Pages

Tuesday, April 15, 2014

ইসলামি বাংলা ইবুক (জাভা-jar file)

পাঠক আগেই জেনে রাখুন এই ইবুক ডাউনলোড করলে আমার কিঞ্চিত পরিমান ও লাভ হবেনা।
তবুও ইসলামি ইবুক বলে আপনাদের সুবিধার্থে এই ইবুক গুলো দিলাম।

অতিথি আপ্যায়ন
(Download)


মালিকের তওবা
(DOWNLOAD)


মুসা আঃ ও খিজির আঃ
(DOWNLOAD)


ইমরান হারুন
(DOWNLOAD)

কুরআন বাংলা
(DOWNLOAD)

হাদীসের গল্প

(DOWNLOAD)

সমর্পন
(DOWNLOAD)

মদিনার পথে
(DOWNLOAD)

কাজী সুরাইয়ার ন্যায় বিচার
(DOWNLOAD)

দজ্জালের আগমন
(DOWNLOAD)

মহিলা ও তার জুতার গল্প
(DOWNLOAD)

যাকাত না দেয়ার পরিনাম
(DOWNLOAD)

পকেট কুরআন
(DOWNLOAD)

Monday, April 14, 2014

হেঁদু সমাচার|৪র্থ পত্র

প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্বে যাহা আলোচনা করেছিলুম ১.হেঁদু মা কালী। ২.হেঁদু চরিত্র ও তাহাদের জ্ঞান। ৩.জ্ঞান বিজ্ঞানে হেঁদু ও তাহাদের মনীষী বৃন্দ। এপর্বে আলোচনা করিবঃ

হেঁদুরা নারীকে যে সম্মান দেয়।

হেঁদু দাদারা অনেক সময় বলিয়া থাকেন যে মুসলিমরা নাকি নারীদের অধিকার দেয় নাই।কিন্তু আমাদের হেঁদু ধম্মে নারী পুরুষের সমান অধিকার রহিয়াছে! হেঃহেঃহেঃ হেসে মরলুম। আসেন দেখি হেঁদু ধর্মে নারী পুরুষের সম অধিকার এক নজরে দেখিয়া লই,

হেঁদু ধর্ম পুরুষকে বসাইয়াছেন প্রভুর (দেবতার) আসনে আর নারীকে করিয়াছেন গোলাম ! মনুসংহিতার [৫:১৫৪] তে বিধান রহিয়াছেঃ বিশীলঃ কামবৃত্তো বা গুণৈর্বা পরিবর্জিতঃ । উপচর্যঃ স্ত্রিয়া সাধ্বা সততং দেববত্ পতিঃ \\ ১৫৪ \ \ অর্থঃ “পতি সদাচারহীন (চরিত্রহীন) পরস্ত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কযুক্ত বা গুণহীন হলেও সতী স্ত্রী সেই পতিকে দেবতার মতই পুজো করিবে।” সূত্রঃ মনুসংহিতার [অধ্যায়-৫, পৃষ্ঠা- ১৬২, শ্লোক-১৫৪, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়] [!] পতির সব দোষই নিবরে সহ্য করিবে পত্নী কিন্তু পত্নীর কোন দোষ করা চলিবে না। পতির পরস্ত্রীতে আসক্ত হওয়াটা কোন দোষের নহে।হেঁদু ধর্মে রহিয়াছে পতির মৃত্যুর পর পত্নীর পুনরায় বিয়ে করা যাইবে না। কিন্তু পত্নীর মৃত্যু হইলে দাহ ও অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া শেষে পুরুষ পুণরায় বিয়ে করিতে পারিবে। পুরুষ তাহার অতিক্রিয়া নিবৃত্ত করার জন্য পুনরায় বিয়ে করিতে পারিবে কিন্তু যে মেয়ের স্বামী বিবাহের রাতে কিংবা বিবাহের দু’তিন মাসের মধ্যে মরিয়া যায়; সেই মেয়েকে কেন সারাটি জীবন বিধবা সাজিয়া থাকিতে হইবে? হিন্দু ধর্মে মেয়েদের অতিক্রিয়ার কি কোনই মূল্য নাই? হিন্দু ধর্মে আছেঃ কামনত্ত ক্ষপয়েদ্দেহং পুষ্পমূলফলৈঃ শুভৈঃ । ন তু নামাপি গৃহ্নীয়াত্ পত্যৌ প্রেতে পরস্য তু \\ ১৫৭ \\ অর্থঃ ”পতির মৃত্যুর পর পত্নী ফলমূলের স্বল্পাহার দ্বারা দেহ ক্ষয় করিবে, তবু পর পুরুষের নাম করিবে না।” সূত্রঃ মনুসংহিতা [অধ্যায়-৫ , শ্লোক- ১৫৭, পৃষ্ঠা- ১৬৩, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়] ভার্যায়ৈ পূর্বমারিণ্যৈ দত্ত্বাগ্নীনন্ত্যকর্মণি । পুনর্দারক্রিয়াংকুর্যাত্ পুনরাধানমেব চ \\ ১৬৮ \\ অর্থঃ ”পত্নীর মৃত্যুর হইলে দাহ ও অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া শেষে পুরুষ আবার বিয়ে করিবে।” সূত্রঃ মনুসংহিতা [অধ্যায়-৫, শ্লোক-১৬৮, পৃষ্ঠা-১৬৪, অনুবাদ- সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়] অপর এক মতে আছেঃ বিয়ে ছাড়া নারীর মুক্তি নাই। কাঙ্খিত স্বর্গ প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে নারীদের অবশ্যই বিয়ে করিতে হইবে। নারীরা চিরকুমারী থাকিতে পারিবে না। কিন্তু পুরুষেরা চিরকুমার হইয়া থাকিতে পারিবেন।

