাচ্ছে(যদিও এখনো কেউ নিশ্চিত নয় কাজটা কাদের জামাত,আলীগ,বিএনপি কিংবা সন্ত্রাসীদের)।ভাই আগেও যদি মিডিয়া বা সরকার অভিজিত্‍ এর লেখা পড়ত তারা নিশ্চুপ থাকতো অভিজিত্‍ এর বিপক্ষে তারা চুপ থাকতো।আমেরিকায় এইতো কয়েকদিন আগেও ৩জন মুসলিমকে ধর্ম পালনের দায়ে এক নাস্তিক হত্যা করল সে বিষয়ে আমেরিকার প্রশাসন অপারগ থাকলেও একজন অভিজিত্‍ এর ব্যাপারে আমেরিকার বেজায় আগ্রহ দেখলাম । 20150213-chapel-Hill-300x185.pngনাস্তিকের হাতে ৩ মুসলিম খুন! তারা বাংলাদেশকে এ ব্যপারে সাহায্য করতে চায় অথচ তারা জানেনা আমাদের প্রশাসন লুলা কিংবা আমড়া কাঠের ঢেকি নয় ,তারা আমেরিকার গোয়েন্দার চেয়ে কোন অংশে কম নয় ,তারা আগে নিজেদের দেশের নাগরিকের প্রাণ রক্ষা করুক ।বাংলাদেশের ব্যাপার বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাই দেখুক আমেরিকার নাক গলানোর দরকার কি? তারা বড় জোড় প্রতিবাদ করতে পারে,গোয়েন্দা সংস্থা কিংবা সৈন্য পাঠিয়ে বাংলাদেশকে ইরাক দেশ ,কিংবা আফগান বানানোর পরিকল্পনা দেখছি তারা ভালই করছে । যাইহোক অভিজিত্‍ হত্যাকান্ড সমার্থন যোগ্য না কারন এই ঘটনার দরুণ এখন বাংলা নাস্তিক সমাজে মুসলিম বিদ্বেষী মনোভাব আরো বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে ,আল্লাহ্ ও তার রাসুলকে এখন আগের চেয়ে অধিক হারে গালাগালি করা হচ্ছে(যদিও মিডিয়া ও প্রশাসন সেদিকে নজর দিচ্ছেনা)।কেউ কেউ হয়ত মন্তব্য করে বসেছে "মহানবী কি তার উম্মতদের সন্ত্রাসগীরি শিখিয়ে গেছেন ?"।অথচ মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শিক্ষা কাউকে হত্যা না করে বুকে টেনে নেয়া। সর্বোপরি অভিজিত্‍ হত্যার দায় এখন পরেছে সকল বাঙ্গালী মুসলিমের ঘাড়ে ।যেই সন্ত্রাসীর হাতে অভিজিত্ রায় নিহত হলেন এই সন্ত্রাসীরা বাঙ্গালী মুসলিমদের হেয় করতে ,বিশ্ব মিডিয়ায় সন্ত্রাসী পরিচয় করিয়ে দিতেই এই হীণ কাজটা করেছে বলে আমার সন্দেহ হয়!দেখুন আনসার উল্লাহ -৭টিম নাকি এই হত্যার দায় স্বীকার করেছে অথচ বাস্তবে এদের খুঁজেই পাওয়া যায়না ,এর আগেও একজন প্রফেসরের দায় ও নিয়েছিলেন তারা কিন্তু শেষমেষ তাদের খুঁজেই পাওয়া গেলনা তাদের ফেসবুক পেজটা পর্যন্ত গায়েব হয়ে গেল।তাদের কাজকর্ম ঠিক আলকায়েদার মত ,আলকায়েদা যেমন বিভিন্ন আত্মঘাতি বোমা হামলার দায় স্বীকার করে বেপাত্তা হয়ে যায় তেমনি এই সন্ত্রাসবাদী আনসারউল্লাহ্-৭।কি লাভ হল তাদের ইসলামের নবী ,মুসলমানদের বিশ্বের কাছে সন্ত্রাসবাদী বানিয়ে ? অভিজিত্‍ রায় কোন কালেই সাধু ব্যক্তি ছিলেন না ,ইসলাম মুসলিমদের বিপক্ষেই উনার অবস্থান ছিল ,কিন্তু আমরা মুসলিমরা এতটাই শান্তি প্রিয় জাতী যে চাইলেই ইসলাম বিদ্ধেষী কাউকে হত্যা করার অনুমতি আমার রাসুল দেয়নি(ব্লাশফেমির শাস্তি নিয়ে বিভিন্ন আলেম ওলামাদের বিভিন্ন মত থেকে এই মন্তব্যটি করা।)।

Friday, February 27, 2015

অভিজিত্‍ রায়ের হত্যাকান্ডে আমরা মুসলিমরা মর্মামহত !