তাহা হইলে হিন্দু ধর্মে নারী-পুরুষের সম অধিকার কোথায়?এছাড়াও হেঁদু ধর্মে নারী তাহার পুত্রের সম্পত্তি হইতে এতটুকুও পায়না।নারীরা নাকি পুরুষের দাস ইহাও হেঁদু ধম্মের মূলনীতি! আসুন এইবার দেখি ইসলাম নারীকে কি মর্যাদা দিয়া থাকে। ইসলাম নারীকে দিয়াছে মায়ের মর্যাদা,ইসলাম নারীকে দিয়াছে বোনের মর্যাদা,ইসলাম নারীকে দিয়াছে পত্নির মর্যাদা!ইসলাম নারীকে দিয়াছে পিতার সম্পত্তি হইতে অধিকার,ইসলাম নারীকে দিয়াছে স্বামীর সম্পত্তি পাইবার অধিকার,ইসলাম নারীকে দিয়াছে ব্যবসা ,জিহাদ(হিজাব সহকারে) করিবার অধিকার,ইসলাম দিয়াছে মায়ের পদ তলে বেহেস্ত।ইসলামে বলা হয়নি যে,তুমি তোমার স্ত্রীকে অল্প দোষে গায়ে হাত তুলিবে।বিনা কারনে স্ত্রীকে তালাকের বিধান ও ইসলামে নাই।হেঁদুদের মতো ইসলামে নারীরা পুরুষের দাস নয়।নারী পুরুষ উভয়ই আল্লাহর দাস।ইসলামে ।হাদীসে আছে, যেই লোকের ৩টি কন্যা হইবে ঐ লোকটা জান্নাতি।হেঁদু দাদারা অনেক সময় বলিয়া থাকেন যে ইসলাম নারীকে যদি অধিকারই বেশিই দিয়া থাকে তাহা হইলে নারী দিগকে কেন কালো বস্তায় ঢুকিয়া থাকিবার নির্দেশ দেয়। আমি ঐ দাদাকে আমার লেখা"ধর্ষন ও ইভটিজিং কেন হয়"লেখাটি পড়িতে বলিব।তাহা হইলেই ঐ দাদা বুঝিতে পারিবেন যে,আসলে নারী পর্দা অতি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস।আর পর্দাতো তাহাদের ধর্মেও রহিয়াছে। এইবার চলিয়া আসি মূল আলোচনায় ,হেঁদুরা যে বলিয়া থাকেন যে ইসলামের চাইয়াও হেঁদু ধর্মে নারীদের সম্মান বেশি দিয়াছে!আহা মধু!মধু!মধু! আমরা ইতিহাসের সেই সতীদাহ প্রথা কি ভুলিয়া গিয়াছি যেটা হেঁদু ধর্মে প্রচলিত ছিল? জীবন্ত নারীকে মৃত স্বামীর সহিত পুড়িত হইত চিতার অনলে!কি নির্মম কি নিষ্ঠুর! বিয়ের আগে নারীকে থাকিতে হইত ব্রাহ্মনদের সেবাদাসী হইয়া।ব্রাহ্মনরা ঐ নারীর সহিত সঙ্গম করিয়া তাহার পেটে ব্রাহ্মনের অবৈধ বাচ্চা ঢুকাইয়া দিতো!আমরা কি ভুলিয়া গিয়াছি তাহা?ইহার পরেও কি হেঁদু দাদারা তাহাদের নারীর প্রতি অধিকার রক্ষার আলোচনা করিবে? পাঠক আপনারাই বিবেচনা করিয়া বলেন নারীদের কাহারা বেশি অধিকার দিয়াছে,ইসলাম নাকি হেঁদু?

Sunday, April 13, 2014

"হেঁদু সমাচার"|৩য় পত্র

আগের 2টি পর্বে আলোচনা করিয়াছিলুম হেঁদু মাতা কালী,হেঁদু চরিত্র এবং ধর্ষন এবং লিলা লইয়া।২য় ১ম পর্বের আলোচনা গুলো এ পর্বে টানিব না হেঁদুরা অনেক সময় দাবী করিয়া বসে যে,তাহারা মুসলমান হইতে জ্ঞান বিজ্ঞানে আগাইয়া আছে! তো দাদারা কোন বিজ্ঞানে হাত লাগাইয়াছে উহা আলোচনা না করিলেই নয়ঃ- হেঁদু দাদারা অনেকসময় গর্বের সহিত বলিয়াই ফেলে,ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর,জগদীশ চন্দ্র বসু,রবি ঠাকুরের কথা।দাদারা বলেন যে জগদীশ চন্দ্র বসু তো হেঁদু বিজ্ঞানী!ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর ও তো হেঁদু ছিলেন!এবং নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন যে রবী ঠাকুর উনিও তো হেঁদুই ছিলেন।মুসলমানের মধ্যে কি এমন একজন কে দেখাইতে পারিবে যে উহাদের মতো জ্ঞানী?হেঁদু দাদাদের চোখে আঙ্গুল দিয়া দেখাই দিতে চাই হেঁদুরা যাদের নিয়া গর্ব করিতেছে ঐ জ্ঞানী গুলো মুসলমান বিজ্ঞানীরা পা ধোয়াইবার কাজেও রাখিতনা।চিকিত্‍সা বিজ্ঞান হইতে শুরু করিয়া ভূতত্ত্ব,মহাকাশ,রসায়ন,পদার্থ, সমাজবিজ্ঞান,দর্শন,যুক্তিশাস্ত্র,গণিতশাস্ত্র সবই কিন্তু মুসলমানদের দখলে! ইতিহাস থেকে বলিতেছি,
  • আলফারাবী(Farabi'as):-পদার্থ বিজ্ঞানে তিনিই শূন্যতার অবস্থা প্রমাণ করিয়াছিলেন।দার্শনিক হিসেবে ছিলেন নিয়প্লেটনিস্ট দের পর্যায় বিবেচিত।বিজ্ঞানী আল ফারাবী সমাজবিজ্ঞান,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,দর্শন,যুক্তিশাস্ত্র প্রভৃত বিষয়ে বহু রচনা লিখিয়া গিয়াছেন।তাহার রচিত "আলা আহলে আল মদীনা আল ফাদিলা(দর্শন ও রাষ্ট্র বিজ্ঞান সম্পর্কিত) গ্রন্থটি সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য।
  • ইবনুন নাফিসঃ-মানব দেহের রক্তসঞ্চালন পদ্ধতি,শ্বাসনালীর সঠিক গঠন,ফুসফুসে সঠিন গঠন পদ্ধতি,শ্বাসনালী,হৃত্‍পিন্ড,শরীর শিরা উপশিরায় বায় ও রক্তের প্রবাহ ইত্যাদি সর্ব বিষয়ের আবিষ্কারক তিনিই।
  • জাবির ইবনে হাইয়ানঃ-সর্বপ্রথম সালফিউরিক ও নাইট্রিক এসিড আবিষ্কার করিয়াছিলেন তিনি।তিনিই দেখাইয়াছিলেন কিছু মিশ্র মিশ্র ও যৌগিক পদার্থ,যেগুলোকে অনায়াসে চূর্ণে পরিণত করা যায়।নির্ভেজাল বস্তুর পর্যায়ে তিনি তুলিয়া ধরেন সোনা,রূপা,তামা,লোহা,দস্তা প্রভৃত।নাইট্রিক এসিডে স্বর্ণ গলানো র ফর্মূলা তাহারই আবিষ্কার।নাইট্রিক ও হাইড্রোক্লোরিক এসিডে স্বর্ন গলানো পদার্থটির নাম যে রিজিয়া উহা তারই তাহারই প্রদত্ত নাম।জাবির ইবনে হাইয়ান স্বর্ন ও পরশ পাথর বানাইতে জানিত!অন্য ধাতুর সঙ্গে মিশ্র স্বর্ণকে !পদ্ধতিতে অর্থাত্‍ মীগারের সঙ্গে মিশিয়ে স্বর্ণ বিশুদ্ধ করার পদ্ধতি তিনিই আবিষ্কার করিয়াছেন।তিনি চিকিত্‍সাশাস্ত্র,ইউক্লিড ও আল মাজেস্টের,ভাষ্য,দর্শন,যুদ্ধবিদ্যা,রসায়ন,জ্যামিতি,জ্যোর্তিবিজ্ঞান সম্পর্কে ২০০০এর ও বেশি গ্রন্থ রচনা করিয়াছিলেন!
  • আল বেরুনিঃ-তিনিই সর্বপ্রথম প্রাচ্যের জ্ঞান বিজ্ঞান বিশেষ করে ভারতের জ্ঞান বিজ্ঞানের প্রতি মনীষীদের দৃষ্টি আকর্ষন করিয়াছিলেন।অধ্যাপক মাপা বলিয়াছিলেন,"আল বেরুনী শুধু মুসলিম বিশ্বেরই নয় বরং তিনি ছিলেন সমগ্র বিশ্বের শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী!"তার লেখা কিতাবুল হিন্দ পড়িয়া অধ্যাপক হামারনেহের লিখিয়াছেন As a result of his profound and intimate knowladge of the country and its people,the author left us in his writing the welth of information of undying interest on civilization in the sub continent during the first half at the eleventh century.আল বেরুনী বহু জ্ঞান বিজ্ঞান সভ্যতার ইতিহাস,মৃত্তিকা তত্ত্ব ,সাগর তত্ত্ব এবং আকাশ তত্ত্ব মানব জাতীর জন্যে অবদান রাখিয়া গিয়াছেন!ইউরোপীয় পন্ডিতগনের মতে বেরুনী নিজেই বিশ্বকোষ।ত্রিকোণমিতিতে তিনি বহু তথ্য আবিষ্কার করিয়াছেন।কোপার্নিকাস বলিয়াছিলেন,পৃথিবী সহ গ্রহগুলো সূর্যকে প্রদক্ষিন করিয়া থাকে।অথচ কোপার্নিকাসের জন্মের ৪২৫ বছর পূর্বেই আল বেরুনী বলিয়াছিলেন,বৃত্তিকা গতিতে পৃথিবী ঘোরে।তিনিই দশমিক অংকের সঠিক গননা ,শব্দের গতির সহিত আলোর গতির পার্থক্য আবিষ্কার,জ্যোর্তিবিদ্যায় পারদর্শী। ও তিনি এরিস্টটলের হেভেন গ্রন্থের ১০০টি ভুল আবিষ্কার করিয়াছিলেন।সুক্ষ গননায় The Formula of Intaraptionতাহারই আবিষ্কার কিন্তু পাশ্চাত্য পন্ডিতগন উহা নিউটনের আবিষ্কার বলিয়া প্রচার চালাইতে চাইছেন।
  • ওমর খৈয়ামঃ-বীজগনীতের আবিষ্কারক,বর্তমান বর্ষপঞ্জিকার আবিষ্কারক,বাইনোমিল থিউরিয়ামের প্রথম আবিষ্কারক।এলালিটিক জিওমেট্রি কল্পনা তিনিই সর্বপ্রথম করিয়াছেন।
  • ইবনে সিনাঃ-মেনেনজাইটিস রোগের আবিষ্কারক।পানি ও ভুমির মাধ্যমে যেই সকল রোগ ছড়াইয়া থাকে উহা সর্বপ্রথম তিনিই আবিষ্কার করিয়াছিলেন।সময় ও গতির সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্কে কথা তিনিই আবিষ্কার করিয়াছিলেন।
এই খানে আমি সামান্য কয়েকজন জ্ঞানী গুনির নাম দিয়াছি এখন ও ,ঈমাম গাজ্জালি রহঃ,মহা কবি ফিরদৌস,আল বাত্তানী,ইবনে রুশদ,কাজী নজরুলের প্রতিভার কথা লিখিনাই।এই সামান্য কয়েকজনের আবিষ্কার আর জ্ঞানের কথা শুনিয়াই আপনি বিবেচনা করিয়া বলিতে পারিবেন যে ,আসলে হেঁদু পন্ডিতগন আসলে মুসলমান পন্ডিতদের পা ধোয়াইবার যোগ্যতাও অর্জন করিতে পারেনাই।