ব্যক্তিগত জীবনে আমি তার অনেক সমালোচনা করেছি ধর্ম নিয়ে লেখা লেখির কারনে। তাকে আমার অনেক পোস্টে কুত্তাকা বাচ্চা বলেও গালি দিয়েছি আমার অনেক পোস্টে। ভাবতেই কষ্ট হয় যাকে কটাক্ষ করে কয়েক দিন আগেও এই লেখাটি লিখেছিলাম : http://www.sajalsfm.blogspot.in/2015/02/blog-post.html?m=1

আজ সেই লোকটা সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত ।তার মতের সাথে আমার মতের ১০০% অমিল ছিল ,তার কত সমালোচনা করেছি ,গালি গালাজ করেছি ভাবতেই মনে হয় কার সমালোচনা করে অনলাইনে লিখব ? মতের অমিল থাকলেই তাকে হত্যার নির্দেশ আমার ধর্ম দেয়না কাজেই তাকে হত্যার তীব্র প্রতিবাদ জানাই ।লেখনির জবাব অস্ত্র নয় লিখনি দিয়ে দিতে হয় এটা ধর্মাজ্ঞ এই সন্ত্রাসীদের জানা নেই।অভিজিত্ রায়ের হত্যাকারীদের অচিরেই গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতাধীন আনা হোক ।টিএসসিতে অনেকটা প্রকাশ্যে খুন হলেন মুক্তমনা ব্লগের সম্পাদক অভিজিৎ রায়। সাথে উনার স্ত্রী আহত হয়েছেন। মাথায় কোন একটা অস্ত্র দিয়ে আঘাত করার ফলে যে ক্ষত তৈরী হয়েছে তার থেকেই উনার মৃত্যু। বিষয়টা খুবই দুঃখজনক এবং ভয়াবহ। শুধুমাত্র ভিন্নমত প্রচার করার জন্যে তাকে খুন করে ফেললেই যদি নিজের মত শ্রেষ্ঠ হয়ে যেতো – তবে বিশ্বে অনেক আগেই ইসলাম থাকতো না। চেংগিস খাঁ থেকে শুরু করে আধুনা ওয়ার অন টেরর সবই চলছে ভিন্নমত দমনের নামে যুদ্ধ। এই খুনাখুনী কোন সমাধান নয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো – সমাজের খুনাখুনির বিস্তার সবাইকে সন্ত্রস্ত করে তুলবে। সমাজে বিশৃংখলা তৈরী হবে। কয়েক মাস আগে নুরুল ইসলাম ফারুকী নিহত হলেন – দুই বছর আগে হত্যা করা হয় ব্লগার রাজীব (থাবা বাবা)কে। কিন্তু তাতে কি ভিন্নমত থেমে যাবে। অভিজিৎ রায়ের সাথে শুধুমাত্র যুদ্ধাপরাধী বিচারের ইস্যু ছাড়া আর কোন বিষয়ে একমত হতে পারিনি। বিশেষ করে ইসলাম সম্পর্কে উনার অজ্ঞতাপ্রসুত মতাদর্শের প্রতিবাদ করেছি দীর্ঘকাল। কিন্তু কখনও ভাবিনি তাকে হত্যা করা হবে। বিষয়টা খুবই দুঃখজনক। এতে বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞানচর্চার পথ রুদ্ধ হবে। কথায় কথায় ভিন্নমতের মানুষকে হত্যা করে তাদের মুখবন্ধ করে দেওয়া হবে। তাতে কে সঠিক আর কে ভুল তা মানুষ জানার আগেই বিভ্রান্ত হবে। হত্যার বদলে হত্যার অধিকারই প্রতিষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশে ক্রমাগত একটার পর একটা খুন হবে কিন্তু তার বিচার হবে না – এইটাও মেনে নেওয়া যায় না। এই বিচারহীনতার সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো – প্রতিটি ঘটনা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে থাকবে। কেউই জানবে না আসলে কেন এই হত্যাকান্ড হলো। এতে পরষ্পরের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার বাড়বে। সমাজে ভিন্নমতের সহবাস্থান নষ্ট হবে। জানি না কারা এই হত্যাকান্ড ঘটালো। সবাই তাদের সুবিধামতো হত্যার দায়দায়িত্ব ভিন্ন মহলের উপর চাপাবে এবং এতে আসল সত্যটা চাপা পড়ে যাবে। এই ধরণের বিচারহীনতার সংস্কতি কোন ভাবেই সভ্য সমাজের জন্যে বাঞ্ছনীয় নয়। অবশ্যই অপরাধীদের প্রচলিত আইনের আওতায় বিচারের মুখোমুখি করানো জরুরী। আশা করি প্রশাসন এই বিষয়ে আন্তরিক হবে।

Friday, February 20, 2015

Get Free .COM Domain easily!

This is a great news to all, now you get .COM, .NET, .US AND .INFO DOMAIN free. you need to go this link for get a free domain Go here and Sign Up.Now you choose a domain and see this domain availability. if this domain name this available,then enter your email and password. Now click in Submit See below picture free domain.jpgGo to this link Now confirm your email . then log in and get a free domain easily

Monday, February 16, 2015

From the world's easiest way to earn Money with Wap4dollar.com!

Do you have your own website?Subdomain or custom?If you read it.For those new to this post.We sat on the Internet to earn a lot of interest in many of the site's Entered.But the fact that we found at these sites are not real.I had the same problem and aI will introduce you to the real site.The name of the site wap4dollar. Here you can earn from putting your site's Ed Javascript, popup, and HTML code can be issued ADD.Click to add the more you will wear.At least 150 points in general is $ 1.But for starters, this is much less than the amount of yani electoral site and deposit money in your account as soon as the payment will be 10 because I have no doubt.I'm new to the job to others.Because they operate at different scam site becomes irritated.But this site is completely real, payment method for all of the headache.What are the benefits if you do not work because the money?The payment process so easy.You can develop mobilerecharge, can make money with paypal. Add to Will?First the ↑SIGN UP FOR CLICK HERE to sign up and waited.The Publisher will find links there to promote a variety of panels, click here to place your ad copy the code assigned to the website to embed Ed.
E,X:: Adults Adults add content to put on and remove the signup now :) Why are late to sign up ,↑Click here To SIGNUP