Saturday, April 12, 2014

"হেঁদু সমাচার"|২য় পত্র

আগের পর্বে আলোচনা করিয়াছিলাম হেঁদু দেবী কালীর কথা এবার বলিব তাহাদের তাহাদের চরিত্র ও ধর্ষন লীলা লইয়া। হেঁদু দাদাদের ইতিহাস বলিতে গেলে আজিকা রাত্রি শেষ হইয়া যাইবে তবুও ইতিহাস শেষ হইবে না। ১.সতীদাহ প্রথা লইয়া কিছু কথা না বলিলেই নয়!২০০০-৪০০০বছর আগে থেকেই হেঁদুরা সতীদাহ প্রথা পালন করিত।স্বামী মরিয়া গেলে তাহার সঙ্গে জীবন্ত স্ত্রীকেও পুড়াইয়া মারিবার আদেশ করিত ব্রাহ্মনরা।ব্রাহ্মনরা বলিত,ইহা নাকি তাহাদের ধম্মীয় নিয়ম কানুন,ইহা না মানিলে ঐ স্ত্রী নরকের কিট হইবে।বেচারি অবলা নারী নরকের ভয়ে,আগেই দুনিয়ার নরকে পুড়িয়া ভস্ম হইয়া যাইত! সতীদাহর কথা বেদ ,পরাশর ,ব্রহ্মপুরাণে বলা হইয়াছে যাহা আমি আমার একাধিক লেখায় আলোচনা করিয়াছি । হেঁদু ধর্ম যে বর্বর উহার একমাত্র প্রমাণ এই সতীদাহ প্রথা।ঐতিহাসিকদের মতে,স্বামী মরিলে তাহার সাথে জীবন্ত স্ত্রী পুড়াইত ঐ স্ত্রীর সতিত্ব প্রমাণ করিবার জন্য আর স্বামীর প্রতি কতটুকু ভালবাসা উহা পরিমাপ হইত নাকি এই সতীদাহের মাধ্যমে।১২০০ মতান্তরে ১৪০০সালে সর্ব প্রথম মুসলিম শাসক মুহম্মদ বিন কাসিম ভারত থেকে এই সতীদাহ প্রথা বন্ধ করার উদ্যোগ নেন।তিনি মরিয়া যাইবার পর আবার পুনরায় শুরু হইয়াছিল সতীদাহ,পরে ব্রিটিশরা ১৮০০সালে ,এবং তার কিছু পরে রাজা রাম মোহন রায় উহা একেবারেই নিষিদ্ধ করিয়া দেন।আপনারা জানিলে প্রকম্পিত হইবেন যে,ভারতের এখন ও কিছু অঞ্চল আছে যেইখানে এখনও সতীদাহ প্রথা চালু রহিয়াছে! আসুন এইবার কিছু ভিন্ন জিনিস দেখিয়া লই:

 ব্রাহ্মনরা এখনো ঘৃণা করে নিচু জাত হেঁদুকেঃ-এই জাত প্রথা শুধু তাহাদের মাঝেই বিদ্যমান!ব্রাহ্মনরা এখনও ঘেণ্যা মুখ ফিরাইয়া নেয় নিচুজাতের হেঁদুদের দেখিলে!ব্রাহ্মনরা ভাবিয়াই দিন খোয়াইয়া থাকেন,নিচু জাতের,ধোপা,মুছি,কামার,কুমোর,ম্যাথর,কামলা,চাষা এরা মানুষ নও এরা ব্রাহ্মনদের দাস!ব্রাহ্মনরাই শুধু মাত্র সৃষ্টিকর্তার সুনজরে সৃষ্ট বাকি সব কু নজরে!

আবার ,

 সেবা দাসী ও ধর্ষনলীলাঃ-স্বামী স্ত্রীকে ছুঁইবার আগেই ব্রাহ্মনরা টেস্ট করিত ঐ স্ত্রীকে!হ্যা এইতো কয়েকশ বছর আগেও সেবাদাসী প্রচলিত ছিল।নতুন বিবাহ করিলে প্রথমত কয়েক সপ্তাহ ঐ নতুন স্ত্রীকে ব্রাহ্মনদের সেবায় নিয়োজিত করিত,এবং ঐ ব্রাহ্মন সুযোগ পাইলেই ঐ অবলা নারীর উপর কুকুরের ন্যায় ঝাপাইয়া পড়িয়া নারীটাকে ধর্ষন করিত!

২য় দফা ধর্ষনঃনরেন্দ্র মোদীর নাম তো অনেকেই শুনিয়াছেন।সে এক বড় কুত্তাকাবাচ্চা।এই নরেন্দ্রমোদীর হুকুমেই সেদিন ভারতে মুসলিম হত্যা হইয়াছিল!এবং ভারতী মুসলিম কন্যা দিগকে কালীর সামনে ধর্ষন করা হইয়াছিল!এই নরেন্দ্রমোদীর আদেশেই সেইদিন বাবরি মসজিদ ভাঙ্গিয়াছিল হেঁদুরা!সেই দিন হেঁদু ব্রাহ্মনরা বলিয়াছিল যে,যে মুসলিম মেয়েদের ধর্ষন করিবে সে স্বর্গে যাইবে!এবং পৃথিবীতে বসিয়াও তাহারা উত্তম প্রতিদান পাইবে!ঐ দিন নরেন্দ্র মোদী ও ব্রাহ্মনদের ইশারায় ২লক্ষ মুসলিম রমনী ধর্ষিতা ও খুন হইয়াছিল!জয় মা কালী বলিয়া সেইদিন হেঁদুরা হইয়া উঠিয়াছিল কুত্তাকা বাচ্চা কুত্তা! কচু কাঁটার মতো করিয়া হেঁদুরা খুন করিয়াছিল লক্ষ,লক্ষ মুসলিমকে! একখানা ছড়া রচনা করিলামঃ

 বড় অভাগা সেদিন মোরা হে মুসলিম জননী! বাঁচাইতে পারিনি তোর ইজ্জত! মাফ করে দে বোন মাফ করে দে! একদিন দেখে নেবো ওদের হিম্মত্‍!

বিভিন্ন দিক দিয়া বিবেচনা করিয়া হেঁদুদের আমি বলিঃ- চোর,লুচ্চা,ঠগীর জাত,ধর্ষনকারী,পরধর্মে অসহিষ্ঞুজাত,খুনী,ব্রাহ্মনের ভৃত্য ।ক্রমশ হেঁদুদের চরিত্রের দিক দিয়া চটিবাজ বলদ হইয়া উঠিতেছেন!কেনই বা উঠিবেন না?ইন্ডিয়ায় যতগুলো পতিতালয় খুঁজিয়া পাওয়া যায় উহা পুরো পৃথিবী জুড়িয়াও পাওয়া যায়না!কলকাতায় ই প্রায় ২কোটি হেঁদু পতিতা রহিয়াছেন!তাছাড়া পর্ণ ভিডিও ব্যবসায় ভারতের হেঁদু মেয়েরাই আগাইয়া ।এছাড়াও তাহাদের দর্শনই তাদের পতিতা তৈয়ার করিতে হেল্পায় !

এলিয়েন কি সত্যিই আছে?

বন্ধুরা হয়ত অনেকেই এলিয়েনে বিশ্বাসী।কিন্তু এলিয়েন বলতে কি আসলেই কিছু আছে? নিচে দুটি Txtbook দিলাম এলিয়েন আছে কিনা এই বিষয়ে,ভাল করে পড়ুনঃ এলিয়েন কি সত্যিই আছে?পর্ব১ ০১ Read... 578 hits এলিয়েন কি সত্যিই আছে?পর্ব২ ০২ Read... 489 hits

Wednesday, April 9, 2014

"'হেঁদু সমাচার"|১ম পত্র

তুমি কি দেখেছ কদু(লাউ),গাছে গাছে ঝুলে রয়? পানির অভাবে,সারের অভাবে কদুগাছ মরে যায়,কদু গাছ মরে যায়! জ্ঞানের অভাবে তত্‍কালিন হেঁদু দাদারা ও হয়ত কদুর মতো নিস্তেজ হইয়া পড়িয়াছে। তাহারা দাবী করিতেছে মুসলমানরা নাকি পরধর্ম সহিষ্ঞু জাত না,মুসলমানরা নাকি খুনি,জঙ্গী,টেরোরিস্ট ইত্যাদি ইত্যাদি। ছাগলকে বল্লুম তুই ঘাস খাইতেছিস কেন? ছাগল জবাব দিলো হেঁদুরা খায় বলিয়া। প্রথমত হেঁদুদাদা বৃন্দদের সেই ঠগীদের কথা মনে করাইয়া দিতে চাই যাহারা ছিল কালী উপাসক।তাহার শুধু হেঁদু মাতা কালীকে রাজি খুশি করাইতে প্রায় ২০লক্ষ পথিক কে হত্যা করিয়াছিল! দ্বিতীয়ত মনে করাইয়া দেই সেই নরেন্দ্র মোদীর কথা,যার হুকুমে ৩লক্ষ মুসলিম মেয়েদেরকে ধর্ষন করে কালী মূর্তির সামনে বলি দেয়া হইয়াছিল! আর মুসলিমদের এমন কোন ইতিহাস খুঁজিয়া পাওয়া যাইবেনা যে তারা তার প্রভূকে খুশি করিবার জন্য কোন বিধর্মিকে হত্যা,অত্যাচার,ধর্ষনের মতো এত নিম্ন পর্যায়ের কাজ করিয়াছে। কিন্তু হেঁদুরা কি অস্বীকার করিতে পারিবে যে তারা উপরোক্ত কোন কাজ করেন নাই? জয় মা কালি বলিয়া হেঁদুরা যেই কত মানুষের কল্লা কাঁটিয়াছে তাহা আমি আপনাদের নিকট তুলিয়া ধরিতে চাই এবং হেঁদুদের ধম্মের ব্যাপারে কিছু কথা বলিতে চাই।হিন্দুরা ধম্মের ব্যাপারে খুনি হইয়া উঠে।মা কালীর জন্য হিন্দুরা যে কয়টা বলি দিয়াছে তাহার নিম্নে কয়েকটা ঘটনা তুলিয়া ধরিলামঃ- ১.বরিশালের দুধল নামক একখানা অঞ্চলে বড় ভাই ছোট ভাইকে বলি দিয়া কালি মায়ের ভোগে পাঠাইয়াছে।তাহাকে জিজ্ঞেস করা হইল যে তুমি উহা কেন করিলা?ছেলেটি জবাব দিলো মা কালি তাহাকে সপ্নে হুকুম দিয়াছে। ২.পটুয়াখালীর প্রত্যন্ত অঞ্চলে পিতা তাহার পুত্রকে বলি দিয়াছে কালীকে রাজি খুশি করিবার জন্য। ৩.বরিশালের কলসকাঠীতে এক মুসলিম ছেলেকে লিঙ্গে কাঁটা ভরিয়া রক্ত বাহির করিয়া মা কালির জন্য উত্‍সর্গ করে মন্দির পুরোহিতরা। ৪.বরিশাল কাউয়ার চর এলাকায় এক মুসলিম ছেলেক অন্ডকোশ চাপিয়া হত্যা করে এবং তাহার লাশখানা মা কালীর মন্দিরে পাওয়া গিয়াছিল। ৫.সিলেটে এক হেঁদু লোক তাহার স্ত্রী পুত্রকে বলি দিয়াছিল মা কালীকে খুশি করিবার জন্য। ৬.কোলকাতার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ১২৩জনকে ঠগীরা একদিনে মা কালীর ভোগে পাঠাইয়াছিল। এখন আপনাদের এক খানা খবর শুনাইঃ সীতাকুন্ডে পূণ্য অর্জনের জন্য দেবী মা কালীর উদ্দেশ্যে নর (মানুষ) বলি দিয়েছে এক যুবক ! গত রবিবার গভীর রাতে উপজেলার ছোট কুমিরা মসজিদ্দা গ্রামে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ঘাতক যুবককে গ্রেপ্তার ও হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করেছে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল (সোমবার) সকালে সীতাকুন্ডের কুমিরা ইউনিয়নের উত্তর মসজিদ্দা গ্রামের কয়েকজন কৃষক ক্ষেতে যাবার সময় ডোবার ধারে এক যুবকের গলা কাটা লাশ দেখতে পায়। শরীর থেকে গলা আলাদা হয়ে পড়ে ছিল। তারা চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করলে এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে এসে লাশটি স্থানীয় পরিতোষ আইচের পুত্র রিটু আইচের (২৯) বলে শনাক্ত করে। খবর দেওয়া হয় নিহতের পরিবার ও পুলিশকে। খবর পেয়ে সীতাকুন্ডের এএসপি সার্কেল সৈয়দ ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে সুরত হাল রিপোর্ট শেষে মর্গে প্রেরণ করে। সীতাকুন্ড থানার ওসি সামিউল আলম জানান, তারা ঘটনাস্থলে আসার পর দেড় ঘণ্টায় খুনিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছেন। কালী মন্দিরের সামনে রক্ত দেখে আশপাশে তল্লাশীকালে কালী মন্দিরের উপরে খুনির ব্যবহৃত শার্ট ও প্যান্ট দেখতে পান তারা। সেগুলি উদ্ধারের পর জামা-প্যান্টটি একই গ্রামের (উত্তর মসজিদ্দা) সুবল চৌধুরী (বাবু)-এর বলে শনাক্ত করেন স্থানীয়রা। পরে স্থানীয় মেম্বার ও এলাকাবাসীকে নিয়ে সুবলকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘাতক সুবল (২৮) ঐ গ্রামের পশু ডাক্তার সুনীল চৌধুরীরপুত্র। গ্রেপ্তারের পর সুবল খুনের কথা অকপটে স্বীকার করে পুলিশকে জানায়, তার অনেক দিন ধরে মা কালীকে একটি নর (মানুষ) বলি দেবার ইচ্ছা জাগে। একথা বন্ধু রিটুকে বলার পর রিটু নিজে বলি হতে রাজি হয়। কারণ, মা কালীর জন্য বলি হলে স্বর্গে যাবে বলে তার বিশ্বাস। পরিকল্পনা অনুযায়ী রবিবার গভীর রাতে রিটুকে বলি দেয় সে। পরে পুলিশ তাকে নিয়ে ঘটনাস্থলের পার্শ্ববর্তী পুকুর থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ধামা, রক্তাক্ত শার্ট-প্যান্ট উদ্ধার করে। এ বিষয়ে থানায় হত্যা মামলার প্রস্ত্ততি চলছে বলে ওসি সামিউল আলম জানান। এদিকে নিহত রিটুর ভাই বিটু আইচ দাবি করেছেন খুনি বাঁচার চেষ্টায় মা কালীর উদ্দ্যেশ্যে বলির বানোয়াট গল্প বলছেন। তিনি এ ঘটনায় হত্যা মামলা করবেন বলে জানান। এদিকে, মা কালীর উদ্দ্যেশ্যে নর বলির কথা ছড়িয়ে পড়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের মতে নিহত যুবক ও খুনি পরস্পরের বন্ধু ছিলো। মা কালীকে নর বলির নামে বন্ধুকে কেউ এত নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করতে পারে কিনা বেশিরভাগ মানুষই তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। এই হত্যাকান্ডের পেছনে অন্যকোন কারণ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এখন হেঁদুদের মহাজনের বাণী শোনেনঃ আমার সামনে পাঠা আর মানুষ বলি দিয়ে নিজেরা বিচার করে দেখ আমি কি সেটি খাই, না কোনো দিন খেতে দেখেছ ? নিজেরা খেয়ে আমাকে বদনাম করছ | বল তোমরা আমার কেমন ধরনের সন্তান ? দেখো আমার জীভ, আজ তোমাদের জন্য আমাকে মানুষের সন্মুখে জীভ দেখাতে হচ্ছে | এটি কেন হলো তোমরা আমার সামনে বলি দিতে একটুও লজ্জা করলেনা, আমাদের ধর্ম আরম্ভ হলো অহিংসা নিয়ে আর তোমরা আমার সামনে বলি দিয়ে নিজেদের স্বাদ মেটানোর জন্য আমাকে মানুষের সামনে মা কালী পাঠা খায় বলতে তোমরা একটুও চিন্তা করলেনা | এবারে তোমরাই বল, এটি কি সন্তানের কাজ, কোনো সন্তান কি তার মাকে এই ভাবে অপমান করতে পারে, আমার সামনে বলি দিয়ে অপরকে দেখাতে তো জীভ কাটার দরকার ছিল তোমাদের কিন্ত তোমরা সেটি পাল্টে আমাকে দোষ দিয়েছ | আজ আমার পূজা করার পরে প্রতিজ্ঞা কর এভাবে আমার অপমান আর কোনো দিন ও করবেনা সেটি হবে তোমাদের সত্যি কারের কালী পূজা | ..... পণ্ডিত মহেন্দ্রপাল আর্য *এখন চিন্তা করিয়া বলেন তো কাহারা শ্রেষ্ঠ হেঁদু ন

Friday, April 4, 2014

সহীহ্ বিবর্তনলীগ

দীর্ঘ ৬টি বছর আওয়ামিলীগের কুশাসনে জাতী আজ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আসুন এক নজর দেখি তাদের শাসন আমল:- ১.যুদ্ধপরাধীর বিচারের নামে শাহাবাগ মোরে নাস্তিকের মেলা এবং জনগনকে ধর্মনিরপেক্ষ করার দৃঢ় চিন্তা। ২.নাস্তিকদের পূনর্বাসন করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এনে ধার্মিকদের বুকে গুলি চালিয়ে নিজেদের পরিচয় জাহির। ৩.বঙ্গবন্ধুকে জাতীর পিতা বানিয়ে মুসলিম জাতীর পিতাকে অপমান। ৪.নাস্তিকদের পূর্ণ বাকস্বাধীনতা দেয়া এবং আস্তিকদের বাকস্বাধীনতা প্রকাশে বাধা প্রদান। ৫.নাস্তিকদের মন্ত্রীত্ব পদ অধিষ্ঠিত করে রাষ্ট্র থেকে ইসলামকে বিদায়। ৬.নাস্তিকদের ব্লগপ্লাটফর্মে মুসলিমদের গালি দেয়ার উত্‍সাহ প্রদান ৭.আসিফ মহিউদ্দিন,অভিজিত্‍ রায়,আল্লামা শয়তান,সাদিয়া সুমি উজ্জা,দাঁড়িপাল্লা ধমাধম,সুব্রতশুভ প্রমুখ নাস্তিকদের উত্‍সাহ প্রদান এবং তাদের হেফাজত কারী। ৮.হেফাজাত ইসলামকে গুলি করার হুকুম দিয়ে ইসলামি লাইব্রেরীতে আগুন প্রদান। ৯.স্বাধীনতার পক্ষ শক্তি সেজে স্বাধীনতাকে বেইজ্জতি এবং লাখো কন্ঠের সোনার বাংলা গেয়ে বিপুল অর্থের অপচয়,জাতীয় পতাকে ছাত্রলীগের অবমান না এবং পা দিয়ে জাতীয় পতাকাকে পারিয়ে গিয়েছে। ১০.সংবিধান থেকে বিসমিল্লাহ উঠিয়ে নেয়ার চেষ্টা ১১.হিন্দু ধর্মের প্রসারে সাহায্য প্রদান। ১২.ফেলানি হত্যায় নিশ্চুপ ভারতীয়দের সাথে সম্পর্ক আরো দৃঢ় করেছে। ১৩.অভিজিত্‍ হত্যায় নিশ্চুপ এবং কুলাঙ্গার রাজীব হত্যার দায়ে ৬জন মেধাবী ছাত্রের লাইফ বিনষ্ট করেছে। ১৪.দাড়ি টুপি দেখলেই জামাত মনে করে জেলে ঢুকিয়ে দিয়েছে এবং মাওলানাদের নির্যাতন করেছে। ১৫.ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে। ১৬.নাস্তিকদের উপরের চেয়ারে বসিয়ে আস্তিকদের বুকে লাথি মেরেছে। ১৭.বিদ্যুত্‍ কেনার কথা বলে রাষ্ট্রের টাকা দিয়ে বিদেশে সম্পদ গড়েছে। ১৮.একরাতে ১০হাজার মাওলানা এবং ছোট্ট শিশুকে হত্যা করে ড্রেনে,এবং ট্রাকে করে নদীতে ফেলেছে। ১৯.বিরোধী দলের বিভিন্ন নেতা কর্মীকে গুম এবং হত্যা করেছে। ২০.মুসলিমদের জঙ্গী বলে বিদেশের মাটিতে অপমানিত করেছে। ২১.মুক্তিযুদ্ধার ছেলে অশিক্ষিত হলেও তাদেরকে শিক্ষক করে ছেলে মেয়েদেরকে পুরোপুরি শিক্ষিত হতে বাধা প্রদান। ২২.বিভিন্ন স্থানে ছাত্রলীগ,যুবলীগের ধর্ষন লীলায় আ.লীগ নিশ্চুপ থেকেছে। ২৩.জামায়েত ইসলামের ছেলেদের পুরুষত্ব হানী এবং তাদের চীরজীবনের জন্য অঙ্গহানী করেছে। ২৪.যুবলীগ নেতারা বিভিন্ন স্থানে চাকুরীর দরখাস্ত করেছে কতৃপক্ষরা যদি তার যোগ্যতা দেখে চাকুরী না দেয় তবে তাদের মারপিট করেছে যুবলীগ নেতারা।এখানে তার দুটি খবর প্রকাশ করেছ । ২৫.সারাদেশে ফ্রি সেক্সচালুতে হেল্প করা সহ নাস্তিকদের অত্যাচারে পিষ্ঠ হয়েছে।আর আলীগ চলত এই নাস্তিকদের কথায়। ২৬.নির্বাচনের নামে জনগনকে ঠকিয়েছে। ২৭.ইসলাম ধর্ম বইতে ভুলচুক ঢুকিয়ে ছাত্রছাত্রিকে বিভ্রান্ত করেছে। ২৮.জাফর ইকবাল সহ সমস্ত নাস্তিকদের মদদ দিয়েছে। ২৯.পদ্মা ব্রীজ,রেল যোগাযোগে একাধিক বার দুর্নিতি কারনে বিশ্ব ব্যাংক থেকে লোন না পাওয়াকে বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র বলেছে। ৩০.ইসলাম সহ বিভিন্ন ধর্মের অবমান না এবং ধর্মকে খাঁট করে দেখেছে।
সোনার বাংলার রুপার সপ্নে মদে মাতাল শেখ হাসিনা পার্লামেন্টে উচ্চ গলায় চেচামেচি করল "আমি এইটা করিব,ঐটা করব" কিন্তু কোন ফয়দা হইল না,টাকা যদি চোরের হেফাজাতে রাখে তাহইলে সেটা কি হেফাজাতে থাকে?
শেয়াল মহাশয়ের নিকট যদি মুরগী বর্গা দেওয়া হয় থাকে তবে কি ঐ মুরগী শেয়াল মালিক কে ফেরত্‍ দিতে পারবে অথবা দিবে?
দেশের অর্থ পরিচালনা করে থাকেন এক টাকলু চোরা।যিনি পদ্মা ব্রীজকে আস্ত গিলে খেয়ে ফেলেছেন।অন্য দিকে ঘুঘু সুরঞ্জিত তো রেলের টাকা মেরে দিয়া নিজেকে কালো বিড়াল হিসেবে জনগনের নিকট উপস্থাপন করেছেন।
সাহারা খাতুন তো পরিবারের সদস্য না থাকলেও ১৮খানা কার্ড করছেন!বাকের ভাই তো ভেজা বেড়াল সেজেছে।মখা মিয়া তো বিল্ডিংয়ে নাড়াচাড়া লইয়া সর্বক্ষন ব্যাস্ত রয়েছেন!সাজেদা তো গলা ফাঁটিয়া কুলকিনারা পাইতেছেনা।মতিয়া বেগম তো দৌড়াইয়াই অস্থির!ইনু সাহেব তো তথ্য প্রযুক্তি আইনে ধার্মিক প্যাকেট করনী এবং নাস্তিক দের পূর্ণ স্বাধীনতা লইয়া ব্যাস্ত!
আর বেগম হাসিনা পরিবার তো নিজ পিতা,মাতা,দাদা লইয়াই অস্থির!তা হইলে দেশের উন্নতি করতে কে রইল?
বেচার রাষ্ট্রপতি খ্যাক খ্যাক!উনি নিজের জেলা ভ্রমন আর সংসদ ভ্রমন করতে করতে ক্লান্ত!বেচারা অর্থমন্ত্রী টাকা না পাইলে উন্নতি করবে কি তাহার সম্ভ্রম বেঁচে?